মানুষের উপর ধ্বংস নেমে আসার কারণ
মানুষের ওপর ধ্বংস নেমে আসার কারণ সমূহعَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: .. إِذَا ظَهَرَ فِيهِمُ التَّلَاعُنُ، • وَشَرِبُوا الْخُمُورَ، • وَلَبِسُوا الْحَرِيرَ، • وَاتَّخَذُوا الْقِيَانَ، • وَاكْتَفَى الرِّجَالُ بِالرِّجَالِ، وَالنِّسَاءُ بِالنِّسَاءِ».‘যখন আমার উম্মত পাঁচটি বিষয়কে হালাল করে নেবে, তখন তাদের উপর নেমে আসবে।(১) যখন…
View On WordPress
0 notes
আমার দেখা বিশ্ববিদ্যালয় জীবন আর আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবন, এক না!
আমার দেখা বিশ্ববিদ্যালয় জীবন আর আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবন, এক না!
সৌভাগ্যক্রমে দুইজন এসিস্যান্ট প্রফেসর এর ঘরে জন্মলাভ করায় উচ্চ শিক্ষার পথচারীদের সাথে আমার ছোটবেলা থেকেই দেখা-কথা হয়েছে। আমার নিজের হাইস্কুল জীবনে যখন একটু "ব্যক্তিগত জীবন" শব্দটার আবির্ভাব হলো তখন থেকে আমার নানান ব্যক্তিগত বিষয়ে আলোচনা বা আড্ডা দেওয়ার সঙ্গ হয়েছেন প্রধানত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীরা। তাদের কথা, তাদের ব্যক্তিত্ব, তাদের চিন্তার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছি আমি। নাম উল্লেখ করে বলা ঠিক না হলেও কৈশর থেকে তারুণ্যে প্রবেশের সময় আমার অনেক অনেক কথা, আড্ডা আর সমস্যার সমাধানে তাদের ভূমিকা থেকেছে। এমন ভাইয়া আর আপু আজও আছেন যাদের সাথে আমার শুধু তখনই কথা হয় যখন আমার কিছু কথা বা কিছু অংক থাকে যার জন্য পোক্ত মানসিকতার মানুষ প্রয়োজন। আমার একজন আপু আছেন, উনি আমাকে ঘন্টার পর ঘন্টা সময় দিয়েছেন অনেক অনেক উত্তপ্ত, অনেক দগ্ধ আলোচনায়। হয়তো বলা ঠিক না তবে এটা সত্য যে উনাকে আমি চেয়েছি আমার সারাজীবনের কাছের মানুষদের একজন করে, শুধু উনার কথা আর উনার ভাবনার জন্য। উনার কথা এবং উনার চেহারার সৌন্দর্য্য দুটোই আমাকে টেনেছে সর্বদা। উনি এখন অনেক বড় একজন মানুষ তবু আমাকে সময় দিয়ে ধন্য করেন। আর উনার প্রয়োজনে বা খবর নিতে আমিও ঠিক উনার মতই সর্বদা সচেষ্ট থাকি।
আর ভাইয়াদের কথা বলে শেষ করার জন্য উপন্যাস লেখা লাগবে, তাদের পরামর্শ, তাদের কানেকশন, তাদের অফিসের চেয়ার-টেবিল থেকে প্রিন্টার পর্যন্ত ব্যবহার করে ফেলেছি আমি! উনাদের যে ব্যক্তিত্ব বা চিন্তা-চেতনা দেখেছি, উনাদের যে পোশাক-পরিচ্ছদ দেখেছি, উনাদের যে কাজ এবং কাজের ধারা দেখেছি, উনাদের যে প্রেম বা প্রেমিক-প্রেমিকা দেখেছি সবই অনেক গুছানো; তাদের একটা ক্লাস ছিল বলা যায়।
তখন আমি ভেবেছি বয়সের জন্য আর শিক্ষার জন্য হয়তো তারা এমন যেহুত আমি তখন স্কুলে পড়ি আমার চিন্তা ছিল আমি আর আমার সাঙ্গ গুলো যখন ওমন বড় হবো তখন হয়তো আমরাও ওমনই হবো।
কিন্তু-
দিন ফুরিয়ে দিন এসেছে আজ আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের পথ পাড়ি দিচ্ছি। আমার ব্যক্তিগত দুঃখ যে আমরা তাদের মত বা তাদের কাছাকাছিও হতে পারিনি। এখন অনেকে বলবে যে এইটা জেনারেশন ফ্যাক্ট। হতে পারে জেনারেশন ফ্যাক্ট, উনাদের ফেসবুক প্রজন্ম থেকে আমাদের টিকটিক প্রজন্মের মধ্যে অনেক কিছুই আলাদা আছে, পৃথিবী বদলে গেছে। তবু এত এত পার্থক্য আমাকে অবাক করে।
একটা উদাহরণ দেই, লিফটের সুইচ একবার কল করলেই অটোমেটিক ভাবে লিফট নিজের ক্রমান্বয়ে কল রিসিভ করতে করতে উঠে আসবে এইটা একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ছেলে বা মেয়ের বুঝতে কত সময় লাগবে? দুই একবার বললেই বুঝে যাবে তাই না? আমি প্রতিদিন দেখি এমন বহু ছেলেমেয়ে যারা লিফটের সুইচের কাছে এসেই তিন চারবার সুইচ কল করবে, দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে আবার প্রতি মিনিটে একবার করে কল করবে! অদ্ভুত না?
আচ্ছা, আপনি একজন উচ্চ শিক্ষিত হওয়ার পথযাত্রী। আপনার পানির প্রয়োজন হয়, আল্লাহ দিলে মাশাআল্লাহ একটা স্টাইলিশ ব্যাগ পিঠে নিয়ে আসেন। সেই ব্যাগে একটা বোতল রাখা যায় না? প্রতিদিন বন্ধুর কাছে বোতল চেয়ে চেয়ে পানি খেতে আপনাদের ইগোতে লাগে না? না ঐটা ইগোতে লাগবে না। তবে আমার এই পোস্ট দেখে অনেকের ইগোতে লাগবে। ইভেন ধরেন দেশব্যাপী যে কিশোর গ্যাং গড়ে উঠেছে; এমন গ্যাং নিয়ে এসে এইসব কারণে মারামারির ঘটনাও ঘটে! ভাই, অনার্স সম্মান ডিগ্রি নিতে এসেও ফেসবুকে চ্যাট করা নিয়ে মারামারি করেন। ভাবতে পারেন কোথায় আছি?
আচ্ছা, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার পরে স্বভাবতই চাকরি বা বিজনেস এমন কিছু করার কথা তাই না? মানে ঐ যে ক্যারিয়ার গড়ার কথা। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকে সেই ক্যারিয়ারের জন্য উপযুক্ত হয়ে উঠার চর্চা শুরু হয় এটাই আমি দেখে এসেছি। তবে আপনাকে আমি দেখাতে পারবো যে অনার্স তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী এখনো বাপের থেকে সেমিস্টার ফি তে ৫ হাজার টাকা মারার চিন্তা করতে ব্যস্ত তবে সে আর এক বছর পর অনার্স শেষ করে কি করবে তা সে ভাবেনি বা তার চিন্তাও নাই। যেখানে তৃতীয় বর্ষে এসে তার নিজের পছন্দনীয় ক্যারিয়ারের জন্য ৭০% প্রস্তুত হয়ে যাওয়ার কথা!
এমন হাজারো কথা বলা যেতে পারে তবে শেষে যে কথাটা থেকে যায় তা ঐটাই, আমার দেখা বিশ্ববিদ্যালয় জীবন আর আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবন এক না। আমি যে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের স্বপ্ন জন্ম থেকে দেখেছি তা হয়তো পেলাম না।
©মাহিন - আল বিরুণী
0 notes
মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শনসমূহ স্বরণ করিয়ে দেয়ার লক্ষ্যে পবিত্র রাজারবাগ শরীফ উনার মধ্যে আয়োজন করা হয়েছে ৩ দিন ব্যাপী- রুইয়াতুল আইয়াত প্ৰদৰ্শনী সময়কাল: ২০, ২১, ২২ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী এখানে প্রদর্শিত হচ্ছে- দুষ্প্রাপ্য ও দুর্লভ পবিত্র সুন্নতসমূহ। যেমন- কাঠের তৈরি সুন্নতি তৈজসপত্র, সুন্নতি বরকতময় খাদ্যসমূহ, সুন্নতি পোশাক পরিচ্ছদ। এছাড়া পবিত্র সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ উনার পোস্টার, লিফলেট, দাওয়াতকার্ডসহ বিভিন্ন উপহার সামগ্রী। স্থান: সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ গেইট, রাজারবাগ দরবার শরীফ, ঢাকা-১২১৭ #RuiatusSunnat #22Jumadal_Ulaa #Nisbatul_Azeema বেয়াদবি ক্ষমা আরজি করছি, অনলাইন তা’লীমী মজলিস উনার ফেসবুক লাইভের লিংক পেশ করছি, ======================= ১) আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/ispc12/videos/925896165045511/ ২) Rajarbag Official ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/rajarbagofficial/videos/692077849094887/ ৩) Glorious Bangladesh Group https://www.facebook.com/10220301218334554/videos/1792115091164047?idorvanity=142677239471367 https://www.instagram.com/p/CmOVxuzLwG2/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
হযরত খাদীজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম উনার “উম্মুল মু’মিনীন” হওয়ার মুবারক আকাঙ্খা
উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার বাণিজ্যের কাফেলা নিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন সিরিয়ায় ছফর মুবারক করছিলেন,
তখন এমন সব ঘটনাবলী সংঘটিত হতে থাকে যা দ্বারা একদিকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নবুওওয়ত ও রিসালত মুবারক প্রকাশের বিষয়টি সুস্পষ্ট হচ্ছিল,
অপরদিকে সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি “উম্মুল মু’মিনীন” হওয়ার বিষয়টিও প্রকাশিত হচ্ছিল। যেমন, কিতাবে উল্লেখ করা হয়-
فحكي أنه كان لقريش عيد في الجاهلية ، ينفرد فيه النساء عن الرجال ، فاجتمعن فيه ، فوقف عليهن يهودي وفيهن خديجة عليها السلام فقال لهن : يا معشر نساء قريش يوشك أن يبعث فيكن نبي ، فأيتكن استطاعت أن تكون له أرضا فلتفعل ، فوقر ذلك في نفس خديجة عليها السلام
মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শনসমূহ স্বরণ করিয়ে দেয়ার লক্ষ্যে পবিত্র রাজারবাগ শরীফ উনার মধ্যে আয়োজন করা হয়েছে ৩ দিন ব্যাপী-
রুইয়াতুল আইয়াত প্ৰদৰ্শনী
সময়কাল: ২০, ২১, ২২ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী
এখানে প্রদর্শিত হচ্ছে- দুষ্প্রাপ্য ও দুর্লভ পবিত্র সুন্নতসমূহ।
যেমন- কাঠের তৈরি সুন্নতি তৈজসপত্র, সুন্নতি বরকতময় খাদ্যসমূহ, সুন্নতি পোশাক পরিচ্ছদ। এছাড়া পবিত্র সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ উনার পোস্টার, লিফলেট, দাওয়াতকার্ডসহ বিভিন্ন উপহার সামগ্রী।
স্থান: সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ গেইট, রাজারবাগ দরবার শরীফ, ঢাকা-১২১৭
বিস্তারিত - sm40com
#22Jumadal_Ulaa
#Nisbatul_Azeem
#90DaysMahfil
0 notes
২২ শে জুমাদাল উলা এক বিশেষ দিন, যেদিন হযরত খাদিজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম উনার নিকাহ দিবস। (যা আগামী পরশু ১৫/১২/২২ জুমু'আহ বার বাদ মাগরিব থেকে শুরু হবেন সুবাহানাল্লাহ!!!)
======= ======= =======
বসরা হতে বাণিজ্য কাফেলা ফিরে আসার তিন মাস পর হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার পিতৃব্য আমর ইবনে আসাদের মাধ্যমে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে বিবাহের প্রস্তাব করেন। কিন্তু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বভাবসূলভ লজ্জাবশত, নীরবতার মাধ্যমে এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।
এক রাতে হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি স্বপ্নে দেখেন যে, সূর্য একটি আলোর পিণ্ডরূপে উনার গৃহে পতিত হয়। এ আলোতে সমগ্র পবিত্র মক্কা শরীফ আলোকিত হয়ে উঠে। এ স্বপ্নের ব্যাখ্যার জন্য তিনি স্বপ্নের তাবিরবীদগণের সঙ্গে আলোচনা করেন। তাঁরা উল্লেখ করেন, কোনো আলোকসম্পন্ন ব্যক্তির সঙ্গে উনার শুভ পরিণয় ঘটবে।
এ স্বপ্ন দেখার পরদিনই তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট পুনরায় বিবাহের প্রস্তাব প্রেরণ করেন। এ প্রস্তাবে হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি উল্লেখ করেন যে, আমি দাম্পত্য সম্পর্কে আবদ্ধ হতে চাই এ কারণে যে, আপনি আমার বংশগত আত্মীয়। আপনার পারিবারিক ঐতিহ্য, ব্যক্তিগত বিশ্বস্ততা, আন্তরিকতা, সংযত স্বভাব, সত্যবাদিতা ইত্যাদি সকলেরই শ্রদ্ধা উৎপাদন করে।
বিবাহের জন্য নির্ধারিত দিনে আবূ তালিব স্বীয় ভাই হযরত হামযা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুসহ হাশিমী গোত্রের নেতৃস্থানীয়দের নিয়ে হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার বাড়িতে গমন..... ✅ সম্পূর্ণ পড়ুন লিংক কমেন্ট বক্সে 🔰
মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শনসমূহ স্বরণ করিয়ে দেয়ার লক্ষ্যে পবিত্র রাজারবাগ শরীফ উনার মধ্যে আয়োজন করা হয়েছে ৩ দিন ব্যাপী-
রুইয়াতুল আইয়াত প্ৰদৰ্শনী
সময়কাল: ২০, ২১, ২২ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী
এখানে প্রদর্শিত হচ্ছে- দুষ্প্রাপ্য ও দুর্লভ পবিত্র সুন্নতসমূহ। যেমন- কাঠের তৈরি সুন্নতি তৈজসপত্র, সুন্নতি বরকতময় খাদ্যসমূহ, সুন্নতি পোশাক পরিচ্ছদ। এছাড়া পবিত্র সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ উনার পোস্টার, লিফলেট, দাওয়াতকার্ডসহ বিভিন্ন উপহার সামগ্রী।
স্থান: সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ গেইট, রাজারবাগ দরবার শরীফ, ঢাকা-১২১৭
#22Jumadal_Ulaa
#Nisbatul_Azeema
#90DaysMahfil
0 notes
২২ শে জুমাদাল উলা এক বিশেষ দিন, যেদিন হযরত খাদিজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম উনার নিকাহ দিবস।
বসরা হতে বাণিজ্য কাফেলা ফিরে আসার তিন মাস পর হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনা��� পিতৃব্য আমর ইবনে আসাদের মাধ্যমে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে বিবাহের প্রস্তাব করেন। কিন্তু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বভাবসূলভ লজ্জাবশত, নীরবতার মাধ্যমে এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।
এক রাতে হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি স্বপ্নে দেখেন যে, সূর্য একটি আলোর পিণ্ডরূপে উনার গৃহে পতিত হয়। এ আলোতে সমগ্র পবিত্র মক্কা শরীফ আলোকিত হয়ে উঠে। এ স্বপ্নের ব্যাখ্যার জন্য তিনি স্বপ্নের তাবিরবীদগণের সঙ্গে আলোচনা করেন। তাঁরা উল্লেখ করেন, কোনো আলোকসম্পন্ন ব্যক্তির সঙ্গে উনার শুভ পরিণয় ঘটবে।
এ স্বপ্ন দেখার পরদিনই তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট পুনরায় বিবাহের প্রস্তাব প্রেরণ করেন। এ প্রস্তাবে হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি উল্লেখ করেন যে, আমি দাম্পত্য সম্পর্কে আবদ্ধ হতে চাই এ কারণে যে, আপনি আমার বংশগত আত্মীয়। আপনার পারিবারিক ঐতিহ্য, ব্যক্তিগত বিশ্বস্ততা, আন্তরিকতা, সংযত স্বভাব, সত্যবাদিতা ইত্যাদি সকলেরই শ্রদ্ধা উৎপাদন করে।
বিবাহের জন্য নির্ধারিত দিনে আবূ তালিব স্বীয় ভাই হযরত হামযা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুসহ হাশিমী গোত্রের নেতৃস্থানীয়দের নিয়ে হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার বাড়িতে গমন করেন। তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বয়স মুবারক ছিল ২৫ বছর। বিবাহ মুবারক অনুষ্ঠিত হয় আনুষ্ঠানিক নুবুওওয়াত প্রকাশের ১৫ বছর পূর্বে।
এ বিবাহ সম্পাদনকালে উম্মুল মু’মিনীন হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার অভিভাবক ছিলেন উনার পিতৃব্য আমর ইবনে আসাদ। এ বিবাহের মোহরানা নির্ধারিত হয় ৫০০ দিরহাম। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং উনার বিশটি উট বিক্রয় করে এ বিবাহের মোহরানা আদায় করেন।
বিবাহের পর হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার অফুরন্ত ধন ভাণ্ডার হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে স্বেচ্ছায় হাদিয়া করে দেন। সর্বপ্রথম যেদিন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাক্ষাৎ মুবারক সংঘটিত হয়, সেদিন তিনি রাস্তায় প্রতি ক্বদম মুবারকের নিচে স্বর্ণের প্লেট বিছিয়ে দিয়ে সাদর সম্ভাষণ জানান। সুবহানাল্লাহ!
ইহা চিরন্তন সত্য কথা যে, কুলকায়িনাতের সর্বপ্রথম মা, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্রতম মুহব্বত, মা’রিফাত, ইতায়াত, তায়াল্লুক, নিসবত, রেযামন্দি-সন্তুষ্টিই মূলত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাদেরই পবিত্রতম মুহব্বত, মা’রিফাত, ইতায়াত, তায়াল্লুক, নিসবত, রেযামন্দি-সন্তুষ্টিরই অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
উম্মুল মু’মিনীন, ত্বাহিরা, ত্বইয়িবা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে অবিচ্ছদ্যভাবে মিশে আছেন। সুবহানাল্লাহ! মিশে আছেন মু’মিনগণের পবিত্র ঈমান ও ইসলাম উনাদের সাথে। কাজেই উনার পবিত্রতম জীবনী মুবারক অনুসরণ করা সকল পুরুষ-মহিলার জন্য ফরযে আইনের অন্তর্ভুক্ত।
মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শনসমূহ স্বরণ করিয়ে দেয়ার লক্ষ্যে পবিত্র রাজারবাগ শরীফ উনার মধ্যে আয়োজন করা হয়েছে ৩ দিন ব্যাপী-
রুইয়াতুল আইয়াত প্ৰদৰ্শনী
সময়কাল: ২০, ২১, ২২ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী
এখানে প্রদর্শিত হচ্ছে- দুষ্প্রাপ্য ও দুর্লভ পবিত্র সুন্নতসমূহ। যেমন- কাঠের তৈরি সুন্নতি তৈজসপত্র, সুন্নতি বরকতময় খাদ্যসমূহ, সুন্নতি পোশাক পরিচ্ছদ। এছাড়া পবিত্র সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ উনার পোস্টার, লিফলেট, দাওয়াতকার্ডসহ বিভিন্ন উপহার সামগ্রী।
স্থান: সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ গেইট, রাজারবাগ দরবার শরীফ, ঢাকা-১২১৭
0 notes
হযরত খাদীজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম উনার “উম্মুল মু’মিনীন” হওয়ার মুবারক আকাঙ্খা
উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার বাণিজ্যের কাফেলা নিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন সিরিয়ায় ছফর মুবারক করছিলেন, তখন এমন সব ঘটনাবলী সংঘটিত হতে থাকে যা দ্বারা একদিকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নবুওওয়ত ও রিসালত মুবারক প্রকাশের বিষয়টি সুস্পষ্ট হচ্ছিল, অপরদিকে সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি “উম্মুল মু’মিনীন” হওয়ার বিষয়টিও প্রকাশিত হচ্ছিল। যেমন, কিতাবে উল্লেখ করা হয়-
فحكي أنه كان لقريش عيد في الجاهلية ، ينفرد فيه النساء عن الرجال ، فاجتمعن فيه ، فوقف عليهن يهودي وفيهن خديجة عليها السلام فقال لهن : يا معشر نساء قريش يوشك أن يبعث فيكن نبي ، فأيتكن استطاعت أن تكون له أرضا فلتفعل ، فوقر ذلك في نفس خديجة عليها السلام
অর্থ: ঘটনা বর্ণনা করা হয় যে, ইসলামপূর্ব যুগে পবিত্র মক্কা শরীফে কুরাইশদের একটি বিশেষ দিন ছিল। সেদিন মহিলাদের জন্য আলাদা বিশেষ মজলিস হতো। সেখানে মহিলারা ঈদ বা খুশি প্রকাশ করতেন। এমনি একদিন কুরাইশ মহিলারা সেখানে একত্রিত হলেন। এমতাবস্থায় সেখানে এক ইহুদী আলিম উপস্থিত হলেন। সেখানে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনিও উপস্থিত ছিলেন। তখন সেই ইহুদী আলিম ঘোষণা দিলেন যে, “হে কুরাইশ মহিলাগণ! অতি শীঘ্রই পবিত্র মক্কা শরীফে আখিরী নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার নুবুওওয়াত মুবারক প্রকাশ করবেন। আপনাদের মধ্যে যার পক্ষে সম্ভব- তিনি যেন উনার খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম প্রদানের কোশেশ করেন।” এই ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পর হতে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি এই ঘটনাটাকে গুরুত্ব দিলেন এবং আখিরী নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতে থাকেন। তিনি আখিরী নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারক করার দৃঢ় ইচ্ছা অন্তরে লালন করতে থাকেন। (আল আওয়ায়িল, আল হাউল কবীর।
মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শনসমূহ স্বরণ করিয়ে দেয়ার লক্ষ্যে পবিত্র রাজারবাগ শরীফ উনার মধ্যে আয়োজন করা হয়েছে ৩ দিন ব্যাপী-
রুইয়াতুল আইয়াত প্ৰদৰ্শনী
সময়কাল: ২০, ২১, ২২ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী
এখানে প্রদর্শিত হচ্ছে- দুষ্প্রাপ্য ও দুর্লভ পবিত্র সুন্নতসমূহ। যেমন- কাঠের তৈরি সুন্নতি তৈজসপত্র, সুন্নতি বরকতময় খাদ্যসমূহ, সুন্নতি পোশাক পরিচ্ছদ। এছাড়া পবিত্র সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ উনার পোস্টার, লিফলেট, দাওয়াতকার্ডসহ বিভিন্ন উপহার সামগ্রী।
স্থান: সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ গেইট, রাজারবাগ দরবার শরীফ, ঢাকা-১২১৭
#22Jumadal_Ulaa
#Nisbatul_Azeema
0 notes
হযরত খাদীজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম উনার “উম্মুল মু’মিনীন” হওয়ার মুবারক আকাঙ্খা উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার বাণিজ্যের কাফেলা নিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন সিরিয়ায় ছফর মুবারক করছিলেন, তখন এমন সব ঘটনাবলী সংঘটিত হতে থাকে যা দ্বারা একদিকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নবুওওয়ত ও রিসালত মুবারক প্রকাশের বিষয়টি সুস্পষ্ট হচ্ছিল, অপরদিকে সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি “উম্মুল মু’মিনীন” হওয়ার বিষয়টিও প্রকাশিত হচ্ছিল। যেমন, কিতাবে উল্লেখ করা হয়- فحكي أنه كان لقريش عيد في الجاهلية ، ينفرد فيه النساء عن الرجال ، فاجتمعن فيه ، فوقف عليهن يهودي وفيهن خديجة عليها السلام فقال لهن : يا معشر نساء قريش يوشك أن يبعث فيكن نبي ، فأيتكن استطاعت أن تكون له أرضا فلتفعل ، فوقر ذلك في نفس خديجة عليها السلام অর্থ: ঘটনা বর্ণনা করা হয় যে, ইসলামপূর্ব যুগে পবিত্র মক্কা শরীফে কুরাইশদের একটি বিশেষ দিন ছিল। সেদিন মহিলাদের জন্য আলাদা বিশেষ মজলিস হতো। সেখানে মহিলারা ঈদ বা খুশি প্রকাশ করতেন। এমনি একদিন কুরাইশ মহিলারা সেখানে একত্রিত হলেন। এমতাবস্থায় সেখানে এক ইহুদী আলিম উপস্থিত হলেন। সেখানে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনিও উপস্থিত ছিলেন। তখন সেই ইহুদী আলিম ঘোষণা দিলেন যে, “হে কুরাইশ মহিলাগণ! অতি শীঘ্রই পবিত্র মক্কা শরীফে আখিরী নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার নুবুওওয়াত মুবারক প্রকাশ করবেন। আপনাদের মধ্যে যার পক্ষে সম্ভব- তিনি যেন উনার খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম প্রদানের কোশেশ করেন।” এই ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পর হতে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি এই ঘটনাটাকে গুরুত্ব দিলেন এবং আখিরী নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতে থাকেন। তিনি আখিরী নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারক করার দৃঢ় ইচ্ছা অন্তরে লালন করতে থাকেন। (আল আওয়ায়িল, আল হাউল কবীর। মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শনসমূহ স্বরণ করিয়ে দেয়ার লক্ষ্যে পবিত্র রাজারবাগ শরীফ উনার মধ্যে আয়োজন করা হয়েছে ৩ দিন ব্যাপী- রুইয়াতুল আইয়াত প্ৰদৰ্শনী সময়কাল: ২০, ২১, ২২ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী এখানে প্রদর্শিত হচ্ছে- দুষ্প্রাপ্য ও দুর্লভ পবিত্র সুন্নতসমূহ। যেমন- কাঠের তৈরি সুন্নতি তৈজসপত্র, সুন্নতি বরকতময় খাদ্যসমূহ, সুন্নতি পোশাক পরিচ্ছদ। বিস্তারিত দেখুন: #90daysMahfil #90daysmahfil #90DaysMahfil #90_Days_Mahfil https://www.instagram.com/p/CmGDeLcr-1m/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
মানসিক স্থিতি মানসিক ভারসাম্য
মানসিক স্থিতি মানসিক ভারসাম্য
সকালের সংবাদপত্রের সংবাদে প্রকাশ, কলকাতার বিখ্যাত মানসিক হাসপাতাল ‘পাভলভ’ এর একতলায় নোংরা অন্ধকার দুটি ঘরে প্রায় জনা তেরো মহিলা আবাসিককে বন্দি করে রাখা হয়েছে। খবরে প্রকাশ। ঘর দুইটির অবস্থা বসবাসের অযোগ্য। আবাসিকদের দুইবেলা ঠিক মত আহারও জুটছে না। তাদের পোশাক পরিচ্ছদ পরিস্কার করার ব্যবস্থা নাই। খাওয়ার পাত্র থেকে অন্যান্য ব্যবহার্য্য সামগ্রীর অবস্থাও স্বাস্থ্যকর নয়। ছড়ানো ছিটানো ভাঙা লোহার…
View On WordPress
0 notes
একবার হলে-ও ঘুরে আসুন রাঙ্গামাটি বিলাইছড়ি'র মায়াবী গাছকাটাছড়া ঝর্ণায়
একবার হলে-ও ঘুরে আসুন রাঙ্গামাটি বিলাইছড়ি’র মায়াবী গাছকাটাছড়া ঝর্ণায়
বিলাইছড়ি ( রাঙ্গামাটি) প্রতিনিধি।
প্রকৃতির রানী বলা হয় রাঙ্গামাটিকে।প্রকৃতির সৌন্দর্য ঘেরা বিলাইছড়ি উপজেলাও।এ উপজেলার মোট আয়তন ৭৪৫.১২ বর্গকিলোমিটার মোট জনসংখ্যা প্রায় ৩৫০০০ হাজারের উপরে।ভারত ও ময়ানমার দুই দেশের সীমানা রয়েছে এই উপজেলায়।রয়েছে বিভিন্ন সম্প্রাদায়ের বাসিন্দা। সামাজিক সংস্কৃতিতে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন আচরন, ভিন্ন ভিন্ন পোশাক পরিচ্ছদ, খাবার- দাবারে রয়েছে ভিন্নতা।তাদের বসবাস পাহাড়ের নীচে,নদীর…
View On WordPress
0 notes
রাখি বিশেষ: minuteতিহ্যবাহী চেহারার জন্য শেষ মুহূর্তের ধারণা - টাইমস অব ইন্ডিয়া
রাখি বিশেষ: minuteতিহ্যবাহী চেহারার জন্য শেষ মুহূর্তের ধারণা – টাইমস অব ইন্ডিয়া
ভাই -বোন বন্ধন উদযাপনের উৎসব রক্ষা বন্ধন এসে গেছে। এই আনন্দ উৎসব আমাদের সকলকে আমাদের প্রিয় traditionalতিহ্যবাহী পোশাক-পরিচ্ছদ করার সুযোগ এনে দেয় which যা আমরা সবাই ভালোবাসি এবং উপভোগ করি। নারীরা উৎসবের জন্য প্রস্তুত হওয়ার সময় বাইরে যেতে থাকে। যাইহোক, পুরুষরা জিন্স এবং একটি শার্ট/টি-শার্টে আরাম পায়। যখন উদযাপনের কথা আসে, traditionalতিহ্যবাহী ভারতীয় পোশাকগুলি উৎসবের আসল আত্মা প্রকাশ করে।…
View On WordPress
0 notes
বই : ইসলাম প্রসঙ্গে পত্রবলী Letters on ISLAM
একটি ছোট কিন্তু গুরুত্বপুর্ন কিতাব।
গ্রন্থকার মুহাম্মদ ফাজেল জামালী কর্তৃক কারারুদ্ধ থাকা অবস্থায় তাঁর পুত্রের নিকট লিখিত পত্রাবলি। যা ইংরেজিতে Letters On ISLAM নামে বাংলায় অনুবাদ করেন অধ্যাপিকা সালীমা সুলতানা এবং প্রকাশ হয় ইসলামি ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ থেকে।
বর্তমান ফিতনার জামানায় অনেক উপকারী হিসেবে কাজে দিবে। অধ্যয়ন করলেই বুঝতে পারবেন।
ডাউনলোড করতে বা অনলাইনে পড়তে ক্লিক করুন
View On WordPress
0 notes
পোশাক [Clothing]
• পোশাক পরিচ্ছদ (pōśāk pōricchad) – apparel
• ফ্যাশন (phyāśan) – fashion
• কাপড় (kāpōṛ) – clothing (also, ‘cloth’)
• জামা (jāmā) – clothing
• শার্ট (śārṭ) – shirt
• সুট (suṭ) – suit
• টাই (ṭā'i) – tie
• গেঞ্জি (gēñji) – undershirt
• পাঞ্জাবি (pāñjābi) – panjabi
• জিন্স (jins) – jeans
• সোয়েটার (sōẏēṭār) – sweater
• টি-শার্ট (ṭi-śārṭ) – t-shirt
• জ্যাকেট (jyākēṭ) – jacket
• কোট (kōṭ) – coat
• হাফপ্যান্ট (hāphpyānṭ) – shorts
• হাতমোজা (hātmōjā) – gloves
• ট্রাউজার (ṭrā'ujār) – trousers
• লুঙ্গি (luṅgi) – lungi
• গাউন (gā'un) – gown
• ব্লাউজ (blā'uj) – blouse
• টাইটস (ṭā'iṭs) – leggings
• স্কার্ট (skārṭ) – skirt
• সালোয়ার কামিজ (sālō’ār kāmij) – salwar kameez
• শাড়ি (śāṛi) – sari
• লেহেঙ্গা (lēhēṅgā) – lehnga
• ফতুয়া (phōtu’ā) – shirt, or blouse
• বোরকা (bōrkā) – burka
• অন্তর্বাস (antarbās) – underwear
• পেন্টি (pēnṭi) – panties
• ব্রা (brā) – bra
• জুতা (jutā) – shoes
• মোজা (mōjā) – socks
• স্যান্ডেল (syānḍēl) – sandals
• হাতা (hātā) – sleeve
• পকেট (pakēṭ) – pocket
• জুতার ফিতা (jutār phitā) – shoelace
• টুপি (ṭupi) – hat
• হাতঘড়ি (hātghōṛi) – wrist watch
33 notes
·
View notes
হযরত খাদীজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম উনার “উম্মুল মু’মিনীন” হওয়ার মুবারক আকাঙ্খা উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার বাণিজ্যের কাফেলা নিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাই���ি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন সিরিয়ায় ছফর মুবারক করছিলেন, তখন এমন সব ঘটনাবলী সংঘটিত হতে থাকে যা দ্বারা একদিকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নবুওওয়ত ও রিসালত মুবারক প্রকাশের বিষয়টি সুস্পষ্ট হচ্ছিল, অপরদিকে সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি “উম্মুল মু’মিনীন” হওয়ার বিষয়টিও প্রকাশিত হচ্ছিল। যেমন, কিতাবে উল্লেখ করা হয়- فحكي أنه كان لقريش عيد في الجاهلية ، ينفرد فيه النساء عن الرجال ، فاجتمعن فيه ، فوقف عليهن يهودي وفيهن خديجة عليها السلام فقال لهن : يا معشر نساء قريش يوشك أن يبعث فيكن نبي ، فأيتكن استطاعت أن تكون له أرضا فلتفعل ، فوقر ذلك في نفس خديجة عليها السلام অর্থ: ঘটনা বর্ণনা করা হয় যে, ইসলামপূর্ব যুগে পবিত্র মক্কা শরীফে কুরাইশদের একটি বিশেষ দিন ছিল। সেদিন মহিলাদের জন্য আলাদা বিশেষ মজলিস হতো। সেখানে মহিলারা ঈদ বা খুশি প্রকাশ করতেন। এমনি একদিন কুরাইশ মহিলারা সেখানে একত্রিত হলেন। এমতাবস্থায় সেখানে এক ইহুদী আলিম উপস্থিত হলেন। সেখানে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনিও উপস্থিত ছিলেন। তখন সেই ইহুদী আলিম ঘোষণা দিলেন যে, “হে কুরাইশ মহিলাগণ! অতি শীঘ্রই পবিত্র মক্কা শরীফে আখিরী নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার নুবুওওয়াত মুবারক প্রকাশ করবেন। আপনাদের মধ্যে যার পক্ষে সম্ভব- তিনি যেন উনার খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম প্রদানের কোশেশ করেন।” এই ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পর হতে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি এই ঘটনাটাকে গুরুত্ব দিলেন এবং আখিরী নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতে থাকেন। তিনি আখিরী নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারক করার দৃঢ় ইচ্ছা অন্তরে লালন করতে থাকেন। (আল আওয়ায়িল, আল হাউল কবীর। মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শনসমূহ স্বরণ করিয়ে দেয়ার লক্ষ্যে পবিত্র রাজারবাগ শরীফ উনার মধ্যে আয়োজন করা হয়েছে ৩ দিন ব্যাপী- রুইয়াতুল আইয়াত প্ৰদৰ্শনী সময়কাল: ২০, ২১, ২২ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী এখানে প্রদর্শিত হচ্ছে- দুষ্প্রাপ্য ও দুর্লভ পবিত্র সুন্নতসমূহ। যেমন- কাঠের তৈরি সুন্নতি তৈজসপত্র, সুন্নতি বরকতময় খাদ্যসমূহ, সুন্নতি পোশাক পরিচ্ছদ। এছাড়া পবিত্র সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ উনার পোস্টার, লিফলেট, দাওয়াতকার্ডসহ ব (at মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ , রাজারবাগ ,ঢাকা) https://www.instagram.com/p/CmF-Uqlv_7c/?igshid=NGJjMDIxMWI=
1 note
·
View note
২২ শে জুমাদাল উলা এক বিশেষ দিন, যেদিন হযরত খাদিজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম উনার নিকাহ দিবস।
বসরা হতে বাণিজ্য কাফেলা ফিরে আসার তিন মাস পর হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার পিতৃব্য আমর ইবনে আসাদের মাধ্যমে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে বিবাহের প্রস্তাব করেন। কিন্তু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বভাবসূলভ লজ্জাবশত, নীরবতার মাধ্যমে এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।
এক রাতে হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি স্বপ্নে দেখেন যে, সূর্য একটি আলোর পিণ্ডরূপে উনার গৃহে পতিত হয়। এ আলোতে সমগ্র পবিত্র মক্কা শরীফ আলোকিত হয়ে উঠে। এ স্বপ্নের ব্যাখ্যার জন্য তিনি স্বপ্নের তাবিরবীদগণের সঙ্গে আলোচনা করেন। তাঁরা উল্লেখ করেন, কোনো আলোকসম্পন্ন ব্যক্তির সঙ্গে উনার শুভ পরিণয় ঘটবে।
এ স্বপ্ন দেখার পরদিনই তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট পুনরায় বিবাহের প্রস্তাব প্রেরণ করেন। এ প্রস্তাবে হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি উল্লেখ করেন যে, আমি দাম্পত্য সম্পর্কে আবদ্ধ হতে চাই এ কারণে যে, আপনি আমার বংশগত আত্মীয়। আপনার পারিবারিক ঐতিহ্য, ব্যক্তিগত বিশ্বস্ততা, আন্তরিকতা, সংযত স্বভাব, সত্যবাদিতা ইত্যাদি সকলেরই শ্রদ্ধা উৎপাদন করে।
বিবাহের জন্য নির্ধারিত দিনে আবূ তালিব স্বীয় ভাই হযরত হামযা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুসহ হাশিমী গোত্রের নেতৃস্থানীয়দের নিয়ে হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার বাড়িতে গমন করেন। তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বয়স মুবারক ছিল ২৫ বছর। বিবাহ মুবারক অনুষ্ঠিত হয় আনুষ্ঠানিক নুবুওওয়াত প্রকাশের ১৫ বছর পূর্বে।
এ বিবাহ সম্পাদনকালে উম্মুল মু’মিনীন হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার অভিভাবক ছিলেন উনার পিতৃব্য আমর ইবনে আসাদ। এ বিবাহের মোহরানা নির্ধারিত হয় ৫০০ দিরহাম। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং উনার বিশটি উট বিক্রয় করে এ বিবাহের মোহরানা আদায় করেন।
বিবাহের পর হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার অফুরন্ত ধন ভাণ্ডার হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে স্বেচ্ছায় হাদিয়া করে দেন। সর্বপ্রথম যেদিন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাক্ষাৎ মুবারক সংঘটিত হয়, সেদিন তিনি রাস্তায় প্রতি ক্বদম মুবারকের নিচে স্বর্ণের প্লেট বিছিয়ে দিয়ে সাদর সম্ভাষণ জানান। সুবহানাল্লাহ!
ইহা চিরন্তন সত্য কথা যে, কুলকায়িনাতের সর্বপ্রথম মা, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্রতম মুহব্বত, মা’রিফাত, ইতায়াত, তায়াল্লুক, নিসবত, রেযামন্দি-সন্তুষ্টিই মূলত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাদেরই পবিত্রতম মুহব্বত, মা’রিফাত, ইতায়াত, তায়াল্লুক, নিসবত, রেযামন্দি-সন্তুষ্টিরই অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
উম্মুল মু’মিনীন, ত্বাহিরা, ত্বইয়িবা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে অবিচ্ছদ্যভাবে মিশে আছেন। সুবহানাল্লাহ! মিশে আছেন মু’মিনগণের পবিত্র ঈমান ও ইসলাম উনাদের সাথে। কাজেই উনার পবিত্রতম জীবনী মুবারক অনুসরণ করা সকল পুরুষ-মহিলার জন্য ফরযে আইনের অন্তর্ভুক্ত।
মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শনসমূহ স্বরণ করিয়ে দেয়ার লক্ষ্যে পবিত্র রাজারবাগ শরীফ উনার মধ্যে আয়োজন করা হয়েছে ৩ দিন ব্যাপী-
রুইয়াতুল আইয়াত প্ৰদৰ্শনী
সময়কাল: ২০, ২১, ২২ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী
এখানে প্রদর্শিত হচ্ছে- দুষ্প্রাপ্য ও দুর্লভ পবিত্র সুন্নতসমূহ। যেমন- কাঠের তৈরি সুন্নতি তৈজসপত্র, সুন্নতি বরকতময় খাদ্যসমূহ, সুন্নতি পোশাক পরিচ্ছদ। এছাড়া পবিত্র সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ উনার পোস্টার, লিফলেট, দাওয়াতকার্ডসহ বিভিন্ন উপহার সামগ্রী।
স্থান: সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ গেইট, রাজারবাগ দরবার শরীফ, ঢাকা-১২১৭
#22Jumadal_Ulaa
#Nisbatul_Azeema
0 notes
২২ শে জুমাদাল উলা এক বিশেষ দিন, যেদিন হযরত খাদিজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম উনার নিকাহ দিবস।
বসরা হতে বাণিজ্য কাফেলা ফিরে আসার তিন মাস পর হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার পিতৃব্য আমর ইবনে আসাদের মাধ্যমে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে বিবাহের প্রস্তাব করেন। কিন্তু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বভাবসূলভ লজ্জাবশত, নীরবতার মাধ্যমে এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।
এক রাতে হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি স্বপ্নে দেখেন যে, সূর্য একটি আলোর পিণ্ডরূপে উনার গৃহে পতিত হয়। এ আলোতে সমগ্র পবিত্র মক্কা শরীফ আলোকিত হয়ে উঠে। এ স্বপ্নের ব্যাখ্যার জন্য তিনি স্বপ্নের তাবিরবীদগণের সঙ্গে আলোচনা করেন। তাঁরা উল্লেখ করেন, কোনো আলোকসম্পন্ন ব্যক্তির সঙ্গে উনার শুভ পরিণয় ঘটবে।
এ স্বপ্ন দেখার পরদিনই তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট পুনরায় বিবাহের প্রস্তাব প্রেরণ করেন। এ প্রস্তাবে হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি উল্লেখ করেন যে, আমি দাম্পত্য সম্পর্কে আবদ্ধ হতে চাই এ কারণে যে, আপনি আমার বংশগত আত্মীয়। আপনার পারিবারিক ঐতিহ্য, ব্যক্তিগত বিশ্বস্ততা, আন্তরিকতা, সংযত স্বভাব, সত্যবাদিতা ইত্যাদি সকলেরই শ্রদ্ধা উৎপাদন করে।
বিবাহের জন্য নির্ধারিত দিনে আবূ তালিব স্বীয় ভাই হযরত হামযা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুসহ হাশিমী গোত্রের নেতৃস্থানীয়দের নিয়ে হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার বাড়িতে গমন করেন। তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বয়স মুবারক ছিল ২৫ বছর। বিবাহ মুবারক অনুষ্ঠিত হয় আনুষ্ঠানিক নুবুওওয়াত প্রকাশের ১৫ বছর পূর্বে।
এ বিবাহ সম্পাদনকালে উম্মুল মু’মিনীন হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার অভিভাবক ছিলেন উনার পিতৃব্য আমর ইবনে আসাদ। এ বিবাহের মোহরানা নির্ধারিত হয় ৫০০ দিরহাম। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং উনার বিশটি উট বিক্রয় করে এ বিবাহের মোহরানা আদায় করেন।
বিবাহের পর হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার অফুরন্ত ধন ভাণ্ডার হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে স্বেচ্ছায় হাদিয়া করে দেন। সর্বপ্রথম যেদিন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাক্ষাৎ মুবারক সংঘটিত হয়, সেদিন তিনি রাস্তায় প্রতি ক্বদম মুবারকের নিচে স্বর্ণের প্লেট বিছিয়ে দিয়ে সাদর সম্ভাষণ জানান। সুবহানাল্লাহ!
ইহা চিরন্তন সত্য কথা যে, কুলকায়িনাতের সর্বপ্রথম মা, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্রতম মুহব্বত, মা’রিফাত, ইতায়াত, তায়াল্লুক, নিসবত, রেযামন্দি-সন্তুষ্টিই মূলত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাদেরই পবিত্রতম মুহব্বত, মা’রিফাত, ইতায়াত, তায়াল্লুক, নিসবত, রেযামন্দি-সন্তুষ্টিরই অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
উম্মুল মু’মিনীন, ত্বাহিরা, ত্বইয়িবা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে অবিচ্ছদ্যভাবে মিশে আছেন। সুবহানাল্লাহ! মিশে আছেন মু’মিনগণের পবিত্র ঈমান ও ইসলাম উনাদের সাথে। কাজেই উনার পবিত্রতম জীবনী মুবারক অনুসরণ করা সকল পুরুষ-মহিলার জন্য ফরযে আইনের অন্তর্ভুক্ত।
মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শনসমূহ স্বরণ করিয়ে দেয়ার লক্ষ্যে পবিত্র রাজারবাগ শরীফ উনার মধ্যে আয়োজন করা হয়েছে ৩ দিন ব্যাপী-
রুইয়াতুল আইয়াত প্ৰদৰ্শনী
সময়কাল: ২০, ২১, ২২ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী
এখানে প্রদর্শিত হচ্ছে- দুষ্প্রাপ্য ও দুর্লভ পবিত্র সুন্নতসমূহ। যেমন- কাঠের তৈরি সুন্নতি তৈজসপত্র, সুন্নতি বরকতময় খাদ্যসমূহ, সুন্নতি পোশাক পরিচ্ছদ। এছাড়া পবিত্র সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ উনার পোস্টার, লিফলেট, দাওয়াতকার্ডসহ বিভিন্ন উপহার সামগ্রী।
স্থান: সাইয়্যিদুল আ'ইয়াদ শরীফ গেইট, রাজারবাগ দরবার শরীফ, ঢাকা-১২১৭
#22Jumadal_Ulaa
#Nisbatul_Azeema
0 notes