Among the practices of the people of Sunnah is to be cautious in matters of food, drink, marriage, and to avoid major sins and abominations. They exhort one another to love for the sake of Allah, to avoid arguing and disputing over the fundamentals of religion, to keep away from the people of desires and misguidance, to shun them and to distance themselves from them.
They are committed to fulfilling agreements and trusts, to avoid injustices and dubious matters, to lower their gaze from doubtful and forbidden things, to restrain the self from desires, to refrain from bearing false witness and slandering chaste women, to hold back the tongue from backbiting, slander, and unnecessary talk, to suppress anger, to overlook the faults of brothers, to hasten in doing good deeds, to abstain from dubious matters, to maintain family ties, to help the weak and needy, to give sincere advice for the sake of Allah, to show compassion towards Allah's creation, to perform night prayers, especially for those who have memorized the Qur’ān, and to be prompt in performing the prayers.
Source: Al-Hujjah fi Bayan Al-Muhajjah (2/571). Taken from the book: Fleeing to Allāh: The Salaf & the Journey of Inner Growth By Abū Suhailah ʿUmar Quinn
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর পরবর্তী তিন প্রজন্ম অর্থাৎ সাহাবা, তাবেয়ী ও তাবে তাবিয়ীগন ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফি বলা হয়। এই আন্দোলনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব নজদী সাহেব এর বিশেষ অবদান আছে।
মানহাজ : মানহাজ আকীদার তুলনায় ব্যাপকার্থক বিষয়। মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রেও হতে পারে এবং আচার ব্যবহার, আখলাকব-চরিত্র, লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রত্যেক দিক নিয়েই হতে পারে। মুসলিম যে পথে চলে থাকে তাকেই মানহাজ বলা হয়।
আকীদা : আকীদা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ঈমানের মূল বিষয়; উভয় শাহাদাতের অর্থ ও তাদের দাবিই হলো আকীদা।
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সালাফী কারা এবং সালাফী মানহাজ বলতে কি বুঝায়
https://www.youtube.com/watch?v=BamXtUlwNMU
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইমাম আল-আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন: “দা‘ওয়াহ, মানহাজ, আচরণে যারা সত্যরূপে সালাফদের মানহাজ (কর্মপদ্ধতি) লালন করে তারা ছাড়া কেউ বলতে পারবে না যে ‘আমি সালাফদের মানহাজের ওপর আছি।” [সিলসিলাতুল হুদা, ৮৪৮]
সালাফিরা মাজার কেন্দ্রিক শিরকী কর্মকান্ডের বিরোধীতা করে। সব ধরনের শিরক থেকে,বিদআত থেকে মুসলিমদের সতর্ক করে । সালাফিবাদ ইসলামের আক্ষরিক, কঠোর ও বিশুদ্ধ চর্চা এবং বিশেষত সালাফ তথা ইসলামের প্রথম যুগের চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে।
সালাফদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ:
সালাফের মানহাজের অন্যতম শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে, তাদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ; কোন ত্রুটি ও বিচ্যুতি নেই। তাদের মানহাজ ছাড়া বাকি মানহাজ অপূর্ণাঙ্গ, বিচ্যুত ও বিভিন্ন ভ্রষ্টতায় টুইটম্বর। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল রাহি. বলেন, হয়তো এমন কোন জিনিস পাওয়া যাবে না যে-ব্যাপারে সাহাবীদের মত পাওয়া যাবে না। (মাসায়িলুল ইমাম আহমাদ বি-রিওয়ায়াতি আবী দাউদ, ২৭৭)
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর পরবর্তী তিন প্রজন্ম অর্থাৎ সাহাবা, তাবেয়ী ও তাবে তাবিয়ীগন ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফি বলা হয়। এই আন্দোলনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব নজদী সাহেব এর বিশেষ অবদান আছে।
মানহাজ : মানহাজ আকীদার তুলনায় ব্যাপকার্থক বিষয়। মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রেও হতে পারে এবং আচার ব্যবহার, আখলাকব-চরিত্র, লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রত্যেক দিক নিয়েই হতে পারে। মুসলিম যে পথে চলে থাকে তাকেই মানহাজ বলা হয়।
আকীদা : আকীদা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ঈমানের মূল বিষয়; উভয় শাহাদাতের অর্থ ও তাদের দাবিই হলো আকীদা।
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সালাফী কারা এবং সালাফী মানহাজ বলতে কি বুঝায়
https://www.youtube.com/watch?v=BamXtUlwNMU
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইমাম আল-আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন: “দা‘ওয়াহ, মানহাজ, আচরণে যারা সত্যরূপে সালাফদের মানহাজ (কর্মপদ্ধতি) লালন করে তারা ছাড়া কেউ বলতে পারবে না যে ‘আমি সালাফদের মানহাজের ওপর আছি।” [সিলসিলাতুল হুদা, ৮৪৮]
সালাফিরা মাজার কেন্দ্রিক শিরকী কর্মকান্ডের বিরোধীতা করে। সব ধরনের শিরক থেকে,বিদআত থেকে মুসলিমদের সতর্ক করে । সালাফিবাদ ইসলামের আক্ষরিক, কঠোর ও বিশুদ্ধ চর্চা এবং বিশেষত সালাফ তথা ইসলামের প্রথম যুগের চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে।
সালাফদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ:
সালাফের মানহাজের অন্যতম শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে, তাদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ; কোন ত্রুটি ও বিচ্যুতি নেই। তাদের মানহাজ ছাড়া বাকি মানহাজ অপূর্ণাঙ্গ, বিচ্যুত ও বিভিন্ন ভ্রষ্টতায় টুইটম্বর। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল রাহি. বলেন, হয়তো এমন কোন জিনিস পাওয়া যাবে না যে-ব্যাপারে সাহাবীদের মত পাওয়া যাবে না। (মাসায়িলুল ইমাম আহমাদ বি-রিওয়ায়াতি আবী দাউদ, ২৭৭)
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর পরবর্তী তিন প্রজন্ম অর্থাৎ সাহাবা, তাবেয়ী ও তাবে তাবিয়ীগন ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফি বলা হয়। এই আন্দোলনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব নজদী সাহেব এর বিশেষ অবদান আছে।
মানহাজ : মানহাজ আকীদার তুলনায় ব্যাপকার্থক বিষয়। মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রেও হতে পারে এবং আচার ব্যবহার, আখলাকব-চরিত্র, লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রত্যেক দিক নিয়েই হতে পারে। মুসলিম যে পথে চলে থাকে তাকেই মানহাজ বলা হয়।
আকীদা : আকীদা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ঈমানের মূল বিষয়; উভয় শাহাদাতের অর্থ ও তাদের দাবিই হলো আকীদা।
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সালাফী কারা এবং সালাফী মানহাজ বলতে কি বুঝায়
https://www.youtube.com/watch?v=BamXtUlwNMU
youtube
youtube
youtube
ইমাম আল-আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন: “দা‘ওয়াহ, মানহাজ, আচরণে যারা সত্যরূপে সালাফদের মানহাজ (কর্মপদ্ধতি) লালন করে তারা ছাড়া কেউ বলতে পারবে না যে ‘আমি সালাফদের মানহাজের ওপর আছি।” [সিলসিলাতুল হুদা, ৮৪৮]
সালাফিরা মাজার কেন্দ্রিক শিরকী কর্মকান্ডের বিরোধীতা করে। সব ধরনের শিরক থেকে,বিদআত থেকে মুসলিমদের সতর্ক করে । সালাফিবাদ ইসলামের আক্ষরিক, কঠোর ও বিশুদ্ধ চর্চা এবং বিশেষত সালাফ তথা ইসলামের প্রথম যুগের চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে।
সালাফদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ:
সালাফের মানহাজের অন্যতম শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে, তাদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ; কোন ত্রুটি ও বিচ্যুতি নেই। তাদের মানহাজ ছাড়া বাকি মানহাজ অপূর্ণাঙ্গ, বিচ্যুত ও বিভিন্ন ভ্রষ্টতায় টুইটম্বর। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল রাহি. বলেন, হয়তো এমন কোন জিনিস পাওয়া যাবে না যে-ব্যাপারে সাহাবীদের মত পাওয়া যাবে না। (মাসায়িলুল ইমাম আহমাদ বি-রিওয়ায়াতি আবী দাউদ, ২৭৭)
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর পরবর্তী তিন প্রজন্ম অর্থাৎ সাহাবা, তাবেয়ী ও তাবে তাবিয়ীগন ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফি বলা হয়। এই আন্দোলনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব নজদী সাহেব এর বিশেষ অবদান আছে।
মানহাজ : মানহাজ আকীদার তুলনায় ব্যাপকার্থক বিষয়। মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রেও হতে পারে এবং আচার ব্যবহার, আখলাকব-চরিত্র, লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রত্যেক দিক নিয়েই হতে পারে। মুসলিম যে পথে চলে থাকে তাকেই মানহাজ বলা হয়।
আকীদা : আকীদা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ঈমানের মূল বিষয়; উভয় শাহাদাতের অর্থ ও তাদের দাবিই হলো আকীদা।
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সালাফী কারা এবং সালাফী মানহাজ বলতে কি বুঝায়
https://www.youtube.com/watch?v=BamXtUlwNMU
youtube
youtube
youtube
ইমাম আল-আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন: “দা‘ওয়াহ, মানহাজ, আচরণে যারা সত্যরূপে সালাফদের মানহাজ (কর্মপদ্ধতি) লালন করে তারা ছাড়া কেউ বলতে পারবে না যে ‘আমি সালাফদের মানহাজের ওপর আছি।” [সিলসিলাতুল হুদা, ৮৪৮]
সালাফিরা মাজার কেন্দ্রিক শিরকী কর্মকান্ডের বিরোধীতা করে। সব ধরনের শিরক থেকে,বিদআত থেকে মুসলিমদের সতর্ক করে । সালাফিবাদ ইসলামের আক্ষরিক, কঠোর ও বিশুদ্ধ চর্চা এবং বিশেষত সালাফ তথা ইসলামের প্রথম যুগের চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে।
সালাফদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ:
সালাফের মানহাজের অন্যতম শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে, তাদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ; কোন ত্রুটি ও বিচ্যুতি নেই। তাদের মানহাজ ছাড়া বাকি মানহাজ অপূর্ণাঙ্গ, বিচ্যুত ও বিভিন্ন ভ্রষ্টতায় টুইটম্বর। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল রাহি. বলেন, হয়তো এমন কোন জিনিস পাওয়া যাবে না যে-ব্যাপারে সাহাবীদের মত পাওয়া যাবে না। (মাসায়িলুল ইমাম আহমাদ বি-রিওয়ায়াতি আবী দাউদ, ২৭৭)
What is the ruling on someone who received Islam distorted?
Whoever follows a religion other than Islam from among the unbelievers, such as Jews, Christians, and others, and Islam has reached him in a manner other than its true nature, or the call of Islam has not reached him in its true form and reality.
According to the correct opinion, his fate in the afterlife is that he is like the people of the period who did not receive the call, who will receive special treatment and be tested in the chambers of the Day of Resurrection.
It is God Almighty’s justice and mercy toward His servants that He does not punish anyone except after establishing proof against him, and His wrath, Glory be to Him, does not descend upon one to whom Islam has been conveyed in a distorted and distorted form in a way that does not support proof and is not cut off by excuse.
The meaning of establishing the proof is that Islam has reached the person and he is able to know it and understand it. If the prophetic proof is established on the person and he does not convert to Islam and then dies as an unbeliever, then he is one of the people of Hell, eternally therein.
As God Almighty said: Indeed, those who disbelieved and died while they were disbelievers - upon them is the curse of God, the angels, and all of mankind. * They will abide therein forever, and the torment will not be lightened for them. And they will not be seen. {Al-Baqarah: 161-162}.
The servant must believe that everyone who professes a religion other than the religion of Islam is an infidel, and that God Almighty does not punish anyone except after proof has been established against him by the Messenger. This is in general, and the determination is entrusted to the knowledge and judgment of God Almighty.
Part of the reason Izala excelled in Sokoto is the death of Sultan Abubakar. His successor, Dasuki, patronized ‘yan Izala and thus shifted the orientation of the sultanate, and thus the general populace, from Sufism to Izala.
Youth Culture, bandiri, and the Continuing Legitimacy Debate in Sokoto Town
bin Jamil Zeno, Muhammad (1996). The Pillars of Islam & Iman. Riyadh: Dar-us-Salam Publications, p.26-27
Zeno quotes two prophetic narrations recorded by At-Tirmidhī that urge the faithful to seek help (Isti3āna or Istighātha) from Allah, which seem to render intercession or Istighātha through saints or Awliyā2 redundant and unnecessary. The latter Hadīth proves intercession through invoking Allah by His attributes, such as His mercy.
“The person who treats others kindly and thinks well of them, will find that his intention will remain true, he will feel at ease, his heart will be sound and Allah will protect him from evil and calamity.”