Tumgik
#সাহাবী
atique-rejvee · 16 days
Text
মানুষের উপর ধ্বংস নেমে আসার কারণ
মানুষের ওপর ধ্বংস নেমে আসার কারণ সমূহعَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: .. إِذَا ظَهَرَ فِيهِمُ التَّلَاعُنُ، • وَشَرِبُوا الْخُمُورَ، • وَلَبِسُوا الْحَرِيرَ، • وَاتَّخَذُوا الْقِيَانَ، • وَاكْتَفَى الرِّجَالُ بِالرِّجَالِ، وَالنِّسَاءُ بِالنِّسَاءِ».‘যখন আমার উম্মত পাঁচটি বিষয়কে হালাল করে নেবে, তখন তাদের উপর নেমে আসবে।(১) যখন…
View On WordPress
0 notes
ilmjet · 2 years
Text
সাহাবীরা দ্বীনি কাজ করে কি অর্থ নিতেন?
সাহাবীরা দ্বীনি কাজ করে কি অর্থ নিতেন?
সাহাবীরা ছিলেন অনেক বেশি বাস্তববাদী (Pragmatic), কিন্তু বস্তুবাদী (Materialistic) নন। তাঁদের চিন্তাভাবনা পড়লে মাঝেমধ্যে অবাক হই। বাক্সের বাইরে কিভাবে চিন্তা করতে হয় সেটা তারা দেখিয়ে যান। Necessity’র প্রশ্নে তারা এমন কাজ করেন, যেগুলো নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম করেননি বা করার নির্দেশ দেননি। আলোচানা-পর্যালোচনা শেষে তারা এসব কাজ বাস্তবায়ন করেন। যেমন: কুরআন সংকলন।কোনো নবী-রাসূল দ্বীন…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
healthylifestyleis · 2 years
Text
গীবত কি এবং কারো গীবত করে ফেললে কি করণীয় ?
গীবত কি:- এক সাহাবী এসে আল্লাহর রাসূল (সাঃ) কে  জিজ্ঞাসা করল ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ) গীবত কি জিনিস ? উত্তরে হুজুরে আকরাম (সাঃ) বললেন:- গীবত হলো  তোমার কোন ভাইয়ের অবর্তমানে তার দোষ ত্রুটি বর্ণনা করা। সাহাবী  আবার প্রশ্ন করল হুজুর যদি ওই ব্যক্তির মধ্যে ওই দোষ ত্রুটি থাকে তাহলে? আল্লাহর রাসূল (সাঃ) বলেন:- যদি ওই ব্যক্তির মধ্যে ওই দোষ ত্রুটি থাকে আর তুমি সেটা মানুষের মধ্যে বলে বেড়াও তাহলেই  সেটা গীবত। আর যদি তার মধ্যে সেই দোষটা না থাকে তাহলে সেটা পরনিন্দা বা অপবাদ। যেটা আরো মারাত্মক গোনাহ।  এজন্য আমরা অনেকেই দেখা যায় এই গুনাহটা  করে ফেলি।  এটা একমাত্র গুনা যেটা আমরা মনের অজান্তেই করে ফেলি। সেটা হোক বাড়িতে, কিংবা বাজারে ,অথবা কোন গল্প আড্ডা খানায়,আমরা এই গীবত করে ফেলি। যেটা হারাম এবং কবিরা গুনা। আর এই মারাত্মক গুনাহ  আমরা মনের অজান্তেই করে ফেলি। 
কারো গীবত করে ফেললে কি করণীয়?
কারো গীবত করে ফেললে ক্ষমা পেতে  ৪টি কাজ করুন। 
আরও পড়ুন....
2 notes · View notes
ilyforallahswt · 7 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
তাকবিরে তাশরীক মানে কি?
অনুবাদঃ আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ, আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ । আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই এবং আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর জন্য।
তাকবীরে তাশরীকের অর্থ কি?
তাকবীর শব্দের অর্থ হলো- বড়ত্ব ঘোষণা করা। আর তাশরীক শব্দের অর্থ হলো- সূর্যের আলোতে রেখে গোশত শুকানো। আরবগণ তাদের কুরবানীর গোশত ঈদের তিনদিন পর পর্যন্ত রোদে দিয়ে শুকাতো, এজন্য এ দিনগুলো আইয়ামে তাশরীক বলা হয়।
তাশরিকের তিন দিন কি কি?
প্রথমত, আমরা তাশরীক দিবসের ফজিলত সম্পর্কে কিছু আলোকপাত করতে চাই, যেগুলি হল 11, 12 এবং 13 জুল-হিজ্জা । বেশ কিছু আয়াত ও হাদিস রয়েছে যা তাদের ফজিলতের কথা বলে: আল্লাহ বলেন, (এবং নির্ধারিত দিনে আল্লাহকে স্মরণ কর) (আল-বাকারা 2:203)। এগুলো হল তাশরীকের দিন।
তাকবীরে তাশরীক বলা কি?
৯ জিলহজ ফজরের নামাজ হতে ১৩ জিলহজ আসর পর্যন্ত মোট ২৩ ওয়াক্তের সময়কে তাশরিকের দিন ধরা হয়। এই ২৩ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পর কোনো কথা বা সুন্নত নামাজ না পড়ে একবার করে তাকবিরে তাশরিক বলা ওয়াজিব। জামাতে নামাজ পড়া হোক বা একাকি, পুরুষ বা নারী, মুকিম বা মুসাফির সকলের ওপর এটি ওয়াজিব। 
তাকবীরে তাশরীক কতবার পড়তে হয়?
কত সালাতে তাকবীরে তাশরীক পড়বে?
নবম যিলহজ্জের ফজর থেকে শুরু হয়ে তেরো জিল হিজ্জার আসরে তেইশটি সালাতে তাকবীর-ই-তাশরীক পাঠ করা হবে।
তাকবীরে তাশরীক কখন পড়বেন, কীভাবে পড়বেন?
When to read Tashreek in Takbeer, how to read it?
তাকবীরে তাশরীক কখন পড়বেন, কীভাবে পড়বেন?
 ৯ যিলহজ্ব ফজর থেকে ১৩ যিলহজ্ব আসরসহ প্রত্যেক ফরয নামাযের পর একবার তাকীবরে তাশরীক তথা- আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর, ওয়ালিল্লাহিল হামদ্। বলা ওয়াজিব।
অবশ্য কোনো কোনো সাহাবী থেকে তাকবীরে তাশরীকের সাথে অন্য কিছু মিলিয়ে পড়ার বর্ণনাও পাওয়া যায়। যেমন ইবনে উমর রা. তাকবীরে তাশরীকের আগে তিনবার আল্লাহু আকবার বলতেন।(আলআওসাত, হাদীস : ২২০১)
কত তারিখ থেকে পড়বে তাকবীরে তাশরীক : যিলহজ্জ মাসের ৯ তারিখ ফজরের নামায থেকে ১৩ তারিখের আসরের নামায পর্যন্ত (মোট ২৩ ওয়াক্ত) তাকবীরে তাশরীক পড়া ওয়াজিব। তাবেয়ী ইবরাহীম নাখায়ী রাহ. বলেন, সাহাবায়ে কেরাম আরাফার দিন নামাযের পর উক্ত তাকবীর বলতেন।(মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৬)
কারা পড়বে : এটা ফরয নামাযের পর প্রত্যেক বালিগ পুরুষ মহিলা, মুকীম, মুসাফির, গ্রামবাসী, শহরবাসী, জামায়াতের সাথে নামায পড়ুক বা একাকী পড়ুক প্রত্যেকের উপর একবার করে তাকবীরে তাশরীক পাঠ করতে হবে। (ফাতাওয়ায়ে শামী, বাহরুর রায়িক)
কতবার পড়বে : আর পূর্ণ তাকবীরে তাশরীক তিনবার পড়ার বর্ণনা খুঁজে পাওয়া যায়নি। ফিকহবিদগণও তিনবার বলার প্রতি গুরুত্ব দেন না। অবশ্য কেউ যদি সুন্নত মনে না করে এমনিতেই তিনবার বলে তবে সেটাকে বিদআত বলাও উচিত নয়।(আলআওসাত, হাদীস : ২১৯৮; মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৮; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৫২; আদ্দুররুল মুখতার ২/১৭৭; আলবাহরুর রায়েক ২/১৬৫)
এই তাকবীর তিনবার বলা সুন্নত বা মুস্তাহাব নয়। সাহাবায়ে কেরাম রা. কীভাবে তাশরীকের দিনগুলোতে তাকবীর বলতেন তা হাদীসের কিতাবে বর্ণিত হয়েছে। সেখানে একাধিকবার তাকবীরের কথা উল্লেখ নেই।(মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৮, ৫৬৯৯; আলআওসাত, হাদীস : ২১৯৮, ২২০০) 
তাকবীরে তাশরীক হচ্ছে : আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়ালিল্লাহিল হামদ।
তাকবীরে তাশরীকের গোড়ার কথা : সহীহ আল-বুখারীর ব্যাখ্যাকার আল্লামা বদরুদ্দিন আইনী রহ. মবসুত ও কাজীখান কিতাবদ্বয় থেকে ‘হেদায়া ’ কিতাবের ব্যাখ্যা গ্রন্থে নকল করেছেন যে, হযরত ইবরাহীম আ. আপন পুত্র ইসমাঈল আ. কে যখন কুরবানী করতে শুরু কররেন, তখন জিবরাইল আ. আল্লাহর নির্দেশে বেহেশ্ত থেকে একটি দুম্বা নিয়ে রওয়ানা হলেন।
তাঁর সংশয় হচ্ছিল পৃথিবীতে পদার্পন করার পূর্বেই ইবরাহীম আ. যবেহ কার্য সম্পন্ন করে ফেলবেন। তাই হযরত জিবরাইল আ. আকাশ থেকেই উচ্চস্বরে ধ্বনী দিতে থাকেন - الله اكبر- الله اكبر ।ইবরাহীম আ. তাঁর আওয়াজ শুনে আকাশ পানে দৃষ্টি করে দেখতে পেলেন যে, উপস্থিত কুরবানীর বস্তু ইসমাঈল আ.-এর পরিবর্তে তিনি একটি দুম্বা নিয়ে আসছেন।
তাই তিনি স্বতস্ফুর্তভাবে বলে উঠলেন -لا اله الاالله والله اكبر পিতার মুখে তাওহীদের এ অমূল্যবাণী শুনতে পেয়ে ইসমাঈল আ. আল্লাহর মহাত্ম, মর্যাদা ও শান শওকতের উপর হামদ পেশ করে বললেন : الله اكبر ولله الحمد একজন মহান আল্লাহর ফেরেশতা, একজন নবী ও একজন ভাবী নবী এ তিন মহান ব্যক্তিত্বের খুশীর আবেগে উচ্চারিত এ আমলটুকু ও পবিত্র কালামগুলো আল্লাহর দরবারে এত বেশী কবুল হল যে, কিয়ামত পর��যন্ত ঈদুল আয্হায় বিশ্ব মুসলিমের কন্ঠে কন্ঠে উচ্চারিত হতে থাকবে।
তাকবীর সম্পর্কে আরো কতিপয় মাসআলা ১. ইমাম তাকবীর বলতে ভুলে গেলে ও মুক্তাদীর তাকবীর বলা ওয়াজিব।(ফাতওয়ায়ে শামী ১ম খন্ড ৭৭৭ পৃষ্ঠা) ২. পুরুষেরা তাকবীর উচ্চ-মধ্যম স্বরে আর মহিলাগণ অনুচ্চস্বরে বলবে। পুরুষ উচ্চ স্বরে না পড়ে আস্তে আস্তে পড়লে ওয়াজিব আদায় হবে না। ৩. মাসবুক তার নামায আদায় করে তাকবীর বলবে। (ফাতাওয়ায়ে শামী ১ম খন্ড-৭৮৬পৃষ্ঠা ) ৪. যদি মুসল্লী ফরয নামাযের পর তাকবীর বলতে ভুলে যায়। এবং কিছু কাজ করে ফেলে যার দ্বারা নামায নষ্ট হয়ে যায় (যেমন মসজিদ থেকে বের হয়ে যাওয়া, অথবা ভূলে বা ইচ্ছায় কথা বলা অথবা ইচ্ছা করে অজু ভঙ্গ করা) তবে তার উপর থেকে তাকবীর বলা রহিত হয়ে যাবে।(ফাতাওয়া শামী ১ম খন্ড, ৭৮৬ পৃষ্ঠা)
Takbir al Tashreeq | তাকবিরে তাশরিক |
তাকবীরে তাশরীক
https://www.youtube.com/watch?v=HYoQtKy1S4k
হজ্জের তাকবির। তাকবিরে তাশরিক কখন থেকে দিতে হয়।
https://www.youtube.com/watch?v=-uOj2lHtiBE
তাকবীরে তাশরীক পড়ার নিয়ম কি? 
https://www.youtube.com/watch?v=453k7FLLR7s
Eid Takbeer 
youtube
 
 
তাকবীরে তাশরীক কখন পড়বেন, কীভাবে পড়বেন?
When to read Tashreek in Takbeer, how to read it?
0 notes
myreligionislam · 7 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
তাকবিরে তাশরীক মানে কি?
অনুবাদঃ আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ, আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ । আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই এবং আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর জন্য।
তাকবীরে তাশরীকের অর্থ কি?
তাকবীর শব্দের অর্থ হলো- বড়ত্ব ঘোষণা করা। আর তাশরীক শব্দের অর্থ হলো- সূর্যের আলোতে রেখে গোশত শুকানো। আরবগণ তাদের কুরবানীর গোশত ঈদের তিনদিন পর পর্যন্ত রোদে দিয়ে শুকাতো, এজন্য এ দিনগুলো আইয়ামে তাশরীক বলা হয়।
তাশরিকের তিন দিন কি কি?
প্রথমত, আমরা তাশরীক দিবসের ফজিলত সম্পর্কে কিছু আলোকপাত করতে চাই, যেগুলি হল 11, 12 এবং 13 জুল-হিজ্জা । বেশ কিছু আয়াত ও হাদিস রয়েছে যা তাদের ফজিলতের কথা বলে: আল্লাহ বলেন, (এবং নির্ধারিত দিনে আল্লাহকে স্মরণ কর) (আল-বাকারা 2:203)। এগুলো হল তাশরীকের দিন।
তাকবীরে তাশরীক বলা কি?
৯ জিলহজ ফজরের নামাজ হতে ১৩ জিলহজ আসর পর্যন্ত মোট ২৩ ওয়াক্তের সময়কে তাশরিকের দিন ধরা হয়। এই ২৩ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পর কোনো কথা বা সুন্নত নামাজ না পড়ে একবার করে তাকবিরে তাশরিক বলা ওয়াজিব। জামাতে নামাজ পড়া হোক বা একাকি, পুরুষ বা নারী, মুকিম বা মুসাফির সকলের ওপর এটি ওয়াজিব। 
তাকবীরে তাশরীক কতবার পড়তে হয়?
কত সালাতে তাকবীরে তাশরীক পড়বে?
নবম যিলহজ্জের ফজর থেকে শুরু হয়ে তেরো জিল হিজ্জার আসরে তেইশটি সালাতে তাকবীর-ই-তাশরীক পাঠ করা হবে।
তাকবীরে তাশরীক কখন পড়বেন, কীভাবে পড়বেন?
When to read Tashreek in Takbeer, how to read it?
তাকবীরে তাশরীক কখন পড়বেন, কীভাবে পড়বেন?
 ৯ যিলহজ্ব ফজর থেকে ১৩ যিলহজ্ব আসরসহ প্রত্যেক ফরয নামাযের পর একবার তাকীবরে তাশরীক তথা- আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর, ওয়ালিল্লাহিল হামদ্। বলা ওয়াজিব।
অবশ্য কোনো কোনো সাহাবী থেকে তাকবীরে তাশরীকের সাথে অন্য কিছু মিলিয়ে পড়ার বর্ণনাও পাওয়া যায়। যেমন ইবনে উমর রা. তাকবীরে তাশরীকের আগে তিনবার আল্লাহু আকবার বলতেন।(আলআওসাত, হাদীস : ২২০১)
কত তারিখ থেকে পড়বে তাকবীরে তাশরীক : যিলহজ্জ মাসের ৯ তারিখ ফজরের নামায থেকে ১৩ তারিখের আসরের নামায পর্যন্ত (মোট ২৩ ওয়াক্ত) তাকবীরে তাশরীক পড়া ওয়াজিব। তাবেয়ী ইবরাহীম নাখায়ী রাহ. বলেন, সাহাবায়ে কেরাম আরাফার দিন নামাযের পর উক্ত তাকবীর বলতেন।(মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৬)
কারা পড়বে : এটা ফরয নামাযের পর প্রত্যেক বালিগ পুরুষ মহিলা, মুকীম, মুসাফির, গ্রামবাসী, শহরবাসী, জামায়াতের সাথে নামায পড়ুক বা একাকী পড়ুক প্রত্যেকের উপর একবার করে তাকবীরে তাশরীক পাঠ করতে হবে। (ফাতাওয়ায়ে শামী, বাহরুর রায়িক)
কতবার পড়বে : আর পূর্ণ তাকবীরে তাশরীক তিনবার পড়ার বর্ণনা খুঁজে পাওয়া যায়নি। ফিকহবিদগণও তিনবার বলার প্রতি গুরুত্ব দেন না। অবশ্য কেউ যদি সুন্নত মনে না করে এমনিতেই তিনবার বলে তবে সেটাকে বিদআত বলাও উচিত নয়।(আলআওসাত, হাদীস : ২১৯৮; মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৮; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৫২; আদ্দুররুল মুখতার ২/১৭৭; আলবাহরুর রায়েক ২/১৬৫)
এই তাকবীর তিনবার বলা সুন্নত বা মুস্তাহাব নয়। সাহাবায়ে কেরাম রা. কীভাবে তাশরীকের দিনগুলোতে তাকবীর বলতেন তা হাদীসের কিতাবে বর্ণিত হয়েছে। সেখানে একাধিকবার তাকবীরের কথা উল্লেখ নেই।(মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৮, ৫৬৯৯; আলআওসাত, হাদীস : ২১৯৮, ২২০০) 
তাকবীরে তাশরীক হচ্ছে : আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়ালিল্লাহিল হামদ।
তাকবীরে তাশরীকের গোড়ার কথা : সহীহ আল-বুখারীর ব্যাখ্যাকার আল্লামা বদরুদ্দিন আইনী রহ. মবসুত ও কাজীখান কিতাবদ্বয় থেকে ‘হেদায়া ’ কিতাবের ব্যাখ্যা গ্রন্থে নকল করেছেন যে, হযরত ইবরাহীম আ. আপন পুত্র ইসমাঈল আ. কে যখন কুরবানী করতে শুরু কররেন, তখন জিবরাইল আ. আল্লাহর নির্দেশে বেহেশ্ত থেকে একটি দুম্বা নিয়ে রওয়ানা হলেন।
তাঁর সংশয় হচ্ছিল পৃথিবীতে পদার্পন করার পূর্বেই ইবরাহীম আ. যবেহ কার্য সম্পন্ন করে ফেলবেন। তাই হযরত জিবরাইল আ. আকাশ থেকেই উচ্চস্বরে ধ্বনী দিতে থাকেন - الله اكبر- الله اكبر ।ইবরাহীম আ. তাঁর আওয়াজ শুনে আকাশ পানে দৃষ্টি করে দেখতে পেলেন যে, উপস্থিত কুরবানীর বস্তু ইসমাঈল আ.-এর পরিবর্তে তিনি একটি দুম্বা নিয়ে আসছেন।
তাই তিনি স্বতস্ফুর্তভাবে বলে উঠলেন -لا اله الاالله والله اكبر পিতার মুখে তাওহীদের এ অমূল্যবাণী শুনতে পেয়ে ইসমাঈল আ. আল্লাহর মহাত্ম, মর্যাদা ও শান শওকতের উপর হামদ পেশ করে বললেন : الله اكبر ولله الحمد একজন মহান আল্লাহর ফেরেশতা, একজন নবী ও একজন ভাবী নবী এ তিন মহান ব্যক্তিত্বের খুশীর আবেগে উচ্চারিত এ আমলটুকু ও পবিত্র কালামগুলো আল্লাহর দরবারে এত বেশী কবুল হল যে, কিয়ামত পর্যন্ত ঈদুল আয্হায় বিশ্ব মুসলিমের কন্ঠে কন্ঠে উচ্চারিত হতে থাকবে।
তাকবীর সম্পর্কে আরো কতিপয় মাসআলা ১. ইমাম তাকবীর বলতে ভুলে গেলে ও মুক্তাদীর তাকবীর বলা ওয়াজিব।(ফাতওয়ায়ে শামী ১ম খন্ড ৭৭৭ পৃষ্ঠা) ২. পুরুষেরা তাকবীর উচ্চ-মধ্যম স্বরে আর মহিলাগণ অনুচ্চস্বরে বলবে। পুরুষ উচ্চ স্বরে না পড়ে আস্তে আস্তে পড়লে ওয়াজিব আদায় হবে না। ৩. মাসবুক তার নামায আদায় করে তাকবীর বলবে। (ফাতাওয়ায়ে শামী ১ম খন্ড-৭৮৬পৃষ্ঠা ) ৪. যদি মুসল্লী ফরয নামাযের পর তাকবীর বলতে ভুলে যায়। এবং কিছু কাজ করে ফেলে যার দ্বারা নামায নষ্ট হয়ে যায় (যেমন মসজিদ থেকে বের হয়ে যাওয়া, অথবা ভূলে বা ইচ্ছায় কথা বলা অথবা ইচ্ছা করে অজু ভঙ্গ করা) তবে তার উপর থেকে তাকবীর বলা রহিত হয়ে যাবে।(ফাতাওয়া শামী ১ম খন্ড, ৭৮৬ পৃষ্ঠা)
Takbir al Tashreeq | তাকবিরে তাশরিক |
তাকবীরে তাশরীক
https://www.youtube.com/watch?v=HYoQtKy1S4k
হজ্জের তাকবির। তাকবিরে তাশরিক কখন থেকে দিতে হয়।
https://www.youtube.com/watch?v=-uOj2lHtiBE
তাকবীরে তাশরীক পড়ার নিয়ম কি? 
https://www.youtube.com/watch?v=453k7FLLR7s
Eid Takbeer 
youtube
 
 
তাকবীরে তাশরীক কখন পড়বেন, কীভাবে পড়বেন?
When to read Tashreek in Takbeer, how to read it?
0 notes
allahisourrabb · 7 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
তাকবিরে তাশরীক মানে কি?
অনুবাদঃ আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ, আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ । আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই এবং আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর জন্য।
তাকবীরে তাশরীকের অর্থ কি?
তাকবীর শব্দের অর্থ হলো- বড়ত্ব ঘোষণা করা। আর তাশরীক শব্দের অর্থ হলো- সূর্যের আলোতে রেখে গোশত শুকানো। আরবগণ তাদের কুরবানীর গোশত ঈদের তিনদিন পর পর্যন্ত রোদে দিয়ে শুকাতো, এজন্য এ দিনগুলো আইয়ামে তাশরীক বলা হয়।
তাশরিকের তিন দিন কি কি?
প্রথমত, আমরা তাশরীক দিবসের ফজিলত সম্পর্কে কিছু আলোকপাত করতে চাই, যেগুলি হল 11, 12 এবং 13 জুল-হিজ্জা । বেশ কিছু আয়াত ও হাদিস রয়েছে যা তাদের ফজিলতের কথা বলে: আল্লাহ বলেন, (এবং নির্ধারিত দিনে আল্লাহকে স্মরণ কর) (আল-বাকারা 2:203)। এগুলো হল তাশরীকের দিন।
তাকবীরে তাশরীক বলা কি?
৯ জিলহজ ফজরের নামাজ হতে ১৩ জিলহজ আসর পর্যন্ত মোট ২৩ ওয়াক্তের সময়কে তাশরিকের দিন ধরা হয়। এই ২৩ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পর কোনো কথা বা সুন্নত নামাজ না পড়ে একবার করে তাকবিরে তাশরিক বলা ওয়াজিব। জামাতে নামাজ পড়া হোক বা একাকি, পুরুষ বা নারী, মুকিম বা মুসাফির সকলের ওপর এটি ওয়াজিব। 
তাকবীরে তাশরীক কতবার পড়তে হয়?
কত সালাতে তাকবীরে তাশরীক পড়ব���?
নবম যিলহজ্জের ফজর থেকে শুরু হয়ে তেরো জিল হিজ্জার আসরে তেইশটি সালাতে তাকবীর-ই-তাশরীক পাঠ করা হবে।
তাকবীরে তাশরীক কখন পড়বেন, কীভাবে পড়বেন?
When to read Tashreek in Takbeer, how to read it?
তাকবীরে তাশরীক কখন পড়বেন, কীভাবে পড়বেন?
 ৯ যিলহজ্ব ফজর থেকে ১৩ যিলহজ্ব আসরসহ প্রত্যেক ফরয নামাযের পর একবার তাকীবরে তাশরীক তথা- আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর, ওয়ালিল্লাহিল হামদ্। বলা ওয়াজিব।
অবশ্য কোনো কোনো সাহাবী থেকে তাকবীরে তাশরীকের সাথে অন্য কিছু মিলিয়ে পড়ার বর্ণনাও পাওয়া যায়। যেমন ইবনে উমর রা. তাকবীরে তাশরীকের আগে তিনবার আল্লাহু আকবার বলতেন।(আলআওসাত, হাদীস : ২২০১)
কত তারিখ থেকে পড়বে তাকবীরে তাশরীক : যিলহজ্জ মাসের ৯ তারিখ ফজরের নামায থেকে ১৩ তারিখের আসরের নামায পর্যন্ত (মোট ২৩ ওয়াক্ত) তাকবীরে তাশরীক পড়া ওয়াজিব। তাবেয়ী ইবরাহীম নাখায়ী রাহ. বলেন, সাহাবায়ে কেরাম আরাফার দিন নামাযের পর উক্ত তাকবীর বলতেন।(মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৬)
কারা পড়বে : এটা ফরয নামাযের পর প্রত্যেক বালিগ পুরুষ মহিলা, মুকীম, মুসাফির, গ্রামবাসী, শহরবাসী, জামায়াতের সাথে নামায পড়ুক বা একাকী পড়ুক প্রত্যেকের উপর একবার করে তাকবীরে তাশরীক পাঠ করতে হবে। (ফাতাওয়ায়ে শামী, বাহরুর রায়িক)
কতবার পড়বে : আর পূর্ণ তাকবীরে তাশরীক তিনবার পড়ার বর্ণনা খুঁজে পাওয়া যায়নি। ফিকহবিদগণও তিনবার বলার প্রতি গুরুত্ব দেন না। অবশ্য কেউ যদি সুন্নত মনে না করে এমনিতেই তিনবার বলে তবে সেটাকে বিদআত বলাও উচিত নয়।(আলআওসাত, হাদীস : ২১৯৮; মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৮; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৫২; আদ্দুররুল মুখতার ২/১৭৭; আলবাহরুর রায়েক ২/১৬৫)
এই তাকবীর তিনবার বলা সুন্নত বা মুস্তাহাব নয়। সাহাবায়ে কেরাম রা. কীভাবে তাশরীকের দিনগুলোতে তাকবীর বলতেন তা হাদীসের কিতাবে বর্ণিত হয়েছে। সেখানে একাধিকবার তাকবীরের কথা উল্লেখ নেই।(মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৮, ৫৬৯৯; আলআওসাত, হাদীস : ২১৯৮, ২২০০) 
তাকবীরে তাশরীক হচ্ছে : আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়ালিল্লাহিল হামদ।
তাকবীরে তাশরীকের গোড়ার কথা : সহীহ আল-বুখারীর ব্যাখ্যাকার আল্লামা বদরুদ্দিন আইনী রহ. মবসুত ও কাজীখান কিতাবদ্বয় থেকে ‘হেদায়া ’ কিতাবের ব্যাখ্যা গ্রন্থে নকল করেছেন যে, হযরত ইবরাহীম আ. আপন পুত্র ইসমাঈল আ. কে যখন কুরবানী করতে শুরু কররেন, তখন জিবরাইল আ. আল্লাহর নির্দেশে বেহেশ্ত থেকে একটি দুম্বা নিয়ে রওয়ানা হলেন।
তাঁর সংশয় হচ্ছিল পৃথিবীতে পদার্পন করার পূর্বেই ইবরাহীম আ. যবেহ কার্য সম্পন্ন করে ফেলবেন। তাই হযরত জিবরাইল আ. আকাশ থেকেই উচ্চস্বরে ধ্বনী দিতে থাকেন - الله اكبر- الله اكبر ।ইবরাহীম আ. তাঁর আওয়াজ শুনে আকাশ পানে দৃষ্টি করে দেখতে পেলেন যে, উপস্থিত কুরবানীর বস্তু ইসমাঈল আ.-এর পরিবর্তে তিনি একটি দুম্বা নিয়ে আসছেন।
তাই তিনি স্বতস্ফুর্তভাবে বলে উঠলেন -لا اله الاالله والله اكبر পিতার মুখে তাওহীদের এ অমূল্যবাণী শুনতে পেয়ে ইসমাঈল আ. আল্লাহর মহাত্ম, মর্যাদা ও শান শওকতের উপর হামদ পেশ করে বললেন : الله اكبر ولله الحمد একজন মহান আল্লাহর ফেরেশতা, একজন নবী ও একজন ভাবী নবী এ তিন মহান ব্যক্তিত্বের খুশীর আবেগে উচ্চারিত এ আমলটুকু ও পবিত্র কালামগুলো আল্লাহর দরবারে এত বেশী কবুল হল যে, কিয়ামত পর্যন্ত ঈদুল আয্হায় বিশ্ব মুসলিমের কন্ঠে কন্ঠে উচ্চারিত হতে থাকবে।
তাকবীর সম্পর্কে আরো কতিপয় মাসআলা ১. ইমাম তাকবীর বলতে ভুলে গেলে ও মুক্তাদীর তাকবীর বলা ওয়াজিব।(ফাতওয়ায়ে শামী ১ম খন্ড ৭৭৭ পৃষ্ঠা) ২. পুরুষেরা তাকবীর উচ্চ-মধ্যম স্বরে আর মহিলাগণ অনুচ্চস্বরে বলবে। পুরুষ উচ্চ স্বরে না পড়ে আস্তে আস্তে পড়লে ওয়াজিব আদায় হবে না। ৩. মাসবুক তার নামায আদায় করে তাকবীর বলবে। (ফাতাওয়ায়ে শামী ১ম খন্ড-৭৮৬পৃষ্ঠা ) ৪. যদি মুসল্লী ফরয নামাযের পর তাকবীর বলতে ভুলে যায়। এবং কিছু কাজ করে ফেলে যার দ্বারা নামায নষ্ট হয়ে যায় (যেমন মসজিদ থেকে বের হয়ে যাওয়া, অথবা ভূলে বা ইচ্ছায় কথা বলা অথবা ইচ্ছা করে অজু ভঙ্গ করা) তবে তার উপর থেকে তাকবীর বলা রহিত হয়ে যাবে।(ফাতাওয়া শামী ১ম খন্ড, ৭৮৬ পৃষ্ঠা)
Takbir al Tashreeq | তাকবিরে তাশরিক |
তাকবীরে তাশরীক
https://www.youtube.com/watch?v=HYoQtKy1S4k
হজ্জের তাকবির। তাকবিরে তাশরিক কখন থেকে দিতে হয়।
https://www.youtube.com/watch?v=-uOj2lHtiBE
তাকবীরে তাশরীক পড়ার নিয়ম কি? 
https://www.youtube.com/watch?v=453k7FLLR7s
Eid Takbeer 
youtube
 
 
তাকবীরে তাশরীক কখন পড়বেন, কীভাবে পড়বেন?
When to read Tashreek in Takbeer, how to read it?
0 notes
mylordisallah · 7 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
তাকবিরে তাশরীক মানে কি?
অনুবাদঃ আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ, আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ । আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নে�� এবং আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর জন্য।
তাকবীরে তাশরীকের অর্থ কি?
তাকবীর শব্দের অর্থ হলো- বড়ত্ব ঘোষণা করা। আর তাশরীক শব্দের অর্থ হলো- সূর্যের আলোতে রেখে গোশত শুকানো। আরবগণ তাদের কুরবানীর গোশত ঈদের তিনদিন পর পর্যন্ত রোদে দিয়ে শুকাতো, এজন্য এ দিনগুলো আইয়ামে তাশরীক বলা হয়।
তাশরিকের তিন দিন কি কি?
প্রথমত, আমরা তাশরীক দিবসের ফজিলত সম্পর্কে কিছু আলোকপাত করতে চাই, যেগুলি হল 11, 12 এবং 13 জুল-হিজ্জা । বেশ কিছু আয়াত ও হাদিস রয়েছে যা তাদের ফজিলতের কথা বলে: আল্লাহ বলেন, (এবং নির্ধারিত দিনে আল্লাহকে স্মরণ কর) (আল-বাকারা 2:203)। এগুলো হল তাশরীকের দিন।
তাকবীরে তাশরীক বলা কি?
৯ জিলহজ ফজরের নামাজ হতে ১৩ জিলহজ আসর পর্যন্ত মোট ২৩ ওয়াক্তের সময়কে তাশরিকের দিন ধরা হয়। এই ২৩ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পর কোনো কথা বা সুন্নত নামাজ না পড়ে একবার করে তাকবিরে তাশরিক বলা ওয়াজিব। জামাতে নামাজ পড়া হোক বা একাকি, পুরুষ বা নারী, মুকিম বা মুসাফির সকলের ওপর এটি ওয়াজিব। 
তাকবীরে তাশরীক কতবার পড়তে হয়?
কত সালাতে তাকবীরে তাশরীক পড়বে?
নবম যিলহজ্জের ফজর থেকে শুরু হয়ে তেরো জিল হিজ্জার আসরে তেইশটি সালাতে তাকবীর-ই-তাশরীক পাঠ করা হবে।
তাকবীরে তাশরীক কখন পড়বেন, কীভাবে পড়বেন?
When to read Tashreek in Takbeer, how to read it?
তাকবীরে তাশরীক কখন পড়বেন, কীভাবে পড়বেন?
 ৯ যিলহজ্ব ফজর থেকে ১৩ যিলহজ্ব আসরসহ প্রত্যেক ফরয নামাযের পর একবার তাকীবরে তাশরীক তথা- আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর, ওয়ালিল্লাহিল হামদ্। বলা ওয়াজিব।
অবশ্য কোনো কোনো সাহাবী থেকে তাকবীরে তাশরীকের সাথে অন্য কিছু মিলিয়ে পড়ার বর্ণনাও পাওয়া যায়। যেমন ইবনে উমর রা. তাকবীরে তাশরীকের আগে তিনবার আল্লাহু আকবার বলতেন।(আলআওসাত, হাদীস : ২২০১)
কত তারিখ থেকে পড়বে তাকবীরে তাশরীক : যিলহজ্জ মাসের ৯ তারিখ ফজরের নামায থেকে ১৩ তারিখের আসরের নামায পর্যন্ত (মোট ২৩ ওয়াক্ত) তাকবীরে তাশরীক পড়া ওয়াজিব। তাবেয়ী ইবরাহীম নাখায়ী রাহ. বলেন, সাহাবায়ে কেরাম আরাফার দিন নামাযের পর উক্ত তাকবীর বলতেন।(মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৬)
কারা পড়বে : এটা ফরয নামাযের পর প্রত্যেক বালিগ পুরুষ মহিলা, মুকীম, মুসাফির, গ্রামবাসী, শহরবাসী, জামায়াতের সাথে নামায পড়ুক বা একাকী পড়ুক প্রত্যেকের উপর একবার করে তাকবীরে তাশরীক পাঠ করতে হবে। (ফাতাওয়ায়ে শামী, বাহরুর রায়িক)
কতবার পড়বে : আর পূর্ণ তাকবীরে তাশরীক তিনবার পড়ার বর্ণনা খুঁজে পাওয়া যায়নি। ফিকহবিদগণও তিনবার বলার প্রতি গুরুত্ব দেন না। অবশ্য কেউ যদি সুন্নত মনে না করে এমনিতেই তিনবার বলে তবে সেটাকে বিদআত বলাও উচিত নয়।(আলআওসাত, হাদীস : ২১৯৮; মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৮; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৫২; আদ্দুররুল মুখতার ২/১৭৭; আলবাহরুর রায়েক ২/১৬৫)
এই তাকবীর তিনবার বলা সুন্নত বা মুস্তাহাব নয়। সাহাবায়ে কেরাম রা. কীভাবে তাশরীকের দিনগুলোতে তাকবীর বলতেন তা হাদীসের কিতাবে বর্ণিত হয়েছে। সেখানে একাধিকবার তাকবীরের কথা উল্লেখ নেই।(মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৫৬৯৮, ৫৬৯৯; আলআওসাত, হাদীস : ২১৯৮, ২২০০) 
তাকবীরে তাশরীক হচ্ছে : আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়ালিল্লাহিল হামদ।
তাকবীরে তাশরীকের গোড়ার কথা : সহীহ আল-বুখারীর ব্যাখ্যাকার আল্লামা বদরুদ্দিন আইনী রহ. মবসুত ও কাজীখান কিতাবদ্বয় থেকে ‘হেদায়া ’ কিতাবের ব্যাখ্যা গ্রন্থে নকল করেছেন যে, হযরত ইবরাহীম আ. আপন পুত্র ইসমাঈল আ. কে যখন কুরবানী করতে শুরু কররেন, তখন জিবরাইল আ. আল্লাহর নির্দেশে বেহেশ্ত থেকে একটি দুম্বা নিয়ে রওয়ানা হলেন।
তাঁর সংশয় হচ্ছিল পৃথিবীতে পদার্পন করার পূর্বেই ইবরাহীম আ. যবেহ কার্য সম্পন্ন করে ফেলবেন। তাই হযরত জিবরাইল আ. আকাশ থেকেই উচ্চস্বরে ধ্বনী দিতে থাকেন - الله اكبر- الله اكبر ।ইবরাহীম আ. তাঁর আওয়াজ শুনে আকাশ পানে দৃষ্টি করে দেখতে পেলেন যে, উপস্থিত কুরবানীর বস্তু ইসমাঈল আ.-এর পরিবর্তে তিনি একটি দুম্বা নিয়ে আসছেন।
তাই তিনি স্বতস্ফুর্তভাবে বলে উঠলেন -لا اله الاالله والله اكبر পিতার মুখে তাওহীদের এ অমূল্যবাণী শুনতে পেয়ে ইসমাঈল আ. আল্লাহর মহাত্ম, মর্যাদা ও শান শওকতের উপর হামদ পেশ করে বললেন : الله اكبر ولله الحمد একজন মহান আল্লাহর ফেরেশতা, একজন নবী ও একজন ভাবী নবী এ তিন মহান ব্যক্তিত্বের খুশীর আবেগে উচ্চারিত এ আমলটুকু ও পবিত্র কালামগুলো আল্লাহর দরবারে এত বেশী কবুল হল যে, কিয়ামত পর্যন্ত ঈদুল আয্হায় বিশ্ব মুসলিমের কন্ঠে কন্ঠে উচ্চারিত হতে থাকবে।
তাকবীর সম্পর্কে আরো কতিপয় মাসআলা ১. ইমাম তাকবীর বলতে ভুলে গেলে ও মুক্তাদীর তাকবীর বলা ওয়াজিব।(ফাতওয়ায়ে শামী ১ম খন্ড ৭৭৭ পৃষ্ঠা) ২. পুরুষেরা তাকবীর উচ্চ-মধ্যম স্বরে আর মহিলাগণ অনুচ্চস্বরে বলবে। পুরুষ উচ্চ স্বরে না পড়ে আস্তে আস্তে পড়লে ওয়াজিব আদায় হবে না। ৩. মাসবুক তার নামায আদায় করে তাকবীর বলবে। (ফাতাওয়ায়ে শামী ১ম খন্ড-৭৮৬পৃষ্ঠা ) ৪. যদি মুসল্লী ফরয নামাযের পর তাকবীর বলতে ভুলে যায়। এবং কিছু কাজ করে ফেলে যার দ্বারা নামায নষ্ট হয়ে যায় (যেমন মসজিদ থেকে বের হয়ে যাওয়া, অথবা ভূলে বা ইচ্ছায় কথা বলা অথবা ইচ্ছা করে অজু ভঙ্গ করা) তবে তার উপর থেকে তাকবীর বলা রহিত হয়ে যাবে।(ফাতাওয়া শামী ১ম খন্ড, ৭৮৬ পৃষ্ঠা)
Takbir al Tashreeq | তাকবিরে তাশরিক |
তাকবীরে তাশরীক
https://www.youtube.com/watch?v=HYoQtKy1S4k
হজ্জের তাকবির। তাকবিরে তাশরিক কখন থেকে দিতে হয়।
https://www.youtube.com/watch?v=-uOj2lHtiBE
তাকবীরে তাশরীক পড়ার নিয়ম কি? 
https://www.youtube.com/watch?v=453k7FLLR7s
Eid Takbeer 
youtube
 
 
তাকবীরে তাশরীক কখন পড়বেন, কীভাবে পড়বেন?
When to read Tashreek in Takbeer, how to read it?
0 notes
ebangladotnet · 3 months
Text
পুত্র সন্তান পৃথিবীতে আসুক অথবা কন্যা সন্তান, পিতা মাতার আনন্দের যেন সীমা থাকে না! শিশুর জন্য একটি সুন্দর নামকরণ পিতা-মাতার এই আনন্দকে আরো কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। শিশুর জন্য একটি অর্থসহ সাবলীল নাম তার ভবিষ্যৎ জীবনকে আরো সুন্দর করে তোলে। তাই যদি আপনার পুত্র সন্তানের জন্য র দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অনলাইনে খুজে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে র দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ জেনে নেওয়া যাক: র দিয়ে ছেলেদের আধুনিক নাম অর্থসহ ২০২৪র দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ ২০২৪উপসংহার এছাড়াও পড়ুন: ৫০০+ ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ র দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নামনামের অর্থরাশিককরুণাময়, মার্জিতরাশিদ মুবাররাতধার্মিকরায়িনরাত্রি, স্বর্গের গেটরাশিদমেজর, প্রাপ্তবয়স্করাশিদ লুকমানজ্ঞানী ব্যক্তিরায়িসসম্পদ, সম্পত্তিরাশিদ আনজুমসঠিক পথে পরিচালিত তারারাশিদ শাবাবজীবনের শ্রেষ্ঠরায়িহসুগন্ধযুক্তরাশিদ আবিদসঠিক পথে ইবাদতকারীরাশিদ শাহরিয়াররাজারাযীনগাম্ভীর্যশীলরাশিদ আরিফসঠিক পথে পরিচালিতরাশিদান্যায়পরায়ণ,রায়েনপুষ্পরাশিদ আসেফযোগ্যব্যক্তিরাশিদুনসৎপথে পরিচালিতরালাহসাফল্য, প্রাপ্তিরাশিদ আহবাবসঠিক বন্ধুরাশিমআলোরাশন্যায়পরায়ণরাশিদ তকীধার্মিকরাশিলসাবলীল, মনোমুগ্ধকররাশদাননির্দেশনা, একজন সাহাবী রহঃ এর নামরাশিদ তাজওয়াররাজারাশীদসরল , শুভরাশধধার্মিক, আচরণের সততারাশিদ তালিবঅনুসন্ধানকারিরাশীদ নাইবপ্রতিনিধিরাশনেবিচারকরাশিদ মুজাহিদধর্ম যোদ্ধারাশীলমজাদাররাশপালমিষ্টি মুহূর্ত, ভালোবাসাররাশিদ মুতারাদ্দীদচিন্তাশীলরাশেদসত্য বিশ্বাস থাকারাশাবৃষ্টির প্রথম ফোঁটারাশিদ মুতারাসসীদলক্ষ্যকারীরাশেদ-উদ-দীনবিশ্বাসের জ্ঞানী ব্যক্তিরাশাউদবিজ্ঞ কাউন্সিলররাশেদউদ্দিনইসলামের জ্ঞানী ব্যক্তিরাশেদুলসত্য বিশ্বাস থাকারাশাদন্যায়পরায়ণরাশিদ মুতাহাম্মিলধৈর্যশীলরাশেনশান্তিপূর্ণরাশানচিন্তাবিদ, পরামর্শদাতারাশোদভালো বিচাররাসচিডপরিপক্ক, সত্য বিশ্বাসেররাসনিআল্লাহর বান্দারাশোদান্যায়পরায়ণরাসনরাজা, পৃথিবীর রাজারাশোদ্দন্যায়পরায়ণরাসমিআনুষ্ঠানিক, অফিসিয়াল র দিয়ে ছেলেদের আধুনিক নাম অর্থসহ ২০২৪ র দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নামনামের অর্থরাসেলমেসেঞ্জাররাহানআল্লাহের অনুগ্রহরাসাবমহৎ হৃদয়, সহনশীলরাস্তাগারপুণ্যময়রাহামাতুল্লাআল্লাহের করুণারাসালসবচেয়ে শক্তিশালীরাহআরাম, করুণারাহালসংযুক্তিরাসিকজ্ঞানী, আলোর রশ্মিরাহজানসৃজনশীলরাহালাইচ্ছারাসিখগভীরভাবে মূলী, স্থিররাহনুমাগাইডরাহিভ্রমণকারী, বসন্ত আবহাওয়ারাসিডসঠিকভাবে নির্দেশিতরাহবারনেতা, গাইডরাহিজবিজয়রাসিতসোনালীরাহবাহবিশালরাহিদাবিচক্ষণরাসিনশান্ত, রচিতরাহিনআত্মা, লোহারাহমকরুণাময়রাসিবমহৎ হৃদয়রাহমনকরুণাময়, সহানুভূতিশীলরাহিবকরুণাময়, দয়ালুরাসিমনকশাকার, পরিকল্পনাকারীরাহিমসহানুভূতিশীল, করুণা করারাহমানকরুণাময়রাসিয়াহউঁচু, লম্বারাহিমীনদয়ালুরাহশানউজ্জ্বল, শান্তিপূর্ণরাসিলমেসেঞ্জাররাহিলযিনি পথ দেখানরাহাইমকরুণাময়, সহানুভূতিশীলরাসুরাজা, মিষ্টিরাহিশনেতা, প্রধানরাহাতবিশ্রাম, বিশ্রামরাসুলছোট, মেসেঞ্জাররাহিসবিজয়রাহাদইথিওপিয়ায় নদীরিকিধনী, শক্তিশালী শাসকরাহীমদয়ালুরিক্কাহভদ্রতা, উদারতারাহেনআল্লাহের উপহাররিখভএকজন রাজারিচার্ডসাহসী এক, শক্তিশালী শাসকরাহেলইয়ে, ভেড়ারিগানরাজারিওনস্বর্গের সৌন্দর্য,রিগেলপারিওয়ানপুরস্কাররিজগ্রহণযোগ্যতা, সদিচ্ছারিকাশাশ্বত শাসকরিজউইনসদিচ্ছা র দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ ২০২৪ এছাড়াও পড়ুন: ৫০০+ মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম অর্থসহ ২০২৪ [বাছাইকৃত] র দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নামনামের অর্থ��িজভানসুসংবাদ প্রদানকারীরিজভীসৌন্দর্যরিজওয়াধর্মীয়রিজাউলকরুনাময়রিজভিনজান্নাতের প্রহরীরিজওয়ানসদিচ্ছা, গ্রহণরিজানসংবেদনশীল, শ্রদ্ধেয়রিজাআনন্দরিজওয়ানাগ্রহণ, সদিচ্ছারিজাসদয়ালু, মার্জিতরিজামভা��্যবানরিজকদয়াময়, জীবিকারিজিনরাজা, মূল্যবানরিজালসবচেয়ে সফলরিজক আল্লাহজীবিকারিজুসাহসী, ক্ষমতাশালীরিজকিনভাগ্য ভালরিটজুঁই, শান্ত করারিজিলন্যায়পরায়ণরিটনবন্ধুত্বরিতিকতার পরেও, উদারতারিদানউন্নতচরিত্র, লাইটেনিংরিটভানউচ্চতর, রাজা, প্রভুরিদুয়ানগ্রেট হার্টরিদাহআনুকূল্যরিডানযোদ্ধারিদ্বিনসন্তোষরিতুলবিশুদ্ধতা, সত্যরিদুভানসুপিরিয়ররিধাসন্তুষ্টি, গ্রহণযোগ্যতারিথএকজন যে লাজুকরিনভভাগ্যবানরিনহানরাজা, আগুনরিদওয়ানসুখ, আনন্দরিন-হানরাজা, নেতারিনশীনাসুন্দর, তারকারিদফানদিন এবং রাতের চক্ররিনাজদারুণরিনাসকিউটরিদয়হৃদয়রিনাদসুখরিনিশপারফেকশনিস্ট, উজ্জ্বলরিদা-শ্বর প্রদত্ত, একজন দেবদূতরিনাফশান্ত, ভালরিপনসাহায্য করারিফকিশিথিল, ভদ্ররিনেশউজ্জ্বল, পারফেকশনিস্ট উপসংহার আমাদের বর্ণিত র দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম (R Diye Cheleder Islamic Name) যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে পছন্দমত কিছু নাম নিয়ে একটি তালিকা তৈরি করুন। তালিকায় উল্লেখিত
নাম গুলো পরিবারের সঙ্গে শেয়ার করুন। এবং নামের তালিকা মধ্য থেকে আপনার পুত্র সন্তানের জন্য সুন্দর একটি নাম বাছাই করতে পারেন।
0 notes
sikkhagarwebsite · 3 months
Text
0 notes
harryrony · 6 months
Video
youtube
রাসুল সাঃ এর একজন সাহাবী ও এক শয়তান জ্বিনের বিস্ময়কর ঘটনা ! ইসলামিক কাহি...
0 notes
atique-rejvee · 2 months
Text
রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পর শ্রেষ্ঠ কে : আবু বকর, উমর , আলী রাদি়াল্লাহু তায়ালা আনহু
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লামের পর শ্রেষ্ঠ ব্যাক্তি কে? আল্লাহ তালার বাণী, إِلَّا تَنْصُرُوهُ فَقَدْ نَصَرَهُ اللَّهُ إِذْ أَخْرَجَهُ الَّذِينَ كَفَرُوا ثَانِيَ اثْنَيْنِ إِذْ هُمَا فِي الْغَارِ إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لَا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا فَأَنْزَلَ اللَّهُ سَكِينَتَهُ عَلَيْهِ وَأَيَّدَهُ بِجُنُودٍ لَمْ تَرَوْهَا(যদি তোমরা তাকে সাহায্য না কর, তবে আল্লাহ তাকে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
atikurrashid · 7 months
Video
youtube
JannathI #bangla #banglahadis #motivation
#মোহরে_নবুয়ত কি? নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মোহরে নবুয়ত ছিল মহান আল্লাহ্‌ পাক কর্তৃক প্রদত্ত নবুয়ত উনার সীলমোহর। যা তিনি প্রিয় হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নবুয়ত উনার নিদর্শন স্বরূপ দান করেছিলেন। সাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম গন তা বর্ণনা করেন এবং পূর্ববর্তী আসমানি কিতাবেও তা বর্ণনা করা হয়েছিল। মোহরে নবুওয়ত ছিল কবুতরের ডিম্বাকৃতির উত্থিত লালচে গোশতপিন্ডের ন্যায় তার উপর কিছু চুল মুবারক ছিল। এই মহা সম্মানিত মহা পবিত্র মোহরে নবুওয়ত হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দু-কাঁধ মুবারক উনার মাঝে ছিল। সুবাহানাল্লাহ্। অন্য কোন নবী বা রসূল আলাইহিস সালাম এমন নিদর্শন লাভ করেছেন তার বর্ণনা পাওয়া যায় না। যিনি জমিনে আগমন উনার সাথে মোহরে নবুয়ত বহন করেছেন, তিনি জান্নাতি কিনা তিনি জানতেন না? এ বিষয়ে আপনার কি মনে হয়? কমেন্টে জানাবেন।
0 notes
islamicwazmedia · 10 months
Video
youtube
সাহাবী আলকামার মৃত্যুর করুণ ইতিহাস । কাঁদতে বাধ্য হবেন আপনিও । আব্দুর রা...
0 notes
ilyforallahswt · 9 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
হাদিস কাকে বলে
What is the hadith?
ইসলামে হাদিস, (আরবি: حديث: হ্যদীথ়) যার আক্ষরিক অর্থে "কথা" অথবা "বক্তৃতা" বা আসার/আছার (আরবি: أثر আথ়ার) যার আক্ষরিক অর্থে "ঐতিহ্য" বলতে ইসলামের নবি মুহাম্মাদ সা– এর কথা, কাজ ও নীরব অনুমোদন বুঝানো হয়, যা নির্ভরযোগ্য বর্ণনাকারীদের শৃঙ্খলের মাধ্যমে সংরক্ষণ করা হয়েছে।
হাদিস বলতে কি বুঝ?
হাসান হাদিস হল সেই হাদিস, যার মর্যাদা নির্ভরযোগ্য বা সহীহ হাদিসের চেয়ে কম এবং দুর্বল হাদিসের চেয়ে বেশি। এটি মূলত সহীহ হাদিস ও দূর্বল হাদিসের মাঝে একটি আলাদা স্বতন্ত্র স্তর। হাদিসের এই পরিভাষাটি ইসলামের প্রাথমিক যুগ থেকে প্রচলিত হয়ে আসলেও ইমাম তিরমিজি তার হাদিসগ্রন্থে এটির বহুল ব্যবহার করেছেন।
হাদিস কাকে বলে ?
হাদিস কাকে বলে? হাদিস কি ?
হাদিস একটি আরবি শব্দ যার অর্থ হচ্ছে, বাণী বা বার্তা। মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর কথা, কাজ, অনুমোদন ও মৌনসম্মতিকে হাদিস বলে।
খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গির স্যারের লিখিত “হাদিসের নামে জালিয়াতি” বইতে হাদিসে সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেন, হাদিস বলতে সাধারণত রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথা, কর্ম বা অনুমোদনকে বুঝনো হয়। অর্থাৎ, ওহীর মাধ্যমে প্রাপ্ত জ্ঞানের আলোকে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) যা বলেছেন, করেছেন বা অনুমোদন করেছেন তাকে হাদীস বলা হয়। মুহাদ্দিসগণের পরিভাষায়, “যে কথা, কর্ম, অনুমোদন বা বিবরণকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বলে প্রচার করা হয়েছে বা দাবী করা হয়েছে তাই হাদীস বলে পরিচিত
হাদিসের শ্রেণিবিভাগ
হাদিসকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
১. কাওলিঃ রাসুল (সাঃ) এর কথা সংবলিত হাদিসকে কাওলি হাদিস বলে। 
২. ফেলিঃ রাসুল (সাঃ) এর বাস্তব জীবনের কর্মমূলক হাদিসকে ফেলি হাদিস বলে। 
৩. তাকরিরিঃ সাহাবিগণের যেসব কথা ও কাজের প্রতি রাসুল (সাঃ) সমর্থন প্রদান করেছেন তাকে তাকরিরি হাদিস বলে।
বর্ণণাকারীদের সিলসিলা অনুযায়ী হাদিসকে তিনভাগে ভাগ করা যায়।
 ১. মারফু হাদিসঃ যে হাদিসে বর্ণণাসূত্র রাসুল (সাঃ) পর্যন্ত পৌঁছেছে তাকে মারফু হাদিস বলে। 
২. মাওকুফ হাদিসঃ যে হাদিসের বর্ণনাসূত্র সাহাবি পর্যন্ত পৌঁছেছে তাকে মাওকুফ হাদিস বলে। 
৩. মাকতু হাদিসঃ যে হাদিসের বর্ণনা সূত্র তাবেয়ি পর্যন্ত পৌঁছেছে তাকে মাকতু হাদিস বলে। 
রাবির গুণ অনুযায়ী হাদিস তিন প্রকার।
১.  সহীহ হাদিসঃ যে হাদিস মুত্তাসিল সনদ, রাবি ন্যায়পরায়ণ, নির্ভরযোগ্য ও স্বচ্ছ স্মরণশক্তিসম্পন্ন এবং হাদিসটি শায ও মুয়াল্লাল নয় তাকে সহীহ হাদিস বলে। ( যে হাদিসের বর্ণনাকারী বিশ্বস্ত কিন্তু তার চেয়ে অধিক রাবির বর্ণনার বিপরীত তাকে হাদিসে শায বলে। যে হাদিসে বর্ণনা সূত্রে এমন এক সূক্ষ্ম ত্রুটি থাকে, যা কেবল হাদিসশাস্ত্রের বিশেষজ্ঞরাই বুঝতে পারেন।)
২. হাসান হাদিসঃ স্বচ্ছ স্মরণশক্তি ব্যতীত সহীহ হাদিসের সমস্ত বৈশিষ্ট যার মধ্যে বিদ্যমান তাকে হাসান হাদিস বলে। 
৩. দঈফ হাদিসঃ যে হাদিস উপরোক্ত সকল কিংবা কোন একটার উল্লেক্ষযোগ্য ত্রুটি থাকে তাকে দঈফ হাদিস বলে। 
বর্ণনাকারী বা বারির সংখ্যা অনুযায়ী হাদিস চার প্রকার।
১. মুতাওয়াতির হাদিসঃ যে হাদিস প্রত্যেক যুগে যার বর্ণনাকারীদের সংখ্যা এত বেশি যে, যাদের মিথ্যাচারে মতৈক্য হওয়া স্বাভাবিকভাবেই অসম্ভব।
২.মাশহুরঃ যে হাদিসের বর্ণনাকারী কোনো যুগেই বর্ণনাকারীর সংখ্যা তিনের কম ছিল না।
৩. আযীযঃ যার বর্ণণাকারীর সংখ্যা কোনো যোগেই দুই এর কম ছিল না।
৪. গরিবঃ যার বর্ণণাকারীর সংখ্যা কোনো কোনো যুগে একজনে পৌছেছে।
হাদিসের কিছু পরিভাষা 
সাহাবীঃ যে ব্যক্তি রাসুল (সাঃ) এর সাহচর্য  লাভ করেছেন, তার জীবদ্দশায় রাসুল (সাঃ) কে ঈমানের সাথে দেখেছেন এবং ঈমান অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন, তিনি সাহাবী।
তাবেয়িঃ যিনি বা যারা ঈমানের সাথে কোনো সাহাবীর সাহচর্য লাভ করেছেন এবং সাহাবীদের অনুকরণ অনুসরণ করেছেন এবং ঈমানের সাথে মারা গিয়েছেন তাদেরকে তাবেয়ি বলে।
তাবে তাবেয়িঃ যিনি বা যারা ঈমানের সাথে কোনো তাবেয়ির সাহচার্য লাভ করেছেন, তার নিকট ইসলামী জ্ঞান আহরণ করেছেন ও তার অনুকরণ অনুসরণ করেছেন এবং ঈমানের সাথে মারা গিয়েছে, তাদেরকে তাবে তাবেয়ি বলে।
রেওয়ায়াতঃ হাদিস বর্ণণার পদ্ধতিকে রেওয়ায়াত বলে।
রাবিঃ হাদিস বর্ণণাকে রাবি বলে।
দেরায়েতঃ হাদিস বাছাইয়ের পদ্ধতিকে দেরায়েত বলে।
সনদঃ হাদিস বর্ণনার ধারাবাহিকতাকে সনদ বলে।
মতনঃ হাদিসের মূল বক্তব্যকে মতন বলে।
মুমিনের জীবনে হাদিসের গুরুত্ব
youtube
দ্বীনি ইলম অর্জন করা 
youtube
হাদিসের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা https://www.youtube.com/watch?v=1k5WZFVOsdk
চল্লিশটি হাদিস, নবীজি সাঃ এর ৪০ হাদিস জেনে নিন! |
https://www.youtube.com/watch?v=_nxYTz49EUg
 
 
হাদিস কাকে বলে
What is the hadith?
0 notes
myreligionislam · 10 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
হাদিস কাকে বলে
What is the hadith?
ইসলামে হাদিস, (আরবি: حديث: হ্যদীথ়) যার আক্ষরিক অর্থে "কথা" অথবা "বক্তৃতা" বা আসার/আছার (আরবি: أثر আথ়ার) যার আক্ষরিক অর্থে "ঐতিহ্য" বলতে ইসলামের নবি মুহাম্মাদ সা– এর কথা, কাজ ও নীরব অনুমোদন বুঝানো হয়, যা নির্ভরযোগ্য বর্ণনাকারীদের শৃঙ্খলের মাধ্যমে সংরক্ষণ করা হয়েছে।
হাদিস বলতে কি বুঝ?
হাসান হাদিস হল সেই হাদিস, যার মর্যাদা নির্ভরযোগ্য বা সহীহ হাদিসের চেয়ে কম এবং দুর্বল হাদিসের চেয়ে বেশি। এটি মূলত সহীহ হাদিস ও দূর্বল হাদিসের মাঝে একটি আলাদা স্বতন্ত্র স্তর। হাদিসের এই পরিভাষাটি ইসলামের প্রাথমিক যুগ থেকে প্রচলিত হয়ে আসলেও ইমাম তিরমিজি তার হাদিসগ্রন্থে এটির বহুল ব্যবহার করেছেন।
হাদিস কাকে বলে ?
হাদিস কাকে বলে? হাদিস কি ?
হাদিস একটি আরবি শব্দ যার অর্থ হচ্ছে, বাণী বা বার্তা। মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর কথা, কাজ, অনুমোদন ও মৌনসম্মতিকে হাদিস বলে।
খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গির স্যারের লিখিত “হাদিসের নামে জালিয়াতি” বইতে হাদিসে সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেন, হাদিস বলতে সাধারণত রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথা, কর্ম বা অনুমোদনকে বুঝনো হয়। অর্থাৎ, ওহীর মাধ্যমে প্রাপ্ত জ্ঞানের আলোকে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) যা বলেছেন, করেছেন বা অনুমোদন করেছেন তাকে হাদীস বলা হয়। মুহাদ্দিসগণের পরিভাষায়, “যে কথা, কর্ম, অনুমোদন বা বিবরণকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বলে প্রচার করা হয়েছে বা দাবী করা হয়েছে তাই হাদীস বলে পরিচিত
হাদিসের শ্রেণিবিভাগ
হাদিসকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
১. কাওলিঃ রাসুল (সাঃ) এর কথা সংবলিত হাদিসকে কাওলি হাদিস বলে। 
২. ফেলিঃ রাসুল (সাঃ) এর বাস্তব জীবনের কর্ম��ূলক হাদিসকে ফেলি হাদিস বলে। 
৩. তাকরিরিঃ সাহাবিগণের যেসব কথা ও কাজের প্রতি রাসুল (সাঃ) সমর্থন প্রদান করেছেন তাকে তাকরিরি হাদিস বলে।
বর্ণণাকারীদের সিলসিলা অনুযায়ী হাদিসকে তিনভাগে ভাগ করা যায়।
 ১. মারফু হাদিসঃ যে হাদিসে বর্ণণাসূত্র রাসুল (সাঃ) পর্যন্ত পৌঁছেছে তাকে মারফু হাদিস বলে। 
২. মাওকুফ হাদিসঃ যে হাদিসের বর্ণনাসূত্র সাহাবি পর্যন্ত পৌঁছেছে তাকে মাওকুফ হাদিস বলে। 
৩. মাকতু হাদিসঃ যে হাদিসের বর্ণনা সূত্র তাবেয়ি পর্যন্ত পৌঁছেছে তাকে মাকতু হাদিস বলে। 
রাবির গুণ অনুযায়ী হাদিস তিন প্রকার।
১.  সহীহ হাদিসঃ যে হাদিস মুত্তাসিল সনদ, রাবি ন্যায়পরায়ণ, নির্ভরযোগ্য ও স্বচ্ছ স্মরণশক্তিসম্পন্ন এবং হাদিসটি শায ও মুয়াল্লাল নয় তাকে সহীহ হাদিস বলে। ( যে হাদিসের বর্ণনাকারী বিশ্বস্ত কিন্তু তার চেয়ে অধিক রাবির বর্ণনার বিপরীত তাকে হাদিসে শায বলে। যে হাদিসে বর্ণনা সূত্রে এমন এক সূক্ষ্ম ত্রুটি থাকে, যা কেবল হাদিসশাস্ত্রের বিশেষজ্ঞরাই বুঝতে পারেন।)
২. হাসান হাদিসঃ স্বচ্ছ স্মরণশক্তি ব্যতীত সহীহ হাদিসের সমস্ত বৈশিষ্ট যার মধ্যে বিদ্যমান তাকে হাসান হাদিস বলে। 
৩. দঈফ হাদিসঃ যে হাদিস উপরোক্ত সকল কিংবা কোন একটার উল্লেক্ষযোগ্য ত্রুটি থাকে তাকে দঈফ হাদিস বলে। 
বর্ণনাকারী বা বারির সংখ্যা অনুযায়ী হাদিস চার প্রকার।
১. মুতাওয়াতির হাদিসঃ যে হাদিস প্রত্যেক যুগে যার বর্ণনাকারীদের সংখ্যা এত বেশি যে, যাদের মিথ্যাচারে মতৈক্য হওয়া স্বাভাবিকভাবেই অসম্ভব।
২.মাশহুরঃ যে হাদিসের বর্ণনাকারী কোনো যুগেই বর্ণনাকারীর সংখ্যা তিনের কম ছিল না।
৩. আযীযঃ যার বর্ণণাকারীর সংখ্যা কোনো যোগেই দুই এর কম ছিল না।
৪. গরিবঃ যার বর্ণণাকারীর সংখ্যা কোনো কোনো যুগে একজনে পৌছেছে।
হাদিসের কিছু পরিভাষা 
সাহাবীঃ যে ব্যক্তি রাসুল (সাঃ) এর সাহচর্য  লাভ করেছেন, তার জীবদ্দশায় রাসুল (সাঃ) কে ঈমানের সাথে দেখেছেন এবং ঈমান অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন, তিনি সাহাবী।
তাবেয়িঃ যিনি বা যারা ঈমানের সাথে কোনো সাহাবীর সাহচর্য লাভ করেছেন এবং সাহাবীদের অনুকরণ অনুসরণ করেছেন এবং ঈমানের সাথে মারা গিয়েছেন তাদেরকে তাবেয়ি বলে।
তাবে তাবেয়িঃ যিনি বা যারা ঈমানের সাথে কোনো তাবেয়ির সাহচার্য লাভ করেছেন, তার নিকট ইসলামী জ্ঞান আহরণ করেছেন ও তার অনুকরণ অনুসরণ করেছেন এবং ঈমানের সাথে মারা গিয়েছে, তাদেরকে তাবে তাবেয়ি বলে।
রেওয়ায়াতঃ হাদিস বর্ণণার পদ্ধতিকে রেওয়ায়াত বলে।
রাবিঃ হাদিস বর্ণণাকে রাবি বলে।
দেরায়েতঃ হাদিস বাছাইয়ের পদ্ধতিকে দেরায়েত বলে।
সনদঃ হাদিস বর্ণনার ধারাবাহিকতাকে সনদ বলে।
মতনঃ হাদিসের মূল বক্তব্যকে মতন বলে।
মুমিনের জীবনে হাদিসের গুরুত্ব
youtube
দ্বীনি ইলম অর্জন করা 
youtube
হাদিসের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা https://www.youtube.com/watch?v=1k5WZFVOsdk
চল্লিশটি হাদিস, নবীজি সাঃ এর ৪০ হাদিস জেনে নিন! |
https://www.youtube.com/watch?v=_nxYTz49EUg
 
 
হাদিস কাকে বলে
What is the hadith?
0 notes
allahisourrabb · 10 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
হাদিস কাকে বলে
What is the hadith?
ইসলামে হাদিস, (আরবি: حديث: হ্যদীথ়) যার আক্ষরিক অর্থে "কথা" অথবা "বক্তৃতা" বা আসার/আছার (আরবি: أثر আথ়ার) যার আক্ষরিক অর্থে "ঐতিহ্য" বলতে ইসলামের নবি মুহাম্মাদ সা– এর কথা, কাজ ও নীরব অনুমোদন বুঝানো হয়, যা নির্ভরযোগ্য বর্ণনাকারীদের শৃঙ্খলের মাধ্যমে সংরক্ষণ করা হয়েছে।
হাদিস বলতে কি বুঝ?
হাসান হাদিস হল সেই হাদিস, যার মর্যাদা নির্ভরযোগ্য বা সহীহ হাদিসের চেয়ে কম এবং দুর্বল হাদিসের চেয়ে বেশি। এটি মূলত সহীহ হাদিস ও দূর্বল হাদিসের মাঝে একটি আলাদা স্বতন্ত্র স্তর। হাদিসের এই পরিভাষাটি ইসলামের প্রাথমিক যুগ থেকে প্রচলিত হয়ে আসলেও ইমাম তিরমিজি তার হাদিসগ্রন্থে এটির বহুল ব্যবহার করেছেন।
হাদিস কাকে বলে ?
হাদিস কাকে বলে? হাদিস কি ?
হাদিস একটি আরবি শব্দ যার অর্থ হচ্ছে, বাণী বা বার্তা। মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর কথা, কাজ, অনুমোদন ও মৌনসম্মতিকে হাদিস বলে।
খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গির স্যারের লিখিত “হাদিসের নামে জালিয়াতি” বইতে হাদিসে সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেন, হাদিস বলতে সাধারণত রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথা, কর্ম বা অনুমোদনকে বুঝনো হয়। অর্থাৎ, ওহীর মাধ্যমে প্রাপ্ত জ্ঞানের আলোকে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) যা বলেছেন, করেছেন বা অনুমোদন করেছেন তাকে হাদীস বলা হয়। মুহাদ্দিসগণের পরিভাষায়, “যে কথা, কর্ম, অনুমোদন বা বিবরণকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বলে প্রচার করা হয়েছে বা দাবী করা হয়েছে তাই হাদীস বলে পরিচিত
হাদিসের শ্রেণিবিভাগ
হাদিসকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
১. কাওলিঃ রাসুল (সাঃ) এর কথা সংবলিত হাদিসকে কাওলি হাদিস বলে। 
২. ফেলিঃ রাসুল (সাঃ) এর বাস্তব জীবনের কর্মমূলক হাদিসকে ফেলি হাদিস বলে। 
৩. তাকরিরিঃ সাহাবিগণের যেসব কথা ও কাজের প্রতি রাসুল (সাঃ) সমর্থন প্রদান করেছেন তাকে তাকরিরি হাদিস বলে।
বর্ণণাকারীদের সিলসিলা অনুযায়ী হাদিসকে তিনভাগে ভাগ করা যায়।
 ১. মারফু হাদিসঃ যে হাদিসে বর্ণণাসূত্র রাসুল (সাঃ) পর্যন্ত পৌঁছেছে তাকে মারফু হাদিস বলে। 
২. মাওকুফ হাদিসঃ যে হাদিসের বর্ণনাসূত্র সাহাবি পর্যন্ত পৌঁছেছে তাকে মাওকুফ হাদিস বলে। 
৩. মাকতু হাদিসঃ যে হাদিসের বর্ণনা সূত্র তাবেয়ি পর্যন্ত পৌঁছেছে তাকে মাকতু হাদিস বলে। 
রাবির গুণ অনুযায়ী হাদিস তিন প্রকার।
১.  সহীহ হাদিসঃ যে হাদিস মুত্তাসিল সনদ, রাবি ন্যায়পরায়ণ, নির্ভরযোগ্য ও স্বচ্ছ স্মরণশক্তিসম্পন্ন এবং হাদিসটি শায ও মুয়াল্লাল নয় তাকে সহীহ হাদিস বলে। ( যে হাদিসের বর্ণনাকারী বিশ্বস্ত কিন্তু তার চেয়ে অধিক রাবির বর্ণনার বিপরীত তাকে হাদিসে শায বলে। যে হাদিসে বর্ণনা সূত্রে এমন এক সূক্ষ্ম ত্রুটি থাকে, যা কেবল হাদিসশাস্ত্রের বিশেষজ্ঞরাই বুঝতে পারেন।)
২. হাসান হাদিসঃ স্বচ্ছ স্মরণশক্তি ব্যতীত সহীহ হাদিসের সমস্ত বৈশিষ্ট যার মধ্যে বিদ্যমান তাকে হাসান হাদিস বলে। 
৩. দঈফ হাদিসঃ যে হাদিস উপরোক্ত সকল কিংবা কোন একটার উল্লেক্ষযোগ্য ত্রুটি থাকে তাকে দঈফ হাদিস বলে। 
বর্ণনাকারী বা বারির সংখ্যা অনুযায়ী হাদিস চার প্রকার।
১. মুতাওয়াতির হাদিসঃ যে হাদিস প্রত্যেক যুগে যার বর্ণনাকারীদের সংখ্যা এত বেশি যে, যাদের মিথ্যাচারে মতৈক্য হওয়া স্বাভাবিকভাবেই অসম্ভব।
২.মাশহুরঃ যে হাদিসের বর্ণনাকারী কোনো যুগেই বর্ণনাকারীর সংখ্যা তিনের কম ছিল না।
৩. আযীযঃ যার বর্ণণাকারীর সংখ্যা কোনো যোগেই দুই এর কম ছিল না।
৪. গরিবঃ যার বর্ণণাকারীর সংখ্যা কোনো কোনো যুগে একজনে পৌছেছে।
হাদিসের কিছু পরিভাষা 
সাহাবীঃ যে ব্যক্তি রাসুল (সাঃ) এর সাহচর্য  লাভ করেছেন, তার জীবদ্দশায় রাসুল (সাঃ) কে ঈমানের সাথে দেখেছেন এবং ঈমান অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন, তিনি সাহাবী।
তাবেয়িঃ যিনি বা যারা ঈমানের সাথে কোনো সাহাবীর সাহচর্য লাভ করেছেন এবং সাহাবীদের অনুকরণ অনুসরণ করেছেন এবং ঈমানের সাথে মারা গিয়েছেন তাদেরকে তাবেয়ি বলে।
তাবে তাবেয়িঃ যিনি বা যারা ঈমানের সাথে কোনো তাবেয়ির সাহচার্য লাভ করেছেন, তার নিকট ইসলামী জ্ঞান আহরণ করেছেন ও তার অনুকরণ অনুসরণ করেছেন এবং ঈমানের সাথে মারা গিয়েছে, তাদেরকে তাবে তাবেয়ি বলে।
রেওয়ায়াতঃ হাদিস বর্ণণার পদ্ধতিকে রেওয়ায়াত বলে।
রাবিঃ হাদিস বর্ণণাকে রাবি বলে।
দেরায়েতঃ হাদিস বাছাইয়ের পদ্ধতিকে দেরায়েত বলে।
সনদঃ হাদিস বর্ণনার ধারাবাহিকতাকে সনদ বলে।
মতনঃ হাদিসের মূল বক্তব্যকে মতন বলে।
মুমিনের জীবনে হাদিসের গুরুত্ব
youtube
দ্বীনি ইলম অর্জন করা 
youtube
হাদিসের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা https://www.youtube.com/watch?v=1k5WZFVOsdk
চল্লিশটি হাদিস, নবীজি সাঃ এর ৪০ হাদিস জেনে নিন! |
https://www.youtube.com/watch?v=_nxYTz49EUg
 
 
হাদিস কাকে বলে
What is the hadith?
0 notes