ঈমান-আকিদাহ

Iman-Aqidah

ঈমান শব্দটির আভিধানিক অর্থ হলো স্বীকৃতি দেওয়া, স্বীকার করা বা মেনে নেওয়া। অর্থাৎ কোন বিষয়ে বিশ্বাসের প্রকৃতি বা ধরনের নাম হলো আকীদা, আর কোন আকীদা বা বিশ্বাসকে স্বীকৃতি দেওয়া বা মেনে নেওয়ার নাম হলো তার উপর ঈমান আনা।

ঈমান কাকে বলে?

ঈমান (إِيمَان 'ঈমান', শাব্দিক অর্থ প্রচলিতমতে বিশ্বাস, মতান্তরে স্বীকৃতি)শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, অনুগত হওয়া মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। এটি কুফর বা অস্বীকার করা বা অবাধ্যতার বিপরীত। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ অত্যন্ত ব্যাপক।

ঈমানের রুকন কয়টি ও কি কি?

ঈমানের রুকন ৬টি। সেগুলি হচ্ছে, আল্লাহ্‌র প্রতি ঈমান, তাঁর ফেরেশতামণ্ডলীর প্রতি ঈমান, তাঁর কিতাবসমূহের প্রতি ঈমান, তাঁর রাসূলগণের প্রতি ঈমান, আখেরাতের প্রতি ঈমান এবং তাক্বদীরের ভাল-মন্দের প্রতি ঈমান। কুরআনুল কারীম এবং সহীহ হাদীসের বক্তব্য অনুযায়ী উক্ত রুকনসমূহের প্রত্যেকটির প্রতি ঈমান না আনা পর্যন্ত কারো ঈমান পূর্ণ হবে না। যে ব্যক্তি এগুলির কোনো একটিকে অস্বীকার করবে, সে ঈমানের গণ্ডি থেকে বের হয়ে যাবে।

“রাসূলের নিকট তাঁর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে যে অহি অবতীর্ণ হয়েছে, তাকে তিনি এবং মুমিনগণ মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেছেন। তাঁরা সবাই ঈমান এনেছেন আল্লাহ্‌র প্রতি, তাঁর ফেরেশতামণ্ডলীর প্রতি, তাঁর কিতাবসমূহের প্রতি এবং তাঁর রাসূলগণের প্রতি। (তাঁরা বলে,) আমরা তাঁর রাসূলগণের মধ্যে কোন তারতম্য করি না। তাঁরা বলে, আমরা শুনেছি এবং মেনে নিয়েছি। হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা আপনার কাছে ক্ষমা চাই এবং আপনারই নিকট প্রত্যাবর্তন করতে হবে” (বাক্বারাহ ২৮৫

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

The basic 6 pillars of faith

ঈমান ঠিক না করে জীবনভর নেক আমল করলেও আখেরাতে কোনো লাভ হবে না। জিবরাঈল (আ.) আল্লাহর পক্ষ থেকে ছদ্মবেশে এসে রাসুলুল্লাহ (সা.) কে জিজ্ঞাসা করলেন, ঈমান কাকে বলে? জবাবে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘ঈমানের হাকিকত বা স্বরূপ হলো, তুমি বদ্ধমূলভাবে বিশ্বাস স্থাপন করবে আল্লাহ তায়ালার প্রতি, তাঁর ফেরেশতাদের প্রতি, আসমানি কিতাবগুলোর প্রতি, আল্লাহর নবী-রাসুলদের প্রতি, কেয়ামত দিবসের প্রতি এবং তকদিরের ভালো-মন্দ সবকিছুই আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত হওয়ার প্রতি।’ (বোখারি : ৫০)। উল্লিখিত হাদিসটি ‘ঈমানে মুফাসসাল’ এর ভিত্তি। ঈমানে মুফাসসালে ঘোষণা করা হয়, আমি ঈমান আনলাম, ১. আল্লাহ তায়ালার প্রতি, ২. তাঁর ফেরেশতাদের প্রতি, ৩. তাঁর কিতাবগুলোর প্রতি, ৪. তাঁর নবী-রাসুলদের প্রতি, ৫. কেয়ামত দিবসের প্রতি, ৬. ভালো-মন্দ তকদিরের প্রতি

ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য

ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

যারা মুসলিম তারাই জান্নাতে যাবে

ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

0:04 / 0:39

ঈমান কাকে বলে? || ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

ঈমানের সংরক্ষণ -

ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য

ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

There is no paradise without faith

ঈমান-আকিদাহ

ঈমান-আকিদাহ

Iman-Aqidah

ঈমান শব্দটির আভিধানিক অর্থ হলো স্বীকৃতি দেওয়া, স্বীকার করা বা মেনে নেওয়া। অর্থাৎ কোন বিষয়ে বিশ্বাসের প্রকৃতি বা ধরনের নাম হলো আকীদা, আর কোন আকীদা বা বিশ্বাসকে স্বীকৃতি দেওয়া বা মেনে নেওয়ার নাম হলো তার উপর ঈমান আনা।

ঈমান কাকে বলে?

ঈমান (إِيمَان 'ঈমান', শাব্দিক অর্থ প্রচলিতমতে বিশ্বাস, মতান্তরে স্বীকৃতি)শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, অনুগত হওয়া মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। এটি কুফর বা অস্বীকার করা বা অবাধ্যতার বিপরীত। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ অত্যন্ত ব্যাপক।

ঈমানের রুকন কয়টি ও কি কি?

ঈমানের রুকন ৬টি। সেগুলি হচ্ছে, আল্লাহ্‌র প্রতি ঈমান, তাঁর ফেরেশতামণ্ডলীর প্রতি ঈমান, তাঁর কিতাবসমূহের প্রতি ঈমান, তাঁর রাসূলগণের প্রতি ঈমান, আখেরাতের প্রতি ঈমান এবং তাক্বদীরের ভাল-মন্দের প্রতি ঈমান। কুরআনুল কারীম এবং সহীহ হাদীসের বক্তব্য অনুযায়ী উক্ত রুকনসমূহের প্রত্যেকটির প্রতি ঈমান না আনা পর্যন্ত কারো ঈমান পূর্ণ হবে না। যে ব্যক্তি এগুলির কোনো একটিকে অস্বীকার করবে, সে ঈমানের গণ্ডি থেকে বের হয়ে যাবে।

“রাসূলের নিকট তাঁর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে যে অহি অবতীর্ণ হয়েছে, তাকে তিনি এবং মুমিনগণ মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেছেন। তাঁরা সবাই ঈমান এনেছেন আল্লাহ্‌র প্রতি, তাঁর ফেরেশতামণ্ডলীর প্রতি, তাঁর কিতাবসমূহের প্রতি এবং তাঁর রাসূলগণের প্রতি। (তাঁরা বলে,) আমরা তাঁর রাসূলগণের মধ্যে কোন তারতম্য করি না। তাঁরা বলে, আমরা শুনেছি এবং মেনে নিয়েছি। হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা আপনার কাছে ক্ষমা চাই এবং আপনারই নিকট প্রত্যাবর্তন করতে হবে” (বাক্বারাহ ২৮৫

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

The basic 6 pillars of faith

ঈমান ঠিক না করে জীবনভর নেক আমল করলেও আখেরাতে কোনো লাভ হবে না। জিবরাঈল (আ.) আল্লাহর পক্ষ থেকে ছদ্মবেশে এসে রাসুলুল্লাহ (সা.) কে জিজ্ঞাসা করলেন, ঈমান কাকে বলে? জবাবে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘ঈমানের হাকিকত বা স্বরূপ হলো, তুমি বদ্ধমূলভাবে বিশ্বাস স্থাপন করবে আল্লাহ তায়ালার প্রতি, তাঁর ফেরেশতাদের প্রতি, আসমানি কিতাবগুলোর প্রতি, আল্লাহর নবী-রাসুলদের প্রতি, কেয়ামত দিবসের প্রতি এবং তকদিরের ভালো-মন্দ সবকিছুই আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত হওয়ার প্রতি।’ (বোখারি : ৫০)। উল্লিখিত হাদিসটি ‘ঈমানে মুফাসসাল’ এর ভিত্তি। ঈমানে মুফাসসালে ঘোষণা করা হয়, আমি ঈমান আনলাম, ১. আল্লাহ তায়ালার প্রতি, ২. তাঁর ফেরেশতাদের প্রতি, ৩. তাঁর কিতাবগুলোর প্রতি, ৪. তাঁর নবী-রাসুলদের প্রতি, ৫. কেয়ামত দিবসের প্রতি, ৬. ভালো-মন্দ তকদিরের প্রতি

ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য

ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

যারা মুসলিম তারাই জান্নাতে যাবে

ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

0:04 / 0:39

ঈমান কাকে বলে? || ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

ঈমানের সংরক্ষণ -

ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য

ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

There is no paradise without faith

ঈমান-আকিদাহ

ঈমান-আকিদাহ

Iman-Aqidah

ঈমান শব্দটির আভিধানিক অর্থ হলো স্বীকৃতি দেওয়া, স্বীকার করা বা মেনে নেওয়া। অর্থাৎ কোন বিষয়ে বিশ্বাসের প্রকৃতি বা ধরনের নাম হলো আকীদা, আর কোন আকীদা বা বিশ্বাসকে স্বীকৃতি দেওয়া বা মেনে নেওয়ার নাম হলো তার উপর ঈমান আনা।

ঈমান কাকে বলে?

ঈমান (إِيمَان 'ঈমান', শাব্দিক অর্থ প্রচলিতমতে বিশ্বাস, মতান্তরে স্বীকৃতি)শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, অনুগত হওয়া মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। এটি কুফর বা অস্বীকার করা বা অবাধ্যতার বিপরীত। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ অত্যন্ত ব্যাপক।

ঈমানের রুকন কয়টি ও কি কি?

ঈমানের রুকন ৬টি। সেগুলি হচ্ছে, আল্লাহ্‌র প্রতি ঈমান, তাঁর ফেরেশতামণ্ডলীর প্রতি ঈমান, তাঁর কিতাবসমূহের প্রতি ঈমান, তাঁর রাসূলগণের প্রতি ঈমান, আখেরাতের প্রতি ঈমান এবং তাক্বদীরের ভাল-মন্দের প্রতি ঈমান। কুরআনুল কারীম এবং সহীহ হাদীসের বক্তব্য অনুযায়ী উক্ত রুকনসমূহের প্রত্যেকটির প্রতি ঈমান না আনা পর্যন্ত কারো ঈমান পূর্ণ হবে না। যে ব্যক্তি এগুলির কোনো একটিকে অস্বীকার করবে, সে ঈমানের গণ্ডি থেকে বের হয়ে যাবে।

“রাসূলের নিকট তাঁর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে যে অহি অবতীর্ণ হয়েছে, তাকে তিনি এবং মুমিনগণ মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেছেন। তাঁরা সবাই ঈমান এনেছেন আল্লাহ্‌র প্রতি, তাঁর ফেরেশতামণ্ডলীর প্রতি, তাঁর কিতাবসমূহের প্রতি এবং তাঁর রাসূলগণের প্রতি। (তাঁরা বলে,) আমরা তাঁর রাসূলগণের মধ্যে কোন তারতম্য করি না। তাঁরা বলে, আমরা শুনেছি এবং মেনে নিয়েছি। হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা আপনার কাছে ক্ষমা চাই এবং আপনারই নিকট প্রত্যাবর্তন করতে হবে” (বাক্বারাহ ২৮৫

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

The basic 6 pillars of faith

ঈমান ঠিক না করে জীবনভর নেক আমল করলেও আখেরাতে কোনো লাভ হবে না। জিবরাঈল (আ.) আল্লাহর পক্ষ থেকে ছদ্মবেশে এসে রাসুলুল্লাহ (সা.) কে জিজ্ঞাসা করলেন, ঈমান কাকে বলে? জবাবে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘ঈমানের হাকিকত বা স্বরূপ হলো, তুমি বদ্ধমূলভাবে বিশ্বাস স্থাপন করবে আল্লাহ তায়ালার প্রতি, তাঁর ফেরেশতাদের প্রতি, আসমানি কিতাবগুলোর প্রতি, আল্লাহর নবী-রাসুলদের প্রতি, কেয়ামত দিবসের প্রতি এবং তকদিরের ভালো-মন্দ সবকিছুই আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত হওয়ার প্রতি।’ (বোখারি : ৫০)। উল্লিখিত হাদিসটি ‘ঈমানে মুফাসসাল’ এর ভিত্তি। ঈমানে মুফাসসালে ঘোষণা করা হয়, আমি ঈমান আনলাম, ১. আল্লাহ তায়ালার প্রতি, ২. তাঁর ফেরেশতাদের প্রতি, ৩. তাঁর কিতাবগুলোর প্রতি, ৪. তাঁর নবী-রাসুলদের প্রতি, ৫. কেয়ামত দিবসের প্রতি, ৬. ভালো-মন্দ তকদিরের প্রতি

ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য

ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

যারা মুসলিম তারাই জান্নাতে যাবে

ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

0:04 / 0:39

ঈমান কাকে বলে? || ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

ঈমানের সংরক্ষণ -

ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য

ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

There is no paradise without faith

ঈমান-আকিদাহ

ঈমান-আকিদাহ

Iman-Aqidah

ঈমান শব্দটির আভিধানিক অর্থ হলো স্বীকৃতি দেওয়া, স্বীকার করা বা মেনে নেওয়া। অর্থাৎ কোন বিষয়ে বিশ্বাসের প্রকৃতি বা ধরনের নাম হলো আকীদা, আর কোন আকীদা বা বিশ্বাসকে স্বীকৃতি দেওয়া বা মেনে নেওয়ার নাম হলো তার উপর ঈমান আনা।

ঈমান কাকে বলে?

ঈমান (إِيمَان 'ঈমান', শাব্দিক অর্থ প্রচলিতমতে বিশ্বাস, মতান্তরে স্বীকৃতি)শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, অনুগত হওয়া মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। এটি কুফর বা অস্বীকার করা বা অবাধ্যতার বিপরীত। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ অত্যন্ত ব্যাপক।

ঈমানের রুকন কয়টি ও কি কি?

ঈমানের রুকন ৬টি। সেগুলি হচ্ছে, আল্লাহ্‌র প্রতি ঈমান, তাঁর ফেরেশতামণ্ডলীর প্রতি ঈমান, তাঁর কিতাবসমূহের প্রতি ঈমান, তাঁর রাসূলগণের প্রতি ঈমান, আখেরাতের প্রতি ঈমান এবং তাক্বদীরের ভাল-মন্দের প্রতি ঈমান। কুরআনুল কারীম এবং সহীহ হাদীসের বক্তব্য অনুযায়ী উক্ত রুকনসমূহের প্রত্যেকটির প্রতি ঈমান না আনা পর্যন্ত কারো ঈমান পূর্ণ হবে না। যে ব্যক্তি এগুলির কোনো একটিকে অস্বীকার করবে, সে ঈমানের গণ্ডি থেকে বের হয়ে যাবে।

“রাসূলের নিকট তাঁর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে যে অহি অবতীর্ণ হয়েছে, তাকে তিনি এবং মুমিনগণ মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেছেন। তাঁরা সবাই ঈমান এনেছেন আল্লাহ্‌র প্রতি, তাঁর ফেরেশতামণ্ডলীর প্রতি, তাঁর কিতাবসমূহের প্রতি এবং তাঁর রাসূলগণের প্রতি। (তাঁরা বলে,) আমরা তাঁর রাসূলগণের মধ্যে কোন তারতম্য করি না। তাঁরা বলে, আমরা শুনেছি এবং মেনে নিয়েছি। হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা আপনার কাছে ক্ষমা চাই এবং আপনারই নিকট প্রত্যাবর্তন করতে হবে” (বাক্বারাহ ২৮৫

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

The basic 6 pillars of faith

ঈমান ঠিক না করে জীবনভর নেক আমল করলেও আখেরাতে কোনো লাভ হবে না। জিবরাঈল (আ.) আল্লাহর পক্ষ থেকে ছদ্মবেশে এসে রাসুলুল্লাহ (সা.) কে জিজ্ঞাসা করলেন, ঈমান কাকে বলে? জবাবে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘ঈমানের হাকিকত বা স্বরূপ হলো, তুমি বদ্ধমূলভাবে বিশ্বাস স্থাপন করবে আল্লাহ তায়ালার প্রতি, তাঁর ফেরেশতাদের প্রতি, আসমানি কিতাবগুলোর প্রতি, আল্লাহর নবী-রাসুলদের প্রতি, কেয়ামত দিবসের প্রতি এবং তকদিরের ভালো-মন্দ সবকিছুই আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত হওয়ার প্রতি।’ (বোখারি : ৫০)। উল্লিখিত হাদিসটি ‘ঈমানে মুফাসসাল’ এর ভিত্তি। ঈমানে মুফাসসালে ঘোষণা করা হয়, আমি ঈমান আনলাম, ১. আল্লাহ তায়ালার প্রতি, ২. তাঁর ফেরেশতাদের প্রতি, ৩. তাঁর কিতাবগুলোর প্রতি, ৪. তাঁর নবী-রাসুলদের প্রতি, ৫. কেয়ামত দিবসের প্রতি, ৬. ভালো-মন্দ তকদিরের প্রতি

ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য

ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

যারা মুসলিম তারাই জান্নাতে যাবে

ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

0:04 / 0:39

ঈমান কাকে বলে? || ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

ঈমানের সংরক্ষণ -

ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য

ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

There is no paradise without faith

ঈমান-আকিদাহ

Caged birds who will not sing

"Caged birds who will not sing", a review of 'Goodby Julia', the opening film of this year's European Film Festival South Africa, on 12 October 2023.

UNEDUCATED but no fool: Julia (Siran Riak) in Goodbye Julia directed by Mahomed Kordorfani which opens the European Film Festival South Africa, on 12 October 2023. Violent political conflict is always the ideal setting for very complex emotional tales of love and trauma. Mohamed Kordorfani’s first foray into film direction offers a clear and convoluted path of friendship between two women. It’s…

View On WordPress

'Ode to a Burning Homeland': Two Poems for Sudan

By Eiman Abbas El-Nour Wikimedia My niece’s wedding was supposed to take place today. My daughter’s final exams were scheduled for tomorrow morning; she and her cousin were preparing their bridesmaids’ outfits and carefully planning the time they would spend at the party in order not to interfere with their final revision.  I had everything planned, thought about everything except what has…

View On WordPress

i wish a i was a guy sometimes

DEWI REMAJA ACADEMY GANGBANG & SEX PARTY (Final Part - Winners)

Aku sebagai juri academy akan pilih 3 winners berpandukan kategori masing masing:

1. MUKA

No. 1 Eiman. Muka hodoh tapi exotic, rare type. Slutty look. Eiman teasing macam ni pun rasa nak meledak keluar sperm. Memang muka yg layak utk dikotori dgn sperm pekat.

No. 2 Tracie. Damnnn outfit sexy gila tapi muka very nerd. Nerdy mcm ni memang best gila nak lenjan muka dia. Gesel gesel dick dekat muka sampai precum meleleh. Shit.

No. 3 Malle. Sumandak ni memang stok utk cumtribute aku rasa. Maybe sebab dia separuh ala Chinese, separuh ada Malay look. Aku agak la. Malle ni muka dia dah nampak aura sex. Tracie dapat markah lebih sikit dekat nerdy look dia tu. Susah jgk nak explain. Tak semua nerdy look dapat markah bonus bagi aku. Cuma utk Tracie tu, dia sangat sexy tapi muka nerd. So agak rare. Macam Malle ni notty face tu mcm dah typical sikit. Mcm tu lah explanation aku.

2. BOOBS

Kategori ni paling susah utk aku bagi verdict. Sebab semua bersaing dan semua boobs ada kelebihan bagi aku. Macam aku cakap tak mesti busty dianggap cantik. Tapi kecik solid pun aku dah masukkan dalam list terbaik utk boobs. So susah aku nak listkan winner utk kategori ni. Tapi lepas timbang, aku setuju utk umumkan ni winner bagi kategori boobs.

No 1 Reezlyn. No 1 aku tak ada pertikaian apa apa sebab memang aku bagi dekat Reezlyn. Tak ada pencabar bagi aku. Korang judge sendiri. Baru umur 18 dan boobs sebesar & solid mcm tu. Walaupun muka tak lawa, tapi nafsu korang boleh up semata mata tengok tetek dia. Aku boleh turn on semata mata dgn boobs dia. So aku letak Reezlyn 1st winner utk kategori ni.

No 2 Rasyiqa. Ada mixed blood from Penang, memang no wonder lah boobs dia capai level terbaik mcm ni. Umur baru 20 tapi tetek dah power yg amat. Body slim, tetek padu, mixed blood. Ahhhh memang sesuai no 2. Layak utk titsfuck masa sex dgn Rasyiqa.

No 3 Melissa. Damnnn umur sama 20 tapi tetek pejal yang amat weiii. Kalau dressing dia ketat or masa dia show off tetek tu, lagi dick tak tenteram. Cuma tetek dia ni jenis besar yg membulat. Aku dah turn on gila, cuma kalau la ukur lilit atau jenis yg memanjang tu lagi taste aku sgt. But yeahhhh Melissa aku rasa sesuai utk no 3. Dia kalah dgn Rasyiqa dari segi shape je. Rasyiqa maybe kecik sikit dr boobs Melissa tapi shape aku lagi suka tetek Rasyiqa. Tu je beza markah.

Overall utk kategori boobs ni, aku terpaksa bagi nota tambahan sebab aku ingat nak masukkan jgk Keeran dalam list. Aku tau tetek Keeran sangat padu sebab dia Punjab, cuma sebab dia tak ada pics or vids yg betul betul show off, tu je penyebab dia tak masuk dalam senarai winners. Sama jugak dgn Bee Aishah. Tetek dia besar gila. Cuma pics dia belanja sideboobs kurang. Tu je sebab tak masuk list winners. Kalau tak confirm top 3. Lepas tu Malle, Kimberly, Tracie & Janani ni aku teringin gila nak bagi dorang menang. Sebab dorang ada boobs yg sangat padu. Kecik/sederhana dalam size tapi solid nak mampus. Tapi sebab pencabar dia yg winners tu busty + solid, so 4 orang ni terpaksa akur dgn jarak yg sikit je. So korang kena tau yg kalau pemenang kategori boobs kecik or sederhana paling perfect, winner dia jatuh kepada Malle, Kimberly, Tracie, Janani.

3. BUTT

No. 1 Janani. Bontot besar bagi aku dah natural semua girls. Bila dah puberty, memang bontot akan berkembang. Tapi berkembang yg solid & padat & lentik tu susah nak cari. So Janani ni masuk kategori yg bontot solid & lentik. Aku tau bontot macam ni dapat bila dia rajin workout je. Sapa tak workout susah nak dapat mcm ni. Butt kategori JLo kalau senang cakap. Memang layak utk doggy kaw kaw. Shittt.

No. 2 Eiman. Fuckkkk tetek Eiman pun bagi aku agak besar. Cuma aku rasa tu bukan aset utama dia. Sebab tu aku tak masukkan nama dia dalam kategori boobs yg perfect (walaupun actually aku turn on jgk dgn boobs dia). Tapi dia padu dekat bontot. Bontot lebar nak mampus. Kalau pakai heels lepas tu dressing ketat boleh tengok la bontot dia tergoyang goyang. Damnnn. Sapa yg tak suka bontot pun akan turn on. Bontot mcm ni best kalau reverse cowgirl. Boleh nampak up & down bontot tu turun naik. Shit.

No. 3 Reezlyn. Sial laaa tak padan dgn umur 18. Tetek dah no 1. Bontot pun masuk dalam top 3. Body memang padu la Reezlyn ni bagi aku. Bontot dia tu memang stok utk lenjan sampai kering. Lentik gila. Besar lagi. Ahhhhhh aku nak explain mcm mana lagi. Biar la pics yg berbicara.

4. AURA SEX

No. 1 Eiman. Tak dapat aku cover lagi. Rasa nak bagi dekat finalist lain tapi tetap tak dapat sebab jarak dia jauh sgt. Notty look & notty action Eiman mmg sebati dgn diri dia. Dia jenis open. Jenis layan dirty talk kalau nak make love. Memang nampak ketara dia sangat wild. Tapi dalam masa yg sama dia hijabista. Sini la banyak markah dia dapat.

No. 2 Malle. Sumandak ni bagi aku pun sangat tinggi aura sex dia. Cara dia show off body dia tunjukkan dia sangat addict dgn sex. Tambah lagi body dia banyak tahi lalat. Memang aku pernah study pasal ni. Melambangkan orang tu cukup bernafsu kalau sex. Damnnn Malle. Memang padu sial.

No. 3 Reezlyn. Aku asalnya nak bagi winner no 3 kat girl lain. Tapi tak dapat tahan tengok cara dia teasing. Aku cakap je la terus terang, aku ingat nak bagi dekat Melissa or Janani tempat ketiga ni. Tapi Melissa dia agak tak natural. Janani pulak sebab dia Indian, naturally mmg kuat sex. Tapi Reezlyn ni very nice. Muda lagi dan dah nampak aura sex. Muka dia tu aku rasa notty gila. Mmg tak lawa. Tapi setahun dua akan datang bila muka jadi matured, situ dia mula berkembang lagi advanced dlm sexual. Aku rasa dr segi theory, dia dah tau semua pasal sex. Hari hari layan porn. Cuma practical je dia slowly nak try step by step. Arghhhhh.

PEMENANG KESELURUHAN

Hmmm... susah utk aku letakkan pemenang keseluruhan.

Tapi aku bagi winners ni 100% berdasarkan reaksi segera dick aku. Mana yg dia lagi cepat turn on kalau tengok pics or vids dorang.

Fuck you Eimannnnn. Damnnn...

Wish Rumplestiltskin had been in Dimension 20’s Neverafter. He’s the one of few villains whose name is the title. It’s technically his story. He might be powerful enough to know he’s in a story and have memories of other Once Upon a Times. He canonically rips himself in half in some versions of his story.

Honestly, he was my self insert as I watched Neverafter. I always make up a character and imagine they are in there when I’m watching D20, and little Rumplestiltskin, AKA Eiman Imp always holds on to that glass necklace and glass ring he takes from the miller’s daughter. He’s grown attached after all this time, he always wants to help her normally but can’t. Whenever he doesn’t die by his own hand at the end of the story he has to flee the country.

He’s got the hermit background so he can have already died and gone through other Times before the story started and the characters met. He has to break away from his innate deal magic to make his own unselfish decisions every new Time, but after all this time he’s learned magic through science and is a wizard. When the whole group dies he’s already done this before and might actually know the rest of them are doing it too now. He hops into the new Time right at the end of his story and manages to get the ending where he just flies away on a comically large ladle, so now he gets a magic item for flying.

He knows how bad it is to be a villain, even if he doesn’t know what it’s like to be a side character. Once he gets his book, he figures out how to make deals with his villainous role. He tries to heal the Little Mermaid, writes out a whole contract. Maybe it works. He sacrifices the party’s memories of him to Baba Yaga, but makes sure to leave whatever character growth they might have gotten arguing “it belongs to them now, they used me to make it, I don’t own that so I can’t give it”. He wanted so badly to choose to be kind and be loved for it, a life made by actually being the self that has grown outside the narrative.

When the story is over and everyone is traveling toward the new story he veers of just a little bit to the very beginning of time, saves the dinosaurs and becomes Arthur Aguefort but with ADHD instead of Autism. He goes up to the very first sentient beings as soon as they have the basics of communication down and hands them business cards with Eiman Imp on them.

When the Miller first starts bragging about his daughter spinning straw into gold Eiman dumps a pile of gold fibers on his head and ensures the story simply never happens. He gets deal magic back but he can use it for good and be creative with prices. Somebody dies while Eiman is hanging out with the Big Bad Wolf and Eiman brings him back in exchange for all the “interesting times” in his future, thus ensuring the man can go back to his family and live the most normal, non-disastrous life ever. Somebody else has to figure out that’s what Eiman did cause he never tells. If any of the other party members reach out for his help he is already there. Roselyn wants a spinning wheel for practice? Button of Summoning Infinite Spinning Wheels. Ylfa can have a dinosaur.

spell out your url using characters you love from any media. then, tag as many people as there are letters in your url (or however many you'd like!) inspired by the song titles dashboard game.

MAXINE M/INX, x. INDIRA S.HETTY, gen v. NOAH F/OSTER, mtv's scream. DINA, the last of us. CARMY B.ERZATTO, the bear. ANDREW N/EIMAN, whiplash. TOMMY S.LATER, fear street. ELLISON O/SWALT, sinister. RILEY F.LYNN, midnight mass. OXANA V/ORONTSOVA, killing eve. LUKE C.RAIN, the haunting of hill house.

tagged by : no one. tagging : @jordli, @antisupe, @bloodset, @heroethics, @gadflies, @riordsam, @herosupe, @spidercursed, @sgrspiced, @extr4normal, & @vmade.

Blossom trees, kazuha x reader

Reader refered as female, feel free to change to your preferred pronouns not proofread!

It danced in the wind, a leaf fell into a woman's palm, serenity. The leaf was beautiful, it had a magnificent viridescent pigment, its main vein ran across of it, reaching the tip. It was a mid-spring afternoon, sakura trees bloomed fully, it's the season after all, a small wind pushed the hair out of the woman's face, a katana rested at her hip, awaiting battle. The beaches on Narukami island were beautiful, the decree was taken down and Inazuma was safer than ever. There were not a single cloud covering the sky, the sun shining upon the world of teyvat. The vast oceans that seemed to go on forever ended on the shore of Inazuma. Shores cleared of monsters, not many people dared venture this far, fearing the usual dangers and life's lack of pity. Most people walking along those beaches were wanderers from afar, most were taking in the scenery, their weapon sheathed properly and a serene look on their face. The woman walked gently along the shores between Ritou and Konda village. Having a good look at mount Yougou, where rested the grand narukami shrine and its scared sakura tree. The one shaped like a  kitsune, it blessed Inazuma, offering its protection against monsters.

If we go back in time...

"Suddenly, the sacred Sakura appeared out of thin air" Ei said, confused, as she had came back to teyvat. The electro archon was doubtful but made her way back to Inazuma city nonetheless. The immense amount of monsters had suddenly retreated or lost their lives. The city was deserted, no one was on the streets which was quite unusual, even such, Ei had made her way back to the temple, locking herself in. That is where her obsession of Eternity started, evenements after evenements until it reached to the sakoku decree....

Back to present...

The woman let out a long sigh, longing for her lover to join her, unfortunately, he has been out for a quite some time. Being a wanderer herself, she understood his motives, simply waiting for her significant other to come back and rush into her arms. The more she walked along Konda beach, the more the sun lowered into the sky, minutes after minutes and hour after hour she made her way back to the small village. Once she stepped in, a special someone was there, awaiting her return impatiently. Seemingly so, the second he he took a glimpse of the woman, he rushed into her arms. Enveloping her into a warm hug, resting his cheek on top of her head, letting out a long sigh " how I've longed for this moment love, you're so warm~" The eiman arms found themselves wrapped around the man, his hair tickling her face and her own sticking to his chest. "There is something i wished to do with you today, if you'd care to join of course" the man said, his voice sounded like pure melody, it was gentle and loving. He extended his palm, awaiting for his lover to accept the invitation. The woman gladly rested her hand in his, interwining her fingers with his, a firm but warm grip onto his hand. He smiled warmly" follow me, love" the white-haired man said of his honey like voice, she followed, excitement spilling out.

They arrived on a cliff, a single sakura tree standing tall, they both laid under it, looking at the beautiful pink pigmented petals. Tons were laying on the ground, the woman turned on her side, looking at the man. "I love you, Kazuha" she said gently, earning a slight blush from the man, she snuggled closer. Her cheek now resting on his chest, arms wrapped around his waist while his fingers were losing themselves in her hair. The sky was painted in a mix of salmon pink pigments and orange, yellow colors. The sun was setting slowly, the sky reflecting on the waters. Offering a mesmerizing view, they both stared in awe, it was quite the scenery. Both were now sitting close to eachother admiring the sunset but, the woman turned her gaze toward her lover. The man stared back, silence speaking for them, the female's hand cupping his right cheek, kazuha leaned into her touch. Their lips met eachothers, engaging in a loving and passionate kiss, kazuha brows raised upwards, letting out a of soft moan. His hand interwined behind the girl head, both parting from the kiss, looking at eachother with love. "I love you so dearly, [ name ]" "I love you just as much, Kazu" the man leaned back a bit but hugged her tight against his chest. " [Name], make me the happiest man alive and...accept me as your husband ?" He stated, his body trembling a bit, a tear rolled down the woman's face, she looked up at him, her mouth slightly agape. "Yes!" She said, kissing him once more, both falling into the ground. Kazuha smiled, tears of happiness rolling down his cheeks, he was noe the happiest man alive. Marrying his first and only love....

The end

861 words...

I hope it makes sense, this is straight from wattpad. Hope you enjoyed. I also hope no part is missing.

I NEED TO SPEAK ON MY GRAVE

IM CRAMPING SO BAD ICANT BREATH OR WALK I LOVE BEING A EIMAN I LVOE BEING A WOMAN I LOVE BEINF A WOMAN

The Soul and the Self

Answering the call of a part of you that longs deeply for that which is sacred and spiritual opens doors to lasting fulfillment and contentment in this life.

To start this journey, let’s first define “soul.” The soul is the Divine’s gift of existence. It is the initiation of the “I” and the individuation of you. Each soul has unique characteristics. The soul requires the physical body in order to have an experience; without it, the soul is consciousness that travels in the Divine realm.

From the moment of birth, when we realize we have entered a new reality, our soul begins to operate according to the physical laws of the universe. It transitions from being etheric to having a bodily presence, with sophisticated networks of consciousness.

The self is essentially the soul operating in physical reality. The general polarity of the soul is positive. It resonates with what is true and positive and wants to maintain this resonance throughout its journey in the physical reality. The essence of you is goodness wanting to be expressed in balance and harmony. The soul contains the imprint of our fullest potential.

Eiman Al Zaabi

Acaipoumor Acan Aceic Aceneim Acoimeiraun Acos Acoul Acout Acoutoces Afacopouc Afaifoip Afaupein Afet Afoil Afol Afoufoupot Aiceup Aifaf Aifain Aifefeup Aifeloum Aifen Aifenaral Aifoiroic Ailam Aileumoun Ailoil Aimeic Aimeifafais Aimones Aimoroineum Ainoc Ainoulair Aipaic Aipaur Aipefosan Aipeic Aipois Aipout Airafail Airem Airerosoc Aisaimoifeis Aisoim Aitam Aiteit Aitomanet Alaf Alaisaitar Alecef Aleul Aleuseilal Amac Amacoum Amaip Amaul Amaumanef Ameut Amon Amoneupoit Amoun Anas Anaupos Aneilatoip Anesor Anoipoil Apaitoumor Apal Apasaiseur Apatoc Apeunelop Apeutauros Apoin Apoitoteir Apouselen Araneupaup Arerasam Aresom Aroim Asaimon Asan Asar Asatouf Asaupaupaic Asautauroir Aseit Asenes Asepait Aseureun Asof Asofeton Asom Asoumos Ataif Atatem Ateitet Aterauf Ateup Atoiroiteit Ator Auceifocot Auceuc Aucos Aucoureif Aufacolar Aufeipeureim Aufeiteil Aufeun Aulaifeir Aulef Aumeimes Aumeineireup Aumep Aunal Aunameut Aunan Aunoim Aunomeifaun Aunop Aupeirais Aupoil Auponas Aupoun Auraimeirauf Auron Ausacour Ausainatos Ausecoup Auseipacan Ausoic Ausoin Ausot Autamat Autapeulair Auteifonel Autep Auteucot Auteup Autofeuc Autoseumet Ecateip Ecein Ecemeif Efacef Efairail Efamapeic Efaucef Efaum Efein Efeip Efel Efout Eicom Eicoroin Eifatafair Eifecec Eifeus Eifeusap Eifos Eifouneun Eilail Eilan Eilaroirout Eilec Eilep Eileseser Eilois Eimaicorem Eimairopoc Eimaloulom Eiman Eimeit Eimonot Einaureisan Eineup Eineusainem Einoc Einois Einonoipoc Einot Eipap Eipeteiteip Eiram Eirauteup Eirol Eiroucal Eisap Eiseum Eisopaitep Eitalonaf Eitef Eitemamoc Eiteutailot Eitoif Eitonailem Eitour Elac Elain Elam Elatounap Eleceneur Elet Eleurac Eloic Eloipaisaul Elomeunan Elonaret Eloul Elous Emaf Emalaur Eman Emeifol Emepofep Emoneuper Emopaitap Emor Emourac Emout Enaic Enairalot Enap Enauten Enecep Eneitaunol Enen Enon Enoteit Epafeuf Epar Epasorol Epaut Epeiran Epeiseilos Epel Epenat Epot Eralores Erasemaut Erausocer Erepait Eres Ereunaisoun Ereur Ereuroun Eroisois Eroul Esaim Esat Esatas Esaun Esefeseut Esep Esoiceuf Esoucapom Esounousof Eteum Euceic Euceifouc Euceureul Eucosoumouc Eucoul Eucoutamef Eufeipaus Eufeloleif Eufeumoirois Eulerof Eulomoleut Eumam Eumef Eumeiferaup Eunain Eunenaun Eunes Euneut Eunousois Eupail Eupaiposoup Eupeim Eupouc Eurac Eutamoreim Eutauc Eutoinain Eutoureines Ocac Ocait Ocaleitac Ocetaup Ocofoutous Ocoil Ocotanap Ocouceic Ofaifein Ofain Ofaumap Ofeuc Ofoun Ofout Oican Oiceifeus Oiceip Oifaif Oifos Oifout Oilaf Oilam Oileimoufac Oiles Oiletaipeus Oiloc Oimasop Oimof Oimoifaicor Oimol Oimon Oimot Oimouc Oinacoin Oinanonoic Oineceim Oinein Oineup Oinoir Oinop Oinosoit Oinounofoil Oipan Oipoinepoun Oiraimeir Oirautaur Oirois Oirop Oiroraureip Oisain Oitair Oiteic Oitoisacon Olaf Olaperac Olaum Olaupeceum Olec Olef Oloisaicail Omaum Omef Omemais Omes Omocois Omoifen Omomosaim Omoneim Omonofat Omonop Omos Onaureutef Onaut Oneic Oneil Onen Oner Oneurecen Oneutenoun Onoif Onoumauneit Onoun Opafeloim Opaip Opap Opaun Opaupas Opeim Open Opet Oponepep Opouteloc Orafoif Oraimoceun Orainelaus Oratoc Oraucamoup Orecosaum Oreim Orep Oresoicaic Oroifefas Oropof Orot Osais Osanareic Oselef Osol Otaf Otaisomot Otal Otapoum Otar Otaulopoc Otof Otoic Otoitoumef Otopomap Ototam Ototauroup Oucacoimol Oucaun Oucaus Oucefaiten Ouceun Oucoun Oucoupop Oufaulep Oufenaleis Oufeuf Oufous Oulet Ouletalom Ouleufelaus Oulol Oulotem Oumec Oumeilauc Oumol Oumom Oumon Oumoum Oumoumour Ouneif Ounosais Oupeip Oupeit Oupeuceur Ouponaum Oupop Ouraus Ourem Ourolaulas Ourotef Ousaiteuteut Ousar Ousotesas Outel Outoufoucaun