Tumgik
srkshazu · 1 month
Text
Tumblr media
It's my 3 year anniversary on Tumblr 🥳
1 note · View note
srkshazu · 1 month
Text
Twelve thousand children who have been killed by Israel in the last five months alone.
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
8 notes · View notes
srkshazu · 1 month
Text
Tumblr media
খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) স্ত্রীকে বললেন- ‘প্রিয়তমা স্ত্রী, আমি বেশিক্ষণ বাঁ'চবো বলে মনে হচ্ছে না। তুমি আমার সারাটা শরীর পরীক্ষা করে দেখ, এমন কোনো স্থান কি আমার শরীরে আছে যেখানে শ'ত্রু'র তরবারীর আ'ঘা'ত নেই’?
দীর্ঘক্ষণ পরীক্ষা করে স্ত্রী উত্তর দিলেন- ‘না। আল্লাহ'র রাস্তায় আপনি এত বেশি যু'দ্ধ করেছেন যে আপনার সারাটা শরীরেই শ'ত্রু'র আ'ঘা'ত আছে’।
খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) তখন দুঃখ নিয়ে বললেন- ‘আল্লাহ'র কসম, প্রতিটা জিহাদে আমার নিয়ত থাকতো যেন আমি ময়দানে শ'ত্রু'র আ'ঘা'তে শেষ হয়ে যাই, তাতে যেন শহীদের মর্যাদা পাই। কিন্তু আফসোস, দেখ আজ যুদ্ধের ময়দানে মৃ'ত্যু না হয়ে আমার মৃ'ত্যু হচ্ছে আমারই বিছানায়! আমায় কি আল্লাহ শহীদদের মাঝে রাখতে চান না’?
স্বামীর আফসোস দেখে স্ত্রী কিছুক্ষণ মৌন রইলেন। এরপর করলেন সেই বিখ্যাত উক্তি :- ‘আপনার নাম স্বয়ং রাসুল (সা.) রেখেছিলেন সাইফুল্লাহ/আল্লাহ'র তরবারী (⚔️) । এমন কোনো তরবারী কি দুনিয়ায় আছে যেটা আল্লাহ'র তরবারীর মোকাবিলা করতে পারে? তাইতো ময়দানে আপনার মৃ'ত্যু হয়নি কারণ আল্লাহ তার তরবারী মাটিতে লুটিয়ে যেতে দেননি’।
'সুবহানাল্লাহ' ❤️
0 notes
srkshazu · 2 months
Text
হায়রে মোদের রাজা, চুষে খায় দূর্বল প্রজা!!!
Tumblr media
সম্রাট আওরঙ্গজেব ৪৯ বছর ধরে ভারত শাসন করেছেন। তাঁর সাম্রাজ্যের আয়তন ছিল ৪০ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার। বলতে গেলে, ভারতবর্ষের প্রায় সম্পূর্ণ এলাকা ছিল তার রাজ্যের অন্তর্ভূক্ত। প্রজার সংখ্যা ছিল ১৫ কোটি ৮০ লক্ষ।
আওরঙ্গজেব বছরে রাজস্ব আদায় করতেন ৪৫০ মিলিয়ন ইউ এস ডলার।
ঐ সময়ে ফ্রান্সের সম্রাট ছিলেন চতুর্দশ লুই। লুই এর চেয়ে আওরঙ্গজেব এর রাজ্যে দশগুণ বেশি রাজস্ব আদায় হত।
তাঁর অধীনে ভারতবর্ষের অর্থনীতি ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অর্থনীতি।
১৭০০ সালে তিনি ভারতবর্ষের অর্থনীতিকে ৯০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করেন। ভারতবর্ষের জিডিপি ছিল পুরো পৃথিবীর জিডিপির চার ভাগের এক ভাগ।
১৭০৭ সালে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধান আওরঙ্গজেব ৮৮ বছর বয়সে নিজের সম্পত্তির একটা উইল তৈরী করলেন।
মৃত্যুর পরে উইলে দেখা গেল- তাঁর কাছে ১৪ রুপি আর নিজ হাতে বোনা কিছু টুপি আছে।
এগুলো বিক্রি করে তাঁর জানাযা আর দাফনে খরচ করতে বলেছেন। আর সারাজীবন কুরআন শরীফ নকল করে ৩০০ রূপি জমিয়েছেন।
এই টাকাগুলো গরীবদের মাঝে দান করে দিতে বলেছেন।
দরবার আর রাজকোষে খোঁজ নিয়ে দেখা গেল- উইলের বাইরে সম্রাটের কোথাও কোনো সম্পদ নেই।
সংগৃহীত।
0 notes
srkshazu · 2 months
Text
আল্লাহ বলেন, আমি ৬টি জিনিসকে লুকিয়ে রেখেছি ৬টি স্থানে। কিন্তু মানুষ তা খুঁজে বেড়ায় ভিন্ন জায়গায়।
১. আমি দ্বীন ইসলামকে রেখেছি ক্ষুধা, দারিদ্রতা ও ধৈর্যের মধ্যে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে উদরপূর্তি ও দুনিয়ার স্বচ্ছলতার মধ্যে।
২. আমি সম্মান রেখেছি শেষ রাতের ইবাদতে, কিন্তু মানুষ খোঁজে, শাসক ও ক্ষমতাবানের সাহচর্যে।
৩. আমি সুখ স্বাচ্ছন্দ্য রেখেছি জান্নাতে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে দুনিয়াতে।
৪. আমি বড়ত্ব রেখেছি বিনয় ও নম্রে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে অহংকারে।
৫. আমি ধনী হওয়া রেখেছি অল্প তুষ্টিতে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে লোভ- লালসার মধ্যে।
৬. আমি দোয়া কবুল হওয়াকে নিহিত রেখেছি হালাল উপার্জনের মধ্যে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে হারাম উপার্জনে।
আল্লাহ পাক আমাদেরকে সঠিকভাবে আমল করার তাওফিক দান করুন, আ-মীন।
--লেখাঃ আবুল কালাম আজাদ
0 notes
srkshazu · 2 years
Text
The story of a milk seller who became immortal in history …
Tumblr media
After the fall of the Ottoman Caliphate, French forces invaded various parts of southern Turkey. At that time all the women of that region used to wear burqa. One day, on the way, a French general saw some women walking, he said -Your state has fallen, and now you are under Western rule, so take off your hijab.
When the women refused the order, the general laid his hands on them to remove the hijab.
Nearby, a Turkish Muslim named Imam Sutju was selling milk. This incident hurt her Muslim identity and stirred up the Islamic society's respect for women. He immediately pulled a gun from the general's sheath and killed him in the blink of an eye.
Immediately after this incident, the French expulsion movement from the region gained momentum. The intoxication of liberation burns like wildfire in the public sphere. As a result, in 1923, the town of Kaharman was liberated from French occupation. The story of this heroic anecdote is still taught in the madrasas of those regions.
-Collected
7 notes · View notes
srkshazu · 2 years
Text
নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও পুরুষ মৌমাছি কেন স্ত্রী মৌমাছির সাথে মিলন করে!!!
মৌমাছি খুবই শান্তিপ্রিয় প্রাণী। বিনা কারণে এরা কাউকে আক্রমণ করে না। কিন্তু অস্তিত্বের প্রশ্নে কোন ছাড় নেই! এরা তখন এদের সমরাস্ত্র হুল নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। মৌমাছির সবচেয়ে আকর্ষনীয় গুন হলো মৌমাছির নাচ, যাকে বলা হয় Waggle Dance… তবে এই নাচ শুধুই নাচ নয়। এই নাচের মাধ্যমে মৌমাছিরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে থাকে। মৌমাছির রয়েছে এক অসাধারণ বিজ্ঞান ও দূরত্ব মাপার কৌশল।
খাবার খোজার জন্য প্রথমে অল্প কিছু মৌমাছি চারিদিকে উড়ে যায়। কিছু সংখ্যক মৌমাছি যখন কোন ফুলে পরাগরেণুর সন্ধান জানতে পায়, তখন সে অন্য সবাইকে জানানোর জন্য চাকে ফিরে যায়, ফিরে গিয়ে একটা অদ্ভুত নাচ নাচে যার মাধ্যমে অন্য মৌমাছি মধু সংগ্রহের নির্দেশনা ও অবস্থান পায়। এই নাচের মাধ্যমে শুধু সন্ধানই দেয় না, এর পাশাপাশি অবস্থান ও দিক নির্দেশনা দিয়ে থাকে। মৌমাছি এক আশ্চর্য গনিতবিদের ন্যায় সূর্যের অবস্থানের সাথে ফুলটি কত ডিগ্রি কোণে কতটুকু দূরত্বে অবস্থান করছে তা নির্দেশ করে। এই ক্ষেত্রে মৌমাছি সূর্যকে কম্পাস হিসেবে ব্যবহার করে। আবার যখন মেঘলা থাকে এবং সূর্য মেঘের আড়ালে হারিয়ে যায়, তখন এরা এদের বিশেষ ফটোরিসেপ্টর ব্যবহার করে পোলারাইজড আলো ব্যবহার করে সূর্যের সঠিক অবস্থান বের করে ফেলে।
কার্ল ফন ফ্রিশ নামে এক অস্ট্রিয়ান বিজ্ঞানী গত শতকের চল্লিশের দশকে এটা আবিষ্কার করেন এবং এই কাজের জন্য ১৯৭৩ সালে নোবেল পুরস্কার পান! আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে মৌামাছির প্রতিটি কোটর দেখতে ষড়ভুজাকার কেন??? মৌমাছির লক্ষ হলো সর্বাধিক মধু সংগ্রহ করা। মধু রাখার জন্য মোম দিয়ে ঘর বানাতে হবে। তাই তাদের এমন একটি উপায় বেছে নিতে হবে যেন এই ঘর তৈরিতে কোন স্থানের অপচয় না হয় এবং ঘরের আয়তন সর্বাধিক হয়। ঘর তৈরিতে প্রথমে মাথায় আসে গোলাকৃতির কিন্তু গোলাকৃতির ঘর বানালে কয়েকটি ঘরের মাঝে স্থানের অপচয় বেশি হয়। আবার ত্রিভুজাকার বা বর্গাকার ঘর তৈরি করলে স্থানের অপচয় না হলেও দেয়াল তৈরিতে মোম বেশি লাগে। মোম বেশি তৈরি করতে গেলে মধুর উৎপাদন কম হয়। সবদিক চিন্তা করে দেখা যায় ষড়ভুজাকৃতির ঘরে অল্প দেয়ালে সর্বোচ্চ স্থানের ব্যবস্থা হয়ে যায়। আল্লাহর শুকরিয়া, কত জ্ঞান দিয়ে তাদের দুনিয়াতে পাঠানো হয়েছে আমাদের খাবার তৈরি করতে!
মৌমাছির বেগ ঘন্টায় ১৫ মাইল এবং এরা ৬ মাইল পর্যন্ত উড়তে সক্ষম। এদের ডানা ঝাপটানোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২২০ বার। এজন্য এদের গুনগুনানি অনেক দূর থেকে শোনা যায়। মৌমাছিই একমাত্র পোকা যা সরাসরি মানুষের খাদ্য তৈরি করে। একেকটা মৌচাকে প্রায় ২০ হাজার থেকে ৮০ হাজার মৌমাছি থাকে। মৌচাকে মোট ৩ ধরণের মৌমাছি থাকে। কর্মী মৌমাছি, পুরুষ মৌমাছি এবং রাণী মৌমাছি। শুধু কর্মী মৌমাছিই চাক বানানো ও মধু সংগ্রহের কাজ করে। শুধুমাত্র কর্মী মৌমাছির ই হুল থাকে। এরাই চাকের বাইরে ঘুরে বেড়ায়। মৌমাছির হুল তার জীবনের একবারই ব্যবহার করতে পারে। হুল ফুটানোর পর সেই মৌমাছির মৃত্যু ঘটে! তবে এরা মৃত্যুর জন্য মোটেও ভয় পায় না। একজন মানুষকে মারতে হলে প্রায় ১১০০ হুলের বিষ প্রয়োজন। আনুমানিক ১ কেজি মধু সংগ্রহের জন্য ১১০০ মৌমাছি প্রায় ৯০ হাজার মাইল পথ ঘুরতে হয়। যা কিনা চাদের কক্ষপথের প্রায় তিনগুণ!
ফুলের হিসাব করলে দেখা যায় ১ কেজি মধু সংগ্রহের জন্য প্রায় ৪০ লক্ষ ফুলের পরাগরেণু স্পর্শ করতে হয়। সবকিছু ঠিক থাকলে ভালো মৌসুমে প্রায় ৫৫ কেজি মধু জমা হয়। এসব তথ্য থেকে আমরা বুঝতে পারি কর্মী মৌমাছি কি পরিমাণ পরিশ্রমী। অপরদিকে রাণী মৌমাছি শুধু খায় আর ডিম পারে! রাণী প্রতিদিন ১৫০০ থেকে ২৫০০ ডিম দেয়। পুরুষ মৌমাছির স্বভার বেশ অদ্ভুত। এরা জীবনেও কোন কাজ করে না, এমনকি কর্মী মৌমাছিকে এদের খাবার পর্যন্ত মুখে তুলে দি���ে হয়। এদের জীবনের একমাত্র লক্ষ হলো রাণী মৌমাছির সাথে মিলিত হওয়া! মিলন মৌসুমে প্রতিদিন দুপুরবেলা চাকের সর্বাধিক সক্ষম পুরুষ মৌমাছিগুলো একটি নির্দিষ্ট স্থানে ভিড় জমায় যাকে বলা হয় পুরুষ ধর্মসভা!
ঠিক একই সময়ে চাক থেকে রাণী মৌমাছি ঘুরতে বের হয়, যাকে বলা হয় “দি মিটিং ফ্লাইট” রাণী মৌমাছি হঠাৎ করে ঢুকে পড়ে পুরুষ ধর্মসভা এলাকায়। সে এসেই এক বিশেষ ধরণের গন্ধ ছড়িয়ে দেয়, যার ফলে শত শত পুরুষ মৌমাছি উত্তেজিত হয়ে পড়ে। এর পরপরই রাণী মৌমাছি উড়ন্ত অবস্থায় পছন্দমত পুরুষের সাথে মিলন করে। রাণী মৌমাছি একেবারে পর্যায়ক্রমে ১৮-২০টা পুরুষ মৌমাছির সাথে মিলিত হতে পারে! অদ্ভুত ব্যাপার হল, যৌন মিলনের সময় পুরুষ মৌমাছির এন্ডোফেরাস বা যৌনাঙ্গ ভেঙ্গে যায় এবং তখনই মারা যায় পুরুষ মৌমাছি। এজন্যই এই মিলনকে বলা হয় “দি ড্রামাটিক সেক্সুয়াল সুইসাইড”
অনাকাঙ্খিতভাবে যদি কোন রাণী মৌমাছি মারা যায় তবে সে খবর ১৫ মিনিটের মধ্যে সকল কর্মী মৌমাছি জানতে পা���ে এবং সম্মিলিতভাবে নতুন রাণী মৌমাছি তৈরি করার উদ্যোগ নেয়। আরো কিছু অদ্ভুত বিষয় রয়েছে, যা জানলে আপনারা অবশ্যই অবাক হবেন,,, ৫০০ গ্রাম মধু তৈরিতে ২০ লক্ষ ফুল লাগে। শ্রমিক বা কর্মী মৌমাছি সারা জীবনে আধা চা চামচ মধু তৈরি করতে পারে। আরো একটা মজার ব্যাপার হলো, পৃথিবীতে মধু একমাত্র খাদ্য যা কখনোই পঁচে না!
1 note · View note
srkshazu · 2 years
Text
নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এমন কিছু সুন্নত যা অনেকেই ভুলেই গেছে। অথচ এগুলো পালন করা খুব সহজ।
১. মাঝে-মধ্যে বৃষ্টিতে ভিজা। -সহিহ মুসলিম: ৮৯৮
২. বৃষ্টির সময় দোয়া করা। -সহিহ বোখারি: ১০৩২
৩. রাতে স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে নির্জনে হাঁটা। -সহিহ বোখারি: ৫২১১
৪. স্ত্রীর রান্না করা হালাল খাবারের দোষ না ধরা। খেতে মন না চাইলে চুপ থাকা। -সহিহ মুসলিম: ২০৬৪
৫. কোনো কিছু জানা না থাকলে স্বীকার করা যে, আমি জানি না। -বায়হাকি: ১৭৫৯৫
৬. মাঝে-মধ্যে বিপদে আকাশের দিকে মাথা তোলা। আকাশের দিকে তাকিয়ে নিজের কষ্টগুলো আল্লাহকে বলা। -সহিহ মুসলিম: ২৫৩১
৭. খুব খুশি হলে সিজদায় লুটিয়ে পড়া। -মুখতাসার যাদুল মায়াদ: ১/২৭
৮. ধোঁয়া ওঠা গরম খাবার ঠাণ্ডা না হওয়া পর্যন্ত না খাওয়া। -বায়হাকি: ৪২৮
৯. করজে হাসানা (সুদবিহীন ঋণ) দেওয়া। -সহিহ মুসলিম: ২৫৮০
১০. নফল ও সুন্নত নামাজগুলো ঘরে পড়া। -সহিহ বোখারি: ৭৩১
১১. বাসা থেকে বের হওয়ার সময় এবং বাসা ফিরে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা। -মুসনাদে বাযযার: ৮৫৬৭
১২. দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে জুতো না পরা, বিশেষ করে শো জাতীয় জুতা। -সুনানে আবু দাউদ: ৪১৩৫
১৩. যতই ভালো খাবার হোক, ভরা পেটে না খাওয়া। -সুনানে তিরমিজি: ২৪৭৮
১৪. ফজরের নামাজের পর নামাজের স্থানে বসে তাসবিজ পাঠ করা। অতঃপর সূর্য উঠার পর দুই রাকাত নামাজ আদায় করা। - আরশিফু মুলতাকা: ৪৫৬৯
১৫. দ্বীনের দাওয়াত সহজ করার উদ্দেশে নতুন একটি ভাষা শেখা। -মুসনাদে আহমাদ: ২১৬১৮
১৬. বাড়িতে অজু করে রুমাল দিয়ে হাত-পা মুছে মসজিদে জামাতে যাওয়া। -তাবারানি: ৬১৩৯
১৭. মানুষের মাঝে বিবাদ মিটিয়ে দেওয়া। -মুসনাদে আহমাদ: ২৭৫০৮
১৮. রাতে অজু অবস্থায় ঘুমানো। -ফাতহুল বারি: ১১/১১০
১৯. মাঝে-মধ্যে খালি পায়ে হাঁটা। -সুনানে আবু দাউদ: ৪১৬০
২০. মৃত্যুর আগেই সম্পদ সন্তান-সন্তুতির ব্যাপারে অসিয়ত লিখে যাওয়া। -সহিহ বোখারি: ২৭৩৮
নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পুরো জীবন আমাদের জন্য অনুসরণীয়। ইহকালের কল্যাণ ও পরকালের মুক্তির উপায় হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতিটি সুন্নত। আল্লাহতায়ালা আমাদেরকে প্রিয় নবীর একনিষ্ঠ অনুসারী হিসেবে কবুল করুন।
0 notes
srkshazu · 3 years
Text
Tearful Messi confirms he is leaving fcbarcelona
❝ I hope someday I can come back and be a part of Barcelona again somehow and help them continue being the best club in the world.❞ - #Lionel Messi
❝ When I made my debut, that was my dream come true ... I'll always remember that moment.❞
— Leo #Messi
Messi has lost a World Cup final,four Copa America final yet when asked about toughest moment in the career. He said leaving Barcelona. It is one of the saddest end to such a beautiful story between Leo and Barça. Still feels unreal. All the best Leo,gracias! . .
Tumblr media
Even the Camera Man is crying 💔
Video Courtesy: @bercelonafc . . #srkshaju #messi #messifans #messileavingbarca #messifan #messi10 #lionelmessi #liomessi #leo #leomessi10 #messivideos #football #sports #soccer #messigoal #messifans #messina #srkshazu #messifamily #leomessi #messivideos #messicrying #barcelona
https://www.instagram.com/tv/CST5nevJgJH/
5 notes · View notes
srkshazu · 3 years
Text
আমরা এক আল্লাহ ছাড়া আর কারো কাছে আত্মসমর্পণ করি না। আমরা হয় জিতি, না হয় মরি।
ওমর মুখতার ( ১৮৫৮ - ১৯৩১) এমন একজন মুজাহিদ, যিনি বন্দী অবস্থায় ইটালিয় উপনিবেশবাদী বিচারকের সামনে বলেছিল -
" আমরা এক আল্লাহ ছাড়া আর কারো কাছে আত্মসমর্পণ করি না। আমরা হয় জিতি, না হয় মরি।"
Tumblr media
১৯১১ সালের অক্টোবর মাসে অটোম্যান তুর্কি সাম্রাজ্যের সঙ্গে ইতালির যুদ্ধের সময় ইতালির নৌবাহিনী হানা দেয় লিবিয়ার উপকূলে। সে সময় লিবিয়া ছিল তুর্কি সাম্রাজ্যের অংশ। ইতালিয়রা লিবিয়াকে আত্মসমর্পণ করতে বলে। কিন্তু তুর্কি সেনারা ও তাদের লিবিয় সহযোগীরা আত্মসমর্পণের পরিবর্তে উপকূল ছেড়ে পেছনের দিকে সরে আসেন।
ইতালিয় হানাদার বাহিনী তিন দিন ধরে ত্রিপলি ও বেনগাজিতে বোমা বর্ষণ করে।
লিবিয়ার সাইরেনাইকা অঞ্চলের জনগণ ওমর মুখতারের নেতৃত্বে একের পর এক প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে যেতে থাকেন। মরুভূমির লড়াইয়ে অভিজ্ঞ ওমর মুখতার হয়ে ওঠেন ইতালিয় সেনাদের জন্য চক্ষুশূল। ২০ বছর ধরে যুদ্ধের পর অবশেষে ১৯৩১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর এক অতর্কিত হামলায় আহত ও বন্দি হন মুখতার। ৫ দিন পর আতঙ্কগ্রস্ত ইতালিয় দখলদাররা তাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে শহীদ করে।
ঐতিহাসিক বর্ণনা থেকে জানা যায় মরুর সিংহ নামে খ্যাত ওমর মুখতারকে মুসোলিনির ইটালিয়ান সেনা অফিসার জিজ্ঞেস করেছিল: তুমি কি জান তোমার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড?
জবাবে ওমর মুখতার বলেছিলেন, হ্যাঁ।
ওই অফিসার বললেন, তুমি যা করেছ তার জন্য তুমি কী অনুতপ্ত?
ওমর মুখতার বললেন, প্রশ্নই হয় না, আমি আমার দেশ আর মানুষের জন্য লড়েছি।
সেনা আদালতের বিচারক তার দিকে তাকিয়ে বলে, তোমার মত লোকের এমন পরিণতি দেখে আমি দুঃখিত ।
ওমর মুখতার বললেন, "কিন্তু এটাই তো জীবন শেষ করার সর্বশ্রেষ্ঠ উপায়। মহান আল্লাহকে ধন্যবাদ তিনি আমাকে এভাবে বীরের মত শহীদ হওয়ার সুযোগ দিয়েছেন।”
এরপর বিচারক প্রস্তাব দিল তাকে মুক্ত করে দেয়া হবে যদি তিনি মুজাহিদদের কাছে চিঠি লেখেন যাতে মুজাহিদরা ইটালিয়ানদের সাথে যুদ্ধ বন্ধ করে । ওমর মুখতার বিচারকের দিকে তাকিয়ে বলেছিলেন:
"যেই শাহাদত অঙ্গুলি দিয়ে আমি প্রতিদিন সাক্ষ্য দেই যে এক আল্লাহ ছাড়া আর কোন মাবুদ নাই। সেই আঙ্গুল দিয়ে অসত্য কোনো কথা লিখতে পারবো না। আমরা এক আল্লাহ ছাড়া আর কারো কাছে আত্মসমর্পণ করি না। আমরা হয় জিতি, না হয় মরি।"
মহান আল্লাহ বীর মুখতারকে জান্নাতের সর্বোচ্চ স্তরে স্থান করে দিন। আমীন।
©Muhammad Bin Hanzala
1 note · View note
srkshazu · 3 years
Text
সিলেট থেকে মাত্র দুইশো কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সীমান্তবর্তী ডাউকি ফল্ট। আর শাহবাজপুর ফল্ট (এটি হবিগঞ্জ-কুমিল্লা এলাকাধীন) সিলেটের কাছাকাছি। ইতিহাসের তথ্য বলছে, ১৫৪৮ সালে প্রচন্ড ভূমিকম্পে সিলেট এলাকায় ভূ-আকৃতির ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে। ওই সময় উঁচু-নিচু ভূমি পরিণত হয় সমতল ভূমিতে। পরবর্তীতে ১৬৪২, ১৬৬৩, ১৮১২ এবং ১৮৬৯ সালে হওয়া ভূমিকম্পে সিলেটের ভূ-মানচিত্র পাল্টে যায় অনেকটাই। ১৮৯৭ সালের ১২ জুন বিকালে সিলেটে যে ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়, সেটি ‘গ্রেট ইন্ডিয়ান আর্থকোয়াক’ নামে সমধিক পরিচিত। ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৮ দশমিক ৭! ভয়াবহ সেই ভূমিকম্পে ৩ লাখ ৭৫ হাজার ৫৫০ বর্গ কিলোমিটার এলাকায় ব্যাপক ক্ষতি হয়। তৎকালীন সিলেট অঞ্চলের ৫৪৫টি ভবন ভেঙে পড়ে। মানুষও মারা যায় অনেক। ওই ভূমিকম্পই সিলেটজুড়ে বিশালাকারের হাওর, বিল, জলাশয়ের সৃষ্টি করে।
Tumblr media
প্রতি শতাব্দিতে ডাউকি ফল্টে এধরনের বড় আকারের ভুমিকম্প হয়ে থাকে। ১৮৯৭ এর পর শত বছরের অনেক বেশী সময় পার হয়ে গেছে, এখন পর্যন্ত ইতিহাসের রেকর্ডে থাকা ভূমিকম্পের মতো বড় কোন ভূমিকম্প সংঘটিত হয়নি। ফলে ডাউকি ফল্টে সঞ্চয় হয়েছে বিরাট শক্তি।
আজ সকাল থেকে এখন পর্যন্ত সিলেট অঞ্চলে ৬/৭ টি ছোট আকারের ভূমিকম্প সংঘটিত হয়েছে। এইসব ছোট ছোট ভুমিকম্পের সবচেয়ে ভালো দিক হলো এর মাধ্যমে ডাউকি ফল্টে দীর্ঘ সময় ধরে সঞ্চিত শক্তি নিঃশেষ হয়ে যেতে পারে। আর খারাপ দিক হলো, এই ছোট ছোট ভূকম্পণগুলো আসলে Foreshock; প্রচন্ড শক্তি নিয়ে ডাউকি ফল্ট সক্রিয় হয়ে বড় আকারের কোন Mainshock এর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
আমাদের সবার সম্ভবত প্রস্তুতি নেয়ার সময় এসেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ আমরা থামাতে পারবো না, শুধু পারবো এর ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা কমিয়ে আনতে।
আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন।
1 note · View note
srkshazu · 3 years
Text
আসুন জেনে নেই ইসলামেে কখন কি বলতে হয় অর্থাৎ কখন কি বলা সুন্নাত:
১. ভালো কোন কিছু খাওয়া বা পান করার সময়, কোন কিছু লেখা বা পড়ার সময়, কোন কাজ শুরু করার সময় 'বিসমিল্লাহ' বলে শুরু করে। -(বুখারীঃ ৫৩৭৬)
Tumblr media
২. ভালো ক��ছু খাওয়া বা পান করা শেষে, কোন শোভ সংবাদ শোনা হলে, কেউ কেমন আছো জিজ্ঞেস করলে- তার জবাবে 'আলহামদুলিল্লাহ' বলা। -(ইবনে মাজাহঃ ৩৮০৫)
৩. কারো হাঁচি আসলে ''আলহামদু লিল্লাহী 'আলা কুল্লী হা-ল'' বলা। -(আত তিরমিযীঃ ২৭৪১)
৪. কোন হাঁচি দাতা 'আলহামদুলিল্লাহ' বলতে শুনলে- 'ইয়ারহামুকাল্লাহ' বলা। -(বুখারীঃ ৬২২৪)
৫. আল্লাহ তা'আলার শ্রেষ্ঠত্ব, মহত্ব বা বড়ত্বের কোন কৃতিত্ব দেখলে কিংবা শুনলে 'আল্লাহু আকবর' বলা। স্বাভাবিকের মধ্যে কোন ব্যতিক্রম দেখলে কিংবা আশ্চর্য ধরণের কোন কথা শুনলে 'সুবহানাল্লাহ' বলা। -(বুখারীঃ ৬২১৮)
৬. ভালো যে কোন কিছু বেশি বা ব্যতিক্রম দেখলে 'মা-শা আল্লাহ' বলা। -(মুসলিমঃ ৩৫০৮)
৭. ভবিষ্যতে কোন কিছু করবে বললে 'ইন শা আল্লাহ' বলা। -(আল কাহাফঃ ২৩-২৪)
৮. কোন বাজে কথা শুনলে কিংবা আল্লাহর আজাব ও গজবের কথা শুনলে বা মনে পড়লে "না'উজু বিল্লাহ" বলা। -(বুখারীঃ ৬৩৬২)
৯. কোন বিপদের কথা শুনলে কিংবা কোন খারাপ বা অশুভ সংবাদ শুনলে, কোন কিছু হারিয়ে গেলে, কোন কিছু চুরি হয়ে গেলে, কোন কষ্ট পেলে 'ইন্না লিল্লাহ' বলা। --(মুসলিমঃ ২১২৬)
Tumblr media
১০. কথা প্রসঙ্গে কোন গুনাহর কথা বলে ফেললে, 'আস্তাগফিরুল্লাহ' বলা। -(সূরা মুহাম্মদঃ ১৯)
১১. উপরে উঠার সময় 'আল্লাহু আকবার' বলা এবং নিচে নামার সময় 'সুবহানাল্লাহ' বলা। -(বুখারীঃ ২৯৯৩)
১২. নিশ্চিতভাবে না জেনে কোন বিষয়ে কিছু বললে, কথা শেষে 'ওয়াল্লাহু আলুম' বলা। -(বুখারীঃ ৫৫৭০)
১৩. কেউ কিছু দিলে কিংবা কারো মাধ্যমে কোন কাজ হলে তার বদলে 'জাযাকাল্লাহু খাইরান' বলা। -(বুখারীঃ ৩৩৬)
১৪. কোন কিছু জবেহ করার সময় 'বিসমিল্লাহী ওয়া আল্লাহু আকবর' বলা। -(মুসলিমঃ ৫০৮৮)
১৫. কোন বিজয় লাভ করলে কিংবা বিজয় লাভের আশায় শ্লোগান দিলে 'আল্লাহু আকবর' বলা। -(বুখারীঃ ৬১০)
Tumblr media
1 note · View note
srkshazu · 3 years
Text
১২তম রোজার তারাবীহ - সুরা বনি-ইসরাঈলের ১নং আয়াত থেকে সুরা কা’হফের ৭৪নং আয়াত পর্যন্ত থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
১২তম রোজার তারাবীহ নামাজে পবিত্র কোরআন থেকে ১৫তম পারা তেলাওয়াত করা হবে। ১৫তম পারা (সুরা বনি-ইসরাঈলের ১নং আয়াত থেকে সুরা কা’হফের ৭৪নং আয়াত পর্যন্ত) থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
•এই কোরআন সর্বশ্রেষ্ঠ পথ প্রদর্শন করে এবং সৎকর্ম পরায়ণ মুমিনদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্যে রয়েছে মহা পুরস্কার। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-৯ ]
•আর যারা পরকালে বিশ্বাস করে না, আমি তাদের জন্যে প্রস্তুত রেখেছি যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-১০ ]
•মানুষ যেভাবে কল্যাণ কামনা করে, সেভাবেই অকল্যাণ কামনা করে। মানুষ তো তার মনে যা আসে, তা চিন্তা না করেই খুবই দ্রুত প্রত্যাশাকে কামনা করে। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-১১ ]
•আমি প্রত্যেক মানুষের কর্মকে তার গ্রীবলগ্ন করে রেখেছি। কেয়ামতের দিন বের করে দেখাব তাকে একটি কিতাব, যা সে খোলা অবস্থায় পাবে। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-১৩ ]
•(আমি বলব) পাঠ কর তুমি তোমার কিতাব। আজ তোমার হিসাব গ্রহণের জন্যে তুমিই যথেষ্ট। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-১৪ ]
•যে কেউ সৎপথে চলে, তারা নিজের মঙ্গলের জন্যেই সৎ পথে চলে। আর যে পথভ্রষ্ট হয়, তারা নিজের অমঙ্গলের জন্যেই পথভ্রষ্ট হয়। কেউ অপরের বোঝা বহন করবে না। কোন রাসূল না পাঠানো পর্যন্ত আমি কাউকেই শাস্তি দান করি না। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-১৫ ]
•আল্লাহর সাথে অন্য কোন মাবুদ স্থির করো না। তাহলে তুমি নিন্দিত ও নিঃসহায় হয়ে পড়বে। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-২২ ]
•তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কারও এবাদত করো না এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্বব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে `উহ' শব্দটিও বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না এবং তাদের সাথে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা বল। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-২৩ ]
•তাদের সামনে ভালোবাসার সাথে, নম্রভাবে মাথা নত করে দাও এবং বলঃ হে পালনকর্তা, তাদের উভয়ের প্রতি রহম কর, যেমন করে তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-২৪ ]
•আত্নীয়-স্বজনকে তার হক দান কর এবং অভাবগ্রস্ত ও মুসাফিরকেও। এবং কিছুতেই অপব্যয় করো না। নিশ্চয় অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-২৬,২৭ ]
•তুমি একেবারে বদ্ধমুষ্টি হয়ো না এবং একেবারে মুক্ত হস্তও হয়ো না। তাহলে তুমি তিরস্কৃত, নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-২৯ ]
•দারিদ্রের ভয়ে তোমাদের সন্তানদেরকে হত্যা করো না। তাদেরকে এবং তোমাদেরকে আমিই জীবনোপকরণ দিয়ে থাকি। নিশ্চয় তাদেরকে হত্যা করা মারাত্নক অপরাধ। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-৩১ ]
•আর ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না। নিশ্চয় এটা অশ্লীল কাজ এবং মন্দ পথ। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-৩২ ]
•মেপে দেয়ার সময় পূর্ণ মাপে দেবে এবং সঠিক দাঁড়িপাল্লায় ওজন করবে। এটা উত্তম; এবং পরিণামে উৎকৃষ্ট। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-৩৫ ]
•যে বিষয়ে তোমার কোন জ্ঞান নেই, সে বিষয়ে অনুমান দ্বারা পরিচালিত হয়ো না। নিশ্চয় কান, চক্ষু ও অন্তঃকরণ এদের প্রত্যেকটিই জিজ্ঞাসিত হবে। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-৩৬ ]
•পৃথিবীতে দম্ভভরে পদচারণা করো না। নিশ্চয় তুমি তো ভূপৃষ্ঠকে কখনই বিদীর্ণ করতে পারবে না এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত সমান হতে পারবে না। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-৩৭ ]
•সূর্য্য ঢলে পড়ার সময় থেকে রাত্রির অন্ধকার পর্যন্ত নামায কায়েম করুন এবং কায়েম করুন ফজরের কোরআন পাঠও। নিশ্চয় ফজরের কোরআন পাঠ স্বাক্ষী স্বরুপ। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-৭৮ ]
•রাত্রির কিছু অংশে কোরআন পাঠ সহ (তাহাজ্জুদে) জাগ্রত থাকুন। এটা আপনার জন্যে অতিরিক্ত কর্তব্য। আশা করা যায়, আপনার পালনকর্তা আপনাকে মোকামে মাহমুদে পৌঁছাবেন। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-৭৯ ]
•বলুন, সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েই থাকে। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-৮১ ]
•আমি অবতীর্ণ করেছি কোরআন, যা মুমিনের জন্য রোগের সুচিকিৎসা এবং রহমত। কিন্তু তা সীমালংঘন কারীদের শুধু ক্ষতিই বৃদ্ধি করে। [ সুরা বনী-ইসরাঈল-৮২ ]
•আপনি কোন কাজের বিষয়ে বলবেন না যে, সেটি আমি আগামীকাল করব। `আল্লাহ ইচ্ছা করলে' (ইনশাআল্লাহ) বলা ব্যতিরেকে। [ সুরা কা’হফ-২৩,২৪ ]
•আমি সীমালংঘনকারীদের জন্যে অগ্নি প্রস্তুত করে রেখেছি, যার বেষ্টনী তাদেরকে পরিবেষ্টন করে থাকবে। যদি তারা পানীয় প্রার্থনা করে, তবে পুঁজের ন্যায় পানীয় দেয়া হবে যা তাদের মুখমন্ডল দগ্ধ করবে। কত নিকৃষ্ট পানীয় এবং খুবই মন্দ আশ্রয়। [ সুরা কা’হফ-২৯ ]
•যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে, আমি তাদেরকে পুরস্কৃত করি; আমি সৎকর্মশীলদের কর্মফল নষ্ট করি না। [ সুরা কা’হফ-৩০ ]
•ধনৈশ্বর্য ও সন্তান-সন্ততি পার্থিব জীবনের সৌন্দর্য এবং সৎকর্মসমূহ যার ফল স্থায়ী; ওটা আপনার পালনকর্তার কাছে প্রতিদান প্রাপ্তি ও আশা লাভের জন্যে উত্তম। [ সুরা কা’হফ-৪৬ ]
•আর সেদিন উপস্থিত করা হবে আমলনামা। তাতে যা আছে তাতে আপনি অপরাধীদেরকে ভীত-সন্ত্রস্ত দেখবেন। তারা বলবেঃ হায় আফসোস, এ কেমন আমলনামা। এ যে ছোট বড় কোন কিছুই বাদ যায়নি- বরং এতে সব হিসাবই রয়েছে। তারা তাদের কৃতকর্মকে সামনে উপস্থিত দেখতে পাবে। আপনার পালনকর্তা কারও প্রতি জুলুম করবেন না। [ সুরা কা’হফ-৪৯ ]
1 note · View note
srkshazu · 3 years
Text
১৫তম রোজার তারাবীহ - সুরা মু’মিনুনের ১নং আয়াত থেকে সুরা ফুরকানের ২০নং আয়াত পর্যন্ত থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো-
১৫তম রোজার তারাবীহ নামাজে পবিত্র কোরআন থেকে ১৮তম পারা তেলাওয়াত করা হবে। ১৮তম পারা (সুরা মু’মিনুনের ১নং আয়াত থেকে সুরা ফুরকানের ২০নং আয়াত পর্যন্ত) থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো-
•মুমিনগণ সফলকাম হয়ে গেছে,
যারা নিজেদের নামাযে বিনয়-নম্র;
যারা অনর্থক কথা-বার্তায় নির্লিপ্ত,
যারা যাকাত প্রদান করে থাকে;
এবং যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে। [সুরা মু’মিনুন- ১-৫]
•আমি মানুষকে মাটির সারাংশ থেকে সৃষ্টি করেছি।
অতঃপর আমি তাকে শুক্রবিন্দু রূপে এক সংরক্ষিত আধারে স্থাপন করেছি। এরপর আমি শুক্রবিন্দুকে জমাট রক্তরূপে সৃষ্টি করেছি, অতঃপর জমাট রক্তকে মাংসপিন্ডে পরিণত করেছি, এরপর সেই মাংসপিন্ড থেকে অস্থি সৃষ্টি করেছি, অতঃপর অস্থিকে মাংস দ্বারা আবৃত করেছি, অবশেষে তাকে নতুন রূপে দাঁড় করিয়েছি। নিপুণতম সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ কত কল্যাণময়। [সুরা মু’মিনুন- ১২-১৪]
•আমি একাদিক্রমে আমার রসূল প্রেরণ করেছি। যখনই কোন উম্মতের কাছে তাঁর রসূল আগমন করেছেন, তখনই তারা তাঁকে মিথ্যাবাদী বলেছে। অতঃপর আমি তাদের একের পর এক ধ্বংস করেছি এবং তাদেরকে কাহিনীর বিষয়ে পরিণত করেছি। সুতরাং ধ্বংস হোক অবিশ্বাসীরা। [সুরা মু’মিনুন-৪৪]
•নিশ্চয় যারা তাদের পালনকর্তার ভয়ে সন্ত্রস্ত;
যারা তাদের পালনকর্তার কথায় বিশ্বাস স্থাপন করে;
যারা তাদের পালনকর্তার সাথে কাউকে শরীক করে না;
এবং যারা যা দান করবার, তা ভীত, কম্পিত হৃদয়ে এ কারণে দান করে যে, তারা তাদের পালনকর্তার কাছে প্রত্যাবর্তন করবে;
তারাই কল্যাণ দ্রুত অর্জন করে এবং তারা তাতে অগ্রগামী। [সুরা মু’মিনুন- ৫৭-৬১]
•আমি কাউকে তার সাধ্যাতীত দায়িত্ব অর্পন করি না। [সুরা মু’মিনুন-৬২]
•আল্লাহ কোন সন্তান গ্রহণ করেননি এবং তাঁর সাথে কোন মাবুদ নেই। থাকলে প্রত্যেক মাবুদ নিজ নিজ সৃষ্টি নিয়ে চলে যেত এবং একজন অন্যজনের উপর প্রবল হয়ে যেত। তারা যা বলে, তা থেকে আল্লাহ পবিত্র। [সুরা মু’মিনুন-৯১]
•বলূনঃ হে আমার পালনকর্তা, ক্ষমা করুন ও রহম করুন। রহমকারীদের মধ্যে আপনি শ্রেষ্ঠ রহমকারী। [সুরা মু’মিনুন-১১৮]
•যারা সতী-সাধ্বী নারীর প্রতি অপবাদ আরোপ করে, অতঃপর স্বপক্ষে চার জন পুরুষ সাক্ষী উপস্থিত করে না, তাদেরকে আশিটি বেত্রাঘাত করবে এবং কখনও তাদের সাক্ষ্য কবুল করবে না। এরাই না'ফারমান। [সুরা নুর-৪]
•যারা পছন্দ করে যে, ঈমানদারদের মধ্যে ব্যভিচার প্রসার লাভ করুক, তাদের জন্যে ইহাকাল ও পরকালে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে। আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না। [সুরা নুর-১৯]
•হে ঈমানদারগণ, তোমরা শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। যে কেউ শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করবে, তখন তো শয়তান নির্লজ্জতা ও মন্দ কাজেরই আদেশ করবে। যদি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া তোমাদের প্রতি না থাকত, তবে তোমাদের কেউ কখনও পবিত্র হতে পারতে না। কিন্তু আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পবিত্র করেন। আল্লাহ সবকিছু শোনেন, জানেন। [সুরা নুর-২১]
•যারা সতী-সাধ্বী, নিরীহ ঈমানদার নারীদের প্রতি অপবাদ আরোপ করে, তারা ইহকালে ও পরকালে ধিকৃত এবং তাদের জন্যে রয়েছে গুরুতর শাস্তি। [সুরা নুর-২৩]
•হে মুমিনগণ, তোমরা নিজেদের গৃহ ব্যতীত অন্য গৃহে প্রবেশ করো না, যে পর্যন্ত আলাপ-পরিচয় না কর এবং গৃহবাসীদেরকে সালাম না কর। এটাই তোমাদের জন্যে উত্তম, যাতে তোমরা স্মরণ রাখ। [সুরা নুর-২৭]
•যদি তোমরা গৃহে কাউকে না পাও, তবে অনুমতি গ্রহণ না করা পর্যন্ত সেখানে প্রবেশ করো না। যদি তোমাদেরকে বলা হয় ফিরে যাও, তবে ফিরে যাবে। এতে তোমাদের জন্যে অনেক পবিত্রতা আছে এবং তোমরা যা কর, আল্লাহ তা ভালোভাবে জানেন। [সুরা নুর-২৮]
•মুমিন পুরুষদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন। [সুরা নুর-৩০]
•ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষদেশে ফেলে রাখে; এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে; তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও। [সুরা নুর-৩১]
•এমন লোকেরা, যাদেরকে ব্যবসা-বাণিজ্য ও ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর স্মরণ থেকে, নামায কায়েম করা থেকে এবং যাকাত প্রদান করা থেকে বিরত রাখে না। তারা ভয় করে সেই দিনকে, যেদিন অন্তর ও দৃষ্টিসমূহ উল্টে যাবে। [সুরা নুর-৩৭]
•আল্লাহ যাকে ইচ্ছা অপরিমিত রুযী দান করেন। [সুরা নুর-৩৮]
•আল্লাহ যাকে জ্যোতি দেন না, তার কোন জ্যোতিই নেই। [সুরা নুর-৪০]
•তুমি কি দেখ না যে, নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে যারা আছে, তারা এবং উড়ন্ত পক্ষীকুল তাদের পাখা বিস্তার করতঃ আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে? প্রত্যেকেই তার যোগ্য এবাদত এবং পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণার পদ্ধতি জানে। তারা যা করে, আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক জ্ঞাত। [সুরা নুর-৪১]
•যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করে, আল্লাহকে ভয় করে ও তাঁর শাস্তি থেকে বেঁচে থাকে তারাই কৃতকার্য। [সুরা নুর-৫২]
•তোমাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদেরকে ওয়াদা দিয়েছেন যে, তাদেরকে অবশ্যই পৃথিবীতে শাসনকর্তৃত্ব দান করবেন। যেমন তিনি শাসনকতৃত্ব দান করেছেন তাদের পূর্ববতীদেরকে; এবং তিনি অবশ্যই সুদৃঢ় করবেন তাদের ধর্মকে, যা তিনি তাদের জন্যে পছন্দ করেছেন; এবং তাদের ভয়-ভীতির পরিবর্তে অবশ্যই তাদেরকে শান্তি দান করবেন। তারা আমার এবাদত করবে এবং আমার সাথে কাউকে শরীক করবে না। এরপর যারা অকৃতজ্ঞ হবে, তারাই অবাধ্য। [সুরা নুর-৫৫]
•নামায কায়েম কর, যাকাত প্রদান কর এবং রসূলের আনুগত্য কর যাতে তোমরা অনুগ্রহ প্রাপ্ত হও। [সুরা নুর-৫৬]
•তারা চিরকাল বসবাসরত অবস্থায় সেখানে (জান্নাতে) যা চাইবে, তাই পাবে। এই প্রার্থিত ওয়াদা পূরণ আপনার পালনকর্তার দায়িত্ব। [সুরা ফুরকান-১৬]
•আমি তোমাদের এক কে অপরের জন্যে পরীক্ষাস্বরূপ করেছি। দেখি, তোমরা সবর কর কিনা। আপনার পালনকর্তা সব কিছু দেখেন। [সুরা ফুরকান-২০]
0 notes
srkshazu · 3 years
Text
১৪তম রোজার তারাবীহ - সুরা আম্বিয়ার ১নং আয়াত থেকে সুরা হজ্জ্বের ৭৮নং আয়াত পর্যন্ত থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
★ ১৪তম রোজার তারাবীহ ★
১৪তম রোজার তারাবীহ নামাজে পবিত্র কোরআন থেকে ১৭তম পারা তেলাওয়াত করা হবে। ১৭তম পারা (সুরা আম্বিয়ার ১নং আয়াত থেকে সুরা হজ্জ্বের ৭৮নং আয়া�� পর্যন্ত) থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
•আকাশ ও পৃথিবী এবং যা এতদুভয়ের মধ্যে রয়েছে, তা আমি ক্রীড়াচ্ছলে সৃষ্টি করিনি। [ সুরা আম্বিয়া-১৬ ]
•তারা মাটি হইতে তৈরী যেসব দেবতা গ্রহণ করেছে, সেসব কি মৃতকে জীবিত করতে সক্ষম? [ সুরা আম্বিয়া-২১ ]
•আমি আপনার পূর্বে এমন কোন রাসূল প্রেরণ করেনি, তার প্রতি 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' এই ওহী ব্যতীত। সুতরাং তোমরা আমারই এবাদত কর। [ সুরা আম্বিয়া-২৫ ]
•কাফেররা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী মিশে ছিল ওতপ্রোতভাবে; অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম এবং প্রাণবান সবকিছু আমি পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। এরপরও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না? [ সুরা আম্বিয়া-৩০ ]
•(আল্লাহই) সৃষ্টি করেছেন রাত্রি ও দিন এবং সূর্য ও চন্দ্র। সবাই আপন আপন কক্ষপথে বিচরণ করে। [ সুরা আম্বিয়া-৩৩ ]
•জীব মাত্রই মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে। আমি তোমাদেরকে মন্দ ও ভাল দ্বারা পরীক্ষা করে থাকি এবং আমারই কাছে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে। [ সুরা আম্বিয়া-৩৫ ]
•তবে কি আমি ব্যতীত তাদের এমন দেব-দেবী আছে যারা তাদেরকে রক্ষা করবে? তারা তো নিজেদেরই সাহায্য করতে সক্ষম নয় এবং তারা আমার মোকাবেলায় সাহায্যকারীও পাবে না। [ সুরা আম্বিয়া-৪৩ ]
•আমি কেয়ামতের দিন ন্যায়বিচারের মানদন্ড স্থাপন করব। সুতরাং কারও প্রতি জুলুম হবে না। যদি কোন আমল সরিষার দানা পরিমাণও হয়, আমি তা উপস্থিত করব এবং হিসাব গ্রহণের জন্যে আমিই যথেষ্ট। [ সুরা আম্বিয়া-৪৭ ]
•তোমরা কি আল্লাহর পরিবর্তে এমন কিছুর এবাদত কর, যা তোমাদের কোন উপকারও করতে পারে না এবং ক্ষতিও করতে পারে না ? [ সুরা আম্বিয়া-৬৬ ]
•অতঃপর যে কেহ মুমিন অবস্থায় সৎকর্ম সম্পাদন করে, তার প্রচেষ্টা অস্বীকৃত হবে না এবং আমি তা লিপিবদ্ধ করে রাখি। [ সুরা আম্বিয়া-৯৪ ]
•তোমরা এবং আল্লাহর পরিবর্তে তোমরা যাদের পুজা কর, সেগুলো দোযখের ইন্ধন। তোমরা সবাই তাতে প্রবেশ করবে। [ সুরা আম্বিয়া-৯৮ ]
•এই মূর্তিরা যদি উপাস্য হত, তবে জাহান্নামে প্রবেশ করত না। প্রত্যেকেই তাতে চিরস্থায়ী হয়ে পড়ে থাকবে। [ সুরা আম্বিয়া-৯৯ ]
•সেদিন আমি আকাশকে গুটিয়ে নেব, যেমন গুটানো হয় লিখিত কাগজপত্র। যেভাবে আমি প্রথমবার সৃষ্টি করেছিলাম, সেভাবে পুনরায় সৃষ্টি করব। প্রতিশ্রুতি পালন করা আমার কর্তব্য, আমি এটা পালন করবই। [ সুরা আম্বিয়া-১০৪ ]
•আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্যে রহমত স্বরূপই প্রেরণ করেছি। [ সুরা আম্বিয়া-১০৭ ]
•হে লোক সকল! তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর। নিশ্চয় কেয়ামতের প্রকম্পন একটি ভয়ংকর ব্যাপার। [ সুরা হাজ্জ্ব-১ ]
•যেদিন তোমরা তা প্রত্যক্ষ করবে, সেদিন প্রত্যেক স্তন্যধাত্রী তার দুধের শিশুকে বিস্মৃত হবে এবং প্রত্যেক গর্ভবতী তার গর্ভপাত করবে এবং মানুষকে তুমি দেখবে মাতাল সদৃশ; অথচ তারা নেশাগ্রস্থ নয়; বস্তুতঃ আল্লাহর আযাব কঠিন। [ সুরা হাজ্জ্ব-২ ]
•হে লোকসকল! যদি তোমরা পুনরুত্থানের ব্যাপারে সন্দিগ্ধ হও, তবে (ভেবে দেখ-) আমি তোমাদেরকে মৃত্তিকা থেকে সৃষ্টি করেছি। এরপর বীর্য থেকে, এরপর জমাট রক্ত থেকে, এরপর পূর্ণাকৃতিবিশিষ্ট ও অপূর্ণাকৃতিবিশিষ্ট মাংসপিন্ড থেকে, তোমাদের কাছে ব্যক্ত করার জন্যে। আর আমি এক নির্দিষ্ট কালের জন্যে মাতৃগর্ভে যা ইচ্ছা রেখে দেই, এরপর আমি তোমাদেরকে শিশু অবস্থায় বের করি; তারপর যাতে তোমরা যৌবনে পদার্পণ কর। তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মৃত্যুমুখে পতিত হয় এবং তোমাদের মধ্যে কাউকে হীনতম বয়স পর্যন্ত পৌছানো হয়, যাতে সে জানার পর জ্ঞাত বিষয় সম্পর্কে সজ্ঞান থাকে না। তুমি ভূমিকে পতিত দেখতে পাও, অতঃপর আমি যখন তাতে বৃষ্টি বর্ষণ করি, তখন তা সতেজ ও স্ফীত হয়ে যায় এবং সর্বপ্রকার সুদৃশ্য উদ্ভিদ উৎপন্ন করে। [ সুরা হাজ্জ্ব-৫ ]
•কেয়ামত অবশ্যম্ভাবী, এতে সন্দেহ নেই এবং এ কারণে যে, কবরে যারা আছে, আল্লাহ তাদেরকে পুনরুত্থিত করবেন। [ সুরা হাজ্জ্ব-৭ ]
•কতক মানুষ জ্ঞান; প্রমাণ ও উজ্জ্বল কিতাব ছাড়াই আল্লাহ সম্পর্কে বিতর্ক করে। [ সুরা হাজ্জ্ব-৮ ]
•মানুষের মধ্যে কেউ কেউ দ্বিধা-দ্বন্দ্বে জড়িত হয়ে আল্লাহর এবাদত করে। যদি সে কল্যাণ প্রাপ্ত হয়, তবে এবাদতের উপর কায়েম থাকে; এবং যদি কোন পরীক্ষায় পড়ে, তবে পূর্বাবস্থায় ফিরে যায়। সে ইহকালে ও পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত। এটাই প্রকাশ্য ক্ষতি [ সুরা হাজ্জ্ব-১১ ]
•সে আল্লাহর পরিবর্তে এমন কিছুকে ডাকে, যে তার অপকার করতে পারে না এবং উপকারও করতে পারে না। এটাই চরম পথভ্রষ্টতা। [ সুরা হাজ্জ্ব-১২ ]
•যারা কুফরী করে, তাদের জন্যে আগুনের পোশাক তৈরী করা হয়েছে। তাদের মাথার উপর ফুটন্ত পানি ঢেলে দেয়া হবে। ফলে তাদের পেটে যা আছে, তা এবং চর্ম গলে বের হয়ে যাবে। তাদের জন্যে আছে লোহার হাতুড়ি।
তারা যখনই যন্ত্রনায় অতিষ্ঠ হয়ে জাহান্নাম থেকে বের হতে চাইবে, তখনই তাদেরকে তাতে ফিরিয়ে দেয়া হবে। বলা হবেঃ দহন শাস্তি আস্বাদন কর। [ সুরা হাজ্জ্ব-১৯-২২ ]
•তোমরা মূর্তিদের অপবিত্রতা থেকে বেঁচে থাক এবং মিথ্যা কথন থেকে দূরে সরে থাক; [ সুরা হাজ্জ্ব-৩০ ]
•আল্লাহ নিশ্চয়ই তাদেরকে সাহায্য করবেন, যারা আল্লাহর সাহায্য করে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পরাক্রমশালী শক্তিধর। [ সুরা হাজ্জ্ব-৪০ ]
•আমি কত জনপদ ধ্বংস করেছি এমতাবস্থায় যে, তারা ছিল গোনাহগার। এই সব জনপদ এখন ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে এবং কত কূপ পরিত্যক্ত হয়েছে ও কত সুদৃঢ় প্রাসাদ ধ্বংস হয়েছে। [ সুরা হাজ্জ্ব-৪৫ ]
•যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে এবং সৎকর্ম করেছে, তাদের জন্যে আছে পাপ মার্জনা এবং সম্মানজনক রুযী। [ সুরা হাজ্জ্ব-৫০ ]
•তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যাদের পূজা কর, তারা কখনও একটি মাছি সৃষ্টি করতে পারবে না, যদিও তারা সকলে একত্রিত হয়। আর মাছি যদি তাদের কাছ থেকে কোন কিছু ছিনিয়ে নেয়, তবে তারা তার কাছ থেকে তা উদ্ধার করতে পারবে না, প্রার্থনাকারী ও যার কাছে প্রার্থনা করা হয়, উভয়েই শক্তিহীন। [ সুরা হাজ্জ্ব-৭৩ ]
0 notes
srkshazu · 3 years
Text
১৩তম রোজার তারাবীহ - সুরা কা’হফের ৭৫নং আয়াত থেকে সুরা ত্ব-হা এর ১৩৫নং আয়াত পর্যন্ত থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
১৩তম রোজার তারাবীহ নামাজে পবিত্র কোরআন থেকে ১৬তম পারা তেলাওয়াত করা হবে। ১৬তম পারা (সুরা কা’হফের ৭৫নং আয়াত থেকে সুরা ত্ব-হা এর ১৩৫নং আয়াত পর্যন্ত) থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
•বলুনঃ আমি কি তোমাদেরকে সেসব লোকের সংবাদ দেব, যারা কর্মের দিক দিয়ে খুবই ক্ষতিগ্রস্ত। [ সুরা কা’হফ-১০৩ ]
•তারাই সে লোক, যাদের পার্থিবজীবনে সব প্রচেষ্টা পন্ড হয়, অথচ তারা মনে করে যে, তারা সৎকর্ম করেছে। [ সুরা কা’হফ-১০৪ ]
•তারাই সে লোক, যারা তাদের পালনকর্তার নিদর্শনাবলী এবং তাঁর সাথে সাক্ষাতের বিষয় অস্বীকার করে। ফলে তাদের কর্ম নিষ্ফল হয়ে যায়। সুতরাং কেয়ামতের দিন তাদের জন্য কোন ওজনের ব্যবস্থা রাখবো না। [ সুরা কা’হফ-১০৫ ]
•জাহান্নাম-এটাই তাদের প্রতিফল; যেহেতু তারা কুফরী করেছে এবং আমার নিদর্শনাবলী ও রসূলগণকে বিদ্রূপের বিষয় রূপে গ্রহণ করেছে। [ সুরা কা’হফ-১০৬ ]
•যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদের অভ্যর্থনার জন্যে আছে জান্নাতুল ফেরদাউস। [ সুরা কা’হফ-১০৭ ]
•সেখানে তারা চিরকাল থাকবে, সেখান থেকে তারা স্থানান্তর কামনা করতে চাইবে না। [ সুরা কা’হফ-১০৮ ]
•বলুনঃ আমার পালনকর্তার কথা, লেখার জন্যে যদি সমুদ্রের পানি কালি হয়, তবে আমার পালনকর্তার কথা, শেষ হওয়ার আগেই সে সমুদ্র নিঃশেষিত হয়ে যাবে। সাহায্যার্থে অনুরূপ আরেকটি সমুদ্র এনে দিলেও। [ সুরা কা’হফ-১০৯ ]
•হে আমার পালনকর্তা! আপনাকে ডেকে তো আমি কখনও ব্যর্থ হইনি। [ সুরা মারঈয়াম-৪ ]
•আল্লাহ এমন নন যে, সন্তান গ্রহণ করবেন, তিনি পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা, তিনি যখন কোন কাজ করা সিদ্ধান্ত করেন, তখন একথাই বলেনঃ 'হও' এবং তা হয়ে যায়। [ সুরা মারঈয়াম-৩৫ ]
•তিনি (ইব্রাহীম) তার পিতাকে বললেনঃ হে আমার পিতা, যে শোনে না, দেখে না এবং তোমার কোন উপকারে আসে না, তার এবাদত কেন কর? [ সুরা মারঈয়াম-৪২ ]
•যারা তওবা করেছে, বিশ্বাস স্থাপন করেছে। সুতরাং তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং তাদের উপর কোন জুলুম করা হবে না। [ সুরা মারঈয়াম-৬০ ]
•এটা স্থায়ী জান্নাত, যে অদৃশ্য বিষয়ের ওয়াদা দয়াময় আল্লাহ তাঁর বান্দাদেরকে দিয়েছেন। নিশ্চয়ই তাঁর ওয়াদা অবশ্যম্ভাবী। [ সুরা মারঈয়াম-৬১ ]
•এই সেই জান্নাত, যার অধিকারী করব আমার বান্দাদের মধ্যে পরহেযগারদেরকে। [ সুরা মারঈয়াম-৬৩ ]
•তাদের পূর্বে কত মানব গোষ্ঠীকে আমি বিনাশ করেছি, যারা তাদের চাইতে সম্পদে ও জাঁক-জমকে শ্রেষ্ঠ ছিল। [ সুরা মারঈয়াম-৭৪ ]
•সেদিন দয়াময়ের কাছে পরহেযগারদেরকে অতিথিরূপে সমবেত করা হবে [ সুরা মারঈয়াম-৮৫ ]
•এবং অপরাধীদেরকে পিপাসার্ত অবস্থায় জাহান্নামের দিকে হাঁকিয়ে নিয়ে যাব। [ সুরা মারঈয়াম-৮৬ ]
•কেয়ামত অবশ্যই আসবে, আমি তা গোপন রাখতে চাই; যাতে প্রত্যেকেই তার কর্মানুযায়ী ফল লাভ করে। [ সুরা ত্ব-হা-১৫ ]
•এ মাটি থেকেই আমি তোমাদেরকে সৃজন করেছি, এতেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে দিব এবং পুনরায় এ থেকেই আমি তোমাদেরকে উত্থিত করব। [ সুরা ত্ব-হা-৫৫ ]
•নিশ্চয়ই যে তার পালনকর্তার কাছে অপরাধী হিসাবে আসে, তার জন্য রয়েছে জাহান্নাম। সেখানে সে মরবে না এবং বাঁচবেও না। [ সুরা ত্ব-হা-৭৪ ]
•আর যারা উপস্থিত হবে মুমিন অবস্থায়, সৎকর্ম সম্পাদন করেছে, তাদের জন্যে রয়েছে সুউচ্চ মর্তবা। [ সুরা ত্ব-হা-৭৫ ]
•আর যে তওবা করে, ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে, অতঃপর সৎপথে অটল থাকে, আমি তার প্রতি অবশ্যই ক্ষমাশীল। [ সুরা ত্ব-হা-৮২ ]
•যেদিন সিঙ্গায় ফূৎকার দেয়া হবে, সেদিন আমি অপরাধীদেরকে সমবেত করব দৃষ্টিহীন অবস্থায়। [ সুরা ত্ব-হা-১০২ ]
•দয়াময় আল্লাহ যাকে অনুমতি দেবেন এবং যার কথায় সন্তুষ্ট হবেন সে ছাড়া কারও সুপারিশ সেদিন কোন কাজে আসবে না। [ সুরা ত্ব-হা-১০৯ ]
•সেই চিরঞ্জীব চিরস্থায়ীর সামনে সব মুখমন্ডল অবনমিত হবে এবং সে ব্যর্থ হবে যে জুলুমের বোঝা বহন করবে। [ সুরা ত্ব-হা-১১১ ]
•যে ঈমানদার অবস্থায় সৎকর্ম সম্পাদন করে, সে জুলুম ও ক্ষতির আশঙ্কা করবে না। [ সুরা ত্ব-হা-১১২ ]
•এবং যে আমার স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে, তার জীবিকা সংকীর্ণ হবে এবং আমি তাকে কেয়ামতের দিন অন্ধ অবস্থায় উত্থিত করব। [ সুরা ত্ব-হা-১২৪ ]
•সে বলবেঃ হে আমার পালনকর্তা আমাকে কেন অন্ধ অবস্থায় উত্থিত করলেন? আমি তো চক্ষুমান ছিলাম। [ সুরা ত্ব-হা-১২৫ ]
•আল্লাহ বলবেনঃ এমনিভাবে তোমার কাছে আমার আয়াতসমূহ এসেছিল, অতঃপর তুমি সেগুলো ভুলে গিয়েছিলে। তেমনিভাবে আজ তুমিও বিস্মৃত হলে [ সুরা ত্ব-হা-১২৬ ]
•আপনি আপনার পরিবারের লোকদেরকে নামাযের আদেশ দিন এবং নিজেও এর ওপর অবিচল থাকুন। আমি আপনার কাছে কোন রিযিক চাই না। আমি আপনাকে রিযিক দেই এবং আল্লাহ ভীরুতার পরিণাম শুভ। [ সুরা ত্ব-হা-১৩২ ]
0 notes
srkshazu · 3 years
Link
1 note · View note