আকিদা ও মানহাজ
Aqeedah and Manhaj
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর পরবর্তী তিন প্রজন্ম অর্থাৎ সাহাবা, তাবেয়ী ও তাবে তাবিয়ীগন ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফি বলা হয়। এই আন্দোলনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব নজদী সাহেব এর বিশেষ অবদান আছে।
মানহাজ : মানহাজ আকীদার তুলনায় ব্যাপকার্থক বিষয়। মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রেও হতে পারে এবং আচার ব্যবহার, আখলাকব-চরিত্র, লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রত্যেক দিক নিয়েই হতে পারে। মুসলিম যে পথে চলে থাকে তাকেই মানহাজ বলা হয়।
আকীদা : আকীদা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ঈমানের মূল বিষয়; উভয় শাহাদাতের অর্থ ও তাদের দাবিই হলো আকীদা।
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সালাফী কারা এবং সালাফী মানহাজ বলতে কি বুঝায়
https://www.youtube.com/watch?v=BamXtUlwNMU
ইমাম আল-আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন: “দা‘ওয়াহ, মানহাজ, আচরণে যারা সত্যরূপে সালাফদের মানহাজ (কর্মপদ্ধতি) লালন করে তারা ছাড়া কেউ বলতে পারবে না যে ‘আমি সালাফদের মানহাজের ওপর আছি।” [সিলসিলাতুল হুদা, ৮৪৮]
সালাফিরা মাজার কেন্দ্রিক শিরকী কর্মকান্ডের বিরোধীতা করে। সব ধরনের শিরক থেকে,বিদআত থেকে মুসলিমদের সতর্ক করে । সালাফিবাদ ইসলামের আক্ষরিক, কঠোর ও বিশুদ্ধ চর্চা এবং বিশেষত সালাফ তথা ইসলামের প্রথম যুগের চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে।
সালাফদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ:
সালাফের মানহাজের অন্যতম শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে, তাদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ; কোন ত্রুটি ও বিচ্যুতি নেই। তাদের মানহাজ ছাড়া বাকি মানহাজ অপূর্ণাঙ্গ, বিচ্যুত ও বিভিন্ন ভ্রষ্টতায় টুইটম্বর। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল রাহি. বলেন, হয়তো এমন কোন জিনিস পাওয়া যাবে না যে-ব্যাপারে সাহাবীদের মত পাওয়া যাবে না। (মাসায়িলুল ইমাম আহমাদ বি-রিওয়ায়াতি আবী দাউদ, ২৭৭)
#আকিদা ও মানহাজ
0 notes
আকিদা ও মানহাজ
Aqeedah and Manhaj
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর পরবর্তী তিন প্রজন্ম অর্থাৎ সাহাবা, তাবেয়ী ও তাবে তাবিয়ীগন ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফি বলা হয়। এই আন্দোলনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব নজদী সাহেব এর বিশেষ অবদান আছে।
মানহাজ : মানহাজ আকীদার তুলনায় ব্যাপকার্থক বিষয়। মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রেও হতে পারে এবং আচার ব্যবহার, আখলাকব-চরিত্র, লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রত্যেক দিক নিয়েই হতে পারে। মুসলিম যে পথে চলে থাকে তাকেই মানহাজ বলা হয়।
আকীদা : আকীদা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ঈমানের মূল বিষয়; উভয় শাহাদাতের অর্থ ও তাদের দাবিই হলো আকীদা।
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সালাফী কারা এবং সালাফী মানহাজ বলতে কি বুঝায়
https://www.youtube.com/watch?v=BamXtUlwNMU
ইমাম আল-আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন: “দা‘ওয়াহ, মানহাজ, আচরণে যারা সত্যরূপে সালাফদের মানহাজ (কর্মপদ্ধতি) লালন করে তারা ছাড়া কেউ বলতে পারবে না যে ‘আমি সালাফদের মানহাজের ওপর আছি।” [সিলসিলাতুল হুদা, ৮৪৮]
সালাফিরা মাজার কেন্দ্রিক শিরকী কর্মকান্ডের বিরোধীতা করে। সব ধরনের শিরক থেকে,বিদআত থেকে মুসলিমদের সতর্ক করে । সালাফিবাদ ইসলামের আক্ষরিক, কঠোর ও বিশুদ্ধ চর্চা এবং বিশেষত সালাফ তথা ইসলামের প্রথম যুগের চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে।
সালাফদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ:
সালাফের মানহাজের অন্যতম শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে, তাদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ; কোন ত্রুটি ও বিচ্যুতি নেই। তাদের মানহাজ ছাড়া বাকি মানহাজ অপূর্ণাঙ্গ, বিচ্যুত ও বিভিন্ন ভ্রষ্টতায় টুইটম্বর। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল রাহি. বলেন, হয়তো এমন কোন জিনিস পাওয়া যাবে না যে-ব্যাপারে সাহাবীদের মত পাওয়া যাবে না। (মাসায়িলুল ইমাম আহমাদ বি-রিওয়ায়াতি আবী দাউদ, ২৭৭)
আকিদা ও মানহাজ
Aqeedah and Manhaj
0 notes
আকিদা ও মানহাজ
Aqeedah and Manhaj
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর পরবর্তী তিন প্রজন্ম অর্থাৎ সাহাবা, তাবেয়ী ও তাবে তাবিয়ীগন ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফি বলা হয়। এই আন্দোলনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব নজদী সাহেব এর বিশেষ অবদান আছে।
মানহাজ : মানহাজ আকীদার তুলনায় ব্যাপকার্থক বিষয়। মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রেও হতে পারে এবং আচার ব্যবহার, আখলাকব-চরিত্র, লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রত্যেক দিক নিয়েই হতে পারে। মুসলিম যে পথে চলে থাকে তাকেই মানহাজ বলা হয়।
আকীদা : আকীদা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ঈমানের মূল বিষয়; উভয় শাহাদাতের অর্থ ও তাদের দাবিই হলো আকীদা।
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সালাফী কারা এবং সালাফী মানহাজ বলতে কি বুঝায়
https://www.youtube.com/watch?v=BamXtUlwNMU
ইমাম আল-আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন: “দা‘ওয়াহ, মানহাজ, আচরণে যারা সত্যরূপে সালাফদের মানহাজ (কর্মপদ্ধতি) লালন করে তারা ছাড়া কেউ বলতে পারবে না যে ‘আমি সালাফদের মানহাজের ওপর আছি।” [সিলসিলাতুল হুদা, ৮৪৮]
সালাফিরা মাজার কেন্দ্রিক শিরকী কর্মকান্ডের বিরোধীতা করে। সব ধরনের শিরক থেকে,বিদআত থেকে মুসলিমদের সতর্ক করে । সালাফিবাদ ইসলামের আক্ষরিক, কঠোর ও বিশুদ্ধ চর্চা এবং বিশেষত সালাফ তথা ইসলামের প্রথম যুগের চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে।
সালাফদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ:
সালাফের মানহাজের অন্যতম শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে, তাদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ; কোন ত্রুটি ও বিচ্যুতি নেই। তাদের মানহাজ ছাড়া বাকি মানহাজ অপূর্ণাঙ্গ, বিচ্যুত ও বিভিন্ন ভ্রষ্টতায় টুইটম্বর। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল রাহি. বলেন, হয়তো এমন কোন জিনিস পাওয়া যাবে না যে-ব্যাপারে সাহাবীদের মত পাওয়া যাবে না। (মাসায়িলুল ইমাম আহমাদ বি-রিওয়ায়াতি আবী দাউদ, ২৭৭)
আকিদা ও মানহাজ
0 notes
আকিদা ও মানহাজ
Aqeedah and Manhaj
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর পরবর্তী তিন প্রজন্ম অর্থাৎ সাহাবা, তাবেয়ী ও তাবে তাবিয়ীগন ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফি বলা হয়। এই আন্দোলনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব নজদী সাহেব এর বিশেষ অবদান আছে।
মানহাজ : মানহাজ আকীদার তুলনায় ব্যাপকার্থক বিষয়। মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রেও হতে পারে এবং আচার ব্যবহার, আখলাকব-চরিত্র, লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রত্যেক দিক নিয়েই হতে পারে। মুসলিম যে পথে চলে থাকে তাকেই মানহাজ বলা হয়।
আকীদা : আকীদা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ঈমানের মূল বিষয়; উভয় শাহাদাতের অর্থ ও তাদের দাবিই হলো আকীদা।
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সালাফী কারা এবং সালাফী মানহাজ বলতে কি বুঝায়
https://www.youtube.com/watch?v=BamXtUlwNMU
ইমাম আল-আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন: “দা‘ওয়াহ, মানহাজ, আচরণে যারা সত্যরূপে সালাফদের মানহাজ (কর্মপদ্ধতি) লালন করে তারা ছাড়া কেউ বলতে পারবে না যে ‘আমি সালাফদের মানহাজের ওপর আছি।” [সিলসিলাতুল হুদা, ৮৪৮]
সালাফিরা মাজার কেন্দ্রিক শিরকী কর্মকান্ডের বিরোধীতা করে। সব ধরনের শিরক থেকে,বিদআত থেকে মুসলিমদের সতর্ক করে । সালাফিবাদ ইসলামের আক্ষরিক, কঠোর ও বিশুদ্ধ চর্চা এবং বিশেষত সালাফ তথা ইসলামের প্রথম যুগের চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে।
সালাফদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ:
সালাফের মানহাজের অন্যতম শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে, তাদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ; কোন ত্রুটি ও বিচ্যুতি নেই। তাদের মানহাজ ছাড়া বাকি মানহাজ অপূর্ণাঙ্গ, বিচ্যুত ও বিভিন্ন ভ্রষ্টতায় টুইটম্বর। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল রাহি. বলেন, হয়তো এমন কোন জিনিস পাওয়া যাবে না যে-ব্যাপারে সাহাবীদের মত পাওয়া যাবে না। (মাসায়িলুল ইমাম আহমাদ বি-রিওয়ায়াতি আবী দাউদ, ২৭৭)
আকিদা ও মানহাজ
0 notes
প্রশ্নওত্তরে আকিদা
আমাদের সৃষ্টির উদ্দেশ্য
১। প্রশ্ন : আল্লাহ্ আমাদের কেন সৃষ্টি করেছেন?
১। উত্তর : আল্লাহ্ আমাদের সৃষ্টি করেছেন এ জন্য যে, আমরা তাঁর ইবাদত করব, তাঁর আনুহগত্য করব এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক করব না। তিনি বলেন :
وَمَا خَلَقْتُ الَجِنَّ وَالإِنْسَ إِلاَّ لِيَعْبُدُوْنِ
“আমি জ্বিন এবং মানব জাতি এজন্য সৃষ্টি করেছি যে, তারা শুধু আমার ইবাদত করবে।” সূরা আজ-জারিয়াত : ৫৬
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু…
View On WordPress
1 note
·
View note
ওহাবীদের কিছু কুফুরী আকিদা
এই সমস্ত ওহাবীদের কুফরী আকিদা গুলি জেনে নিন:
মৌং আশরাফ আলী থানেভীসহ দেওবন্দী দের আক্বীদা ও শিক্ষা হচ্ছে-১. আল্লাহ মিথ্যা বলতে পারেন।[ফতোয়া-ই- রশীদিয়া, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা-৯, কৃত মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]২. আল্লাহ আগে জানেন না বান্দা কি কাজ করবে। বান্দা যখন কাজ সম্প্ন করে নেয় তখনই আল্লাহ তা জানতে পারেন।[তাপসীর-ই- বুলগাতুল হায়রান পৃষ্ঠা ১৫৭-৫৮, কৃত মৌং হুসাইন আলী দেওবন্দী]৩. শয়তান ও মালাকুল…
View On WordPress
0 notes
দেওয়ানবাগীর উট সমাচার | Camel story of Dewanbagi | The News দেওয়ানবাগীর উট সমাচার | Camel story of Dewanbagi | The NewsThe News Entertainment,the news,দ্য নিউজ,Bangladesh news,breaking news,নিউজ,news,entertainment news,entertainment,দেওয়ানবাগীর উট সমাচার,Camel story of Dewanbagi,দেওয়ানবাগীর উটের খামার,দেওয়ানবাগী পীরের ভন্ডামি,দেওয়ানবাগীর ছেলে,দেওয়ানবাগী পীরের ইতিহাস,দেওয়ানবাগী পীর এর ওজন,দেওয়ানবাগী উইকিপিডিয়া,দেওয়ানবাগ শরীফের ওয়েবসাইট,দেওয়ানবাগীর ভ্রান্ত আকিদা,দেওয়ানবাগী হুজুর,দেওয়ানবাগী পীর,যেভাবে উত্থান দেওয়ানবাগী পীরের,Dewanbag Sharif,Babe Madina
0 notes
আলহামদুলিল্লাহ! আজ সন্ধ্যায় প্রকাশিত হতে যাচ্ছে গার্ডিয়ানের নতুন তিনটি বই ড. আহমদ আলী স্যারের ‘উসূলুল ঈমান -৩, ৪ খণ্ড’ এবং মো. মতিউর রহমানের ‘ আল কুরআনের গাণিতিক মুজিজা’।
কিয়ামতের আলামত, দাজ্জাল, নবি ও সাহাবিগণের উপর আকিদা, আহলে বাইতের মর্যাদা ও মিয়ারে হকসহ যাবতীয় আাকিদা বিষয়ক বিশুদ্ধ আলোচনা পাবেন উসূলুল ঈমান-এ ৩,৪ খণ্ডে।
কুরআন নাজিলের এই মাসে গল্পে গল্পে কুরআনের গাণিতিক সব রহস্য জানতে পারবেন ‘আল কুরআনের গাণিতিক মুজিজা’ বই থেকে।
0 notes
IN THE NAME OF ALLAH
***********************************************************
الحمد لله رب العالمين
HAMD FOR ALLAH বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য।
IN THE NAME OF “ALLAH”
World Islamic Mission.( join ISLAMIC JAMAT OR PARTY FOR SUCCESS )
আল্লাহর নামে---যিনি আমাদের সৃষ্টিকর্তা। যিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন, যিনি আকাশ, পৃথিবী, সূর্য, চাঁদ, কে সৃষ্টি করেছেন। তাই প্রিয় ভাই, আল্লাহই প্রকৃত স্রষ্টা একমাত্র সৃষ্টিকর্তা, তার কোন অংশীদার নেই।
তাই যদি কোন ব্যক্তি আল্লাহকে ঘৃণা করে, ইসলামকে ঘৃণা করে, আল-কুরআনকে ঘৃণা করে বা নবী মুহাম্মদ (সাঃ) কে ঘৃণা করে, তার মানে তার নিজের স্রষ্টা ও আইনকে ঘৃণা করে। কারণ আল্লাহ, ইসলাম, রাসুল মুহাম্মাদ এবং আল-কুরআন সমস্ত মানুষের জন্য . তাই সৃষ্টিকর্তার ( "আল্লাহর:) আইন ছাড়া শান্তি বন্ধুত্ব, মানবতা প্রতিষ্ঠা করা যায় না। ন্যায়বিচার, মানবতা অসম্ভব।
আল-কুরআন, ইসলাম, শুধুমাত্র মুসলমানদের জন্য নয়, সমস্ত মানবজাতির জন্য।
তাই এটি আপনার, আমাদের এবং সমস্ত মহাবিশ্বের জন্য।
তাই ইসলামকে সন্ত্রাসবাদ কে বলবে ? তাই এমন কথা বাদ দিন যা মানবতা, বন্ধুত্ব এবং শান্তিকে নষ্ট করে।
মানুষ মরণশীল। তাই মানুষ মানুষের জন্য কোনো নিয়ম লিখতে পারে না। সমস্ত মহাবিশ্ব আল্লাহর জন্য- তাই এটি অবশ্যই সৃষ্টিকর্তার (আল্লাহর) আইন হতে হবে।
তাই আমার ভাই ও বোনেরা - শান্তি, অগ্রগতি, মানবতা, বন্ধুত্ব এবং ন্যায়বিচারের জন্য আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠা করুন। আল-কুরআন পড়ুন। এটি আল্লাহর পবিত্র কিতাব। আল-কুরআন, ইসলাম এবং মুহাম্মাদ (সাঃ) সম্পর্কে সমস্ত পবিত্র গ্রন্থে যে তথ্য রয়েছে তা সত্য। একটি উদাহরণ হিসাবে - বাইবেল, তৌরাত, জাবুর, পুরান এবং অন্যান্য ধর্মীয় বই। আল-কুরআন হল স্রষ্টার (আল্লাহর) শেষ বই এবং এবং মুহাম্মাদ শেষ নবী। তাই প্রত্যেকটি ইসলামিক দল এই সত্য কথাটি বলতে চায়। কিন্তু এটা খুবই দুঃখজনক যে কিছু ব্যক্তি-দল ইসলামের ভুল অর্থ প্রকাশ করছে। তারা আমাদের বন্ধুত্বকে ধ্বংস করছে।
তাই ইসলামিক জামাত - তাদের সাথী জোটের সাথে ইনসাফ, মানবতা, বন্ধুত্ব করতে চায়।
তাই মুসলিম লীগ, মিম, সমস্ত ইসলামী জামাত এবং অন্যরা যৌথভাবে কাজ করছে। তাই আমার বন্ধুরা এসে তাদের সাহায্য করুন ইনসাফ প্রতিষ্ঠায়।
FB MESSEGE RECEIVE
AL HAMDULILLAH- YAH –ALLAH SAVE US & THOSE WHOM OBEY YOU
Hi, thanks for contacting us. We've received your message and appreciate your getting in touch.
ADVICE----FB
আল্লাহর নামে-
প্রিয় বন্ধুরা
FB আল্লাহর জন্য ব্যবহার করুন। আসমান ও জামিন আল্লাহর জন্য।
আল্লাহ আমাদের এবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছেন।
তাই আমার বোন ও ভাইয়েরা সকল কাজ অবশ্যই ইসলামিক হতে হবে।-- কারণ আপনি আল্লাহকে বিশ্বাস করেন OR NOT. মানুষ অবশ্যই মরণশীল। তাই মৃত্যুর আগে মুসলিম - MEANS (SURRENDER TO ONLY ONE SUPREME CREATOR )IN ISLAMIC LAW REAL NAME OF CREATOR IS “ ALLAH “. হয়ে উঠুন।---ফেস বুক, ইউ টিউব এবং সমস্ত নেট সিস্টেম-জীবনকে অবশ্যই আল্লাহর আইন মেনে চলতে হবে- জীবন আমার নয়। আল্লাহ এটা দান করেছেন ইয়া আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন। কেন আপনি মুসলিমদের আকিদা নামে বিভক্ত করছেন? আপনি কি সাহি? আল্লাহ উম্মাহর কোন বিভাজন বলেননি। বন্ধুদের মত সংশোধন বলেছেন.
আল্লাহ বলেছেন যারা মুসলমানদের বিভক্ত করার চেষ্টা করে আল্লাহর সাথে তার কোন সম্পর্ক নেই।
0 notes
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
আল্লাহ্একমাত্র সত্য উপাস্য
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ্:
একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি,
স্রষ্টা আল্লাহ্ একমাত্র ইলাহ,
জগতসমুহের সকল নিদর্শনে
সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে,
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র,
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র ,
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
আল্লাহ্একমাত্র সত্য উপাস্য
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ্:
একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক��তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি,
স্রষ্টা আল্লাহ্ একমাত্র ইলাহ,
জগতসমুহের সকল নিদর্শনে
সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে,
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র,
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র ,
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
ঈমানের মূল পরিচয় ও সূত্রাবলী।
যে জ্ঞান জান্নাত পর্যন্ত নিয়ে যাবে আপনাকে
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥ ঈমান সমগ্র দ্বীনকে অন্তর্ভুক্ত করে। ঈমান শুধু বিশ্বাসের নাম নয় ; বরং মৌখিক স্বীকৃতি ও কর্মে বাস্তবায়নের মাধ্যমে তার বাস্তব প্রতিফলনকে অপরিহার্য করে দেয়। সুতরাং ঈমানের দুটি অংশ। একটি হলো অন্তরে স্বচ্ছ আকিদা পোষণ। আরেকটি হলো বাহ্যিক তৎপরতায় তার প্রকাশ। এ দুটি পরস্পরের সঙ্গে এমনভাবে সংযুক্ত যে কোনো একটির অনুপস্থিতি ঈমানকে বিনষ্ট করে দেয়।, আকিদা হলো ঈমানের মূলভিত্তি। সাহাবায়ে কেরাম ও সালফে সালেহিনের অনুসরণ করা হয় এজন্য যে , তারা যে আকিদার অনুসারী ছিলেন তা ছিল পরিশুদ্ধ আকীদা। সর্বোচ্চ লেভেলের ইহসান। সর্বদা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার উপস্থিতি সম্পর্কে সচেতন থাকা। যেমন, আল্লাহ তায়ালা সূরা আল-হাদীদের ৪ নাম্বার আয়াতে বলেন- "আর তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথেই আছেন।" এহসান অর্থ সৌন্দর্যবর্ধন, সম্পূর্ণতা, পরিপূর্ণতা, চমৎকারিতা, দয়া, সদ্ববব্যহার, অবস্থার উন্নতিকরণ, কোন কিছুকে ভালো করা, উন্নত করা বা সুন্দর করা।
ঈমানের মূল পরিচয় ও সূত্রাবলী
The Main Identity And Principles of Faith
0 notes
ঈমানের মূল পরিচয় ও সূত্রাবলী।
যে জ্ঞান জান্নাত পর্যন্ত নিয়ে যাবে আপনাকে
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥ ঈমান সমগ্র দ্বীনকে অন্তর্ভুক্ত করে। ঈমান শুধু বিশ্বাসের নাম নয় ; বরং মৌখিক স্বীকৃতি ও কর্মে বাস্তবায়নের মাধ্যমে তার বাস্তব প্রতিফলনকে অপরিহার্য করে দেয়। সুতরাং ঈমানের দুটি অংশ। একটি হলো অন্তরে স্বচ্ছ আকিদা পোষণ। আরেকটি হলো বাহ্যিক তৎপরতায় তার প্রকাশ। এ দুটি পরস্পরের সঙ্গে এমনভাবে সংযুক্ত যে কোনো একটির অনুপস্থিতি ঈমানকে বিনষ্ট করে দেয়।, আকিদা হলো ঈমানের মূলভিত্তি। সাহাবায়ে কেরাম ও সালফে সালেহিনের অনুসরণ করা হয় এজন্য যে , তারা যে আকিদার অনুসারী ছিলেন তা ছিল পরিশুদ্ধ আকীদা। সর্বোচ্চ লেভেলের ইহসান। সর্বদা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার উপস্থিতি সম্পর্কে সচেতন থাকা। যেমন, আল্লাহ তায়ালা সূরা আল-হাদীদের ৪ নাম্বার আয়াতে বলেন- "আর তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথেই আছেন।" এহসান অর্থ সৌন্দর্যবর্ধন, সম্পূর্ণতা, পরিপূর্ণতা, চমৎকারিতা, দয়া, সদ্ববব্যহার, অবস্থার উন্নতিকরণ, কোন কিছুকে ভালো করা, উন্নত করা বা সুন্দর করা।
ঈমানের মূল পরিচয় ও সূত্রাবলী
The Main Identity And Principles of Faith
0 notes
শিয়া ধর্মের চরম জঘন্য আকিদা
সাহাবী বিদ্বেষী শীয়া আক্বীদা।👉শীয়াদের নিজেদের গ্রন্থ থেকেই তাদের কুফুরী আক্বিদা তুলে ধরা হলো-
১. শিয়া সম্প্রদায়ের একটি অন্যতম ও মূল আক্বিদা এই যে, আল্লাহ তায়ালা জিবরাঈল (আ.) কে ওহি দিয়ে আলি (রা.) এর নিকট পাঠিয়ে ছিলেন। কিন্তু তিনি ভুল করে মুহাম্মদ (স.) এর নিকট তা অবতীর্ণ করেছেন। (আল মুনিয়াহ ওয়াল আমাল ফি শারহিল মিলাল ওয়াননিহাল,পৃ. ৩০)।
২. শিয়াদের শায়খ ও কর্তাব্যক্তিরা এই বিশ্বাস রাখে যে, কোরআনে…
View On WordPress
0 notes