‘বিদআত’ কাকে বলে? কখন কোন কাজকে ‘বিদআত’ বলে আখ্যায়ন করা হবে?

বিদআত বলা হয় দ্বীন ও ইবাদতে নব আবিষ্কৃত কাজকে। অর্থাৎ দ্বীন বা ইবাদত মনে করে করা এমন কাজকে বিদআত বলা হবে, যে কাজের কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর কোন দলীল নেই। রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন, “তোমরা (দ্বীন) নব উদ্ভাবিত কর্মসমূহ (বিদআত) থেকে বেঁচে থাকবে। কারণ, প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮১ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী) “যে ব্যক্তি আমার এই দ্বীনে (নিজের পক্ষ থেকে) কোন নতুন কিছু উদ্ভাবন করল--- যা তাঁর মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যানযোগ্য।” ৮২ (বুখারী ও মুসলিম) মুসলিমের অন্য এক বর্ণনায় আছে, “যে ব্যাক্তি এমন কাজ করল, যে ব্যপারে আমাদের নির্দেশ নেই, তা বর্জনীয়।” বলা বাহুল্য, নব আবিষ্কৃত পার্থিব কোন বিষয়কে বিদআত বলা যাবে না। যেমন শরীয়াতে নিষিদ্ধ কোন কাজকে বিদআত বলা হয় না। বরং তাকে অবৈধ, হারাম বা মাকরূহ বলা হয়।

 ‘বিদআত’ কাকে বলে? ‘বিদআতে হাসনাহ’ বলে কি কোন বিদআত আছে?

 শেয়ার ও অন্যান্য 

বিদআত বলা হয় দ্বীন বিষয়ক কোন নতুন কর্মকে, যার কোন দলীল শরীয়তে নেই। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “ অবশ্যই তোমাদের মধ্যে যারা আমার বিদায়ের পর জীবিত থাকবে তাঁরা অনেক রকমের মতভেদ দেখতে পাবে। অতএব তোমরা আমার ও আমার সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদ্বীনের সুন্নাহ অবলম্বন করো, তা দাঁত দ্বারা দৃঢ়তার সাথে ধারণ করো। (তাতে যা পাও মান্য কর এবং অন্য কোনও মতের দিকে আকৃষ্ট হয়ো না।) আর (দ্বীনে) নবরচিত কর্মসমূহ হতে সাবধান! কারণ, নিশ্চয় প্রত্যেক বিদআত (নতুন আমল) হল ভ্রষ্টতা।”(আবু দাঊদ ৪৪৪৩, তিরমিযী ২৮১৫, ইবনে নাজাহ ৪২ নং) আর নাসাঈর এক বর্ণনায় আছে, “ আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতা জাহান্নামে(নিয়ে যায়)।” উক্ত হাদিস থেকে এ কথাও প্রমাণ হয় যে, বিদআতে হাসানাহ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। কারণ মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআত হল ভ্রষ্টতা।”

‘বিদআতে হাসনাহ’ নামক কোন বিদআত আছে কি, যা করলে সওয়াব হয়? যেহেতু হাদিসে আছে, “যে ব্যক্তি ইসলামে ভাল রীতি চালু করবে, সে তাঁর নিজের এবং সমস্ত লোকের সওয়াব পাবে, যারা তাঁর (মৃত্যুর) পর তাঁর উপর আমল করবে। তাঁদের সওয়াবের কিছু পরিমাণও কম করা হবে না। ৮৪ (মুসলিম)

‘বিদআতে হাসানাহ’ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। বরং প্রত্যেক বিদআতই ‘সাইয়্যিআহ’ (মন্দ)। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮৫ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী)

আর হাদীসে যে ভাল রীতি চালু করার কথা বলা হয়েছে, তা নতুন কোন রীতি নয়। বরং যে রীতি শরীয়ত সম্মত কিন্তু কোন জায়গায় তা চালু ছিল না। কোন ব্যক্তি তা চালু করলে তাঁর ঐ সওয়াব হয়। পূর্ণ হাদিসটি পড়লে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, কোন শ্রেণীর রীতির কথা বলা হয়েছে।

বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

কুরআন সুন্নাহ আঁকড়ে ধরুন বিদ'আত বর্জন করুন 

বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

কুরআন সুন্নাহ আঁকড়ে ধরুন বিদ'আত বর্জন করুন 

বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

The consequence of bid'at is hell

‘বিদআত’ কাকে বলে? কখন কোন কাজকে ‘বিদআত’ বলে আখ্যায়ন করা হবে?

বিদআত বলা হয় দ্বীন ও ইবাদতে নব আবিষ্কৃত কাজকে। অর্থাৎ দ্বীন বা ইবাদত মনে করে করা এমন কাজকে বিদআত বলা হবে, যে কাজের কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর কোন দলীল নেই। রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন, “তোমরা (দ্বীন) নব উদ্ভাবিত কর্মসমূহ (বিদআত) থেকে বেঁচে থাকবে। কারণ, প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮১ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী) “যে ব্যক্তি আমার এই দ্বীনে (নিজের পক্ষ থেকে) কোন নতুন কিছু উদ্ভাবন করল--- যা তাঁর মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যানযোগ্য।” ৮২ (বুখারী ও মুসলিম) মুসলিমের অন্য এক বর্ণনায় আছে, “যে ব্যাক্তি এমন কাজ করল, যে ব্যপারে আমাদের নির্দেশ নেই, তা বর্জনীয়।” বলা বাহুল্য, নব আবিষ্কৃত পার্থিব কোন বিষয়কে বিদআত বলা যাবে না। যেমন শরীয়াতে নিষিদ্ধ কোন কাজকে বিদআত বলা হয় না। বরং তাকে অবৈধ, হারাম বা মাকরূহ বলা হয়।

 ‘বিদআত’ কাকে বলে? ‘বিদআতে হাসনাহ’ বলে কি কোন বিদআত আছে?

 শেয়ার ও অন্যান্য 

বিদআত বলা হয় দ্বীন বিষয়ক কোন নতুন কর্মকে, যার কোন দলীল শরীয়তে নেই। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “ অবশ্যই তোমাদের মধ্যে যারা আমার বিদায়ের পর জীবিত থাকবে তাঁরা অনেক রকমের মতভেদ দেখতে পাবে। অতএব তোমরা আমার ও আমার সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদ্বীনের সুন্নাহ অবলম্বন করো, তা দাঁত দ্বারা দৃঢ়তার সাথে ধারণ করো। (তাতে যা পাও মান্য কর এবং অন্য কোনও মতের দিকে আকৃষ্ট হয়ো না।) আর (দ্বীনে) নবরচিত কর্মসমূহ হতে সাবধান! কারণ, নিশ্চয় প্রত্যেক বিদআত (নতুন আমল) হল ভ্রষ্টতা।”(আবু দাঊদ ৪৪৪৩, তিরমিযী ২৮১৫, ইবনে নাজাহ ৪২ নং) আর নাসাঈর এক বর্ণনায় আছে, “ আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতা জাহান্নামে(নিয়ে যায়)।” উক্ত হাদিস থেকে এ কথাও প্রমাণ হয় যে, বিদআতে হাসানাহ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। কারণ মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআত হল ভ্রষ্টতা।”

‘বিদআতে হাসনাহ’ নামক কোন বিদআত আছে কি, যা করলে সওয়াব হয়? যেহেতু হাদিসে আছে, “যে ব্যক্তি ইসলামে ভাল রীতি চালু করবে, সে তাঁর নিজের এবং সমস্ত লোকের সওয়াব পাবে, যারা তাঁর (মৃত্যুর) পর তাঁর উপর আমল করবে। তাঁদের সওয়াবের কিছু পরিমাণও কম করা হবে না। ৮৪ (মুসলিম)

‘বিদআতে হাসানাহ’ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। বরং প্রত্যেক বিদআতই ‘সাইয়্যিআহ’ (মন্দ)। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮৫ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী)

আর হাদীসে যে ভাল রীতি চালু করার কথা বলা হয়েছে, তা নতুন কোন রীতি নয়। বরং যে রীতি শরীয়ত সম্মত কিন্তু কোন জায়গায় তা চালু ছিল না। কোন ব্যক্তি তা চালু করলে তাঁর ঐ সওয়াব হয়। পূর্ণ হাদিসটি পড়লে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, কোন শ্রেণীর রীতির কথা বলা হয়েছে।

বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

কুরআন সুন্নাহ আঁকড়ে ধরুন বিদ'আত বর্জন করুন 

বিদআতেরপরিণতিজাহান্নাম

বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

The consequence of bid'at is hell

‘বিদআত’ কাকে বলে? কখন কোন কাজকে ‘বিদআত’ বলে আখ্যায়ন করা হবে?

বিদআত বলা হয় দ্বীন ও ইবাদতে নব আবিষ্কৃত কাজকে। অর্থাৎ দ্বীন বা ইবাদত মনে করে করা এমন কাজকে বিদআত বলা হবে, যে কাজের কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর কোন দলীল নেই। রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন, “তোমরা (দ্বীন) নব উদ্ভাবিত কর্মসমূহ (বিদআত) থেকে বেঁচে থাকবে। কারণ, প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮১ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী) “যে ব্যক্তি আমার এই দ্বীনে (নিজের পক্ষ থেকে) কোন নতুন কিছু উদ্ভাবন করল--- যা তাঁর মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যানযোগ্য।” ৮২ (বুখারী ও মুসলিম) মুসলিমের অন্য এক বর্ণনায় আছে, “যে ব্যাক্তি এমন কাজ করল, যে ব্যপারে আমাদের নির্দেশ নেই, তা বর্জনীয়।” বলা বাহুল্য, নব আবিষ্কৃত পার্থিব কোন বিষয়কে বিদআত বলা যাবে না। যেমন শরীয়াতে নিষিদ্ধ কোন কাজকে বিদআত বলা হয় না। বরং তাকে অবৈধ, হারাম বা মাকরূহ বলা হয়।

 ‘বিদআত’ কাকে বলে? ‘বিদআতে হাসনাহ’ বলে কি কোন বিদআত আছে?

 শেয়ার ও অন্যান্য 

বিদআত বলা হয় দ্বীন বিষয়ক কোন নতুন কর্মকে, যার কোন দলীল শরীয়তে নেই। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “ অবশ্যই তোমাদের মধ্যে যারা আমার বিদায়ের পর জীবিত থাকবে তাঁরা অনেক রকমের মতভেদ দেখতে পাবে। অতএব তোমরা আমার ও আমার সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদ্বীনের সুন্নাহ অবলম্বন করো, তা দাঁত দ্বারা দৃঢ়তার সাথে ধারণ করো। (তাতে যা পাও মান্য কর এবং অন্য কোনও মতের দিকে আকৃষ্ট হয়ো না।) আর (দ্বীনে) নবরচিত কর্মসমূহ হতে সাবধান! কারণ, নিশ্চয় প্রত্যেক বিদআত (নতুন আমল) হল ভ্রষ্টতা।”(আবু দাঊদ ৪৪৪৩, তিরমিযী ২৮১৫, ইবনে নাজাহ ৪২ নং) আর নাসাঈর এক বর্ণনায় আছে, “ আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতা জাহান্নামে(নিয়ে যায়)।” উক্ত হাদিস থেকে এ কথাও প্রমাণ হয় যে, বিদআতে হাসানাহ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। কারণ মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআত হল ভ্রষ্টতা।”

‘বিদআতে হাসনাহ’ নামক কোন বিদআত আছে কি, যা করলে সওয়াব হয়? যেহেতু হাদিসে আছে, “যে ব্যক্তি ইসলামে ভাল রীতি চালু করবে, সে তাঁর নিজের এবং সমস্ত লোকের সওয়াব পাবে, যারা তাঁর (মৃত্যুর) পর তাঁর উপর আমল করবে। তাঁদের সওয়াবের কিছু পরিমাণও কম করা হবে না। ৮৪ (মুসলিম)

‘বিদআতে হাসানাহ’ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। বরং প্রত্যেক ���িদআতই ‘সাইয়্যিআহ’ (মন্দ)। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮৫ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী)

আর হাদীসে যে ভাল রীতি চালু করার কথা বলা হয়েছে, তা নতুন কোন রীতি নয়। বরং যে রীতি শরীয়ত সম্মত কিন্তু কোন জায়গায় তা চালু ছিল না। কোন ব্যক্তি তা চালু করলে তাঁর ঐ সওয়াব হয়। পূর্ণ হাদিসটি পড়লে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, কোন শ্রেণীর রীতির কথা বলা হয়েছে।

বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

কুরআন সুন্নাহ আঁকড়ে ধরুন বিদ'আত বর্জন করুন 

বিদআতেরপরিণতিজাহান্নাম

কুরআনসুন্নাহআঁকড়েধরুন #বিদ'আতবর্জনকরুন 

বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

The consequence of bid'at is hell

‘বিদআত’ কাকে বলে? কখন কোন কাজকে ‘বিদআত’ বলে আখ্যায়ন করা হবে?

বিদআত বলা হয় দ্বীন ও ইবাদতে নব আবিষ্কৃত কাজকে। অর্থাৎ দ্বীন বা ইবাদত মনে করে করা এমন কাজকে বিদআত বলা হবে, যে কাজের কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর কোন দলীল নেই। রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন, “তোমরা (দ্বীন) নব উদ্ভাবিত কর্মসমূহ (বিদআত) থেকে বেঁচে থাকবে। কারণ, প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।��� ৮১ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী) “যে ব্যক্তি আমার এই দ্বীনে (নিজের পক্ষ থেকে) কোন নতুন কিছু উদ্ভাবন করল--- যা তাঁর মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যানযোগ্য।” ৮২ (বুখারী ও মুসলিম) মুসলিমের অন্য এক বর্ণনায় আছে, “যে ব্যাক্তি এমন কাজ করল, যে ব্যপারে আমাদের নির্দেশ নেই, তা বর্জনীয়।” বলা বাহুল্য, নব আবিষ্কৃত পার্থিব কোন বিষয়কে বিদআত বলা যাবে না। যেমন শরীয়াতে নিষিদ্ধ কোন কাজকে বিদআত বলা হয় না। বরং তাকে অবৈধ, হারাম বা মাকরূহ বলা হয়।

 ‘বিদআত’ কাকে বলে? ‘বিদআতে হাসনাহ’ বলে কি কোন বিদআত আছে?

 শেয়ার ও অন্যান্য 

বিদআত বলা হয় দ্বীন বিষয়ক কোন নতুন কর্মকে, যার কোন দলীল শরীয়তে নেই। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “ অবশ্যই তোমাদের মধ্যে যারা আমার বিদায়ের পর জীবিত থাকবে তাঁরা অনেক রকমের মতভেদ দেখতে পাবে। অতএব তোমরা আমার ও আমার সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদ্বীনের সুন্নাহ অবলম্বন করো, তা দাঁত দ্বারা দৃঢ়তার সাথে ধারণ করো। (তাতে যা পাও মান্য কর এবং অন্য কোনও মতের দিকে আকৃষ্ট হয়ো না।) আর (দ্বীনে) নবরচিত কর্মসমূহ হতে সাবধান! কারণ, নিশ্চয় প্রত্যেক বিদআত (নতুন আমল) হল ভ্রষ্টতা।”(আবু দাঊদ ৪৪৪৩, তিরমিযী ২৮১৫, ইবনে নাজাহ ৪২ নং) আর নাসাঈর এক বর্ণনায় আছে, “ আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতা জাহান্নামে(নিয়ে যায়)।” উক্ত হাদিস থেকে এ কথাও প্রমাণ হয় যে, বিদআতে হাসানাহ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। কারণ মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআত হল ভ্রষ্টতা।”

‘বিদআতে হাসনাহ’ নামক কোন বিদআত আছে কি, যা করলে সওয়াব হয়? যেহেতু হাদিসে আছে, “যে ব্যক্তি ইসলামে ভাল রীতি চালু করবে, সে তাঁর নিজের এবং সমস্ত লোকের সওয়াব পাবে, যারা তাঁর (মৃত্যুর) পর তাঁর উপর আমল করবে। তাঁদের সওয়াবের কিছু পরিমাণও কম করা হবে না। ৮৪ (মুসলিম)

‘বিদআতে হাসানাহ’ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। বরং প্রত্যেক বিদআতই ‘সাইয়্যিআহ’ (মন্দ)। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮৫ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী)

আর হাদীসে যে ভাল রীতি চালু করার কথা বলা হয়েছে, তা নতুন কোন রীতি নয়। বরং যে রীতি শরীয়ত সম্মত কিন্তু কোন জায়গায় তা চালু ছিল না। কোন ব্যক্তি তা চালু করলে তাঁর ঐ সওয়াব হয়। পূর্ণ হাদিসটি পড়লে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, কোন শ্রেণীর রীতির কথা বলা হয়েছে।

#বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

কুরআন সুন্নাহ আঁকড়ে ধরুন বিদ'আত বর্জন করুন 

বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

কুরআন সুন্নাহ আঁকড়ে ধরুন বিদ'আত বর্জন করুন 

"Kurân'ın kitap halinde toplanması ve ayetlerinin harekelendirilmesi Bid'at-ı Hasene'dir" şüphesi!

Bismillah

Bid'at kavramının sözlük ve şer'i anlamında kullanımı çok muhimdir. Zira bu ifade bazı ayet ve rivayetlerde zikredilmiş, kimi zaman sözlük anlamında kimi zaman şer'i anlamda kullanılmıştır. Bid'at'ın sözlük anlamı; bede'a kelimesinden gelip, daha önce benzeri olmayan bir şeyi ortaya çıkarmak, yaratmak anlamına gelir. Şer'i istilah da ise; İslam şeriatında Rasûlullâh'ın ص yapmadığı ve emretmediği bir şeyi Allah'a yakınlaşmak amacıyla icad etmektir.

Misalen, Ömer radiyallahu anh'ın teravih namazı hakkında "نعمة البدعة هذه" sözü sözlük anlamında kullanılmış şer'i anlamda kullanılmamıştır. Şayet öyle olsa idi, bundan önce teravih namazı kılınmamış olması gerekirdi. Halbuki Rasûlullah ص teravih namazını cemaatle birlikte kılmıştır. Fakat bu amelin Müslümanlara farz kılınmasından endişe ettiği için belli bir müddet cemaatle kılmadı. Ne zaman Ömer radiyallahu anh bu endişenin Rasûlullah'ın ص vefatı ile kalktığı görünce, teravih namazının tekrar cemaatle kılınmasına "Bu ne güzel bid'attır" demiştir. İslâm'da haram olan bid'at şüphesiz dinde olan işlerdedir. Nitekim Rasûlullah ص şöyle buyurmuştur:

من أحدث في أمرنا هذا ما ليس منه فهو ردّ

"Her kim bizim şu işimizde (dinimizde) ondan olmayan bir şeyi ihdas ederse (çıkarırsa) o merduttur. (reddedilir)" | Muttefun aleyh

Hadiste geldiği üzere ihdas edilen iş, dinde yani itikadda ve ibadetlerde kastedilmiştir. Bunun dışında ihdas edilen yenilikler dünyevî bid'atlerdir ki bu dini kapsamadığı için kerih görülmemiştir.

Bazı kişiler "Kur'an'ı bir mushafta toplanmasını ve ayetlerinin harekelendirilmesini" sonradan ortaya çıkan güzel bir bid'at "Bid'at-ı Hasene" olarak nitelendirmişlerdir. Ancak onların dediği gibi bunlar bid'at değildir. Fıkıhta Mesalih-i Mürsele (Maslahat-ı Mürsele) diye bir kavram vardır ve bazı imâmlar bunları Mesalih-i Mürsele babında zikretmişlerdir. Bu terimin anlamı: Mesalih, maslahatın çoğuludur. Manası ise faydalı olan şeyler demektir. Mürsele ise, serbest bırakılan demektir. İki kelimenin birleşmesi ile, "Belirli bir asl'a (nassa) dayanmayan, fakat uygun bir şeyi maslahat (fayda) gereği muteber saymaktır"

Mesalih-i Mürsele'yi seleften birçok kişi dinde hüccet sayılacağını zikretmiş ve bunun için bazı şartlar belirlemişlerdir.

Kadı Abdulvahhab el-Mâliki ise, İstidlal (delil alma) çeşitlerini şöyle zikretmiştir:

أنواع الاستدلال: كالقرآن، والسُّنَّة القولية، والسنّة الفعلية، والإجماع، والقياس، والاستحسان، والمصالح المرسلة، وقول الصّحابي

İstidlal çeşitleri şunlardır: "Kurân, kavli sünnet, fiili sünnet, icmâ, kıyas, istihsan, mesalih-i mürsele ve sahabenin kavli.. "

| Uyunu'l Mesâil li Kadı Abdulvahhab el-Mâliki 1/42

Yine İbn Kudâme el-Maktisi, Ravzatü’n-nâzır ve cünnetü’l-münâzır fî usûli’l-fıkh ʿalâ mezhebi’l-İmâm Ahmed (4/142) adlı eserinde "Âlimlerin Mesalih-i Mürsele Hakkında Görüşleri" şeklinde bâb açmış ve şunları demiştir:

فذهب مالك، وبعض الشافعية إلى أن هذه المصلحة حجة؛ لأنا قد علمنا أن ذلك من مقاصد الشرع.

"Malik ve bazı Şafiîler, bu menfaatin bir hüccet/delil olduğu görüşündeydiler, çünkü bunun şeriatın amaçlarından biri olduğunu biliyoruz."

Bu kaideye misalen, Kurân sahifelerini toplayıp Kurân'ı bir bütün olarak kitap haline getirmek Mesalih-i Mürsele'dendir. Zira bu iş hakkında bir nassın olmayışı ve müslümanların maslahatı gereği gerekli görülmesi malumdur. Kurân'ın kitap haline getirilmesi hadisesine baktığımızda, sahabenin arasında dahi yapılacak bu işin evvelce endişe ile karşılandığı görüyoruz.

Nitekim Ebûbekr, Ömer'in radiyallahu anhum kendisine şöyle dediğini bildiriyor:

"Yemame savaşında pek çok kurrâ (Kur'an hafızı) şehid oldu. (Böyle giderse) her yerdeki kurrâ'nın öldürülmesinden korkuyorum. Böylece Kur'an'ın çoğu gidip yok olacak. Görüşüm odur ki Kur'anın toplanmasına emir versen (iyi olacaktır). Ben Ömer'e dedim ki:

كَيْفَ أَفْعَلُ شَيْئًا لَمْ يَفْعَلْهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ؟

"Rasûlullâh'ın ص yapmadığı bir şeyi ben nasıl yaparım?" Ömer bana şöyle cevap verdi:

Vallahi o (yapacağın iş) çok hayırlı bir iştir. Ömer bu konuda sürekli bana müracaat etti durdu. Nihayet, bu iş için Allah benim kalbimi genişletti. Ben de Ömer gibi düşündüm, onun fikrine katıldım." | Buhâri, 4679.

Şâtıbî, el-İ’tisâm adlı eserinde Mesalih-i Mürsele'ye çokça yer vermiş ve Kurân'ın kitap halinde cem edilmesi hakkında şöyle demiştir:

"Sahabenin bu yaptığı (Kur'an'ın toplanması) ile ilgili olarak peygamberden bir nas (emir veya yasak) yoktur. Fakat onlar kesinlikle dinin emirlerine uygun düşen bir maslahat (yarar) gördükleri için bunu yapmışlardır. Çünkü Kur'anın toplanması ve tek mushaf haline getirilmesi dinin korunması ile ilgilidir. Dinin korunması ile ilgili emirler malumdur. Dinin temeli olan Kur'an'da anlaşmazlığa giden yolların yasak olduğu da malumdur. Bu husustaki yasak, daha fazla bir şey söylemeğe gerek olmaksızın bilinmektedir."

| el-İ’tisâm, 3/15

Hakeza Kurân ayetlerinin harekelendirilmesi de, bu ümmetin kitap üzerinde kıraatte ki ve manada ki ihtilâfını ortadan kaldırma maslahatı gereği karar verilmiş ve icmâ edilmiş bir hadisedir.

Netice olarak; mubtediler, çıkarttığı bazı bid'atlarını meşru kılmak adına böylesi şüpheleri seleften hiçbir dayanağı olmaksızın ortaya atıp islâm’ın haram kıldığı dalalet yollarını meşru kılmaya çalışıyorlar. Şüphesiz îmân ehli ve akıl sahibi kimselere Rasûlullah sallallahu aleyhi ve sellem’in كل بدعة ضلالة kavli yeterli gelecektir.

Vallahualem.

Elhamdülillah, vessalatu ala rasulillah.

| el-Hattabi

BİD'ATÇİLER ARASINDAKİ SÜNNET BAĞLILARININ DURUMU

Ben acaba ne yapacaktım? Ya insanların adetlerine ters düşerek sünnete uyacak, ama böyle yapınca da, takip edegeldikleri adetlerin sünnet olduğunu iddia edenlerin hışmına uğrayacaktım. Fakat bu ağır yükün altına girmenin karşılığında büyük mükafat vardı. Ya da sünnete ve selef-i salihe uymayıp bidatçilerin yoluna girecektim. Böyle davranınca da, her ne kadar adetleri takip ettiğim için onlara muhalif değil aksine uyumlu bireyler arasında sayılsam da, Allah korusun dalâlete / sapıklığa düşmüş olacaktım.

İşte bu iki tavır arasında ben sünnete bağlılık yolunda ölmeyi bir kurtuluş olarak görürüm. İnsanlar Allah'ın takdir ettiği hiçbir şeyi benden savamazlar. Bazı konularda ben bid'atle mücadelede tedric metodunu uyguladım ve üzerimde kıyametler koparıldı. Sürekli kınandım. Ayıplanma ve kınanma oklarının hedefi oldum. Bid'atçilik ve sapıklıkla itham edildim. Câhiller ve aptalların seviyesine indirildim. Şüphesiz ben bu bid'atler için bir çıkış yolu (yani onlara meşrutiyet kazandıracak bir yaklaşım tarzı) çare aramış olsaydım, mutlaka bulurdum. Ancak dar görüşlülük ve akıllı adamların yokluğu beni zor olana yöneltti ve hareket alanımı daralttı. Zâhirî anlamıyla bu söz, âdet ve geleneklere ters düşmemek için (ilk dönem Müslümanlarının tavrına muhalif bile olsa müteşabihlere uymanın apaçık şeylere uymaktan daha kolay olacağına işaret eder.

Bazan benim tuttuğum yolu kötülemede kalplerde tiksinti uyandıracak ölçüde ileri gittiler. Ya da beni sünnet dışı bazı fırkalara nisbet etmeye kalktılar. Onların bu şahitlikleri yazılacak ve kıyamet günü bunun hesabı kendilerinden sorulacak. İmamlık yaptığım zaman namazların arkasında topluca dua etmek şeklini uygulamadığım için bazı insanlar, benim duanın hiçbir yaranı olmadığını söylediğimi iddia ettiler. Bu dua uygulamasının sünnete, sâlih selefin uygulamalarına ve âlimlerin söylediklerine aykırı olduğu ileride anlatılacaktır.

Bazan da (Allah kendilerinden râzı olsun) sahabeyi reddetmekle ve onları sevmemekle itham edildim. Bunun da sebebi özellikle hutbede Hulefâ-yı Râşidin'in ismini anmamamdı. Çünkü selefin hutbelerinde böyle bir durum yoktu, muteber ilim adamlarından hiçbirisi hutbenin unsurları içerisinde böyle bir duadan söz etmemişti. el-Esbağ'a hatibin geçmiş halifelere dua etmesinin gerekip gerekmediği sorulunca şöyle demişti: Bu bir bid'attir, bununla amel edilmesi gerekmez. En güzeli, bütün Müslümanlar için dua etmektir. Ona denildi ki: Gaziler ve sınır boylarında nöbet bekleyen mücahitlere dua etmesine ne dersin? Esbağ bu soruya şöyle cevap verdi: İhtiyaç halinde bunda bir sakınca görmem. Ancak hatip bütün hutbelerinde bunu sürekli olarak yaparsa bunu hoş görmem. Izz İbn Abdissellam da hutbede halifelere dua edilmesinin bid'at olduğuna ve hoş bir şey olmadığına hükmetmiştir.

Bazen de benim devlet başkanlarına başkaldırmanın câiz olduğunu söyle diğimi iddia ettiler. Bu iddiayı ortaya atmalarının sebebi de benim hutbede onların isimlerini zikretmememdir. Halbuki hutbede devlet başkanlarının adını anmak sonradan uydurulmuş bir bidattir. Önceleri bunu kimse yapmamıştır.

Bazen de benim dinde yapılması güç ve zor olanı tercih ettiğim yorumunu yaptılar. Onları bu kanaate sevkeden âmil ise benim mükellefiyet ve fetvalarda, tutunulan mezhebin meşhur olan görüşünü benimsemeyi teşvik etmem ve onun dışına çıkmamamdır. Halbuki onlar mezhepte meşhur olan görüşün dışına çıkarak tutunulan mezhepte veya diğerlerinde şazz da olsa soruyu sorana daha kolay gelen ve onun hevâ ve hevesine uygun olan fetvayı verirler. İlim sahipleri ise bunun aksini yaparlar. Bu konu el-Muvâfakat isimli kitapta uzun uzun anlatılmıştır.

Bazen de Allah'ın veli kullarına düşman olmakla suçlandım. Bunun sebebi ise bazı sünnete muhalif, bid'atçi ve kendilerinin halka hidayeti göstermekle görevlendirildiklerini iddia eden fakirlerle (dervişlerle) mücadele etmemdir. Ben, tasavvufçulara benzemedikleri halde kendilerini onlara nisbet eden bu ki şilerin bütün durumlarını halka anlattım.

Bazen de onlar benim sünnete ve cemaate muhalefet ettiğimi söylerler. Bu konudaki dayanakları da uyulması emredilen cemaatin (ki firka-yi naciyedir) halkın umumunun teşkil ettiği cemaat olduğu anlayışıdır. Halbuki onlar, cemaatin Rasulullah ﷺ'in, onun ashabı ve onlara güzelce uyanların teşkil ettiği cemaat olduğunu bilmezler. Inşaallah bunun açıklaması ileride gelecektir. Bu iddialarının hepsinde benim aleyhimde yalan uydurdular zan ve önyargılarıyla hareket ettiler. Allah'a hamdolsun (benim bu yalan ve iftiralarla ilgim yoktur)

|| İmam İbrâhîm b. Mûsâ b. Muhammed el-Lahmî eş-Şâtıbî el-Gırnâti el-Maliki, el-İtisam

Müslüman, evliyanın kerametine inanmalıdır. Evliyanın kerametinin hak olduğunu inkâr eden bid'at ehlinden olur.

Peygamberlerin mucizelerinin bir anlamı kalmaz, düşüncesiyle evliyanın kerametini inkâr eden kişi şu üç kısımdan birindedir mutlaka.

1-Ya peygamber olmayan bir kısım insanların kerametini anlatan ayet-i kerimeleri inkâr etmektedir veya inkâr etmez. İnkâr ederse kâfir olur.

2- Ayet-i kerimeleri inkâr etmeyip inandığı halde ayet-i kerimelerde sözü geçen şahısların peygamber olduğunu söylerse yine kâfir olur.

3- Söz konusu ayet-i kerimeleri kabul edip, içinde geçen kimselerin peygamber olmadığına da inanırsa bu kerametlerin peygamber olmayan (veli) kullara ait olduğunu kabul etmiş olur ve evliyanın kerametini caiz görür. Zira Allah Teâlâ şöyle buyuruyor: "Kitaptan bilgisi olan biri, "Ben onu, gözünü kapayıp aç madan önce sana getiririm" dedi"

Bu ayet-i kerimede sözü geçen kişi, Asaf b. Berhiya olup peygamber değil, aksine veli bir kuldur. Süleyman b. Davut (aleyhi's-selam)'in ümmetindendi. Süleyman b. Davut (aleyhi's-selam)'in ümmeti için keramet göstermek caiz ise, Peygamber Efendimiz (sallallahu 'aleyhi ve sellem)'in ümmeti için de caiz olmalıdır. Üstelik Peygamber Efendimiz (sallallahu aleyhi ve sellem), Hz. Süleyman (aleyhi's-selam)'dan üstün olduğu gibi, ümmeti de Süleyman'ın kavminden daha üstündür.

Kerameti inkâr eden kişi "ayet-i kerimede sözü edilen keramet nihayetinde Süleyman (aleyhis-selam)'a aittir." diyecek olursa, biz de ona "Ümmeti Muhammed'den birinin göstereceği keramet de Peygamber Efendimiz (sallallahu 'aleyhi ve sellem)'e aittir." deriz.

"(Ey Meryem!) Hurma ağacını kendine doğru silkele ki sana taze hurma dökülsün" ayet-i kerimesinde ifade edildiği gibi Allah Teâlâ kuru hurma ağacını bir anda yem yeşil yapmış ve taptaze hurma çıkartmıştır. Bu harikulade olay Meryem anamızın bir kerametidir ve Meryem, peygamber değildir.

"...Zekeriya, onun bulunduğu bölmeye her girişinde yanında bir yiyecek bu lurdu. "Meryem! Bu sana nereden geldi?" derdi. O da "Bu, Allah katından" diye cevap verirdi. Zira Allah, dilediğine hesapsız rızık verir."

Ashabı Kehf'in kıssası da bu konuyla ilgili deliller arasındadır. Allah Teâlâ onlara olağanüstü şeyler sağlayarak ikramda bulunmuştur. Halbuki onlar pey gamber değildiler.

Önceki ümmetlerde bunlar caiz olduğuna göre, Ümmet-i Muhammet için evliyanın kerameti niye caiz olmasın ki. Oysa Allah Teâlâ ümmeti Muhammed'e hitaben "Siz insanlar için çıkartılmış en hayırlı ümmetsiniz; iyiliği emreder, kötülükten menedersiniz." buyurmuştur.

Rüyada Köy Görmek

İbn-i Sîrîn Tarafından Yapılan Rüya Tabiri:Rüyada Köy Görmek;İsmini bilmediğiniz bir köyde olduğunuzu görmek; hayra. İsmini bildiğiniz bir köyde olduğunuzu görmek; kötülüğe. Köyden çıktığınızı görmek; iyiye. Köye girmek; kötüye işarettir. İbn-i Sîrîn Kirmanî Tarafından Yapılan Rüya Tabiri:Rüyada Köy Görmek; Harabe bir şehirden mamur bir köye girdiğinizi ve köyde çeşitli nimetler olduğunu görmek; hayır, bereket, izzet ve bahta. Yukarıdakinin aksini görmek; şer ve bahtsızlığa. Bir köye girdiğinizi görmek; iyiye tabir edilir. KirmanîCabir Mağribî Tarafından Yapılan Rüya Tabiri:Rüyada Köy Görmek; Size bir köy verdiklerini görmek; köyün abatlığı ve güzelliği miktarınca menfaat elde edeceğinize, bu köyün kurak veya harabe bir köy olduğunu görmek ise kötüye işarettir. Cabir Mağribî İmam Nablusi Tarafından Yapılan Rüya Tabiri: Rüyada köy görmek çok çalışmaktan dolayı iyice yorulduğunuza, dinlenmeniz gerektiğine yorumlanir. İmam Nablusi İmam Nablusi Tarafından Yapılan Rüya Tabiri: Rüyada köy görmek: «Elçilerimiz İbrahim'e o müjdeyi getirince dediler ki: «Biz bu memleketin ahalisini helak edeceğiz. Çünkü onun ahalisi zalim oldular.» (Sûre-i Ankebut, ayet 31) mealindeki ayet işaretince zulüm ve helaka delalet eder.Rüyada mamur bir köye girdiğini gören kimse, bir kimse ile kavga eder. Yahut o kimseyi öldürür.Bir şehirden bir köye geçtiğini gören kimse, güzel bir işe bayağı bir işi tercih eder yahut iyi bir işi yapar, sonradan bu işin kötü olduğunu zannederek pişman olur. Ya da işin hakikatına vakıf olmadığı halde şer zannettiği hayırlı bir işi yapar.Bir köye girdiğini gören kimse, bir sultana yakın olur. Yahut güzel bir amel yapmaya başlar. Bir köyden çıktığını gören kimse, sıkıntıdan halas olarak rahatlığa erişir.Mamur bir köyün harap olduğunu, arazi ve ziraat yerlerinin boş kaldığını görse, o köy halkının düşecekleri sapıklığa ve erişecekleri bela ve musibete delalet eder.Bir köyü mamur bir vaziyette görmek, dindarlığa delalet eder. önceden mamur olan yerleri görmek, yine dindarlığa ve tevbe etmeye delalet eder.Tanınan ve bilinen bir köy, köyün kendisine, içinde oturanlar, oradan gelecek şeye ve köyle tanınan ve oraya nisbet edilen bir şeye delalet eder.Bazan köy, karanlık odaya, bid'at, fesad ve cemiyetten çıkmaya delalet eder. Bazan da karmca yuvasına, karınca yuvası da, köye delalet eder.Bir kimse rüyada bir köprü yıksa yahut ifsad etse yahut bir köyün harap olduğunu ve içinde oturanların dağıldığını yahut da köyü sel götürdüğünü ya da köyün yandığını görse ve o köy de bilinen ve tanınan bir köy ise, o köy halkı sultanın zulmüne uğrar. Bazan da bu rüya, çekirge, dolu, afet, bela ve veba gibi şeylere delalet eder.Eğer bunlardan, bir şey meydana çıkmazsa rüya sahibinin evi tarafında karıncaların girip çıktıkları deliği kapamasına delalet eder. Eğer köy tanınmıyorsa, yukardaki tabirin aksine tabir edilir.Bir kimse bir köyden çıktığını görse, o kimsenin halinin iyi ok u-ğuna delalet eder. Bir köyden bir şehtre naklettiğini gören kimse, meşakkattan rahatlığa, korkudan da emniyete erişir. Bir şehirden bir köye naklettiğini gören kimse, rahatlıktan meşakkata, emniyetten de korkuya düşer.İmam NablusiSeyyid Süleyman Tarafından Yapılan Rüya Tabiri: Kirmani demiştir ki: Bir köyde olduğunu gören, dinde fesata düşer. Köyden şehire geldiğini gören, dinde selamet bulur, işlerinde hayra ulaşır, korkularından kurtulur, yeni ni'metler elde eder. Köyden çıkmak, iyidir. Bir köyün sel veya başka bir sebeple harap olduğunu görmek; o bölge hükümdarının zulmüne işarettir. Bir köye girenin eline, rızk geçer. Ağaçları kesilmiş, hayvanları alınmış yahut ekinleri yenilmiş bir köy görmek; orada yaşayanların zarurete, darlığa düşeceklerine işarettir. Köyü şenlenmiş görmek; hayır ve berekettir.Köyde çalıştığını görenin, rızkı bol olur. Köyleri ölçtüğünü gören, başladığı işte muvaffak olur. Köyün büyüdüğünü görmek mal ve hayırdır.Seyyid Süleyman Read the full article

বিদআতের কি? বিদআত কাকে বলা হয়? বিদআতী কাজের পরিণতি কি?

বিদআত পারিভাষিক অর্থে সুন্নাতের বিপরীত বিষয়কে ‘বিদআত বলা হয়। আর শারঈ অর্থে বিদআত হলো: ‘আল্লাহর নৈকট্য হাসিলের উদ্দেশ্যে ধর্মের নামে নতুন কোন প্রথা চালু করা, যা শরীয়তের কোন সহীহ দলীলের উপরে ভিত্তিশীল নয় (আল-ইতিছাম ১/৩৭পৃঃ)।

বিদআত সুন্নাতকে ধ্বংস করে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়

বিদআতের পরিণতি ১. ঐ বিদআতী কাজ আল্লাহর দরবারে গৃহীত হবেনা।  ২. বিদআতী কাজের ফলে মুসলিম সমাজে গোমরাহীর ব্যপকতা লাভ করে।  ৩. আর এই গোমরাহীর ফলে বিদআতীকে জাহান্নাম ভোগ করতে হবে।  রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: ‘যে ব্যক্তি আমাদের শরীয়তে এমন কিছু নতুন সৃষ্টি করল, যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যাত। (বুখারী ও মুসলিম) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামআরো বলেছেন: “وَإِيِّاكُمْ وَ مُحْدَثَاتِ الأُمُوْرِ فَإِنَّ كُلَّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ وَكُلَّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٍ وَ كُلَّ ضَلاَلَةٍ فِيْ النَّارِ” অর্থ: ‘আর তোমরা দ্বীনের মধ্যে নতুন সৃষ্টি করা হতে সাবধান থাক! নিশ্চয় প্রত্যেক নতুন সৃষ্টিই বিদআত, আর প্রত্যেক বিদ‘আতই হলো গোমরাহী, আর প্রত্যেক গোমরাহীর পরিণাম হলো জাহান্নাম। (আহমাদ, আবূদাঊদ, তিরমিযী)

 ।বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।” ✔📚 (মুসলিম-৩২৪৩)

#বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।”  (মুসলিম-৩২৪৩)

মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদআত কারো জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে ইত্যাদি উপলক্ষে ‘বিশেষ দিবস বা বার্ষিকী’ উদযাপন করা একটি ইয়াহুদী-খ্রীস্টানদের বিজাতীয় সংকৃতি, আর মুসলমানদের জন্য অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।

খ্রীস্টানরা ঈসা (আঃ) এর জন্ম উপলক্ষে “ক্রিসমাস” বা বড়দিন পালন করে। খ্রীস্টানদের দেখাদেখি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর প্রায় ৪৫০ বছর পরে ইরাকের শিয়ারা মুসলমানদের মাঝে প্রথম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথিত জন্মদিন, ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে “ঈদে মিলাদুন্নবী” নামে বিদাতী একটা অনুষ্ঠান চালু করে। ভারত, পাকিস্থান, বাংলাদেশের অল্প শিক্ষিত হুজুরেরা ইরাকের বিভ্রান্ত শিয়াদের দেখাদেখি ঈদে মিলাদুন্নবী নামের এই “বিদাতী ঈদ” পালন করা আমাদের দেশেও আমদানি করেছে।

বিদাতের রকম ফের:  বিদাত করা মানে রসুল(স)কে অপমান করা।প্রতিটি বিদাত সুন্নাহকে খেয়ে ফেলে)। বর্তমানে প্রচলিত কিছু বিদাআত যেমন,  নামাজে মুখে নিয়ত পাট ঈদে মিলাদুন্নবী দলবদ্ধ যিকির কুলখানী চল্লিশা খতমে জালালী-ইউনুস ফাতেহাখানি নতুন দোকান বা বাড়ীতে প্রচলিত মিলাদ  মৃত্যু দিবস জন্মবার্ষিকী দিবস পালন(ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর ব্যতিত) মৃত ব্যক্তির কাযা নামাজের কফফারা ইলিয়াসী তবলিগ জামাত চিল্লা দেয়া পিরের কাছে মুরীদ হওয়া,  সম্মিলিত/আখেরী মোনাজাত ইত্যাদি। সবে বরাত সলাতের কাফফারা  কাব্লাল জুম্মা নামক চার রাকাত সালাত কিয়াম করা, টঙ্গীর ময়দানে কথিত আখিরী মোনাজাতে অংশগ্রহণ করা, মৃত ব্যাক্তির নামে সাদাকা সবাই মিলে খাওয়া, জানাজার লাশ নিয়ে যাওয়ার সময় তার পিছনে পিছনে উচ্চস্বরে তাকবীর দেয়া ও বিভিন্ন জিকির করা, কবরে গোলাম জল ছিটানো, যে কাপড় দ্বারা খাটলি ঢেকে রাখা হয় সেই কাপড়ে আয়াতুল কুরসীসহ বিভিন্ন সূরা,দুয়া লেখা, খাটলি নিয়ে যাওয়ার সময় দুইবার রাখা, শোক দিবস পালন করা, চার পরে কুল কবরের চার কোনায় খেজুরের ডাল লাগানো , কবর জিয়ারত করতে গিয়ে সাতবার সূরা ফাতিহা,তিনবার সূরা ইখলাস,সাতবার দুরুদ শরীফ পাঠ করা  নির্দিষ্ট করে সাতাশ রমজানে , দুই ঈদের দিনে, জুমআর দিনে কবর জিয়ারত করা, মৃত ব্যাক্তির নাম কোরান খতমের আয়োজন করা, লাশ দেখার জন্য মহিলাদের ভিড় করা, হজ্জে যাওয়ার আগে কিংবা পরে বিশাল খানার আয়োজন করা

বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

The consequence of bid'at is hell

বিদআতের কি? বিদআত কাকে বলা হয়? বিদআতী কাজের পরিণতি কি?

বিদআত পারিভাষিক অর্থে সুন্নাতের বিপরীত বিষয়কে ‘বিদআত বলা হয়। আর শারঈ অর্থে বিদআত হলো: ‘আল্লাহর নৈকট্য হাসিলের উদ্দেশ্যে ধর্মের নামে নতুন কোন প্রথা চালু করা, যা শরীয়তের কোন সহীহ দলীলের উপরে ভিত্তিশীল নয় (আল-ইতিছাম ১/৩৭পৃঃ)।

বিদআত সুন্নাতকে ধ্বংস করে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়

বিদআতের পরিণতি ১. ঐ বিদআতী কাজ আল্লাহর দরবারে গৃহীত হবেনা।  ২. বিদআতী কাজের ফলে মুসলিম সমাজে গোমরাহীর ব্যপকতা লাভ করে।  ৩. আর এই গোমরাহীর ফলে বিদআতীকে জাহান্নাম ভোগ করতে হবে।  রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: ‘যে ব্যক্তি আমাদের শরীয়তে এমন কিছু নতুন সৃষ্টি করল, যা তার মধ্যে ন���ই, তা প্রত্যাখ্যাত। (বুখারী ও মুসলিম) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামআরো বলেছেন: “وَإِيِّاكُمْ وَ مُحْدَثَاتِ الأُمُوْرِ فَإِنَّ كُلَّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ وَكُلَّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٍ وَ كُلَّ ضَلاَلَةٍ فِيْ النَّارِ” অর্থ: ‘আর তোমরা দ্বীনের মধ্যে নতুন সৃষ্টি করা হতে সাবধান থাক! নিশ্চয় প্রত্যেক নতুন সৃষ্টিই বিদআত, আর প্রত্যেক বিদ‘আতই হলো গোমরাহী, আর প্রত্যেক গোমরাহীর পরিণাম হলো জাহান্নাম। (আহমাদ, আবূদাঊদ, তিরমিযী)

 ।বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।” ✔📚 (মুসলিম-৩২৪৩)

#বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।”  (মুসলিম-৩২৪৩)

মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদআত কারো জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে ইত্যাদি উপলক্ষে ‘বিশেষ দিবস বা বার্ষিকী’ উদযাপন করা একটি ইয়াহুদী-খ্রীস্টানদের বিজাতীয় সংকৃতি, আর মুসলমানদের জন্য অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।

খ্রীস্টানরা ঈসা (আঃ) এর জন্ম উপলক্ষে “ক্রিসমাস” বা বড়দিন পালন করে। খ্রীস্টানদের দেখাদেখি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর প্রায় ৪৫০ বছর পরে ইরাকের শিয়ারা মুসলমানদের মাঝে প্রথম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথিত জন্মদিন, ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে “ঈদে মিলাদুন্নবী” নামে বিদাতী একটা অনুষ্ঠান চালু করে। ভারত, পাকিস্থান, বাংলাদেশের অল্প শিক্ষিত হুজুরেরা ইরাকের বিভ্রান্ত শিয়াদের দেখাদেখি ঈদে মিলাদুন্নবী নামের এই “বিদাতী ঈদ” পালন করা আমাদের দেশেও আমদানি করেছে।

বিদাতের রকম ফের:  বিদাত করা মানে রসুল(স)কে অপমান করা।প্রতিটি বিদাত সুন্নাহকে খেয়ে ফেলে)। বর্তমানে প্রচলিত কিছু বিদাআত যেমন,  নামাজে মুখে নিয়ত পাট ঈদে মিলাদুন্নবী দলবদ্ধ যিকির কুলখানী চল্লিশা খতমে জালালী-ইউনুস ফাতেহাখানি নতুন দোকান বা বাড়ীতে প্রচলিত মিলাদ  মৃত্যু দিবস জন্মবার্ষিকী দিবস পালন(ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর ব্যতিত) মৃত ব্যক্তির কাযা নামাজের কফফারা ইলিয়াসী তবলিগ জামাত চিল্লা দেয়া পিরের কাছে মুরীদ হওয়া,  সম্মিলিত/আখেরী মোনাজাত ইত্যাদি। সবে বরাত সলাতের কাফফারা  কাব্লাল জুম্মা নামক চার রাকাত সালাত কিয়াম করা, টঙ্গীর ময়দানে কথিত আখিরী মোনাজাতে অংশগ্রহণ করা, মৃত ব্যাক্তির নামে সাদাকা সবাই মিলে খাওয়া, জানাজার লাশ নিয়ে যাওয়ার সময় তার পিছনে পিছনে উচ্চস্বরে তাকবীর দেয়া ও বিভিন্ন জিকির করা, কবরে গোলাম জল ছিটানো, যে কাপড় দ্বারা খাটলি ঢেকে রাখা হয় সেই কাপড়ে আয়াতুল কুরসীসহ বিভিন্ন সূরা,দুয়া লেখা, খাটলি নিয়ে যাওয়ার সময় দুইবার রাখা, শোক দিবস পালন করা, চার পরে কুল কবরের চার কোনায় খেজুরের ডাল লাগানো , কবর জিয়ারত করতে গিয়ে সাতবার সূরা ফাতিহা,তিনবার সূরা ইখলাস,সাতবার দুরুদ শরীফ পাঠ করা  নির্দিষ্ট করে সাতাশ রমজানে , দুই ঈদের দিনে, জুমআর দিনে কবর জিয়ারত করা, মৃত ব্যাক্তির নাম কোরান খতমের আয়োজন করা, লাশ দেখার জন্য মহিলাদের ভিড় করা, হজ্জে যাওয়ার আগে কিংবা পরে বিশাল খানার আয়োজন করা

বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

The consequence of bid'at is hell

বিদআতের কি? বিদআত কাকে বলা হয়? বিদআতী কাজের পরিণতি কি?

বিদআত পারিভাষিক অর্থে সুন্নাতের বিপরীত বিষয়কে ‘বিদআত বলা হয়। আর শারঈ অর্থে বিদআত হলো: ‘আল্লাহর নৈকট্য হাসিলের উদ্দেশ্যে ধর্মের নামে নতুন কোন প্রথা চালু করা, যা শরীয়তের কোন সহীহ দলীলের উপরে ভিত্তিশীল নয় (আল-ইতিছাম ১/৩৭পৃঃ)।

বিদআত সুন্নাতকে ধ্বংস করে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়

বিদআতের পরিণতি ১. ঐ বিদআতী কাজ আল্লাহর দরবারে গৃহীত হবেনা।  ২. বিদআতী কাজের ফলে মুসলিম সমাজে গোমরাহীর ব্যপকতা লাভ করে।  ৩. আর এই গোমরাহীর ফলে বিদআতীকে জাহান্নাম ভোগ করতে হবে।  রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: ‘যে ব্যক্তি আমাদের শরীয়তে এমন কিছু নতুন সৃষ্টি করল, যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যাত। (বুখারী ও মুসলিম) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামআরো বলেছেন: “وَإِيِّاكُمْ وَ مُحْدَثَاتِ الأُمُوْرِ فَإِنَّ كُلَّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ وَكُلَّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٍ وَ كُلَّ ضَلاَلَةٍ فِيْ النَّارِ” অর্থ: ‘আর তোমরা দ্বীনের মধ্যে নতুন সৃষ্টি করা হতে সাবধান থাক! নিশ্চয় প্রত্যেক নতুন সৃষ্টিই বিদআত, আর প্রত্যেক বিদ‘আতই হলো গোমরাহী, আর প্রত্যেক গোমরাহীর পরিণাম হলো জাহান্নাম। (আহমাদ, আবূদাঊদ, তিরমিযী)

 ।বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।” ✔📚 (মুসলিম-৩২৪৩)

#বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।”  (মুসলিম-৩২৪৩)

মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদআত কারো জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে ইত্যাদি উপলক্ষে ‘বিশেষ দিবস বা বার্ষিকী’ উদযাপন করা একটি ইয়াহুদী-খ্রীস্টানদের বিজাতীয় সংকৃতি, আর মুসলমানদের জন্য অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।

খ্রীস্টানরা ঈসা (আঃ) এর জন্ম উপলক্ষে “ক্রিসমাস” বা বড়দিন পালন করে। খ্রীস্টানদের দেখাদেখি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর প্রায় ৪৫০ বছর পরে ইরাকের শিয়ারা মুসলমানদের মাঝে প্রথম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথিত জন্মদিন, ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে “ঈদে মিলাদুন্নবী” নামে বিদাতী একটা অন��ষ্ঠান চালু করে। ভারত, পাকিস্থান, বাংলাদেশের অল্প শিক্ষিত হুজুরেরা ইরাকের বিভ্রান্ত শিয়াদের দেখাদেখি ঈদে মিলাদুন্নবী নামের এই “বিদাতী ঈদ” পালন করা আমাদের দেশেও আমদানি করেছে।

বিদাতের রকম ফের:  বিদাত করা মানে রসুল(স)কে অপমান করা।প্রতিটি বিদাত সুন্নাহকে খেয়ে ফেলে)। বর্তমানে প্রচলিত কিছু বিদাআত যেমন,  নামাজে মুখে নিয়ত পাট ঈদে মিলাদুন্নবী দলবদ্ধ যিকির কুলখানী চল্লিশা খতমে জালালী-ইউনুস ফাতেহাখানি নতুন দোকান বা বাড়ীতে প্রচলিত মিলাদ  মৃত্যু দিবস জন্মবার্ষিকী দিবস পালন(ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর ব্যতিত) মৃত ব্যক্তির কাযা নামাজের কফফারা ইলিয়াসী তবলিগ জামাত চিল্লা দেয়া পিরের কাছে মুরীদ হওয়া,  সম্মিলিত/আখেরী মোনাজাত ইত্যাদি। সবে বরাত সলাতের কাফফারা  কাব্লাল জুম্মা নামক চার রাকাত সালাত কিয়াম করা, টঙ্গীর ময়দানে কথিত আখিরী মোনাজাতে অংশগ্রহণ করা, মৃত ব্যাক্তির নামে সাদাকা সবাই মিলে খাওয়া, জানাজার লাশ নিয়ে যাওয়ার সময় তার পিছনে পিছনে উচ্চস্বরে তাকবীর দেয়া ও বিভিন্ন জিকির করা, কবরে গোলাম জল ছিটানো, যে কাপড় দ্বারা খাটলি ঢেকে রাখা হয় সেই কাপড়ে আয়াতুল কুরসীসহ বিভিন্ন সূরা,দুয়া লেখা, খাটলি নিয়ে যাওয়ার সময় দুইবার রাখা, শোক দিবস পালন করা, চার পরে কুল কবরের চার কোনায় খেজুরের ডাল লাগানো , কবর জিয়ারত করতে গিয়ে সাতবার সূরা ফাতিহা,তিনবার সূরা ইখলাস,সাতবার দুরুদ শরীফ পাঠ করা  নির্দিষ্ট করে সাতাশ রমজানে , দুই ঈদের দিনে, জুমআর দিনে কবর জিয়ারত করা, মৃত ব্যাক্তির নাম কোরান খতমের আয়োজন করা, লাশ দেখার জন্য মহিলাদের ভিড় করা, হজ্জে যাওয়ার আগে কিংবা পরে বিশাল খানার আয়োজন করা

বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

The consequence of bid'at is hell

বিদআতের কি? বিদআত কাকে বলা হয়? বিদআতী কাজের পরিণতি কি?

বিদআত পারিভাষিক অর্থে সুন্নাতের বিপরীত বিষয়কে ‘বিদআত বলা হয়। আর শারঈ অর্থে বিদআত হলো: ‘আল্লাহর নৈকট্য হাসিলের উদ্দেশ্যে ধর্মের নামে নতুন কোন প্রথা চালু করা, যা শরীয়তের কোন সহীহ দলীলের উপরে ভিত্তিশীল নয় (আল-ইতিছাম ১/৩৭পৃঃ)।

বিদআত সুন্নাতকে ধ্বংস করে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়

বিদআতের পরিণতি ১. ঐ বিদআতী কাজ আল্লাহর দরবারে গৃহীত হবেনা।  ২. বিদআতী কাজের ফলে মুসলিম সমাজে গোমরাহীর ব্যপকতা লাভ করে।  ৩. আর এই গোমরাহীর ফলে বিদআতীকে জাহান্নাম ভোগ করতে হবে।  রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: ‘যে ব্যক্তি আমাদের শরীয়তে এমন কিছু নতুন সৃষ্টি করল, যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যাত। (বুখারী ও মুসলিম) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামআরো বলেছেন: “وَإِيِّاكُمْ وَ مُحْدَثَاتِ الأُمُوْرِ فَإِنَّ كُلَّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ وَكُلَّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٍ وَ كُلَّ ضَلاَلَةٍ فِيْ النَّارِ” অর্থ: ‘আর তোমরা দ্বীনের মধ্যে নতুন সৃষ্টি করা হতে সাবধান থাক! নিশ্চয় প্রত্যেক নতুন সৃষ্টিই বিদআত, আর প্রত্যেক বিদ‘আতই হলো গোমরাহী, আর প্রত্যেক গোমরাহীর পরিণাম হলো জাহান্নাম। (আহমাদ, আবূদাঊদ, তিরমিযী)

 ।বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।” ✔📚 (মুসলিম-৩২৪৩)

#বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।”  (মুসলিম-৩২৪৩)

মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদআত কারো জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে ইত্যাদি উপলক্ষে ‘বিশেষ দিবস বা বার্ষিকী’ উদযাপন করা একটি ইয়াহুদী-খ্রীস্টানদের বিজাতীয় সংকৃতি, আর মুসলমানদের জন্য অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।

খ্রীস্টানরা ঈসা (আঃ) এর জন্ম উপলক্ষে “ক্রিসমাস” বা বড়দিন পালন করে। খ্রীস্টানদের দেখাদেখি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর প্রায় ৪৫০ বছর পরে ইরাকের শিয়ারা মুসলমানদের মাঝে প্রথম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথিত জন্মদিন, ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে “ঈদে মিলাদুন্নবী” নামে বিদাতী একটা অনুষ্ঠান চালু করে। ভারত, পাকিস্থান, বাংলাদেশের অল্প শিক্ষিত হুজুরেরা ইরাকের বিভ্রান্ত শিয়াদের দেখাদেখি ঈদে মিলাদুন্নবী নামের এই “বিদাতী ঈদ” পালন করা আমাদের দেশেও আমদানি করেছে।

বিদাতের রকম ফের:  বিদাত করা মানে রসুল(স)কে অপমান করা।প্রতিটি বিদাত সুন্নাহকে খেয়ে ফেলে)। বর্তমানে প্রচলিত কিছু বিদাআত যেমন,  নামাজে মুখে নিয়ত পাট ঈদে মিলাদুন্নবী দলবদ্ধ যিকির কুলখানী চল্লিশা খতমে জালালী-ইউনুস ফাতেহাখানি নতুন দোকান বা বাড়ীতে প্রচলিত মিলাদ  মৃত্যু দিবস জন্মবার্ষিকী দিবস পালন(ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর ব্যতিত) মৃত ব্যক্তির কাযা নামাজের কফফারা ইলিয়াসী তবলিগ জামাত চিল্লা দেয়া পিরের কাছে মুরীদ হওয়া,  সম্মিলিত/আখেরী মোনাজাত ইত্যাদি। সবে বরাত সলাতের কাফফারা  কাব্লাল জুম্মা নামক চার রাকাত সালাত কিয়াম করা, টঙ্গীর ময়দানে কথিত আখিরী মোনাজাতে অংশগ্রহণ করা, মৃত ব্যাক্তির নামে সাদাকা সবাই মিলে খাওয়া, জানাজার লাশ নিয়ে যাওয়ার সময় তার পিছনে পিছনে উচ্চস্বরে তাকবীর দেয়া ও বিভিন্ন জিকির করা, কবরে গোলাম জল ছিটানো, যে কাপড় দ্বারা খাটলি ঢেকে রাখা হয় সেই কাপড়ে আয়াতুল কুরসীসহ বিভিন্ন সূরা,দুয়া লেখা, খাটলি নিয়ে যাওয়ার সময় দুইবার রাখা, শোক দিবস পালন করা, চার পরে কুল কবরের চার কোনায় খেজুরের ডাল লাগানো , কবর জিয়ারত করতে গিয়ে সাতবার সূরা ফাতিহা,তিনবার সূরা ইখলাস,সাতবার দুরুদ শরীফ পাঠ করা  নির্দিষ্ট করে সাতাশ রমজানে , দুই ঈদের দিনে, জুমআর দিনে কবর জিয়ারত করা, মৃত ব্যাক্তির নাম কোরান খতমের আয়োজন করা, লাশ দেখার জন্য মহিলাদের ভিড় করা, হজ্জে যাওয়ার আগে কিংবা পরে বিশাল খানার আয়োজন করা

বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম

The consequence of bid'at is hell

Kuranın kitap halinde toplanmasına sahabeden kaviller toplamışsınız ama harekelenmeye dair bir kavil toplamamışsınız. Kendi sözlerinizi eklemişsiniz. Kuran'ın harekelenmesi hicri ikinci asırda gerçekleşen bir şey. Sahebelerden buna delil bulamazsınız. Dilediğinizi güzel bir maslahat sayıyorsunuz ve dilediğinizi her bidat dalalettir sınıfına atıyorsunuz. Kurana hareke eklenmesi hakkında söylediğiniz sözler sizin kendi sözleriniz. Bu hicri ikinci asırda olmuş bir şey. Buna dair Kur'an'da veya Sünnette bir emir var mı? Eğer ihtilaf kaybolsun, ümmete faydası olsun diye bu da güzel bir maslahattır derseniz, birisi de size karşı gelir ve o da, Süyuti ve diğer alimler gibi bu günde toplanıp Peygamber ص'in hayatına dair bir şeyler anlatmanın, yemekler tertip etmenin, fakire fukaraya karşı ziyafetler vermenin güzel bir maslahat olduğunu ve bunun cahillikle bocalamış halka, hem peygamber sevgisi bakımından hem de doğru olanı hatırlatmak bakımından güzel olduğunu ve sevap kazandıracağını söyler. Eğer maksadınız kendi meşrebinize uydurmak değil de, el-Malik ve eş-Şatibi gibi bid'atlara dar kapsamlı bakmak ise, bunu onlar gibi bir düşünün.

Söz, idrak edenler için kısa tutulur, ancak bazıları için cildler halinde kitap telif etmek gerekiyor demek ki. Dilediğimi maslahattan saydığımı iddia etmeniz hiç hoş olmamış, zira bu konuda gerekli usulü açıkladığımı düşünüyorum. Kurân'ın harekelendirilmesi bahsettiğim minvalde olduğu için tekrar zikretmeye hacet duymadım. Kurân'ın harekelendirilmesi hakkında onlarca rivayet bırakabilirim. Hatta bunu kerih ve caiz gören onca Tâbiîn imâmlarını da. نقط المصحف (Kurân'ın harekelendirilmesi) hicri 2. Yüzyılda başlanmamıştır. Bu işi ilk üstlenen Ebû'l Esved ed-düeli (h. 69) olarak bilinir. Bir rivâyete göre Alî, diğer rivayete göre Ömer, bir diğerine göre Muaviye radiyallahu anhum, bir diğer rivayete göre de Abdulmelik b. Mervan (Haccac b. Yusuf aracılığıyla Nasr b. Asım'ı) tarafından görevlendirilmiştir. Daha sonra ise talebesi İbn Ya'mer (h. 89) bu işi üstlenmiş ve bu şekilde Kurân'ın harekelenmesi günümüze kadar ilerlemiştir. Buna dâir Kurân ve sünnette bir emir veya nehiy olmadığı için Mesalih-i Mürsele deniliyor. Bunda bir mefsedetin defi söz konusu olduğu için maslahattır. O da Kurân'ın korunmasıdır. Nitekim bu konuda gelen nakilde bedevi biri tevbe süresini okuyan birine denk gelip إن الله بريء من المشركين ورسوله ayetinde ِرسوله ifadesini cer ile okuduğunu duyunca mananın değişmesi ile "Allâh, Rasulünden beri mi oldu? Muhakkak O, ondan beri olduysa bende ondan beriyim" şeklinde ki yanılgısı sebebiyle bu mefsedetin önüne maslahat ile geçildiği rivayet edilir.

Sizin bahsettiğiniz emsaller ise hangi mefsedeti doğurabilir ki, maslahat gereği yapılması mümkün olsun? İnsanlara peygamber sevgisini kazandırmak için birçok meşru yol varken, neden böylesi bir yola (kandillere) başvurulsun? Bence siz bu kaidenin şartlarını ve bid'at ile mesalih-i mürsele arasındaki farkı araştırın derim.

Vesselam.

💫💫💫

Resulullah sallallahu aleyhi ve sellem buyurdu ki;

Ashabıma sebbetmeyiniz, (hakaret etmeyiniz) sizden birisi uhud dağı kadar altın infak etseydi ashabımdan (birinin verdiği yarım müdde ulaşamazdı.”

(Ayrıca bk. Ebû Davud et-Tayâlisinin müsnedi, hadis no: 21, 83, Sunen-i Ebî Davud 39. Kitab. bab 10;

💫💫💫

Sahabeler hakkında kötü konuşmak caiz değildir. Sahabeler hakkında kötü konuşanlar için ehli bid'at denilmiştir.Sahabelere İbadetlerde Yetişilemiyeceğine İşaret Eden Hadis-i Şerifler:

1) Onların Bir Saatlik Ameli Sizden Birinin Bir Ömürlük Amelinizden Hayırlıdır:

Rabbim cümlesinden razı olsun

MEVLİD KANDİLİ VE BİDAT TARTIŞMALARI HAKKINDA

Mevlid Kandili geldiği için yine bazı kimseler taassub derecesine varırcasına bu yanlış ameli savunuyor. Evvela bilinmesi gereken şu; bu konuda ortaya ayet/hadis koyuyor olmanız, yaptığınızı doğru kılmaz. Hariciler Ali-Muaviye savaşı hakkında iki tarafında kafir olduğunu söyleyip isyan ettiğinde onlar da ayet söylemişti. Mutezile çıkıp kabir azabı yoktur, şefaat yoktur vs gibi pek çok konuda muhalefet ettiğinde onlar da ayetlere dayanıyordu. Mürcie, kişi ne yaparsa yapsın, bütün büyük günahları işlese de imanına zarar gelmez ve bir kez dine giren bir daha çıkmaz gibi görüşler ortaya attığında hadislere/ayetlere dayanmış, sözlerini desteklemişti.

Yani sizin bu kandiller konusunda ve özellikle Mevlid kandili konusunda; pazartesi-perşembe günü nafile ibadetlerin yapılmasına dair gelen hadisi, Ebu Leheb'in Rasulullah (sallallahu aleyhi ve sellem) doğunca sevincinden kölesini azad etmesi sebebiyle azabının hafifletilmesine dair rivayeti paylaşmanız, takip ettiğiniz hocaların bunları zikredip üzerine dakikalarca konuşuyor olması bunların doğru olduğunu ispat etmiyor.

Kısacası "Kitaba uymak ile Kitabına UYDURMAK" bambaşka şeylerdir.

Peki insanlar bu günlerde oruç tutup, salavat getiriyor diye neden rahatsız oluyoruz? İnsanların sevap kazanmasını, peygamberi sevmesini, bu sevgiyi izhar etmelerini mi istemiyoruz? El-Cevap "KOCAMAN BİR HAYIR" . Elbette Rasulullah (sallallahu aleyhi ve sellem)'in sevilmesi, anılması, Müslümanın hayatında daima yer edinmesi bizim de istek ve amaçlarımızdandır. Ancak nasıl ki fakirlere dağıtmak için gidip hırsızlık yapmıyorsak, Peygambere olan sevgimizi ve bağlılığımızı göstereceğiz diye emredilmemiş, aksine yasaklanmış işlere de girmeyeceğiz.

Rasulullah (sallallahu aleyhi ve sellem)'den gelen hutbetul hace isimli bir konuşma metni vardır. Her hutbe öncesi bunları tekrar ederek konuşmaya başlamış, ümmetin alimleri de her konuşmaya, her kitap yazmaya başladıklarında bu sözlerle başlamışlardır. Bu hutbetul hace'nin başlangıç kısmında şöyle bir uyarı vardır;

“Muhakkak ki, en güzel söz / sözlerin en güzeli Allah’ın kitabıdır. Hedyin / yol gösterici rehberlerin en güzeli, (Hz.) Muhammed’in rehberliğidir. İşlerin en kötüsü sonradan icat edilenlerdir (bidatlardır). Her bidat dalalettir."

Sahih-i Müslim, Cuma, 13;

İbn Hacer el-Askalani, 10/511

Yine bu bidat, yani sonradan ortaya çıkarılan işlerle ilgili şöyle uyarılar vardır;

Hz. Âişe"nin naklettiğine göre, Rasûlullah (sallallahu aleyhi ve sellem) şöyle buyurmuştur:

“Kim bizim bu dinimizde olmayan bir şeyi sonradan ortaya koyarsa, o reddedilir.”

Sahih-i Muslim, Akdiye, 17;

Sahih-i Buhârî, Sulh, 5)

Abdullah b. Abbâs"ın naklettiğine göre,

Rasûlullah (sallallahu aleyhi ve sellem) şöyle buyurmuştur:

“Allah, bid"atını bırakmadıkça bid"at sahibinin amelini kabul etmeyi reddeder.”

İbn Mâce, Sünnet, 7

Hadisler bize gösteriyor ki "dini" manada ortaya çıkarılan her yenilik (bid'at) yasaklanmış ve bidat işleyenlerin amelleri red edilmiştir. Hal böyleyken kalkıp niye bidatler hakkında konuşuyorsunuz diyemezsiniz. Bu, Rasulullah (sallallahu aleyhi ve sellem)'in bizlere EMRİDİR. Sadece hutbetul hace'deki YASAKLAMA bütün Müslümanım diyenlere yeterli olmalıdır, çünkü Rasulullah (sallallahu aleyhi ve sellem) bunu yasaklamış, insanları buna karşı uyararak sakındırmıştır. Başka delile, açıklamaya ihtiyaç var mıdır?

Kaldı ki kim bu bidatleri hoş görerek savunuyorsa bilsin ki güzel iş yaptığını zannederken aslında Allah'ı, Rasulullah'ı ve sahabeyi eksik iş yapmakla suçluyor, onlara eksiklik isnad ediyor demektir. Nasıl böyle olmasın ki? Allah (Subhanehu ve Teala) "dininizi kemale erdirdim" diye ayet indirmiş. Rasulullah (sallallahu aleyhi ve sellem) veda hutbesi vermiş, insanları ve Allah (azze ve celle)'yi kendisine verilen risalet görevini yerine getirdiğine dair şahit tutmuştur. Sahabenin ise ömrü boyunca Kadir gecesi ve bayramlar hariç ne Mevlid ne de başka özel dini bir gün kutladığına dair herhangi bir delil vardır.

Mevlid kandili veyahut başka bir bidat; kim bunları güzel görüp savunuyorsa bu haliyle ��unu diyor; Allah bunu bildirmeyi unuttu, Rasul'u kendisine verilen görevi yerine getirmedi çünkü açık açık bunu bunu yapın dediği yok, sahabe de Allah'a ve Rasulu'ne verdikleri sözü tutmadı kendilerine öğretileni sonraki Müslümanlara ulaştırmadı.

Yok eğer böyle demiyorsanız, o zaman bu bidatten de başka bidatlerden tevbe edin ve bu amelleri bırakın.

Eğer taassubunuzda diretecekseniz de; o zaman bize açık bir şekilde sizin iddia ettiğiniz gibi belirli gün ve geceleri bildirmeyen rivayetler yerine neden sahabenin böyle bir uygulama yapmadığını açıklayın. Neden 4 mezhebin fıkıh kitaplarında bu gecelere dair bölümler olmadığını açıklayın. Eğer doğru sözlüler iseniz buyrun ispatlayın, "felaha kavuşan da bir delil üzere olsun, helak olan da bir delil üzere olsun."

Davamızın sonu, Alemlerin Rabbi olan Allah'a hamd etmektir.

Müslüman, dirilerin ölüler için yapacağı dua ve verecekleri sadakaların fayda vereceğine inanmalıdır. Çünkü bunu inkâr eden Mutezile ve bid'at ehlin den olur.

Bir hadis-i şerifte şöyle gelmiştir: Peygamber Efendimiz (sallallahu 'aleyhi ve sel lem) bir gün arkadaşlarıyla birlikte Mekke kabristanına giderek bir kabrin başında durur. O sırada şiddetle ağlamaya başlar, arkadaşları da ağlarlar. Sonra Peygamber Efendimiz (sallallahu 'aleyhi ve sellem) şöyle der: "Keşke ne durumda ol duklarını bileydim".

Bunun üzerine Cebrail ('aleyhi's-selâm) gelerek şu âyet-i kerimeyi indirdi: "Şüp hesiz biz seni hak ile; müjdeleyici ve uyarıcı olarak gönderdik. Sen cehennemlik olanlardan sorumlu tutulacak değilsin" Daha sonra Peygamber Efendimiz (sallallahu 'aleyhi ve sellem): "Allah beni ana-babama dua edip, onlar için af dilemekten menetti" deyip arkadaşlarına seslenerek şöyle der: "Kimin ana-babası Müslü man olarak öldüyse, onlara dua edip, affedilmelerini dilesin."