Tumgik
#সালাফি
ilyforallahswt · 3 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আকিদা ও মানহাজ
Aqeedah and Manhaj
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর পরবর্তী তিন প্রজন্ম অর্থাৎ সাহাবা, তাবেয়ী ও তাবে তাবিয়ীগন ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফি বলা হয়। এই আন্দোলনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব নজদী সাহেব এর বিশেষ অবদান আছে।
মানহাজ : মানহাজ আকীদার তুলনায় ব্যাপকার্থক বিষয়। মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রেও হতে পারে এবং আচার ব্যবহার, আখলাকব-চরিত্র, লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রত্যেক দিক নিয়েই হতে পারে। মুসলিম যে পথে চলে থাকে তাকেই মানহাজ বলা হয়।
আকীদা : আকীদা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ঈমানের মূল বিষয়; উভয় শাহাদাতের অর্থ ও তাদের দাবিই হলো আকীদা।
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সালাফী কারা এবং সালাফী মানহাজ বলতে কি বুঝায়
https://www.youtube.com/watch?v=BamXtUlwNMU
 
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইমাম আল-আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন: “দা‘ওয়াহ, মানহাজ, আচরণে যারা সত্যরূপে সালাফদের মানহাজ (কর্মপদ্ধতি) লালন করে তারা ছাড়া কেউ বলতে পারবে না যে ‘আমি সালাফদের মানহাজের ওপর আছি।” [সিলসিলাতুল হুদা, ৮৪৮]
সালাফিরা মাজার কেন্দ্রিক শিরকী কর্মকান্ডের বিরোধীতা করে। সব ধরনের শিরক থেকে,বিদআত থেকে মুসলিমদের সতর্ক করে । সালাফিবাদ ইসলামের আক্ষরিক, কঠোর ও বিশুদ্ধ চর্চা এবং বিশেষত সালাফ তথা ইসলামের প্রথম যুগের চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে।
সালাফদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ:
সালাফের মানহাজের অন্যতম শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে, তাদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ; কোন ত্রুটি ও বিচ্যুতি নেই। তাদের মানহাজ ছাড়া বাকি মানহাজ অপূর্ণাঙ্গ, বিচ্যুত ও বিভিন্ন ভ্রষ্টতায় টুইটম্বর। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল রাহি. বলেন, হয়তো এমন কোন জিনিস পাওয়া যাবে না যে-ব্যাপারে সাহাবীদের মত পাওয়া যাবে না। (মাসায়িলুল ইমাম আহমাদ বি-রিওয়ায়াতি আবী দাউদ, ২৭৭)
#আকিদা ও মানহাজ
0 notes
myreligionislam · 3 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আকিদা ও মানহাজ
Aqeedah and Manhaj
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর পরবর্তী তিন প্রজন্ম অর্থাৎ সাহাবা, তাবেয়ী ও তাবে তাবিয়ীগন ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফি বলা হয়। এই আন্দোলনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব নজদী সাহেব এর বিশেষ অবদান আছে।
মানহাজ : মানহাজ আকীদার তুলনায় ব্যাপকার্থক বিষয়। মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রেও হতে পারে এবং আচার ব্যবহার, আখলাকব-চরিত্র, লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রত্যেক দিক নিয়েই হতে পারে। মুসলিম যে পথে চলে থাকে তাকেই মানহাজ বলা হয়।
আকীদা : আকীদা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ঈমানের মূল বিষয়; উভয় শাহাদাতের অর্থ ও তাদের দাবিই হলো আকীদা।
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সালাফী কারা এবং সালাফী মানহাজ বলতে কি বুঝায়
https://www.youtube.com/watch?v=BamXtUlwNMU
 
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ইমাম আল-আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন: “দা‘ওয়াহ, মানহাজ, আচরণে যারা সত্যরূপে সালাফদের মানহাজ (কর্মপদ্ধতি) লালন করে তারা ছাড়া কেউ বলতে পারবে না যে ‘আমি সালাফদের মানহাজের ওপর আছি।” [সিলসিলাতুল হুদা, ৮৪৮]
সালাফিরা মাজার কেন্দ্রিক শিরকী কর্মকান্ডের বিরোধীতা করে। সব ধরনের শিরক থেকে,বিদআত থেকে মুসলিমদের সতর্ক করে । সালাফিবাদ ইসলামের আক্ষরিক, কঠোর ও বিশুদ্ধ চর্চা এবং বিশেষত সালাফ তথা ইসলামের প্রথম যুগের চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে।
সালাফদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ:
সালাফের মানহাজের অন্যতম শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে, তাদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ; কোন ত্রুটি ও বিচ্যুতি নেই। তাদের মানহাজ ছাড়া বাকি মানহাজ অপূর্ণাঙ্গ, বিচ্যুত ও বিভিন্ন ভ্রষ্টতায় টুইটম্বর। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল রাহি. বলেন, হয়তো এমন কোন জিনিস পাওয়া যাবে না যে-ব্যাপারে সাহাবীদের মত পাওয়া যাবে না। (মাসায়িলুল ইমাম আহমাদ বি-রিওয়ায়াতি আবী দাউদ, ২৭৭)
আকিদা ও মানহাজ
Aqeedah and Manhaj
0 notes
allahisourrabb · 3 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আকিদা ও মানহাজ
Aqeedah and Manhaj
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর পরবর্তী তিন প্রজন্ম অর্থাৎ সাহাবা, তাবেয়ী ও তাবে তাবিয়ীগন ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফি বলা হয়। এই আন্দোলনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব নজদী সাহেব এর বিশেষ অবদান আছে।
মানহাজ : মানহাজ আকীদার তুলনায় ব্যাপকার্থক বিষয়। মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রেও হতে পারে এবং আচার ব্যবহার, আখলাকব-চরিত্র, লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রত্যেক দিক নিয়েই হতে পারে। মুসলিম যে পথে চলে থাকে তাকেই মানহাজ বলা হয়।
আকীদা : আকীদা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ঈমানের মূল বিষয়; উভয় শাহাদাতের অর্থ ও তাদের দাবিই হলো আকীদা।
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সালাফী কারা এবং সালাফী মানহাজ বলতে কি বুঝায়
https://www.youtube.com/watch?v=BamXtUlwNMU
 
youtube
youtube
youtube
ইমাম আল-আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন: “দা‘ওয়াহ, মানহাজ, আচরণে যারা সত্যরূপে সালাফদের মানহাজ (কর্মপদ্ধতি) লালন করে তারা ছাড়া কেউ বলতে পারবে না যে ‘আমি সালাফদের মানহাজের ওপর আছি।” [সিলসিলাতুল হুদা, ৮৪৮]
সালাফিরা মাজার কেন্দ্রিক শিরকী কর্মকান্ডের বিরোধীতা করে। সব ধরনের শিরক থেকে,বিদআত থেকে মুসলিমদের সতর্ক করে । সালাফিবাদ ইসলামের আক্ষরিক, কঠোর ও বিশুদ্ধ চর্চা এবং বিশেষত সালাফ তথা ইসলামের প্রথম যুগের চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে।
সালাফদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ:
সালাফের মানহাজের অন্যতম শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে, তাদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ; কোন ত্রুটি ও বিচ্যুতি নেই। তাদের মানহাজ ছাড়া বাকি মানহাজ অপূর্ণাঙ্গ, বিচ্যুত ও বিভিন্ন ভ্রষ্টতায় টুইটম্বর। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল রাহি. বলেন, হয়তো এমন কোন জিনিস পাওয়া যাবে না যে-ব্যাপারে সাহাবীদের মত পাওয়া যাবে না। (মাসায়িলুল ইমাম আহমাদ বি-রিওয়ায়াতি আবী দাউদ, ২৭৭)
আকিদা ও মানহাজ
0 notes
mylordisallah · 3 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আকিদা ও মানহাজ
Aqeedah and Manhaj
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর পরবর্তী তিন প্রজন্ম অর্থাৎ সাহাবা, তাবেয়ী ও তাবে তাবিয়ীগন ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফি বলা হয়। এই আন্দোলনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব নজদী সাহেব এর বিশেষ অবদান আছে।
মানহাজ : মানহাজ আকীদার তুলনায় ব্যাপকার্থক বিষয়। মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রেও হতে পারে এবং আচার ব্যবহার, আখলাকব-চরিত্র, লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রত্যেক দিক নিয়েই হতে পারে। মুসলিম যে পথে চলে থাকে তাকেই মানহাজ বলা হয়।
আকীদা : আকীদা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ঈমানের মূল বিষয়; উভয় শাহাদাতের অর্থ ও তাদের দাবিই হলো আকীদা।
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সালাফী কারা এবং সালাফী মানহাজ বলতে কি বুঝায়
https://www.youtube.com/watch?v=BamXtUlwNMU
 
youtube
youtube
youtube
ইমাম আল-আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন: “দা‘ওয়াহ, মানহাজ, আচরণে যারা সত্যরূপে সালাফদের মানহাজ (কর্মপদ্ধতি) লালন করে তারা ছাড়া কেউ বলতে পারবে না যে ‘আমি সালাফদের মানহাজের ওপর আছি।” [সিলসিলাতুল হুদা, ৮৪৮]
সালাফিরা মাজার কেন্দ্রিক শিরকী কর্মকান্ডের বিরোধীতা করে। সব ধরনের শিরক থেকে,বিদআত থেকে মুসলিমদের সতর্ক করে । সালাফিবাদ ইসলামের আক্ষরিক, কঠোর ও বিশুদ্ধ চর্চা এবং বিশেষত সালাফ তথা ইসলামের প্রথম যুগের চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে।
সালাফদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ:
সালাফের মানহাজের অন্যতম শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে, তাদের মানহাজ পূর্ণাঙ্গ; কোন ত্রুটি ও বিচ্যুতি নেই। তাদের মানহাজ ছাড়া বাকি মানহাজ অপূর্ণাঙ্গ, বিচ্যুত ও বিভিন্ন ভ্রষ্টতায় টুইটম্বর। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল রাহি. বলেন, হয়তো এমন কোন জিনিস পাওয়া যাবে না যে-ব্যাপারে সাহাবীদের মত পাওয়া যাবে না। (মাসায়িলুল ইমাম আহমাদ বি-রিওয়ায়াতি আবী দাউদ, ২৭৭)
আকিদা ও মানহাজ
0 notes
rasikul-india · 6 months
Text
প্রশ্ন _ সালাফি শাইখ গনকে মাদখালি এবং মুরজিয়া কেন বলে_ শাইখ প্রফেসর ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
0 notes
husnibagh · 2 years
Text
মুসলমান ও সন্ত্রাসীর মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে পবিত্র ‘সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ’ তথা হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার সুমহান বেলাদত শরীফ উপলক্ষে উনার সুমহান সম্মানার্থে উনার শান মুবারক এ খুশি মুবারক প্রকাশ করা।
=================================================
বর্তমানে কাফির-মুশরিকদের এজেন্ট মুসলমান নামধারী সন্ত্রাসীদের ব্যাপারে গোয়েন্দাবাহিনী-প্রতিরক্ষা বাহিনী খুব চিন্তার মধ্যে আছে। কিন্তু খুব সহজে হিসেব করলে একজন মুসলমান ও সন্ত্রাসীর মধ্যে তফাৎ হচ্ছে পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন। সুবহানাল্লাহ।
বর্তমানে সারা বিশ্বে যারা সন্ত্রাসীপনা করে সম্রাজ্যবাদীদের আক্রমণের মওকা তৈরী করছে তারা প্রায় সবাই ওহাবী-সালাফি আকিদ্বাভূক্ত । আর এই আকিদ্বাভূক্ত দলগুলো কিন্তু পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করে না। কথিত ইসলামিক স্টেট বা আইএস, আল কায়েদা, জেএমবি, আল শাবাব, তালেবান, বোকো হারাম, তাকফিরি, আনসারুল্লাহ বাংলাটিম, আল নুসরা ফ্রন্ট (সিরিয়ান আল কায়েদা), হিযবুত তাহরীর এই প্রত্যেকটি সন্ত্রাসী । এই সকল নামধারী ইসলামী দলগুলো পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ তো পালন করে না, বরং পালন করলে তাদেরকে হত্যা করার হুমকি দেয় । তাই পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হচ্ছে এমন বিষয় যা পালনের দ্বারাই নির্ধারিত হয় কে মুসলমান আর কে সন্ত্রাসী।
#90DaysMahfil
#12shareef
#Saiyidul_Aayaad_Shareef
#সাইয়্যিদুল_আইয়াদ_শরীফ
#৯০দিনব্যাপী_মাহফিল
বিস্তারিত দেখুন: sm40.com
Tumblr media
0 notes
badsha912 · 2 years
Text
পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনকে যারা বিদয়াত বলে তাদের দাঁতভাঙ্গা জবাব
====================================
পবিত্র মীলাদ শরীফ এবং ক্বিয়াম শরীফ এবং ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সুন্নত এটা কুরআন শরীফ,হাদীস শরীফ, ইমাম মুস্তাহিদ উনাদের দলীল দ্বারা অকাট্য ভাবে প্রমানিত হয়েছে । তারপরও কিছু ধর্মব্যবসায়ী ভন্ড মুনাফিক যেমন দেওবন্দী/খারেজী/তাবলীগি/জামাতি/সালাফি ইত্যাদি বাতিল ফির্কা মীলাদ শরীফ উনাকে বিদয়াত বলে থাকে।
নাউযুবিল্লাহ !
মীলাদ-ক্বিয়াম বিরোধীরা বলে থাকে “মীলাদ-ক্বিয়াম”বিদয়াত তাদের এ ফতওয়া সম্পূর্ণ ভুল, মনগড়া ও বিভ্রান্তিকর যা শরীয়ত বিরোধী এবং কুফরীর অন্তর্ভূক্ত ।
মূলতঃ তাদের উক্ত বক্তব্য দ্বারা বুঝা যায় যে, তারা বিদয়াত সম্পর্কে নেহায়েতই অজ্ঞ ও জাহেল । কেননা বিদয়াত সম্পর্কে যদি তাদের সামান্যতম ইলমও থাকতো, তবে তারা কখনোই মীলাদ শরীফ-ক্বিয়াম শরীফ কে বিদয়াত বলে ফতওয়া দিতনা। তাই তাদের সহীহ্ সমঝের জন্য বিদয়াত সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত দলীল ভিত্তিক আলোচনা করা হলো- মূলতঃ বিদয়াত সম্পর্কে বুঝতে হলে, আমাদেরকে প্রথমেই জানতে হবে বিদয়াতের লোগাতী ও শরয়ী অর্থ । অতপরঃ জানতে হবে বিদয়াত কত প্রকার ও কি কি? কোনটি গ্রহণযোগ্য ও কোনটি পরিত্যাজ্য |
বিদয়াতের লোগাতী অর্থ–>>
বিদয়াতের লোগাতী অর্থ হচ্ছে-
(১) “বিদয়াত হলো-দ্বীনের পূর্ণতার পর নতুন কোন বিষয় উদ্ভব হওয়া অথবা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর আমল ও খাহেশাত সম্পর্কিত কোন বিষয় নতুন উদ্ভব হওয়া।” দলীল-লোগাতুল কামূস আল মহীত্ব ৩য় জিঃ পৃঃ৩, বায়ানুল লিসান, পৃঃ১১৫
(২) “বিদয়াতহলো- নমুনা ব্যতীত সৃষ্ট জিনিস।” (মিছবাহুল লোগাত, পৃঃ ২৭)
(৩) “বিদয়াত মূলতঃ ওটাকেই বলা হয়, যা পূর্ব নমুনা ব্যতীত সৃষ্টি করা হয়েছে ।” (ফাতহুল বার�� শরহে বুখারী ৪র্থ জিঃ পৃঃ২১৯,মিরকাত শরীফ)
(৪) “জেনেরাখ, হুযূরে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পরে উদ্ভব ঘটেছে এমন প্রত্যেক কাজই বিদয়াত।”
(আশয়াতুল লোমআত)
(৫) “বিদয়াতহলো- নতুনকথা, নতুন প্রথা ।”(আরবী ফিরোজুল লোগাত পৃঃ৫৩)
(৬) “বিদয়াত ওটাকে বলা হয়, যা পূর্ব নমুনা ব্যতীত সৃষ্টি করা হয় ।” (লোগাত আল মনজিদ পৃঃ৭৬)
(৭) “বিদয়াত হলো- নতুন কথা।” (লোগাতে সাঈদী পৃঃ৯৬)
সুতরাং বিদয়াত শব্দের লোগাতী বা আভিধানিক মূল অর্থ হলো- নতুন উৎপত্তি, নতুন উদ্ভব, নতুন সৃষ্টি। পূর্বে যার কোন অস্তিত্ব ছিলনা ।
বিদয়াতের শরীয়তী অর্থ—>>
(১) বিদয়াতের শরীয়ী অর্থ সম্পর্কে বিখ্যাত মুহাদ্দিস ও ফক্বীহ্ আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি লিখেছেন,-
“প্রকৃতপক্ষে বিদয়াত হলো- এমন জিনিসের আবির্ভাব, যার নমুনা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সময় ছিলনা ।”
(ওমদাতুল ক্বারী শরহে বুখারী ৫ম জিঃ পৃঃ৩৫৬)
(২) আল্লামা ইসমাইল নাবহানী রহমতুল্লাহি আলাইহি লিখেছেন, (শায়খুল ইসলাম) ইজদুদ্দীন ইবনে সালাম বলেন, —
“ব��দয়াত এমন একটি কাজ, যা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যামানায় সম্পন্ন হয়নি।” (জাওয়াহিরুল বিহার পৃঃ২৮০)
(৩) ইমাম নববী রহমতুল্লাহি আলাইহি লিখেছেন,-
“শরীয়ত মুতাবেক বিদয়াত হচ্ছে- এমনসব নব আবিস্কৃত জিনিসের নাম, যা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সময় ছিলনা।”(শরহে মুসলিম লিন নববী)
(৪) হাফেজ ইবনে রজব রহমতুল্লাহি আলাইহি লিখেছেন,-
“বিদয়াত ঐ বিষয়কেই বলা হয়, যার ভিত্তি শরীয়তে নেই । সুতরাং শরীয়তে যে বিষয়ের ভিত্তি রয়েছে, শরীয়ত মুতাবেক তা বিদয়াত নয়, যদিও আভিধানিক অর্থে বিদয়াত বলা হয় ।”
(জামিউল উলূম ওয়াল হাকাম পৃঃ১৯৩, ইরশাদুল উনূদ পৃঃ১৬১)
(৫) ইমাম নববী রহমতুল্লাহি আলাইহি লিখেছেন, –
ইমাম নববী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, “বিদয়াতের শরীয়তী অর্থ হচ্ছে এমন একটি নতুন কর্ম, যা হুযূরে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যামানায় ছিলনা ।’” (তাহযীবুল আসমা ওয়াল লোগাত)
শরীয়তের দৃষ্টিতে বিদয়াত শব্দের মূল অর্থ হলো- ঐ নতুন উদ্ভব বিষয়, যার ভিত্তি কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াসে নেই ।
উপরোক্ত আলোচনা দ্বারা এটা স্পষ্টই বুঝা যায় যে, বিদয়াত হলো- হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর হতে ক্বিয়ামত পর্যন্ত উদ্ভাবিত প্রত্যেক নতুন বিষয় । এখন তা ‘খায়রুল কুরুনে’ ও হতে পারে অথবা তার পরেও হতে পারে।
বিদয়াতের ব্যাখ্যা—>>>
উপরোক্ত লোগাতী ও শরীয়তী অর্থের আলোচনা দ্বারা এটাই প্রমাণিত হয় যে, বিদয়াত হলো হুযূরে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর হতে ক্বিয়ামত পর্যন্ত উদ্ভাবিত প্রত্যেক নতুন বিষয় । অতএব, নতুন উদ্ভাবিত বিষয়ের কোনটি শরীয়তে গ্রহণযোগ্য ও কোনটি পরিত্যাজ্য, তা অবশ্যই ব্যাখ্যা সাপেক্ষ।
তাই এ বিদয়াতের ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে বিখ্যাত মুহাদ্দিস হযরত মোল্লা আলী ক্বারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর বিশ্ব বিখ্যাত হাদীছ শরীফের কিতাব মেশকাত শরীফের শরাহ্ মেরকাত শরীফে উল্লেখ করেন,-
قال الشافعى رحمة الله مااحدث لمايخالف الكتاب اوالسنة او الاثر او الاجماع فهو ضلالة- وما احدث لمالا يخالف شيأكما ذكر فليس بمذموم– (مرقات شرح مشكوة ج ১ صفه ১৮৯)
অর্থ: “ইমাম শাফেয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, যে নব উদ্ভাবিত কাজ কুরআন শরীফ, হাদীস শরীফ, আসার (অর্থাৎ সাহাবা-ই-কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুগণের আমল বা কাওল) অথবা ইজমার বিরুদ্ধ বলে প্রমাণিত, সেটাই গোমরাহী ও নিকৃষ্ট । আর যে নব উদ্ভাবিত কাজ উল্লেখিত কোনটির বিপরীত বা বিরুদ্ধ নয়, তা মন্দ বা নাজায়েয নয় ।” (মেরকাত শরহে মেশকাত, ১ম জিঃ পৃঃ১৮৯)
ইমাম শারানী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন,-
“প্রত্যেক নতুন উদ্ভাবিত পদ্ধতিই যে নিকৃষ্ট বা নিষিদ্ধ হবে, তার কোন যুক্তি নেই ।” (আরওয়ারে কুদসিয়্যাহ্)
অথচ আজকাল কিছু জাহিল লোক সকল বিদয়াতকেই (নতুন উদ্ভাবিত পদ্ধতি) গোমরাহী বলে থাকে এবং দলীল হিসাবে তারা নিম্নোক্ত হাদীস শরীফ খানা পেশ করে থাকে । যেমন হাদীছ শরীফে ইরশাদ করা হয়েছে,
كل بدعة ضلالة وكل ضلالة فى النار.
অর্থঃ- “প্রত্যেক বিদয়াত ই গোমরাহী, আর প্রত্যেক গোমরাহ লোকই জাহান্নামে যাবে।”
অথচ এই হাদীস শরীফ উনার ব্যাখ্যা সম্পর্কে তারা নেহায়েতই অজ্ঞ । এ হাদীস শরীফ উনার ব্যাখ্যা “মেশকাত শরীফের শরাহ্ মেরকাত শরীফে” উল্লেখ করা হয়, –
“সাহেবে মেরকাত হযরত মোল্লা আলী ক্বারী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, “আল আজহার” নামক কিতাবে كل بدعة ضلالة
হাদীস শরীফের এ অংশটুকুর ব্যাখ্যা এভাবে করা হয়েছে, “সকল বিদয়াতে সাইয়্যিয়াই গোমরাহী ।”
আর তাই শায়খ ইব্রাহীম হালবী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন,-
وعدم النقل عن النبى صلى الله عليه وسلم وعن الصحابة والتابعين رضى الله عنهم وكونه بدعة لا ينافى كونه حسنا. (كبيرى شرح منية المصلى صفه ২৫১)
অর্থ: “নতুন উদ্ভাবিত কোন কাজ হযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হযরত সাহাবা-ই-কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম তাবেয়ীন রহমতুল্লাহি আলাইহিম গণের নিকট হতে প্রমাণিত না থাকলে অথবা উক্ত কাজের প্রতি বিদয়াত শব্দ আরোপিত হলেই যে, তা মন্দ বা গোমরাহী একথা যুক্তিযুক্ত নয়, বরং তা ভালও হতে পারে ।”
(কবীরী শরহে মুনিয়াতুল মুসল্লী পৃঃ২৫১)
হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি ও উনার এহইয়াউল উলুম কিতাবের ২য় খন্ড ২৬ পৃষ্ঠায় অনুরূপ মন্তব্য করেন।
কেউ কেউ আবার হযরত আয়েশা সিদ্দিকা আলাইহাস সালাম ওয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা হতে বর্ণিত নিম্নোক্ত হাদীছ শরীফখানা পেশ করে বলেন যে, সকল বিদয়াতই নাকি পরিত্যাজ্য । পবিত্র হাদীস শরীফ টি হল, –
من احدث فى امرنا هذا هذا ماليس منه فهورد.
অর্থ-“যে ব্যক্তি আমার এ দ্বীনের ভিতরে কোন নতুন জিনিস উদ্ভাবন করবে, যার ভিত্তি এ দ্বীনে নেই, সেটা অবশ্যই পরিত্যাজ্য ।”
এ হাদীস শরীফের ব্যাখ্যায় মাওলানা শাব্বীর আহমদ ওসমানী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন,
قوله ماليس منه يدل على ان الا مور التى لها اصل من الكتاب او من سنة رسول الله صلى الله عليه وسلم او من الخلفاء الراشدين اوتعا هل عامة اسلف او الاجتها دالمعتبر بشروط، المستند الى النصوص لا تسمى يدعة شرعية لاى (يدعة سية) فان هذه الا صول كلها من الدين– (فتح الملهم شرح المسلم ج ২ صفه ৪০৭)
অর্থ: পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার উক্ত “ماليس منه হাদীস শরীফের উক্ত শব্দ দ্বারা এটাই প্রমাণিত হয়, যে সকল দ্বীনী কাজের সনদ কুরআন শরীফ অথবা হাদীস শরীফ বা খোলাফা-ই-রাশেদীন রদ্বীয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাদের সুন্নত অথবা বুযুর্গানে দ্বীনের পারস্পরিক কার্যকলাপ অথবা গ্রহণযোগ্য শর্তাদীসহ শরীয়তের স্পষ্ট দলীলসমূহের ভিত্তিতে যে ইজতিহাদ করা হয়েছে, তার মধ্যে পাওয়া যায়, তবে সেগুলোকে নিকৃষ্ট বিদয়াত (বিদয়াতে সাইয়্যিায়াহ্) বলা যাবেনা । কারণ এ ভিত্তিসমূহ দ্বীনের অন্তর্ভূক্ত ।”
(ফাতহুল মুলহিম শরহে মুসলিম, ২য় জিঃ পৃঃ৪০৭)
অতএব, যে সকল কাজ উল্লেখিত ভিত্তিসমূহের উপর প্রতিষ্ঠিত, তা দ্বীন অর্থাৎ শরীয়তের অন্তর্ভূক্ত বলেই বিবেচিত হবে ।
অনুরূপ মোযাহেরে হক্ব ১ম খন্ড ৭০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে, হাদীছ শরীফে ,-
– উদ্দেশ্য এই যে, যে সকল কাজ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফের বিরুদ্ধ নয়, সেগুলোকে বিদয়াতের গন্ডি বহির্ভূত করে রাখা । কারণ এ সকল কাজ নতুন উদ্ভুত হলেও গোমরাহী বা নিকৃষ্ট নয় ।
উল্লেখিত আলোচনা দ্বারা এটা স্পষ্টই প্রমাণিত হয় যে, বিদয়াত মাত্রই পরিত্যাজ্য নয় এবং সকল বিদয়াতই গোমরাহী নয় । যদি তাই হতো, তবে তারাবীহ্ নামাজ জামায়েতে পড়া জায়েয হতো না। কেননা এটাকেও বিদয়াত বলা হয়েছে, অর্থাৎ উত্তম বিদয়াত ।
এখন মূল বিষয় হলো- বিদয়াত কত প্রকার ও কি কি এবং তার মধ্যে কোনটি শরীয়তে গ্রহণযোগ্য আর কোনটি শরীয়তে পরিত্যাজ্য, তা নির্ণয় করা ।
বিদয়াতের শ্রেণী বিভাগ–>>
ইমাম, মুজতাহিদগণ শরীয়তের বিধান অনুযায়ী বিদয়াতকে প্রথমতঃ দু’ভাগে বিভক্ত করেছেন-
১| বিদয়াতে ই’তেক্বাদী, অর্থাৎ আক্বীদা বা বিশ্বাসগত বিদয়াত ।
২| বিদয়াতে আ’মালী, অর্থাৎ কর্মগত বিদয়াত।
(১) বিদয়াতে ই’তেক্বাদী বা আক্বীদা গত বিদয়াত হলো–>>
যে সমস্ত আক্বীদা কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফের মূলনীতি বহির্ভূত, মূলতঃ এ আক্বীদাগত বিদয়াতের সবটাই হারামের পর্যায়ভূক্ত এবং অবশ্যই পরিত্যাজ্য । যেমন- খারেজী, মু’তাজিলা, জাবারিয়া, ক্বদরিয��া, শিয়া, ওহাবী,তাবলীগি ইত্যাদি বাতিল ফিরকার আবির্ভাব। এই নব আবির্ভূত ফিরকার ন্যায় আক্বীদা পোষণ করা সম্পূর্ণই হারাম ও কুফরী ।
(২) বিদয়াতে আ’মালী বা কর্মগত বিদয়াত->>
বিদয়াতে আ’মালী প্রথমতঃদু’ভাগে বিভক্ত-
(ক) বিদয়াতে হাসানা,
(খ) বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ্ ।
(ক) বিদয়াতে হাসানা আবার তিন প্রকার-
(১) বিদয়াতে ওয়াজিব,
(২) বিদয়াতে মোস্তাহাব ও
(৩) বিদয়াতে মোবাহ্ ।
আর এ বিদয়াতে হাসানাহ্ সম্পর্কেই হাদীস শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,-
من سن فى الاسلام سنة حسنة فله اجرها واجرمن عمل بها من بعده. (رواة مسلم)
অর্থ: “যে কেউ দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে উত্তম কোন পদ্ধতি উদ্ভাবন করবে (যা শরীয়ত সম্মত), তার জন্য সে সাওয়াব পাবে এবং তারপরে যারা এ পদ্ধতির অনুসরণ করবে, তার সাওয়াবও সে পাবে ।” (মুসলিম শরীফ মিশকাত শরীফ)
উল্লেখিত হাদীস শরীফ উনার দৃষ্টিতে বিদয়াতে হাসানাকে বিদয়াত লিদদ্বীন বলা হয় । কেউ কেউ আবার উক্ত হাদীস শরীফের দৃষ্টিতে বিদয়াতে হাসানাকে ‘বিদয়াতে লোগবী’ও বলে থাকেন। অর্থাৎ যদিও শাব্দিক অর্থে বিদয়াত বলা হয়েছে, মূলতঃ এগুলো সুন্নাতেরই অন্তর্ভূক্ত । কারণ হাদীছ শরীফে (سنة) সুন্নাত শব্দ উল্লেখ রয়েছে।
(খ) আর বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ্ দু’প্রকার-
(১) বিদয়াতে হারাম,
(২) বিদয়াতে মাকরূহ্
এই বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ্ সম্পর্কেই হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,-
من احدث فى امرنا هذا ماليس منه فهورد. (مشكوة شريف)
অর্থ-“যে ব্যক্তি আমার এ দ্বীনের ভিতরে কোন নতুন বিষয়ের প্রবর্তন করবে, যার ভিত্তি এ দ্বীনে নেই, তা অবশ্যই পরিত্যাজ্য ।” (মিশকাত শরীফ)
আর এ বিদয়াত সম্পর্কেই ইরশাদ হয়েছে,
كل بدعة ضلالة وكل ضلالة فى النار
অর্থঃ- “প্রত্যেক বিদয়াত ই গোমরাহী, আর প্রত্যেক গোমরাহ লোকই জাহান্নামে যাবে ।
উল্লেখিত হাদীস শরীফ উনার দৃষ্টিতে বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহকে বিদয়াত ফিদদ্বীন বলা হয় । আর এ বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ কেই ‘শরয়ী’বিদয়াত বলা হয়।
মূলকথা হলো- যা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালিন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর নতুন উদ্ভব হয় এবং তা দ্বীনের সাহায্য করে থাকে অথবা সাহায্যকারী না হলেও দ্বীনের কোন ক্ষতি করে না, সেটাই বিদয়াত লিদদ্বীন বা লোগবী বিদয়াত অর্থাৎ বিদয়াতে হাসানা। আর যে নতুন বিষয় উদ্ভব হওয়ার কারণে দ্বীনের কিছুমাত্র ও ক্ষতি হয়, তবে সেটাই হবে বিদয়াতে ফিদদ্বীন বা শরয়ী বিদয়াত অর্থাৎ বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ্ ।
উল্লেখিত আলোচনা দ্বারা এটাই প্রমাণিত হয় যে, বিদয়াত বলতেই পরিত্যাজ্য নয় । অর্থাৎ যেই নতুন উদ্ভাবিত কাজ কুরআন শরীফ, হাদীস শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াসের বিপরীত তা অবশ্যই বর্জনীয়। আর সেটাই বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ্ যা হারামের অন্তর্ভূক্ত, যদিও তা “কুরুনে সালাসার”মধ্যে উদ্ভাবিত হোক না কেন। আর যেই নতুন উদ্ভাবিত কাজ কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াসের অনুকুলে তা অবশ্যই জায়েয এবং উত্তম, আর এটাকেই বিদয়াতে হাসানাহ্ বলা হয় । যদিও তা ‘কুরুনে সালাসার’ পরে উদ্ভাবিত হয়।
বিদয়াতে হাসানা ও বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ-এর বিশ্লেষণ—>>>
নিম্নে বিদয়াতে হাসানা ও বিদয়াতে সাইয়্যিয়ার উদাহরণভিত্তিক ব্যাখ্যা দেয়া হলো-
১| বিদয়াতে ওয়াজিবঃ- যা পালন না করলে ইসলামের ক্ষতি বা সংকট হবে, যেমন- কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফ কাগজে কিতাব আকারে লিপিবদ্ধ করা, কুরআন শরীফের জের, জবর, পেশ দেওয়া, মাদ্রাসা নির্মাণ করা, নহু সরফ, উসুল ইত্যাদি প্রয়োজনীয় কিতাব লেখা ও পড়া ।
২| বিদয়াতে মোস্তাহাবঃ- যা শরীয়তে নিষেধ নেই এবং তা সমস্ত মুসলমানগণ ভাল মনে করে সাওয়াবের নিয়তে করে থাকেন, যেমন- তারাবীহ্ নামাজ জামায়াতে পড়া, মুসাফিরখানা, ইবাদতখানা, লঙ্গরখানা, ইত্যাদি জনহিতকর কাজ করা। খতিবের সম্মুখে আজান দেওয়া, রমাদ্বান শরীফে বিতর নামাজ জামায়াতে আদায় করা ইত্যাদি | এ প্রসঙ্গে হযরত ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত- সাইয়্যিদুল মুরসালিন, ইমামুল মুরসালিন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,-
ما راه الناس حسنا فهو عندا لله حسنا- لا تجتمع امتى على الضلالة. (مشكوة)
“লোকে যা ভাল মনে করে তা আল্লাহ্ পাক-এর নিকটও ভাল। আমার উম্মতগণ কখনো গোমরাহীর মধ্যে একমত হবে না।”
(মেশকাত শরীফ)
৩| বিদয়াতে মোবাহ –ঐ সমস্ত নতুন কাজ যা শরীয়তে নিষেধ নেই, যেমন- পোলাও, বিরিয়ানী, বুট, মুড়ী, পিয়াঁজো ইত্যাদি খাদ্য খাওয়া, ট্রেন, মোটরগাড়ী, প্লেন ইত্যাদি যান-বাহনে চড়া ।
৪| বিদয়াতে হারামঃ- যা কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফ-এর পরিপন্থি বা ওয়াজিব আমলগুলি ধ্বংসের কারণ। যেমন- ইহুদী, নাসারা ও ভন্ড ফকিরদের কু-প্রথা বা আক্বীদাসমূহ ।
৫| বিদয়াতে মাকরূহ- যার দ্বারা কোন সুন্নত কাজ বিলুপ্ত হয়ে যায়। যেমন- বিধর্মীদের পোশাক পরিধান করা, টাই পরিধান করা এবং বিধর্মীদের অনুসরণ করা ইত্যাদী । কেননা হাদীস শরীফ উনার মদ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,-
قال رسول الله صلى الله عليه وسلم- ما احدث قوم بدعة الارفع مثلها من السنة فتمسك بسنة خير من احداث بدعة. (رواه احمد)
অর্থ: “যখনই কোন ক্বাওম একটি বিদয়াতের উদ্ভব ঘটিয়েছে, তখনই একটি সুন্নত লোপ পেয়েছে । সুতরাং একটি সুন্নতের আমল করা (যদিও ওটা ক্ষুদ্র হতে ক্ষুদ্রতর হয়) একটি বিদয়াত উদ্ভব করা হতে উত্তম (যদিও ওটা বিদয়াতে হাসানা হয়)।” (মসনদে আহমদ)
বিদয়াতের অনুরূপ ব্যাখ্যা বা সংজ্ঞা নিন্মোক্ত কিতাবসমূহেও রয়েছে। যেমন- বুখারী শরীফের শরাহ ফাতহুল মুবীন, হাশিয়ায়ে মেশকাত, আশআতুল লোময়াত, ফতওয়ায়ে শামী, এশবাউল কালাম, আসমা ওয়াল লোগাত, হুসনুল মাকাছেদ ইত্যাদি আরো আনেক কিতাব সমূহে।
কেউ কেউ আবার বলে থাকে, খাইরুল কুরুনের পর আবিস্কৃত প্রত্যেক নতুন জিনিসই বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ্ । অথচ এটা মোটেও শুদ্ধ নয় । কেননা যদি তাই হতো, তবে আমাদের সামাজে প্রচলিত এমন অনেক নতুন বিষয় রয়েছে, যা অবশ্যই পরিত্যাগ করা জরুরী হয়ে পড়তো । যেমন-
(ক) বর্তমানে যে পদ্ধতিতে মাদ্রাসায় ইলম শিক্ষা দেওয়া হয়, সেই পদ্ধতি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে শুরু করে “খাইরুল কুরুন”পর্যন্ত কারো সময় ই ছিলনা।
(খ) বর্তমানে আমরা যে নাহু সরফ শিক্ষা করে থাকি, তাও “খাইরুল কুরুনে” ছিল না ।
(গ) বর্তমানে আমরা যে পদ্ধতিতে তারাবীহর নামাজ পড়ে থাকি, এ পদ্ধতিও হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সময় ছিলনা ।
(ঘ) বর্তমানে আমরা মসজিদে জামায়াতের জন্য যে সময় নির্ধারণ করে থাকি, তাও সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালিন হযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সময় ছিলনা ।
(ঙ) বর্তমানে আমরা যে পদ্ধতিতে জুময়ার সানী আজান দিয়ে থাকি, এ পদ্ধতি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সময় ছিলনা ।
(চ) বর্তমানে আমরা যে পদ্ধতিতে ওয়াজ মাহফিল করে থাকি ঐরূপ পদ্ধতিতে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ওয়াজ মাহফিল করেননি ।
(ছ) বর্তমানে আমরা যে পোলাও, বিরিয়ারী কোর্মা, বুট, মুড়ী, পিয়াজো খেয়ে থাকি, তা সাইয়্যিদু�� মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম খাননি ।
(জ) বর্তমানে আমরা যে সকল যান-বাহনে চড়ে থাকি যেমন- মোটরগাড়ী, ট্রেন, প্লেন, রকেট, রিক্সা জাহাজ ইত্যাদি এবং পবিত্র হজ্বব্রত পালন করি ও বিদেশ ভ্রমনে যাই, তা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সময় ছিলনা, তিনি ঐগুলোতে কখনো চড়েননি ।
(ঝ) বর্তমানে মানুষ যে সকল খাট-পালঙ্ক, সোকেস-আলমারী ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকে, তা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ব্যবহার করেননি ।
(ঞ) বর্তমানে বিয়ে-শাদীতে যে কাবিননামা করা হয়, তা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সময় ছিলনা ।
(ত) বর্তমানে যে সকল আধুনিক যন্ত্রপাতি মানুষ ব্যবহার করছে, যেমন- ফ্যান, ঘড়ি, চশমা, মাইক, কম্টিউটার ইত্যাদি, এগুলো সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সময় ছিলনা।
(থ) বর্তমানে যে পদ্ধতিতে মাদ্রাসার জন্য চাঁদা আদায় করা হয়, যেমন সদকা, ফেৎরা, যাকাত, কুরবানীর চামড়া, মান্নতের টাকা ইত্যাদি এবং যে পদ্ধতিতে মাদ্রাসা তৈরী করা হয়, তা যেমন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সময় ছিলনা । তদ্রুপ ‘খায়রুল কুরুনেও’ ছিলনা।
এমনিভাবে আরো অনেক বিষয়ই রয়েছে, যা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বা “খায়রুল কুরুনে” ছিলনা কিন্তু আমরা তা দায়েমী ভবে করছি। আপনারা কি এগুলো ব্যবহার হতে বিরত থাকেন আছেন?
সুতরাং মূলকথা হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর নতুন উদ্ভব হয় এবং তা দ্বীনের সাহায্য করে থাকে অথবা সাহায্যকারী না হলেও দ্বীনের কোন ক্ষতি করে না, সেটাই বিদয়াতে হাসানা । আর যে নতুন বিষয় উদ্ভব হওয়ার কারণে দ্বীনের কিছুমাত্রও ক্ষতি হয়, তবে সেটাই হবে বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ্ ।
এখন যেসকল বাতিল ফির্কা মীলাদ শরীফ উনার বিরোধিতা করো এখন এই পোস্ট পড়ে তাওবা করে বিরোধিতা ত্যাগ করো। অন্যথায় জাহান্নামের আগুন তোমাদের হাতছানি দিচ্ছে……
sm40.com
sunnat.info
#90DaysMahfil
Tumblr media
0 notes
usbanglabarta · 2 years
Text
ইসলাম জিন্দা হে হার কারবালা কি বাদ
ইসলাম জিন্দা হে হার কারবালা কি বাদ
*ইসলাম জিন্দা হোতা হে হার কারবালা কি বাদ*   এক সালাফি বক্তার একটি ভিডিও পাঠিয়েছে এক ভাই। সেখানে ঐ বক্তা ইয়াজিদকে রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলে যথেষ্ট সম্মান দেখিয়ে বলেন কারবালার ঘটনায় ইয়াজিদের কোন হাত নেই সব ওবায়দুল্লাহ বিন জিয়াদ ঘটিয়েছেন! আজব প্রাণী! কী সব আবোলতাবোল বলে মানুষকে বোকা বানাচ্ছে!   ইতিহাস দেখলে কারবালার ঘটনার শুরু তো স্পষ্ট এটি ছিলো সম্পূর্ণ পরিকল্পিত।  মুসলিম বিন আকিল রাদ্বিয়াল্লাহু…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
ghotibaatea-blog · 7 years
Text
ক্যানসার ১
ঘটিবাটীতে নয়া : ক্যানসার ১ New on GhotiBaatea : Cancer 1
ক্যানসার কারে কয়? ক্যানসার একপ্রকারের মারণ রোগ। ইতিহাসের পাতাভাঁজের মধ্যে এর অবস্থান। এর ক্ষয় নেই, ক্ষতি নেই, মার নেই, মরণ নেই। এ এমন রোগ, যা হতে জীবাণু লাগে না। এ রোগ ভিতর থেকে হয়। নিজের অংশবিশেষ থেকেই হয়। ক্যানসার দুই প্রকারের। শরীরের ক্যানসার, অার মনের ক্যানসার। কোষের ধর্মই হল দুভাগে ভাগ হওয়া। বেশি ভাগ হতে শুরু করলে মুশকিল, তখন তা টিউমার হয়ে দেখা দেয়। টিউমার ছড়িয়ে পড়লে ক্যানসার হয়। ক্যানসার…
View On WordPress
0 notes
ilyforallahswt · 7 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সহীহ আকিদা ও মানহাজ কী?
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
প্রশ্ন: (عَقِيْدَةٌ) আক্বীদা কাকে বলে?
উত্তর: আক্বীদা (عَقِيْدَةٌ) শব্দটি আরবী। এর মূল হচ্ছে-(عَقْدٌ)।
(عَقْدٌ) এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে- গিট দেওয়া, চুক্তি করা, প্রতিশ্রুতি দেওয়া, কোন বন্ধনকে মজবুত করা।
মূল শব্দ (عَقْدٌ) এর অনুসারে আক্বীদা (عَقِيْدَةٌ) অর্থ- দৃঢ় বিশ্বাস।
আক্বীদা (عَقِيْدَةٌ) এর পারিভাষিক অর্থ- কোন ধর্ম, আদর্শ বা মতবাদকে মনে-প্রাণে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করাকে আক্বীদা বলে। (আল-ইরশাদ ইলা সহীহিল ই’তিক্বাদ-৬, আল-আকীদাতুল ইসলামিয়্যাহ-৮)
প্রশ্ন: আক্বীদার উৎস কি?
উত্তর: আক্বীদার উৎস হলো কুরআন ও ছহীহ হাদীস। (মাজমুউল ফাতওয়া: ২৯-১৩/২৭-আকীদাতুল ইসলামিয়্যাহ-১০)
প্রশ্ন: সহীহ আক্বীদা কাকে বলে?
উত্তর: কুরআন ও সহীহ হাদিসের দলীল ভিত্তিক আক্বীদাই হলো সহীহ আক্বীদা। (আল-ইরশাদ ইলা সহীহিল ই’তিক্বাদ-৬)
প্রশ্ন: (مَنْهَجٌ) মানহাজ কাকে বলে?
উত্তর: মানহাজ অর্থ কর্মপথ, পন্থা, স্পষ্টপথ বা আদর্শ।
একজন মুসলিম যে পথ বা আদর্শ অনুসরণ করে চলে তাকে মানহাজ বলে। (আল-আজবিবাতুল মুফিদাহ-১২৫)
আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি একটা করে শরীয়ত ও স্পষ্টপথ নির্ধারণ করে দিয়েছি। (সূরা মায়েদা-৪৮)
প্রশ্ন: আক্বীদা ও মানহাজের মাঝে পার্থক্য কি?
মানহাজ হচ্ছে আক্বীদার চেয়ে ব্যাপকার্থবোধক বিষয়।
কোন আদর্শ বা মতবাদকে মনে-প্রাণে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করাকে আক্বীদা বলে আর একজন ব্যক্তি যে পথ বা আদর্শ অনুসরণ করে চলে তাকে মানহাজ বলে।
মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রে যেমনি রয়েছে তেমনি আবার চাল-চলন,আদব-আখলাক,লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রতিটি দিক নিয়েই মানহাজ রয়েছে।(আল-আজবিবাতুল মুফিদাহ-১২৫)
সালাফি কারা?
youtube
youtube
youtube
সালাফি কারা?
সহীহ আকিদা ও মানহাজ কী?
0 notes
myreligionislam · 7 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সহীহ আকিদা ও মানহাজ কী?
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
প্রশ্ন: (عَقِيْدَةٌ) আক্বীদা কাকে বলে?
উত্তর: আক্বীদা (عَقِيْدَةٌ) শব্দটি আরবী। এর মূল হচ্ছে-(عَقْدٌ)।
(عَقْدٌ) এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে- গিট দেওয়া, চুক্তি করা, প্রতিশ্রুতি দেওয়া, কোন বন্ধনকে মজবুত করা।
মূল শব্দ (عَقْدٌ) এর অনুসারে আক্বীদা (عَقِيْدَةٌ) অর্থ- দৃঢ় বিশ্বাস।
আক্বীদা (عَقِيْدَةٌ) এর পারিভাষিক অর্থ- কোন ধর্ম, আদর্শ বা মতবাদকে মনে-প্রাণে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করাকে আক্বীদা বলে। (আল-ইরশাদ ইলা সহীহিল ই’তিক্বাদ-৬, আল-আকীদাতুল ইসলামিয়্যাহ-৮)
প্রশ্ন: আক্বীদার উৎস কি?
উত্তর: আক্বীদার উৎস হলো কুরআন ও ছহীহ হাদীস। (মাজমুউল ফাতওয়া: ২৯-১৩/২৭-আকীদাতুল ইসলামিয়্যাহ-১০)
প্রশ্ন: সহীহ আক্বীদা কাকে বলে?
উত্তর: কুরআন ও সহীহ হাদিসের দলীল ভিত্তিক আক্বীদাই হলো সহীহ আক্বীদা। (আল-ইরশাদ ইলা সহীহিল ই’তিক্বাদ-৬)
প্রশ্ন: (مَنْهَجٌ) মানহাজ কাকে বলে?
উত্তর: মানহাজ অর্থ কর্মপথ, পন্থা, স্পষ্টপথ বা আদর্শ।
একজন মুসলিম যে পথ বা আদর্শ অনুসরণ করে চলে তাকে মানহাজ বলে। (আল-আজবিবাতুল মুফিদাহ-১২৫)
আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি একটা করে শরীয়ত ও স্পষ্টপথ নির্ধারণ করে দিয়েছি। (সূরা মায়েদা-৪৮)
প্রশ্ন: আক্বীদা ও মানহাজের মাঝে পার্থক্য কি?
মানহাজ হচ্ছে আক্বীদার চেয়ে ব্যাপকার্থবোধক বিষয়।
কোন আদর্শ বা মতবাদকে মনে-প্রাণে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করাকে আক্বীদা বলে আর একজন ব্যক্তি যে পথ বা আদর্শ অনুসরণ করে চলে তাকে মানহাজ বলে।
মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রে যেমনি রয়েছে তেমনি আবার চাল-চলন,আদব-আখলাক,লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রতিটি দিক নিয়েই মানহাজ রয়েছে।(আল-আজবিবাতুল মুফিদাহ-১২৫)
সালাফি কারা?
youtube
youtube
youtube
সালাফি কারা?
সহীহ আকিদা ও মানহাজ কী?
0 notes
allahisourrabb · 7 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সহীহ আকিদা ও মানহাজ কী?
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
প্রশ্ন: (عَقِيْدَةٌ) আক্বীদা কাকে বলে?
উত্তর: আক্বীদা (عَقِيْدَةٌ) শব্দটি আরবী। এর মূল হচ্ছে-(عَقْدٌ)।
(عَقْدٌ) এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে- গিট দেওয়া, চুক্তি করা, প্রতিশ্রুতি দেওয়া, কোন বন্ধনকে মজবুত করা।
মূল শব্দ (عَقْدٌ) এর অনুসারে আক্বীদা (عَقِيْدَةٌ) অর্থ- দৃঢ় বিশ্বাস।
আক্বীদা (عَقِيْدَةٌ) এর পারিভাষিক অর্থ- কোন ধর্ম, আদর্শ বা মতবাদকে মনে-প্রাণে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করাকে আক্বীদা বলে। (আল-ইরশাদ ইলা সহীহিল ই’তিক্বাদ-৬, আল-আকীদাতুল ইসলামিয়্যাহ-৮)
প্রশ্ন: আক্বীদার উৎস কি?
উত্তর: আক্বীদার উৎস হলো কুরআন ও ছহীহ হাদীস। (মাজমুউল ফাতওয়া: ২৯-১৩/২৭-আকীদাতুল ইসলামিয়্যাহ-১০)
প্রশ্ন: সহীহ আক্বীদা কাকে বলে?
উত্তর: কুরআন ও সহীহ হাদিসের দলীল ভিত্তিক আক্বীদাই হলো সহীহ আক্বীদা। (আল-ইরশাদ ইলা সহীহিল ই’তিক্বাদ-৬)
প্রশ্ন: (مَنْهَجٌ) মানহাজ কাকে বলে?
উত্তর: মানহাজ অর্থ কর্মপথ, পন্থা, স্পষ্টপথ বা আদর্শ।
একজন মুসলিম যে পথ বা আদর্শ অনুসরণ করে চলে তাকে মানহাজ বলে। (আল-আজবিবাতুল মুফিদাহ-১২৫)
আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি একটা করে শরীয়ত ও স্পষ্টপথ নির্ধারণ করে দিয়েছি। (সূরা মায়েদা-৪৮)
প্রশ্ন: আক্বীদা ও মানহাজের মাঝে পার্থক্য কি?
মানহাজ হচ্ছে আক্বীদার চেয়ে ব্যাপকার্থবোধক বিষয়।
কোন আদর্শ বা মতবাদকে মনে-প্রাণে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করাকে আক্বীদা বলে আর একজন ব্যক্তি যে পথ বা আদর্শ অনুসরণ করে চলে তাকে মানহাজ বলে।
মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রে যেমনি রয়েছে তেমনি আবার চাল-চলন,আদব-আখলাক,লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রতিটি দিক নিয়েই মানহাজ রয়েছে।(আল-আজবিবাতুল মুফিদাহ-১২৫)
সালাফি কারা?
youtube
youtube
youtube
সালাফি কারা?
সহীহ আকিদা ও মানহাজ কী?
0 notes
mylordisallah · 7 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সালাফি কারা
সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, যাঁদের ব্যাপারে রাসূল (সা.) বলে গিয়েছেন, তাঁরা হলেন উম্মাতদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উম্মাত। আর সালাফদের অনুসারীগণ হল সালাফি। ইসলামের প্রথম তিন যুগের মানুষ ইসলামকে যেভাবে বুঝতেন আর পালন করতেন, হুবহু তাঁদের মত করে ইসলাম বোঝা আর পালন করাকে সালাফিবাদ বলা হয়।
সহীহ আকিদা ও মানহাজ কী?
আকিদাহ বলতে সালাফীদের বিশ্বাসকে বোঝায়, মানহাজ বলতে বোঝায় কীভাবে এই বিশ্বাসগুলো প্রয়োগ করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানীকে, যখন এই দুটি উপাদানের মধ্যে গুরুত্ব এবং পার্থক্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন যে "আকিদাহ মানহাজের চেয়ে বেশি নির্দিষ্ট"।
প্রশ্ন: (عَقِيْدَةٌ) আক্বীদা কাকে বলে?
উত্তর: আক্বীদা (عَقِيْدَةٌ) শব্দটি আরবী। এর মূল হচ্ছে-(عَقْدٌ)।
(عَقْدٌ) এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে- গিট দেওয়া, চুক্তি করা, প্রতিশ্রুতি দেওয়া, কোন বন্ধনকে মজবুত করা।
মূল শব্দ (عَقْدٌ) এর অনুসারে আক্বীদা (عَقِيْدَةٌ) অর্থ- দৃঢ় বিশ্বাস।
আক্বীদা (عَقِيْدَةٌ) এর পারিভাষিক অর্থ- কোন ধর্ম, আদর্শ বা মতবাদকে মনে-প্রাণে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করাকে আক্বীদা বলে। (আল-ইরশাদ ইলা সহীহিল ই’তিক্বাদ-৬, আল-আকীদাতুল ইসলামিয়্যাহ-৮)
প্রশ্ন: আক্বীদার উৎস কি?
উত্তর: আক্বীদার উৎস হলো কুরআন ও ছহীহ হাদীস। (মাজমুউল ফাতওয়া: ২৯-১৩/২৭-আকীদাতুল ইসলামিয়্যাহ-১০)
প্রশ্ন: সহীহ আক্বীদা কাকে বলে?
উত্তর: কুরআন ও সহীহ হাদিসের দলীল ভিত্তিক আক্বীদাই হলো সহীহ আক্বীদা। (আল-ইরশাদ ইলা সহীহিল ই’তিক্বাদ-৬)
প্রশ্ন: (مَنْهَجٌ) মানহাজ কাকে বলে?
উত্তর: মানহাজ অর্থ কর্মপথ, পন্থা, স্পষ্টপথ বা আদর্শ।
একজন মুসলিম যে পথ বা আদর্শ অনুসরণ করে চলে তাকে মানহাজ বলে। (আল-আজবিবাতুল মুফিদাহ-১২৫)
আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি একটা করে শরীয়ত ও স্পষ্টপথ নির্ধারণ করে দিয়েছি। (সূরা মায়েদা-৪৮)
প্রশ্ন: আক্বীদা ও মানহাজের মাঝে পার্থক্য কি?
মানহাজ হচ্ছে আক্বীদার চেয়ে ব্যাপকার্থবোধক বিষয়।
কোন আদর্শ বা মতবাদকে মনে-প্রাণে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করাকে আক্বীদা বলে আর একজন ব্যক্তি যে পথ বা আদর্শ অনুসরণ করে চলে তাকে মানহাজ বলে।
মানহাজ আকীদার ক্ষেত্রে যেমনি রয়েছে তেমনি আবার চাল-চলন,আদব-আখলাক,লেনদেন ইত্যাদি মুসলিম জীবনের প্রতিটি দিক নিয়েই মানহাজ রয়েছে।(আল-আজবিবাতুল মুফিদাহ-১২৫)
সালাফি কারা?
youtube
youtube
youtube
সালাফি কারা?
সহীহ আকিদা ও মানহাজ কী?
0 notes
husnibagh · 2 years
Text
মুসলমান ও সন্ত্রাসীর মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে পবিত্র ‘সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ’ তথা হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার সুমহান বেলাদত শরীফ উপলক্ষে উনার সুমহান সম্মানার্থে উনার শান মুবারক এ খুশি মুবারক প্রকাশ করা।
=================================================
বর্তমানে কাফির-মুশরিকদের এজেন্ট মুসলমান নামধারী সন্ত্রাসীদের ব্যাপারে গোয়েন্দাবাহিনী-প্রতিরক্ষা বাহিনী খুব চিন্তার মধ্যে আছে। কিন্তু খুব সহজে হিসেব করলে একজন মুসলমান ও সন্ত্রাসীর মধ্যে তফাৎ হচ্ছে পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন। সুবহানাল্লাহ।
বর্তমানে সারা বিশ্বে যারা সন্ত্রাসীপনা করে সম্রাজ্যবাদীদের আক্রমণের মওকা তৈরী করছে তারা প্রায় সবাই ওহাবী-সালাফি আকিদ্বাভূক্ত । আর এই আকিদ্বাভূক্ত দলগুলো কিন্তু পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করে না। কথিত ইসলামিক স্টেট বা আইএস, আল কায়েদা, জেএমবি, আল শাবাব, তালেবান, বোকো হারাম, তাকফিরি, আনসারুল্লাহ বাংলাটিম, আল নুসরা ফ্রন্ট (সিরিয়ান আল কায়েদা), হিযবুত তাহরীর এই প্রত্যেকটি সন্ত্রাসী । এই সকল নামধারী ইসলামী দলগুলো পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ তো পালন করে না, বরং পালন করলে তাদেরকে হত্যা করার হুমকি দেয় । তাই পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হচ্ছে এমন বিষয় যা পালনের দ্বারাই নির্ধারিত হয় কে মুসলমান আর কে সন্ত্রাসী।
#90DaysMahfil
#12shareef
#Saiyidul_Aayaad_Shareef
#সাইয়্যিদুল_আইয়াদ_শরীফ
#৯০দিনব্যাপী_মাহফিল
বিস্তারিত দেখুন: sm40.com
Tumblr media
0 notes
badsha912 · 2 years
Text
৯০ দিনব্যাপী মাহফিল মুবারক হো!
যারা বিদয়াতী ও বাতিল শুধুমাত্র তারাই পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুধীতা করে থাকে ।
=================================================
বর্তমানে যারা পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ‍বিরুধীতা করে থাকে তারা মূলত বিদয়াতী।
ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর প্রথম বিরোধীতা শুরু হয় সউদ পরিবার যখন ১৯৩২ সালে জাজিরাতুল আরবের ক্ষমতা দখল করে তখন থেকে। উল্লেখ্য ব্রিটিশ গোয়েন্দা টিই লরেন্সের সহায়তায় মরু ডাকাত সউদ পরিবার (সউদ পরিবারের পূর্বপুরুষ ইহুদী ছিলো) জারিরাতুল আরবের ক্ষমতা দখল করে এবং আরবের নামের পূর্বে নিজ পরিবারের নাম সংযুক্ত করে সউদী আরব নামকরণ করে। এছাড়া হারাম রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে। এরপর প্রায় পবিত্র জান্নাতুল বাকিতে আক্রমণ চালিয়ে ১০ হাজার সাহাবীর পবিত্র মাজার শরীফ বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেয়। তারা ওহাবী-সালাফি মতবাদ প্রচার শুরু করে। সেই মতবাদের অংশ হচ্ছে সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ তথা ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিরোধীতা করা। উল্লেখ্য এজন্য সারা বিশ্বে প্রায় ৪৭টি মুসলিম অধ্যুষিত দেশে ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সরকারিভাবে পালন করা হলেও মিডলইস্টে তিনটি দেশে পালন করা হয় না। তিনটি দেশ হলো- ইসলারাইল, সৌদি আরব ও কাতার।
সুমহান ৯০ দিন ব্যাপী আযিমুশশান মাহফিল সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা পৃষ্ঠপোষক:
======================
সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা
আলাইহিস সালাম যিনি সম্মানিত শায়িখ
রাজারবাগ দরবার শরীফ।
حدث رائع في التاريخ في بنغلاديش
تسعين يوما طويلة المحفل
A wonderful event in history happening in Bangladesh: 90 days long mahfil
#90daysMahfil
বিস্তারিত দেখুন:
sm40.com
Tumblr media
0 notes
ishaan-abdullah · 2 years
Photo
Tumblr media
নারায়নগঞ্জ সালাফি মসজিদ ও মাদরাসায় কিছু সময় https://www.instagram.com/p/CZjkSbopPkC/?utm_medium=tumblr
0 notes