কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলায় সাত বছর বয়সী এক কন্যা শিশুকে ধর্ষণের মামলায় এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন (৪৫) নামের ওই ব্যক্তি নিজেকে ‘পীর’ ইকবাল হোসাইন শাহ সুন্নি আল কাদেরী বলে পরিচয় দিতেন। তিনি মাওলানা প্রফেসর ইকবাল নামেও পরিচিত।
মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন নিজেকে কুমিল্লার চান্দিনার তথাকথিত একজন পীরের মুরিদ এবং স্বনামধন্য একটি দরবার শরিফের অনুসারী ও প্রতিনিধি হিসেবে দাবি…
- ভাই জান কমেন্ট এর রিপ্লাই দেওয়া সম্ভব হলো না তাই পোস্ট করলাম , আমি বা আমরা প্রচলিত মিলাদ কিয়ামের কিরুদ্ধে প্রকৃত মিলাদ কিয়ামের বিরুদ্ধে না । কুর আন হাদিসের যত গুলো মিলাদ কিয়াম আছে - তা বাংলাদেশের এই পদ্ধতির মিলাদ কিয়ামের কথা বলেনি -
- আমরা মিলাদ কিয়াম কে যে অনুষ্ঠানিক রুপ দান করেছি - মিলাদ কিয়াম এর নামে যে যে কাজ গুলো করি - তা তোমার বলা দলিল গুলোর সাথে মিলবে না, -
- আমরা বিশ্বাস করি রাসূল সাঃ কে আমরাই প্রকৃত সঠিক পদ্ধতিত্বে ভালোবাসি , আরো অনেকেই প্রচুর ভালোবাসা কথা বলে , অথচ তা হয়ে যায় খৃষ্টানদের ঈশা আঃ এর প্রতি ভালোবাসার মত । যা আজ ঈশা আঃ বিব্রত করে । তারা ঈশা আঃ কে স্রষ্ঠা বানিয়ে ফেলছে । রাসূল সাঃ এর সাথেও এমন শুরু হয়েছে ।
- একদিন মিলাদের পক্ষের একজন কে জিজ্ঞাস করেছিলাম ( সে মিলাদ অনুষ্ঠান পরিচালণা করেন ) : রাসূল সাঃ স্রষ্ঠা নাকি সৃষ্টি ? তার উত্তর : সে স্রষ্ঠা । বুঝলাম এরা নবী সাঃ কে ঈশা আঃ পর্যায়ে টেনে আনবে অচিরেই ।
- বাংলাদেশ সেকুলার গনতান্ত্রিক দেশ , এখানে সবাই সবার মতামত বলবে সেই অধিকার সবার আছে । একজন অণ্য জনের বিশ্বাস বিরুদ্ধে বলবে । কিন্তু বলাটা যদি একটু শ্রুতি মধুর হয় , এটাই কাম্য । এমন ভাবে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে শব্দচয়ন করবো না , যা ঐ ব্যাক্তির অন্তরে ক্ষতর সৃষ্টির করে । একজন দেখলাম মদ কে ভালো প্রমান করতে কত সুন্দর ইনিয়ে বিনিয়ে হেসে বিভিন্ন যুক্তি দিয়ে মদের পক্ষে কথা বলছে । ব্যাপারটা ভালো লাগছে । এটাই উত্তম পন্থা , মদ বিক্রেতা উত্তম পন্থাই বেছে নিয়ছে ।
= যদিও মিলাদ কিয়াম - এটা মদ খাওয়া না , ফজর কাজও না - সাহাবা করেছে বলে প্রমান নাই , ৫০ টা হাদিস গ্রন্থের কোথাও আজো বাংলাদেশি স্ট্যাইলের মিলাদ কিয়ামের পক্ষে কোন হাদিস নাই , তাবেয়ি - তাবেয়িন দের রেখে যাওয়া কিতাবের কোথাও আজো বাংলাদেশি স্ট্যাইলের মিলাদ কিয়ামের পক্ষে কোন মাসালা নাই -
হাদিসের আলোকে : আমরাও মিলাদ কিয়াম করি আমাদের টা ভিন্ন ।
- ব্যাক্তিগত বিষয়ে আসি : সম্প্রতি কারোর সাথে আমার এই ব্যাপারে আমার কোন বিতর্ক হয় নি - কথা কাটাকাটিও হয়নি । তবে মিলাদ কিয়ামের পক্ষের লোকজন , আমাকে জঙ্গি, আলকায়েদা বানিয়ে ব্যাপক প্রচার প্রচারনা করেছে : এর পিছে কে বা কারা ?
- কিছু ইয়াং ছেলে পেলে কে দির্ঘ্য দিন নামাজের দাওয়াত দিতে দিতে ইদানিং তারা সময় পেলেই মসজিদের আসছে - এখন : মিলাদ কিয়ামের পক্ষের লোকজন : সরাসরি তাদের বাবা মা দের কাছে গিয়ে অভিযোগ আপনার ছেলে জঙ্গি কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছে অমির সাথে নাম লিখিয়েছে । এবং এই নিয়ে পাড়ার ২টা দোকানে নিয়মিত রুটিন করে টকশ চলে । প্রশ্ন হলো এই পরিবেশ আর অপবাদ দেওয়ার সুত্রটা আমি পাচ্ছি না । এর পিছনে কে বা কারা ?
- প্রচলিত আইনে : আমার বিরুদ্ধে অপবাদ টা ইদানিং ব্লোড হয়ে গেছে । আমাকে জঙ্গি আলকায় বলায় আমি মামলা করতে পারি অজ্ঞাগত নামে । তারপরের কাজ আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ।
- প্রলিত মিলাদের পক্ষে এমন লোকও কথা বলে যারা কিনা বলে নামাজ পড়ে কি হবে । সেই অবুঝ আল্লাহর বান্দা এক ওয়াক্ত নামাজ পড়ে না কিন্তু মিলাদের জন্য উতালা - ফরজের ব্যাপারে তার অন্তর কাদেনা অথচ ভুল পদ্ধতির মিলাদের জন্য তার কান্নাকাটি ।
- আবারও কিছু বিষয় নোট করি :
১) তারা প্রমান করুন : বাংলাদেশি এই স্ট্যাইলে মিলাদ পড়া কুরআন হাদিসে জায়েজ - আমরাও পড়বো । তবে আমরাও মিলাদ কিয়াম করি পদ্ধতি ভিন্ন । আমরা হক্কানি ওলামায়ে কেরামের পক্ষে কথা বলি । আমাদের হকের মানদন্ড ওলামায়ে দেওবন্দ । তারা ডানে সুন্নি ( নামধারি ) দের ভন্ডামি প্রতিরোধ - আর বামে আহলে হাদিস সালাফিদের ( নামধারি ) অপকর্ম নিয়ে সমান ভাবে সোচ্চার । আমি বা আমরা নিজের কথা বলি না । দেওবন্দ ওলামায়ে কেরাম তাদের গবেষনায় যা প্রকাশ করেছে - আমরা তাই বলি ।
২ ) সম্প্রতি এই বিষয়ে কারোর সাথে আমার কোন তর্ক বির্ত হয়নি । গত শুক্রবারে আমাদের মসজিদের মিলাদ হয় - আর মিলাদরে পক্ষে ২ জন ব্যাক্তি ইমাম সাহেব এর উপর প্রচন্ড চওড়া হয় - এবং তা দেখে মিলাদের পক্ষের লোকজনের পরিষ্কার দাত বেড়িয়ে আসে - তারা বললো না অরা পড়েনা থাক - ওদের ছেড়ে দাও কিছু বলোনা - তারা এমনটা বলতে পারলো তা তারা বললো না । আমি সুধু এমন #ব্যাবহারের প্রতিবাদ করি তাৎক্ষনিক - ইমাম সাহেব বয়সেও ছোট তাকে বুঝানো যেত ভিন্ন ভাবে - আমার ঐ দিনের ২ মিনিটের উচ্চবাক্য ঐ ২ জনের উপর তারা কেন এমন ব্যাবহারটা কেন করলো । সেখানে মিলাদ বা কিয়াম ছিল না, বা���ে ব্যবহারের প্রতিবাদ ।
৩ ) ১০০% গিরান্টি দিয়ে বলতে পারব : বাংলাদেশেল প্রচলিত পদ্ধতির মিলাদের পক্ষে কোন দলিল নাই ।
৪ ) আমার নামে এর আগেও মিথ্যা রটানো হয়েছে এবং তা এখনোও চালু আছে । কারন : আমি মিলাদ কিয়ামের পক্ষের লোক না । আরো ভাই যে নবী সাঃ জন্য তাৎক্ষনিক জান দিয়ে দিব - পরিবার পরিজনের কথা বিন্দু মাত্র চিন্তা করি না - সেই ব্যাক্তিকেই নাকি ভালোবাসি না - । এতো বড় অপবাদ মোটও সয্য হয় না । এই সহ আরো নানা অপবাদ জুটেছে আমার কপালে ।
৫ ) জৈনপুরির যত পীর আছে তাদের কে ওপেন চ্যালেজঞ্জ - নাম ধরেই বলি : শায়েখ আলকামা হাফিঃ - শায়েখ এনায়েতুল্লা আব্বাসি হাফিঃ - তারা যেখানেই আলোচনা করতে চায় বাংলাদেশের প্রচলিত মিলাদ কিয়ামের পক্ষে - তাদের সাথে বসতে আমাদের শায়েখ রা সব সময় প্রস্তুত - এই বিদাতের বিদাতের বিরুদ্ধে । ( যদি শায়েখ এনায়েতুল্লাহ হাফিঃ বায়তুল মোক্কারমে বসতে চেয়ে বসেনিন )
৬ ) পরিবেশ কেমন হতে পারত : আচ্ছা ওরা মিলাদ পড়ে না অরা অদের কথা বলুক - আমরা আমাদের কাজ করি । না : পরিবেশ এমন নাই । সব সময় দাত খিচিয়ে চিবিয়ে খাওয়ার একটা প্রবনতা আমাদের উপর ।
৭ ) এসব বিদাত নিয়ে ভাবনার সময় আমাদের কই ? : আমরা আগে ৫ টা মক্তব চালাতাম । এখন ২ টা চলে । মাঝে মাঝে বিভিন্ন সামাজিক ভলেন্টিয়ারিং কাজ করি । ইসলামের বাইরের অনেক ফেৎনা নিয়ে গেল ২ সাপ্তাহ অত্র এলাকায় ইমামদের সচেতনতা বারানোর কাজ করি । মানে যখন যা সুজক পাই করি । এবং শারিরিক ভাবে ভিষন অসুস্থ ।
তাই ভাই - যার যা খুশি করুক । সুধু আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ আর অপপ্রচার বন্ধ করলে খুশি হব । সেকুলার গনতান্ত্রিক দেশে সবাই সবার মতামত পেশ করুক - চিন্তাশিল জ্ঞানী মানুষ যেটা গ্রহন করার করবে ।
১. সাইয়্যিদ মুহম্মদ সুলাইমান নদভী রহমতুল্লাহি আলাইহি “ সিরাতুন নবী “ জীবনী গ্রন্থে , ভলিউম ৩ উল্লেখ করেছেন ৩/৪ শতক হিজরী ইলাদ শরীফ উদযাপন করা হত ।
২. আল আযরাকী (৩য় শতাব্দী ) উল্লেখ করেছেন যে হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বাড়িতে মিলাদ হত। যারা ইসলামিক স্কলার ছিলেন তাঁরা সে বাড়িতে নামাজ আদায় করতেন এবং নিয়ামতের লক্ষ্যে তাবারুক এর ব্যবস্থা করতেন। ( আখবর মক্কা – ২/১৬০ )
৩. মুফাসসির আল নাকাশ ২৬৬-৩৫১ হিজরি তাঁর ‘ শিফা আল ঘারাম ১/১৯৯ ‘ উল্লেখ করেন যে হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বাড়িতে প্রতি সোমবার দোয়া হত ।
৪.ইবনে জুবায়ের ৫৪০ – ৬৪০ হিজরী ‘কিতাব আর রিহাল’ এর ১১৪-১১৫ পেজ এ উল্লেখ করেছেন
‘হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বাড়িতে রবিউল আউওয়াল মাসের প্রতি সোমবারে ঈদে মিলাদুন্নবি পালন করা হত’
৫. ৭ম শতকের ইতিহাসবিদ শায়েখ আবু আল আব্বাস আল আযাফি এবং তাঁর ছেলে আবু আল কাসিম আল আযাফি ( সার্জারির জনক ) তাঁদের কিতাব ‘আল দুরর আল মুনাজ্জাম’ এ লিখেন –
” মক্কা শরিফে ঈদে মিলাদুননবির দিন ধার্মিক ওমরাহ হজ্জ্বযাত্রী এবং পর্যটকেরা দেখতেন যে, সকল ধরনের কার্য্যক্রম (দুনিয়াবী )বন্ধ, এমনকি ক্রয় -বিক্রয় হতনা ,তাঁদের ব্যতিত যারা সম্মানিত জন্মদিন স্থান দেখতেন এবং সেখানে জড় হয়ে দেখতেন । এ দিন পবিত্র কাবা শরীফ সকলের জন্য উন্মুক্ত করা হত। ”
৬. ৮ম শতকের প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ ইবনে বতুতা তাঁর ‘রিহলা’ কিতাবের ভলিউম ১ , ৩০৯ এবং ৩৪৭ পৃষ্ঠায় লিখেন-
” প্রতি জুম্মা নামাজের পর এবং হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইই ওয়া সাল্লাম উনার জন্মদিনে বানু শায়বা এর প্রধান কতৃক পবিত্র কাবা শরিফের দরজা খোলা হত। মক্কা শরিফের বিচারক নজম আল দীন মুহম্মদ ইবনে আল ইমাম মুহুয়ি আল দিন আল তাবারি হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বংশধর এবং সাধারন জনগনের মাঝে খাবার বিতরন করতেন।”
৭.১০ হিজরি শতকের ইতিহাসবিদ শায়েখ ইবনে যাহিরা তাঁর ‘ জামি আল লতিফ ফি ফাদলি মক্কাতা ওয়া আহলিহা” শায়েখ হাফিয ইবনে হাযার আল হায়তামী রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর ‘ আল মাওলিদ আল শরিফ আল মুনাজ্জাম ‘ এবং ইতিহাসবিদ শায়েখ আল নাহরাওয়ালি তাঁর ‘আল ইমাম বি আলাম বায়েত আল্লাহ আল হারাম’ পৃষ্টা ২০৫ তাঁদের লিখিত কিতাবে বলেন-
” প্রতি বছর ১২ রবিউল আউওয়াল শরিফে বাদ মাগরীব ৪ জন সুন্নি মাযহাব স্কলার ,বিচারক , ফিক্বহবিদ, শায়েখান , শিক্ষক , ছাত্র , ম্যাজিস্ট্রেট , বিজ্ঞজন এবং সাধারন মুসলমানগন মসজিদের বাহিরে আসতেন এবং তাসবীহ-তাহলীল এর সাথে হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্মস্থান বাড়ি পরিদর্শন করতেন । বাড়িতে যাওয়ার পথ আলোকসজ্জা করা হত । সকলে উত্তম পোষাক পরিধান করতেন এবং সাথে তাঁদের সন্তানদের নিতেন।
পবিত্র জন্মস্থানের ভিতরে হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিলাদতি শান প্রকাশের সময়কার বিভিন্ন বিশয়াদি বিশেষবভাবে বর্ননা করা হত । তারপর অটোমান সাম্রাজ্যের জন্য সবাই দোয়া করতেন এবং বিনয়ের সহিত দোয়া করা হত।
ইশা নামাজের কিছুক্ষন পুর্বে সকলে মসজিদে চলে আসতেন ( যা থাকত লোকে লোকারন্য ) এবং সারিবদ্ধভাবে মাকামে সাইয়্যিদুনা হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম এর সামনে বসতেন ।
বর্তমানে ওহাবী সরকার ক্ষমতায় আসার পর ঈদে মিলাদুন্নবির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে ঈদে মিলাদুন্নবি বন্ধ করতে চাইলেও মদিনা শরিফে এখনো ঈদে মিলাদুন্নবি পালন হয়।
যার বিদয়াত বলে এ দিবসকে অস্বীকার করতে চায় তারা কি ইসলামের ইতহাসকে ভুল প্রমান করতে চায় ?
আলী ইসলামের পবিত্রতম স্থান কাবার অভ্যন্তরে জন্মগ্রহণ করেন।[তাঁর পিতা ছিলেন আবু তালিব ইবনে আবদুল মুত্তালিব এবং মাতা ফাতিমা বিনতে আসাদ।তিনি ছিলেন মুহম্মদের নিকট ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম পুরুষ। আলী তাঁর প্রারম্ভিক জীবন থেকেই মুহম্মদের প্রতিরক্ষায় কাজ করেনএবং ক
ʿআলী ইবনে ʾআবী ত়ালিব (আরবি: عَلِيّ ٱبْن أَبِي طَالِب, প্রতিবর্ণী. ʿAlī ibn ʾAbī Ṭālib; ১৩ সেপ্টেম্বর ৬০১ – ২৯ জানুয়ারি ৬৬১) ছিলেন ইসলামের নবী মুহম্মদের চাচাতো ভাই, জামাতা ও সাহাবি যিনি ৬৫৬ থেকে ৬৬১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত খলিফা হিসেবে মুসলিম বিশ্ব শাসন করেন। সুন্নি ইসলাম অনুসারে তিনি চতুর্থ ন্যায়নিষ্ঠ খলিফা। শিয়া ইসলাম অনুসারে তিনি মুহম্মদের ন্যায্য স্থলাভিষিক্ত ও প্রথম ইমাম। তিনি আহল…
ইউপি ওয়াকফ বোর্ড অযোধ্যায় পাঁচ একর জমির উপর মসজিদ তৈরির ট্রাস্ট গঠন করে অযোধ্যার ধানিপুর গ্রামের পাঁচ একর জমি মসজিদের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে লক্ষ্ণৌ: উত্তর প্রদেশের রাজ্য সুন্নি কেন্দ্রীয় ওয়াক্ফ বোর্ডের (ইউপিএসএসসিডাব্লুবি) রাষ্ট্রপতি জুফার আহমদ ফারুকী আজ অযোধ্যায় পাঁচ একর জমিতে মসজিদ নির্মাণের জন্য একটি ট্রাস্ট গঠনের ঘোষণা করেছেন।
মুসলমান তো সে, যে নিজেদেরকে শিয়া, সুন্নি, দেওবন্দী, ওয়াহাবী বলে থাকে। আর মোমেন এর পরিচয় হলো যে, সে নিজেকে রসুলল্লাহ’র উম্মত বলে থাকে এবং হুজুরপাকের মোহাব্বতে সবসময় কাদঁতে থাকে। আর ওলিদের পরিচয় সম্পর্কে হাদিসে শরিফে বর্ণিত আছে যে-- যাঁর সান্নিধ্যে বসলে ক্বলব এর মধ্যে আল্লাহ তা'য়ালা এর জিকির শুরু হয়ে যায়, তিনিই সত্যিকারের ওলি।
please also Subscribe and watch ALRA TV #AskYounusAlGohar - What is the difference between Muslim, Momin and Wali? https://youtu.be/hkJj9n89Zv8
নিউজনাউ ডেস্ক: ইরানের দক্ষিণপূর্বাঞ্চলীয় সীমান্ত প্রদেশ সিস্তান-বালুচিস্তানের রাজধানী জাহেদানে একদিনে ১২ কয়েদিকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। এ কয়েদিদের সবাই দেশটির জাতিগত সংখ্যালঘু নৃগোষ্ঠী বালুচ জাতিস্বত্ত্বার।
ধর্মীয় হিসেবেও তারা ইরানের সংখ্যালঘু সুন্নি মুসলিম সম্প্রদায়ভুক্ত। মঙ্গলবার তাদের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে বলে বার্তাসংস্থা এএফপিকে নিশ্চিত করেছে ইরানভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা ইরান হিউম্যান রাইটস…
কাবুলে মসজিদে শক্তিশালী ‘বোমা বিস্ফোরণে নিহত অর্ধশতাধিক’
কাবুলে মসজিদে শক্তিশালী ‘বোমা বিস্ফোরণে নিহত অর্ধশতাধিক’
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে একটি সুন্নি মসজিদে শক্তিশালী বিস্ফোরণে অর্ধশতাধিক মুসল্লি নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন মসজিদটির ইমাম। তবে, সরকারিভাবে ১০ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
আফগান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-মুখপাত্র বেসমুল্লা হাবিব জানান, শুক্রবার বিকেলের দিকে কাবুলের পশ্চিমাঞ্চলে খালিফা সাহিব মসজিদে বিস্ফোরণ হয়। সরকারিভাবে ১০ জনের মৃত্যুর তথ্য…