Tumgik
#দাড়ি রাখার বিধান
neon-mine · 1 year
Text
ইসলামের যে আল্লাহর পূজা করা হয় তিনি আর কেউ নয়, তিনি স্বয়ং "ভগবান শিবই",,,,
প্রথমে আরবের প্রাচীন "বৈদিক সংস্কৃতির" কথা বলা যাক,,,,
প্রায় 1400 বছর আগে আরবে ইসলামের আবির্ভাব ঘটে, আরবের অধিবাসীরা তার আগের 4000 বছর আগের ইতিহাস কিন্তু ভুলে গেছিল, আর ইসলামে সেই সময় বা কালকে "জিহালিয়া" বলা হয়, অর্থাৎ "অন্ধকার যুগ", কিন্তু এই "জিহালিয়া যুগ" "মোহাম্মদের" অনুসারীদের একটি মিথ্যা প্রচার ছিল, ইসলামের আগে আরবে "বৈদিক সনাতনী সংস্কৃতি" ছিল, আমাদের পুরাতত্ত্ব বিভাগ এই বিষয়ে একটি নয়, হাজারো প্রমাণ একত্র করেছে, আরবের "সনাতনী বৈদিক সংস্কৃতি" ধ্বংস করার জন্য "মোহাম্মদের" আদেশে সব গ্রন্থাগার, সব বিদ্যালয় এবং সব দেবালয় জ্বালিয়ে দিয়ে ধ্বংস করা হয়েছিল, কিন্তু কিছু প্রমাণ আজও অটুট রয়েছে,
"কাবা" আক্ষরিক অর্থে ভগবান "শিবের জ্যোতির্লিঙ্গ",
632 ADর পর পয়গম্বর (PROPHET) মোহাম্মদের রুপে আরবে ইসলামের স্থাপনা হয়, ইসলামের স্থাপনার পরে ব্যাপক হারে আরবে হিন্দুদের নরসংহার হয়, "কাবায়" অবস্থিত সব মূর্তিগুলিকেই মোহাম্মদের আদেশে ভেঙে ফেলা হয়, কিন্তু এত কিছু ভেঙে ফেলা সত্ত্বেও সেখানকার "হজরে-আসওয়াদ" নামে একটি শিবলিঙ্গের ন্যায় কালো পাথরকে মোহাম্মদ "কাবাঘরে" রেখে দেয়, আর আজ পর্যন্ত প্রত্যেক মুসলমান হজের সময় এই কালো পাথরকেই ভক্তি ভরে অবশ্যই দর্শন করে, আসলে "হজরে আসওয়াদের" এই হজরে কথাটা "হজর" শব্দ থেকে এসেছে, যেটা "হর" শব্দের অপভ্রংশ বা বিকৃত উচ্চারণ, সংস্কৃতে "হর" শব্দের অর্থ হলো শিব, আর "আসওয়াদ" কথাটি হলো "অশ্বেত" অর্থাৎ কালো শব্দের অপভ্রংশ বা বিকৃত উচ্চারণ,
"ইসলামের পূজা করা দ্বিতীয় শিবলিঙ্গ",,,,
ইসলামে যে "জমজম কূপের" কথা বলা আছে সেই জমজম কূপের ভেতরও আরেকটি শিবলিঙ্গ আছে, যার পূজা খেজুর পাতা দিয়ে করা হয়, সুতরাং এইভাবে মক্কায় একটি নয় দুটি "শিবলিঙ্গ" রয়েছে, ছবি পোস্টের সাথে আপডেট করা আছে,
"হজের সময় বৈদিক মতে পূজা পদ্ধতি",,,,
মক্কার "কাবায়" মুসলিমরা দাড়ি কেটে দুটো সেলাই করা ছাড়া কাপড় নিয়ে যায়, মুসলমানরা একটা কাপড় পরিধান করে নিয়ে অন্য কাপড়টি কাঁধে রেখে "অ্যান্টি ক্লক ওয়াইজ" 7 বার "কাবাঘরের" পরিক্রমা করে, অর্থাৎ ঘড়ির কাঁটা যে দিকে ঘোরে তার বিপরীত দিকে 7 বার "কাবা ঘরের" পরিক্রমা করে, আর এটা সম্পূর্ণরূপে একটি হিন্দু সংস্কার, যেহেতু মোহাম্মদ দৈববাণী অনুসারে এই পৈশাচিক ধর্মের স্থাপনা করেছিল সেহেতু নেতিবাচক শক্তিকে বা অশুভ শক্তিকে নিরন্তর মুসলমানদের মধ্যে স্থায়ী রাখার জন্য "কাবাঘরে" এই উল্টো পরিক্রমার রেয়াজ চালু করা হয়, ছবি পোষ্টের সাথে আপডেট করা আছে,
"ভগবান ভোলানাথের অর্ধচন্দ্র",,,,
ঠিক একই ভাবে ইসলামের "অর্ধচন্দ্র" "সনাতনী বৈদিক সংস্কৃতি" থেকে নেওয়া হয়েছে, ভগবান শিবকে পূজা করা আরব বাসীরা ভগবান শিবের মাথায় অবস্থিত অর্ধচন্দ্রকে ইসলামে স্থান দিয়েছে, ইসলামিক শাহাদাতের ঝান্ডায় আর মোহাম্মদের মক্কা ফতেহ করার সময়কার ঝান্ডায় এই অর্ধচন্দ্রের স্থান ছিল, পরে যখন অমুসলিম ও অ আরব দেশগুলোর ইসলামীকরণ হয়, তখন তাদের ঝান্ডায় এই অর্ধচন্দ্র স্থান পায়,
ইসলামের "একেশ্বরবাদ" বা "একেশ্বরের সিদ্ধান্ত" সনাতনী ধর্ম থেকে নেওয়া হয়েছে,
সনাতন ধর্মের যেখানে দেবদেবী ও অবতার অনেক, কিন্তু ঈশ্বর একজনই, 🕉️ শিব 🔱, কারণ শিবই অজাত, অনাদি, অনন্ত, অজন্মা, ঠিক একই ভাবে ইসলামে ভগবান শিবকে আল্লাহর নাম দেওয়া হয়েছে, আর ওই জ্যোতি স্বরূপ পরমাত্মার প্রতিরূপ শিবলিঙ্গকে পূজা করা হয়,
"কাবার অষ্টকোনীয় বাস্তু",,,,
যখন মোহাম্মদ মক্কায় ও কাবায় অবস্থিত সমস্ত সনাতনী ধর্মের নিদর্শন ধ্বংস করে দেয় নষ্ট করে দেয় তখন এর প্রায়শ্চিত্ত করার জন্য মোহাম্মদ বিধিবদ্ধ সনাতন বিধি দিয়ে কাবায় মন্দির স্থাপনা করেন, এর একটি প্রমাণ হল কাবার অষ্টকোনীয় বাস্তু, একটি চতুর্ভুজের ওপর আরেকটি চতুর্ভুজ রেখে মন্দির স্থাপন করা হয়, আর প্রত্যেক সনাতন মন্দিরেই এইভাবে বিধান দেওয়া হয়, ছবি পোষ্টের সাথে আপডেট আছে,
এইসব তথ্য ছাড়াও আরো অনেক তথ্য আছে,,,,
1) আরবে পাওয়া একটি বহু পুরানো দীপক বা প্রদীপ,,,,
http://www.stephen-knapp.com/art_photo_twenty.htm
2) আরবে পাওয়া মাতা সরস্বতী মূর্তি বা প্রতিমা,,,,
http://www.stephen-knapp.com/art_photo_twentyone.htm
3) ভবিষ্য পুরানে মোহাম্মদের বর্ণনা,,,,
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Bhavishya_Purana
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Bhavishya_Purana
4) মুসলিম রিসার্চারের ভিডিও লেকচার,,,,
http://bit.ly/17h8lqM
5) হিন্দু ধর্মগুরুর বয়ান,,,,
http://bit.ly/1JravFV
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Bhavishya_Purana
0 notes
shakilhossain69bd · 5 years
Text
শাইখ আহমেদ দীদাত (রহিমাহুল্লাহ) তার বিভিন্ন লেকচারে কিংবা বই এ দুটি অভিজ্ঞতার উদাহরণ প্রায়ই দিতেন। প্রথমটা হল তিনি যখন দক্ষিণ আফ্রিকার ডানহাউসার টাউনে বক্তব্য দিতে যান, তার টপিক ছিল “মুহাম্মদ (সা.) – দ্যা গ্রেটেস্ট”। কিন্তু তিনি সেখানে পৌঁছে দেখেন সেখানকার মুসলিমরা যারা এই লেকচারের আয়োজন করে, তারা নামটা পালটে রেখেছেন “মুহাম্মদ (সা.) – দ্যা গ্রেট”! . পরেরটা হল তিনি যখন যুক্তরাষ্ট্রের মুসলিমদের আমন্ত্রণে লেকচার প্রোগ্রামে যান, তখন তার লেকচারের টপিক ছিল “হোয়াট দ্যা বাইবেল সেইজ এবাউট মুহাম্মদ (সা.)”। অথচ তিনি সেখানে পৌঁছে দেখতে পেলেন আয়োজক মুসলিমরা সেই নাম পরিবর্তন করে রেখেছেন “এ প্রফেট ইন দ্যা বাইবেল”! . এই দুটি ঘটনা থেকে আহমেদ দীদাত যে সত্য উপলব্ধি করেন, তা হল আজকের যুগের মুসলিমরা যারা নিজেদের বড় গলায় ‘মুসলিম উম্মাহ’ বলে পরিচয় দেয়, তারা আজ অস্বাভাবিক হীনমন্যতায় আক্রান্ত। . কথাটা খুবই সত্য। আজকের মুসলিমরা এক অজানা কারণে ব্যাপক হীনমন্যতায় ভুগছে। নিজেদের আজকে মুসলিম পরিচয় দিতেও তারা ইতস্তত বোধ করে। যেই জাতিকে স্বয়ং আল্লাহ্‌ সুবহানা ওয়া তা’লা BEST AMONG THE HUMAN RACE ঘোষণা করেছেন, সেই মুসলিম জাতি হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিতে আজ মুসলিমরা কুণ্ঠা বোধ করছেন। . আসলে সত্য বড় নির্মম। সত্য বড় চমকপ্রদ। দীর্ঘকাল আমরা নিজেদেরকে সত্যিকারের ইসলাম থেকে যোজন যোজন দূরে রেখে নিজেদের ধ্বংসের পথে ঠেলে দিয়েছি। কুফফারদের আইডিওলজিকে মডার্ন লাইফস্ট্যাইল বলে মেনে নিয়েছি। তাদের শেখানো আধুনিকতাকেই আধুনিকতা জেনেছি। তাদের শেখানো জীবন বিধানকে সত্যিকারের জীবন বলে জ্ঞান করেছি। . তাই তো আজকের দিনে যখন একজন পরিপূর্ণ মুসলিম যুবক দাড়ি রাখে, তখন তারই অপর মুসলিম ভাইরা তির্যক প্রশ্ন ছুড়ে দেয়, “কি রে ব্যাটা এই অবস্থা ক্যান তোর??” অথবা “কি যে হইসে পোলাপানের!!” মুসলিম নামধারী আত্মীয় স্বজনরাই ছুটে আসেন আর নসিহা দিতে থাকেন, যে বাবা! পাগলামি কইরোনা। জীবন অনেক বড়! বিয়া শাদী কর, চাকরি বাকরি কর, ৪০-৪৫ বছরে গিয়ে রাখো! এখন তো এগুলার সময় না!! . সেসব জ্ঞানী মানুষদের জ্ঞানে ইসলামের জন্যে এতটুকু স্থান নেই, যেই সামান্য স্থানে এটা প্রবেশ করানো যায়, যে ইসলামে কিছু ফান্ডামেন্টাল বিষয়ে একজন বালেগের জন্যে যা রুলিং, একজন ৯০ বছরের বৃদ্ধের জন্যেও তা সমান। . যদি কোন বোন পর্দা করার জন্যে বুরকা-ওড়না পড়া শুরু করেন, চারপাশ থেকে আসতে থাকে কন্টকের চাইতেও তীক্ষ্ণ মন্তব্য। “বোরকা করতে হয়না। এমনে গা ঢাকলে হয়, আমরা কি তাইলে গুনাহ করতেসি??” কিংবা “এখন আধুনিক যুগ! স্টাইল ফ্যাশানের যুগ! কি সব মধ্যযুগীয় বর্বর কাপড় চোপড় পরস!!” . এটাই সত্য। এটাই হচ্ছে। এবং এসব মন্তব্য কোন অমুসলিমের নয়। খোদ মুসলিমদের। নিজের ইতিহাস ভোলা, নিজের আইডেন্টিটি ভোলা, নিজের পরিচয় ভোলা পরিচয়হীন মুসলিমদের। . এসবের পিছে কিছু শক্ত কারণের মাঝে একটি হল কুফরি আদর্শকে অনুসরণ করা। কুফফারদের প্রভু জ্ঞান করা। নিজেকে পশ্চিমা কুফরি সমাজের গোলাম বিবেচনা করা। পশ্চিমারা যা করে, সেটাই হল “লাইফ”। ৬০০ খ্রিস্টাব্দের জীবন ২০১২ তে চলেনা। কুফফারদের সব রকম জীবন ধারণের বৈশিষ্ট্যই অনুসরণ করতে হবে। নাইলে তো নাক কাটা যাবে! অথচ আমাদের স্রষ্টা যে একটা জীবন বিধান আমাদের অনুসরণ করতে আদেশ দিয়েছেন, কুফফারদের অনুসরণ করতে নিষেধ করে দিয়েছেন, সেটা জেনেও তারা না জানার ভান করেন। . এ কেমন স্রষ্টায় বিশ্বাস? এটা কি হিপোক্রেসি নয়? আল্লাহ্‌ আমাদের সৃষ্টি করেছেন, তিনি আমাদের প্রতিটি নিশ্বাসের মালিক, এটা মেনে নেবার পরও তার নির্দেশ অমান্য করা, অস্বীকার করা, ব্যাকডেটেড জ্ঞান করা, এ কেমন ধূর্ততা? . এভাবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আমরা কাফিরদের অনুসরণ করতে দ্বিধা বোধ করিনা। বরং আনন্দিত হই। নিজেকে আধুনিক মনে করি। তাদের মত চলতে না পারলে যেখানে নিজেকে গরু ছাগল মনে হয়, সেখানে আবার ইসলাম!! প্রশ্নই উঠেনা। কাফিররা কি ভাববে?? তাদের সাথে তো তাল মিলিয়ে চলতে পারবোনা! তারা যেটাকে গোঁড়ামি আর ব্যাকডেটেড কাস্টম ভাববে, আমরাও সেটাকে সমানভাবেই ভাববো আর তাদের আইডিয়াকে ইয়েস স্যার ইয়েস স্যার বলে সমর্থন দেব। আর কেউ ইসলাম পালন করতে গেলে “পাগল, বেকুব, ভং ধরসে” টাইপের ভারডিক্ট এ যাব। . বিস্মিত হই। এতটুকু সেলফ রেস্পেক্ট ও কি নেই আজকের মুসলিমদের? এতটুকু ইচ্ছা নেই সত্য অনুসন্ধানের? মার্কিন টিভি বলেছে মুসলিমরা জঙ্গি, তারা হামলা করেছে – আমরাও তা কায়োমনোবাক্যে স্বীকার করে নিয়েছি। মার্কিনদের দেয়া টেরোরিস্ট বা জঙ্গি উপাধি ব্যাবহার করে আজকে আমরা রাস্তায় দাড়িওলা ভাই কিংবা বোরাকা পড়া বোনকে দেখলে ঠাট্টাচ্ছলে টিটকারি মারি। ছিঃ! কতটুকু LOSER মনোভাবের হতে পারলে একজন মুসলিম এমন হতে পারে, তা কল্পনা করতেও গা শিউরে উঠে। . সত্যি। আজকের মুসলিমদের এমন হীনমন্য আর পরাজিত মনোভাব যদি কোন উপায়ে সাহাবাদের দেখানো যেত, আমি নিশ্চিত তারা লজ্জায় লাল নীল সবুজ হয়ে যেতেন। তারা শুধু বলতেন – এই কি আমাদের ভবিষ্যৎ? . কিন্তু এটাই নির্মম সত্য। আজ আমরা আত্ম পরিচয় ভোলা এক জাতি। যারা পানির মত যেই বোতলে যাই, ওই বোতলের আকার নি। আমার পরিচয় কি, আমি কে, আমার আইডিওলজি কি, আমি কোত্থেকে এসেছি এবং আমি কোথায় যাব, এই ফান্ডামেন্টাল প্রশ্নগুলো আজ আমাদের চোখে অবান্তর। আমাদের চোখে গুরুত্বপূর্ণ হল কোন হলিউড স্টার কি রকম প্যান্ট পরেছেন, কোন পশ্চিমা “বুদ্ধিজীবী” নারী-পুরুষ অবাধ যৌনাচারকে আধুনিক বলে রায় দিয়েছেন, কোন হিরো ক্লিন শেইভে কত স্মার্ট, লেটেস্ট কোন ট্র্যাকটা ইউ কে টপ চার্টে আছে, কোন তারকা বলেছেন কোন কাজটা না করলে জীবন বৃথা, সর্বোপরি কুফফাররা কোন জিনিসটা আধুনিক বলে রায় দিচ্ছেন প্রতিদিন, তার খবর নেয়াতে আমাদের ২৪ ঘন্টা কাবার হয়ে যায়। অথচ ১০ টা মিনিট সময় আমাদের নেই এটা ভাববার, যে আমরা কি ছিলাম আর কি হয়ে গেছি। একসময় অর্ধেক পৃথিবী শাসন করতাম, আর এখন লক্ষাধিক উপায়ে পশ্চিমাদের গোলামি করছি। . পরিশেষে একটা ছোট্ট অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে চাই। এক মুরুব্বি আমাকে একবার “ভুল পথ” থেকে সঠিক পথে আসার নসিহা দিচ্ছিলেন। তিনি বললেন “তুমি আধুনিক মুসলিম হও। বুদ্ধি খাটাও। ক্লিন শেভ থাকো, স্টাইল করে চল। ধর্ম তোমার বুকে। এইটাতে লেভেল লাগানোর কিছু নাই।” তার এই কথার সারমর্ম আসলে একটাই। কুফফারদের শেখানো পথে চল। অর্থাৎ তাদেরকে দেখাও যে আমরা তোমাদের মতই। আমরা অত ভিন্ন কিছু না। . সেদিন তাকে সম্মানের কারণেই কিছু না বলে হুম হুম করেছিলাম। কিন্তু মাথার ভেতর সূরা কাফিরুনের আয়াতগুলো ঘুরপাক খাচ্ছিল। . «বলুন, হে কাফেরকুল! আমি ইবাদত করিনা, তোমরা যার এবাদত কর। এবং তোমরাও ইবাদতকারী নও, যার এবাদত আমি করি এবং আমি এবাদতকারী নই, যার ইবাদত তোমরা কর। তোমরা ইবাদতকারী নও, যার ইবাদত আমি করি। তোমাদের কর্ম ও কর্মফল তোমাদের জন্যে এবং আমার কর্ম ও কর্মফল আমার জন্যে।» . তাই কাফিরদের দ্বীন, তাদের জীবন বিধান, তাদের জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি আর আমাদের দ্বীন কখনোই মিলবেনা। তাই তাদের সাথে CONFORMITY বজার রাখার নাম করে নিজের দ্বীনকে বিক্রি করা আল্লাহ্‌র বান্দা কোন নিকৃষ্ট পশুর কাজও হতে পারেনা। মুসলিম তো বহু দূরের কথা। আল্লাহই সর্বাধিক জ্ঞাত… . #Dawah
0 notes