Tumgik
#১২ই রবিউল আওয়াল ’
mylordisallah · 5 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
বিদআতের কি? বিদআত কাকে বলা হয়? বিদআতী কাজের পরিণতি কি?
বিদআত পারিভাষিক অর্থে সুন্নাতের বিপরীত বিষয়কে ‘বিদআত বলা হয়। আর শারঈ অর্থে বিদআত হলো: ‘আল্লাহর নৈকট্য হাসিলের উদ্দেশ্যে ধর্মের নামে নতুন কোন প্রথা চালু করা, যা শরীয়তের কোন সহীহ দলীলের উপরে ভিত্তিশীল নয় (আল-ইতিছাম ১/৩৭পৃঃ)।
বিদআত সুন্নাতকে ধ্বংস করে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়
বিদআতের পরিণতি ১. ঐ বিদআতী কাজ আল্লাহর দরবারে গৃহীত হবেনা।  ২. বিদআতী কাজের ফলে মুসলিম সমাজে গোমরাহীর ব্যপকতা লাভ করে।  ৩. আর এই গোমরাহীর ফলে বিদআতীকে জাহান্নাম ভোগ করতে হবে।  রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: ‘যে ব্যক্তি আমাদের শরীয়তে এমন কিছু নতুন সৃষ্টি করল, যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যাত। (বুখারী ও মুসলিম) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামআরো বলেছেন: “وَإِيِّاكُمْ وَ مُحْدَثَاتِ الأُمُوْرِ فَإِنَّ كُلَّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ وَكُلَّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٍ وَ كُلَّ ضَلاَلَةٍ فِيْ النَّارِ” অর্থ: ‘আর তোমরা দ্বীনের মধ্যে নতুন সৃষ্টি করা হতে সাবধান থাক! নিশ্চয় প্রত্যেক নতুন সৃষ্টিই বিদআত, আর প্রত্যেক বিদ‘আতই হলো গোমরাহী, আর প্রত্যেক গোমরাহীর পরিণাম হলো জাহান্নাম। (আহমাদ, আবূদাঊদ, তিরমিযী)
 ।বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।” ✔📚 (মুসলিম-৩২৪৩)
#বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।”  (মুসলিম-৩২৪৩)
youtube
youtube
মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদআত কারো জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে ইত্যাদি উপলক্ষে ‘বিশেষ দিবস বা বার্ষিকী’ উদযাপন করা একটি ইয়াহুদী-খ্রীস্টানদের বিজাতীয় সংকৃতি, আর মুসলমানদের জন্য অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।
youtube
youtube
youtube
খ্রীস্টানরা ঈসা (আঃ) এর জন্ম উপলক্ষে “ক্রিসমাস” বা বড়দিন পালন করে। খ্রীস্টানদের দেখাদেখি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর প্রায় ৪৫০ বছর পরে ইরাকের শিয়ারা মুসলমানদের মাঝে প্রথম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথিত জন্মদিন, ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে “ঈদে মিলাদুন্নবী” নামে বিদাতী একটা অনুষ্ঠান চালু করে। ভারত, পাকিস্থান, বাংলাদেশের অল্প শিক্ষিত হুজুরেরা ইরাকের বিভ্রান্ত শিয়াদের দেখাদেখি ঈদে মিলাদুন্নবী নামের এই “বিদাতী ঈদ” পালন করা আমাদের দেশেও আমদানি করেছে।
বিদাতের রকম ফের:  বিদাত করা মানে রসুল(স)কে অপমান করা।প্রতিটি বিদাত সুন্নাহকে খেয়ে ফেলে)। বর্তমানে প্রচলিত কিছু বিদাআত যেমন,  নামাজে মুখে নিয়ত পাট ঈদে মিলাদুন্নবী দলবদ্ধ যিকির কুলখানী চল্লিশা খতমে জালালী-ইউনুস ফাতেহাখানি নতুন দোকান বা বাড়ীতে প্রচলিত মিলাদ  মৃত্যু দিবস জন্মবার্ষিকী দিবস পালন(ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর ব্যতিত) মৃত ব্যক্তির কাযা নামাজের কফফারা ইলিয়াসী তবলিগ জামাত চিল্লা দেয়া পিরের কাছে মুরীদ হওয়া,  সম্মিলিত/আখেরী মোনাজাত ইত্যাদি। সবে বরাত সলাতের কাফফারা  কাব্লাল জুম্মা নামক চার রাকাত সালাত কিয়াম করা, টঙ্গীর ময়দানে কথিত আখিরী মোনাজাতে অংশগ্রহণ করা, মৃত ব্যাক্তির নামে সাদাকা সবাই মিলে খাওয়া, জানাজার লাশ নিয়ে যাওয়ার সময় তার পিছনে পিছনে উচ্চস্বরে তাকবীর দেয়া ও বিভিন্ন জিকির করা, কবরে গোলাম জল ছিটানো, যে কাপড় দ্বারা খাটলি ঢেকে রাখা হয় সেই কাপড়ে আয়াতুল কুরসীসহ বিভিন্ন সূরা,দুয়া লেখা, খাটলি নিয়ে যাওয়ার সময় দুইবার রাখা, শোক দিবস পালন করা, চার পরে কুল কবরের চার কোনায় খেজুরের ডাল লাগানো , কবর জিয়ারত করতে গিয়ে সাতবার সূরা ফাতিহা,তিনবার সূরা ইখলাস,সাতবার দুরুদ শরীফ পাঠ করা  নির্দিষ্ট করে সাতাশ রমজানে , দুই ঈদের দিনে, জুমআর দিনে কবর জিয়ারত করা, মৃত ব্যাক্তির নাম কোরান খতমের আয়োজন করা, লাশ দেখার জন্য মহিলাদের ভিড় করা, হজ্জে যাওয়ার আগে কিংবা পরে বিশাল খানার আয়োজন করা
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
The consequence of bid'at is hell
0 notes
ilyforallahswt · 1 month
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
‘বিদআত’ কাকে বলে? কখন কোন কাজকে ‘বিদআত’ বলে আখ্যায়ন করা হবে?
বিদআত বলা হয় দ্বীন ও ইবাদতে নব আবিষ্কৃত কাজকে। অর্থাৎ দ্বীন বা ইবাদত মনে করে করা এমন কাজকে বিদআত বলা হবে, যে কাজের কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর কোন দলীল নেই। রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন, “তোমরা (দ্বীন) নব উদ্ভাবিত কর্মসমূহ (বিদআত) থেকে বেঁচে থাকবে। কারণ, প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮১ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী) “যে ব্যক্তি আমার এই দ্বীনে (নিজের পক্ষ থেকে) কোন নতুন কিছু উদ্ভাবন করল--- যা তাঁর মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যানযোগ্য।” ৮২ (বুখারী ও মুসলিম) মুসলিমের অন্য এক বর্ণনায় আছে, “যে ব্যাক্তি এমন কাজ করল, যে ব্যপারে আমাদের নির্দেশ নেই, তা বর্জনীয়।” বলা বাহুল্য, নব আবিষ্কৃত পার্থিব কোন বিষয়কে বিদআত বলা যাবে না। যেমন শরীয়াতে নিষিদ্ধ কোন কাজকে বিদআত বলা হয় না। বরং তাকে অবৈধ, হারাম বা মাকরূহ বলা হয়।
 ‘বিদআত’ কাকে বলে? ‘বিদআতে হাসনাহ’ বলে কি কোন বিদআত আছে?
 শেয়ার ও অন্যান্য 
বিদআত বলা হয় দ্বীন বিষয়ক কোন নতুন কর্মকে, যার কোন দলীল শরীয়তে নেই। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “ অবশ্যই তোমাদের মধ্যে যারা আমার বিদায়ের পর জীবিত থাকবে তাঁরা অনেক রকমের মতভেদ দেখতে পাবে। অতএব তোমরা আমার ও আমার সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদ্বীনের সুন্নাহ অবলম্বন করো, তা দাঁত দ্বারা দৃঢ়তার সাথে ধারণ করো। (তাতে যা পাও মান্য কর এবং অন্য কোনও মতের দিকে আকৃষ্ট হয়ো না।) আর (দ্বীনে) নবরচিত কর্মসমূহ হতে সাবধান! কারণ, নিশ্চয় প্রত্যেক বিদআত (নতুন আমল) হল ভ্রষ্টতা।”(আবু দাঊদ ৪৪৪৩, তিরমিযী ২৮১৫, ইবনে নাজাহ ৪২ নং) আর নাসাঈর এক বর্ণনায় আছে, “ আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতা জাহান্নামে(নিয়ে যায়)।” উক্ত হাদিস থেকে এ কথাও প্রমাণ হয় যে, বিদআতে হাসানাহ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। কারণ মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআত হল ভ্রষ্টতা।”
‘বিদআতে হাসনাহ’ নামক কোন বিদআত আছে কি, যা করলে সওয়াব হয়? যেহেতু হাদিসে আছে, “যে ব্যক্তি ইসলামে ভাল রীতি চালু করবে, সে তাঁর নিজের এবং সমস্ত লোকের সওয়াব পাবে, যারা তাঁর (মৃত্যুর) পর তাঁর উপর আমল করবে। তাঁদের সওয়াবের কিছু পরিমাণও কম করা হবে না। ৮৪ (মুসলিম)
‘বিদআতে হাসানাহ’ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। বরং প্রত্যেক বিদআতই ‘সাইয়্যিআহ’ (মন্দ)। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮৫ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী)
আর হাদীসে যে ভাল রীতি চালু করার কথা বলা হয়েছে, তা নতুন কোন রীতি নয়। বরং যে রীতি শরীয়ত সম্মত কিন্তু কোন জায়গায় তা চালু ছিল না। কোন ব্যক্তি তা চালু করলে তাঁর ঐ সওয়াব হয়। পূর্ণ হাদিসটি পড়লে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, কোন শ্রেণীর রীতির কথা বলা হয়েছে।
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
youtube
youtube
কুরআন সুন্নাহ আঁকড়ে ধরুন বিদ'আত বর্জন করুন 
youtube
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
কুরআন সুন্নাহ আঁকড়ে ধরুন বিদ'আত বর্জন করুন 
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
The consequence of bid'at is hell
0 notes
myreligionislam · 1 month
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
‘বিদআত’ কাকে বলে? কখন কোন কাজকে ‘বিদআত’ বলে আখ্যায়ন করা হবে?
বিদআত বলা হয় দ্বীন ও ইবাদতে নব আবিষ্কৃত কাজকে। অর্থাৎ দ্বীন বা ইবাদত মনে করে করা এমন কাজকে বিদআত বলা হবে, যে কাজের কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর কোন দলীল নেই। রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন, “তোমরা (দ্বীন) নব উদ্ভাবিত কর্মসমূহ (বিদআত) থেকে বেঁচে থাকবে। কারণ, প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮১ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী) “যে ব্যক্তি আমার এই দ্বীনে (নিজের পক্ষ থেকে) কোন নতুন কিছু উদ্ভাবন করল--- যা তাঁর মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যানযোগ্য।” ৮২ (বুখারী ও মুসলিম) মুসলিমের অন্য এক বর্ণনায় আছে, “যে ব্যাক্তি এমন কাজ করল, যে ব্যপারে আমাদের নির্দেশ নেই, তা বর্জনীয়।” বলা বাহুল্য, নব আবিষ্কৃত পার্থিব কোন বিষয়কে বিদআত বলা যাবে না। যেমন শরীয়াতে নিষিদ্ধ কোন কাজকে বিদআত বলা হয় না। বরং তাকে অবৈধ, হারাম বা মাকরূহ বলা হয়।
 ‘বিদআত’ কাকে বলে? ‘বিদআতে হাসনাহ’ বলে কি কোন বিদআত আছে?
 শেয়ার ও অন্যান্য 
বিদআত বলা হয় দ্বীন বিষয়ক কোন নতুন কর্মকে, যার কোন দলীল শরীয়তে নেই। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “ অবশ্যই তোমাদের মধ্যে যারা আমার বিদায়ের পর জীবিত থাকবে তাঁরা অনেক রকমের মতভেদ দেখতে পাবে। অতএব তোমরা আমার ও আমার সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদ্বীনের সুন্নাহ অবলম্বন করো, তা দাঁত দ্বারা দৃঢ়তার সাথে ধারণ করো। (তাতে যা পাও মান্য কর এবং অন্য কোনও মতের দিকে আকৃষ্ট হয়ো না।) আর (দ্বীনে) নবরচিত কর্মসমূহ হতে সাবধান! কারণ, নিশ্চয় প্রত্যেক বিদআত (নতুন আমল) হল ভ্রষ্টতা।”(আবু দাঊদ ৪৪৪৩, তিরমিযী ২৮১৫, ইবনে নাজাহ ৪২ নং) আর নাসাঈর এক বর্ণনায় আছে, “ আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতা জাহান্নামে(নিয়ে যায়)।” উক্ত হাদিস থেকে এ কথাও প্রমাণ হয় যে, বিদআতে হাসানাহ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। কারণ মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআত হল ভ্রষ্টতা।”
‘বিদআতে হাসনাহ’ নামক কোন বিদআত আছে কি, যা করলে সওয়াব হয়? যেহেতু হাদিসে আছে, “যে ব্যক্তি ইসলামে ভাল রীতি চালু করবে, সে তাঁর নিজের এবং সমস্ত লোকের সওয়াব পাবে, যারা তাঁর (মৃত্যুর) পর তাঁর উপর আমল করবে। তাঁদের সওয়াবের কিছু পরিমাণও কম করা হবে না। ৮৪ (মুসলিম)
‘বিদআতে হাসানাহ’ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। বরং প্রত্যেক বিদআতই ‘সাইয়্যিআহ’ (মন্দ)। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮৫ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী)
আর হাদীসে যে ভাল রীতি চালু করার কথা বলা হয়েছে, তা নতুন কোন রীতি নয়। বরং যে রীতি শরীয়ত সম্মত কিন্তু কোন জায়গায় তা চালু ছিল না। কোন ব্যক্তি তা চালু করলে তাঁর ঐ সওয়াব হয়। পূর্ণ হাদিসটি পড়লে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, কোন শ্রেণীর রীতির কথা বলা হয়েছে।
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
youtube
youtube
কুরআন সুন্নাহ আঁকড়ে ধরুন বিদ'আত বর্জন করুন 
youtube
বিদআতেরপরিণতিজাহান্নাম
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
The consequence of bid'at is hell
0 notes
allahisourrabb · 1 month
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
‘বিদআত’ কাকে বলে? কখন কোন কাজকে ‘বিদআত’ বলে আখ্যায়ন করা হবে?
বিদআত বলা হয় দ্বীন ও ইবাদতে নব আবিষ্কৃত কাজকে। অর্থাৎ দ্বীন বা ইবাদত মনে করে করা এমন কাজকে বিদআত বলা হবে, যে কাজের কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর কোন দলীল নেই। রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন, “তোমরা (দ্বীন) নব উদ্ভাবিত কর্মসমূহ (বিদআত) থেকে বেঁচে থাকবে। কারণ, প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮১ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী) “যে ব্যক্তি আমার এই দ্বীনে (নিজের পক্ষ থেকে) কোন নতুন কিছু উদ্ভাবন করল--- যা তাঁর মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যানযোগ্য।” ৮২ (বুখারী ও মুসলিম) মুসলিমের অন্য এক বর্ণনায় আছে, “যে ব্যাক্তি এমন কাজ করল, যে ব্যপারে আমাদের নির্দেশ নেই, তা বর্জনীয়।” বলা বাহুল্য, নব আবিষ্কৃত পার্থিব কোন বিষয়কে বিদআত বলা যাবে না। যেমন শরীয়াতে নিষিদ্ধ কোন কাজকে বিদআত বলা হয় না। বরং তাকে অবৈধ, হারাম বা মাকরূহ বলা হয়।
 ‘বিদআত’ কাকে বলে? ‘বিদআতে হাসনাহ’ বলে কি কোন বিদআত আছে?
 শেয়ার ও অন্যান্য 
বিদআত বলা হয় দ্বীন বিষয়ক কোন নতুন কর্মকে, যার কোন দলীল শরীয়তে নেই। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “ অবশ্যই তোমাদের মধ্যে যারা আমার বিদায়ের পর জীবিত থাকবে তাঁরা অনেক রকমের মতভেদ দেখতে পাবে। অতএব তোমরা আমার ও আমার সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদ্বীনের সুন্নাহ অবলম্বন করো, তা দাঁত দ্বারা দৃঢ়তার সাথে ধারণ করো। (তাতে যা পাও মান্য কর এবং অন্য কোনও মতের দিকে আকৃষ্ট হয়ো না।) আর (দ্বীনে) নবরচিত কর্মসমূহ হতে সাবধান! কারণ, নিশ্চয় প্রত্যেক বিদআত (নতুন আমল) হল ভ্রষ্টতা।”(আবু দাঊদ ৪৪৪৩, তিরমিযী ২৮১৫, ইবনে নাজাহ ৪২ নং) আর নাসাঈর এক বর্ণনায় আছে, “ আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতা জাহান্নামে(নিয়ে যায়)।” উক্ত হাদিস থেকে এ কথাও প্রমাণ হয় যে, বিদআতে হাসানাহ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। কারণ মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআত হল ভ্রষ্টতা।”
‘বিদআতে হাসনাহ’ নামক কোন বিদআত আছে কি, যা করলে সওয়াব হয়? যেহেতু হাদিসে আছে, “যে ব্যক্তি ইসলামে ভাল রীতি চালু করবে, সে তাঁর নিজের এবং সমস্ত লোকের সওয়াব পাবে, যারা তাঁর (মৃত্যুর) পর তাঁর উপর আমল করবে। তাঁদের সওয়াবের কিছু পরিমাণও কম করা হবে না। ৮৪ (মুসলিম)
‘বিদআতে হাসানাহ’ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। বরং প্রত্যেক বিদআতই ‘সাইয়্যিআহ’ (মন্দ)। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮৫ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী)
আর হাদীসে যে ভাল রীতি চালু করার কথা বলা হয়েছে, তা নতুন কোন রীতি নয়। বরং যে রীতি শরীয়ত সম্মত কিন্তু কোন জায়গায় তা চালু ছিল না। কোন ব্যক্তি তা চালু করলে তাঁর ঐ সওয়াব হয়। পূর্ণ হাদিসটি পড়লে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, কোন শ্রেণীর রীতির কথা বলা হয়েছে।
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
youtube
youtube
কুরআন সুন্নাহ আঁকড়ে ধরুন বিদ'আত বর্জন করুন 
youtube
বিদআতেরপরিণতিজাহান্নাম
কুরআনসুন্নাহআঁকড়েধরুন #বিদ'আতবর্জনকরুন 
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
The consequence of bid'at is hell
0 notes
abulk4915 · 4 years
Photo
Tumblr media
মহা নবী সঃ এর নতুন সমাজ ব্যবস্থার রূপায়ণ (بِنَاءُ مُجْتَمِعٍ جَدِيْدٍ ): ইতোপূর্বে বর্ণিত হয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) মদীনায় আগমন করে প্রথম হিজরী রবিউল আওয়াল মাসের ১২ই তারীখে জুমআর দিন মোতাবেক ২৭শে সেপ্টেম্বর ৬২২ খ্রিষ্টাব্দে বনী নাজ্জার গোত্রের আবূ আইউব আনসারীর বাড়ির সম্মুখে অবরতণ করেছিলেন এবং বলেছিলেন ‘ইন-শা-আল্লাহ এটাই হবে আমার অবস্থান।’ তারপর তিনি আবূ আইউব আনসারীর বাড়িতে স্থানান্তর হয়ে যান।
0 notes
kushtia24 · 5 years
Text
কুষ্টিয়ায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
কুষ্টিয়ায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
কুষ্টিয়ায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (���া.) উপলক্ষে ইমাম গাজ্জালী সমাজ উন্নয়ন সংস্থার উদ্দ্যোগে একটি দরূদ র‌্যালী বের হয়। আজ ১২ই রবিউল আওয়াল বাদ আছর কুষ্টিয়া বড় জামে মসজিদ হতে র‌্যালিটি বের হয়ে পাবলিক লাইব্রেরীর সামনে গিয়ে সমাপ্ত হয়।
এসময় বক্তব্য রাখেন ইমাম গাজ্জালীর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, মাওলানা আব্দুল আউয়াল, বর্তমান সভাপতি মোঃ ইব্রাহিম খলিল, বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন মাওলানা মোঃ মিরাজুল…
View On WordPress
0 notes
mylordisallah · 1 month
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
‘বিদআত’ কাকে বলে? কখন কোন কাজকে ‘বিদআত’ বলে আখ্যায়ন করা হবে?
বিদআত বলা হয় দ্বীন ও ইবাদতে নব আবিষ্কৃত কাজকে। অর্থাৎ দ্বীন বা ইবাদত মনে করে করা এমন কাজকে বিদআত বলা হবে, যে কাজের কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর কোন দলীল নেই। রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন, “তোমরা (দ্বীন) নব উদ্ভাবিত কর্মসমূহ (বিদআত) থেকে বেঁচে থাকবে। কারণ, প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮১ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী) “যে ব্যক্তি আমার এই দ্বীনে (নিজের পক্ষ থেকে) কোন নতুন কিছু উদ্ভাবন করল--- যা তাঁর মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যানযোগ্য।” ৮২ (বুখারী ও মুসলিম) মুসলিমের অন্য এক বর্ণনায় আছে, “যে ব্যাক্তি এমন কাজ করল, যে ব্যপারে আমাদের নির্দেশ নেই, তা বর্জনীয়।” বলা বাহুল্য, নব আবিষ্কৃত পার্থিব কোন বিষয়কে বিদআত বলা যাবে না। যেমন শরীয়াতে নিষিদ্ধ কোন কাজকে বিদআত বলা হয় না। বরং তাকে অবৈধ, হারাম বা মাকরূহ বলা হয়।
 ‘বিদআত’ কাকে বলে? ‘বিদআতে হাসনাহ’ বলে কি কোন বিদআত আছে?
 শেয়ার ও অন্যান্য 
বিদআত বলা হয় দ্বীন বিষয়ক কোন নতুন কর্মকে, যার কোন দলীল শরীয়তে নেই। মহানবী (সঃ) ব��েছেন, “ অবশ্যই তোমাদের মধ্যে যারা আমার বিদায়ের পর জীবিত থাকবে তাঁরা অনেক রকমের মতভেদ দেখতে পাবে। অতএব তোমরা আমার ও আমার সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদ্বীনের সুন্নাহ অবলম্বন করো, তা দাঁত দ্বারা দৃঢ়তার সাথে ধারণ করো। (তাতে যা পাও মান্য কর এবং অন্য কোনও মতের দিকে আকৃষ্ট হয়ো না।) আর (দ্বীনে) নবরচিত কর্মসমূহ হতে সাবধান! কারণ, নিশ্চয় প্রত্যেক বিদআত (নতুন আমল) হল ভ্রষ্টতা।”(আবু দাঊদ ৪৪৪৩, তিরমিযী ২৮১৫, ইবনে নাজাহ ৪২ নং) আর নাসাঈর এক বর্ণনায় আছে, “ আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতা জাহান্নামে(নিয়ে যায়)।” উক্ত হাদিস থেকে এ কথাও প্রমাণ হয় যে, বিদআতে হাসানাহ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। কারণ মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআত হল ভ্রষ্টতা।”
‘বিদআতে হাসনাহ’ নামক কোন বিদআত আছে কি, যা করলে সওয়াব হয়? যেহেতু হাদিসে আছে, “যে ব্যক্তি ইসলামে ভাল রীতি চালু করবে, সে তাঁর নিজের এবং সমস্ত লোকের সওয়াব পাবে, যারা তাঁর (মৃত্যুর) পর তাঁর উপর আমল করবে। তাঁদের সওয়াবের কিছু পরিমাণও কম করা হবে না। ৮৪ (মুসলিম)
‘বিদআতে হাসানাহ’ (ভাল বিদআত) বলে কোন বিদআত নেই। বরং প্রত্যেক বিদআতই ‘সাইয়্যিআহ’ (মন্দ)। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “প্রত্যেক বিদআতই ভ্রষ্টতা।” ৮৫ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী)
আর হাদীসে যে ভাল রীতি চালু করার কথা বলা হয়েছে, তা নতুন কোন রীতি নয়। বরং যে রীতি শরীয়ত সম্মত কিন্তু কোন জায়গায় তা চালু ছিল না। কোন ব্যক্তি তা চালু করলে তাঁর ঐ সওয়াব হয়। পূর্ণ হাদিসটি পড়লে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, কোন শ্রেণীর রীতির কথা বলা হয়েছে।
#বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
youtube
youtube
কুরআন সুন্নাহ আঁকড়ে ধরুন বিদ'আত বর্জন করুন 
youtube
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
কুরআন সুন্নাহ আঁকড়ে ধরুন বিদ'আত বর্জন করুন 
0 notes
ilyforallahswt · 5 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
বিদআতের কি? বিদআত কাকে বলা হয়? বিদআতী কাজের পরিণতি কি?
বিদআত পারিভাষিক অর্থে সুন্নাতের বিপরীত বিষয়কে ‘বিদআত বলা হয়। আর শারঈ অর্থে বিদআত হলো: ‘আল্লাহর নৈকট্য হাসিলের উদ্দেশ্যে ধর্মের নামে নতুন কোন প্রথা চালু করা, যা শরীয়তের কোন সহীহ দলীলের উপরে ভিত্তিশীল নয় (আল-ইতিছাম ১/৩৭পৃঃ)।
বিদআত সুন্নাতকে ধ্বংস করে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়
বিদআতের পরিণতি ১. ঐ বিদআতী কাজ আল্লাহর দরবারে গৃহীত হবেনা।  ২. বিদআতী কাজের ফলে মুসলিম সমাজে গোমরাহীর ব্যপকতা লাভ করে।  ৩. আর এই গোমরাহীর ফলে বিদআতীকে জাহান্নাম ভোগ করতে হবে।  রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: ‘যে ব্যক্তি আমাদের শরীয়তে এমন কিছু নতুন সৃষ্টি করল, যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যাত। (বুখারী ও মুসলিম) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামআরো বলেছেন: “وَإِيِّاكُمْ وَ مُحْدَثَاتِ الأُمُوْرِ فَإِنَّ كُلَّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ وَكُلَّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٍ وَ كُلَّ ضَلاَلَةٍ فِيْ النَّارِ” অর্থ: ‘আর তোমরা দ্বীনের মধ্যে নতুন সৃষ্টি করা হতে সাবধান থাক! নিশ্চয় প্রত্যেক নতুন সৃষ্টিই বিদআত, আর প্রত্যেক বিদ‘আতই হলো গোমরাহী, আর প্রত্যেক গোমরাহীর পরিণাম হলো জাহান্নাম। (আহমাদ, আবূদাঊদ, তিরমিযী)
 ।বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।” ✔📚 (মুসলিম-৩২৪৩)
#বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।”  (মুসলিম-৩২৪৩)
youtube
youtube
মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদআত কারো জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে ইত্যাদি উপলক্ষে ‘বিশেষ দিবস বা বার্ষিকী’ উদযাপন করা একটি ইয়াহুদী-খ্রীস্ট��নদের বিজাতীয় সংকৃতি, আর মুসলমানদের জন্য অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।
youtube
youtube
youtube
খ্রীস্টানরা ঈসা (আঃ) এর জন্ম উপলক্ষে “ক্রিসমাস” বা বড়দিন পালন করে। খ্রীস্টানদের দেখাদেখি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর প্রায় ৪৫০ বছর পরে ইরাকের শিয়ারা মুসলমানদের ম��ঝে প্রথম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথিত জন্মদিন, ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে “ঈদে মিলাদুন্নবী” নামে বিদাতী একটা অনুষ্ঠান চালু করে। ভারত, পাকিস্থান, বাংলাদেশের অল্প শিক্ষিত হুজুরেরা ইরাকের বিভ্রান্ত শিয়াদের দেখাদেখি ঈদে মিলাদুন্নবী নামের এই “বিদাতী ঈদ” পালন করা আমাদের দেশেও আমদানি করেছে।
বিদাতের রকম ফের:  বিদাত করা মানে রসুল(স)কে অপমান করা।প্রতিটি বিদাত সুন্নাহকে খেয়ে ফেলে)। বর্তমানে প্রচলিত কিছু বিদাআত যেমন,  নামাজে মুখে নিয়ত পাট ঈদে মিলাদুন্নবী দলবদ্ধ যিকির কুলখানী চল্লিশা খতমে জালালী-ইউনুস ফাতেহাখানি নতুন দোকান বা বাড়ীতে প্রচলিত মিলাদ  মৃত্যু দিবস জন্মবার্ষিকী দিবস পালন(ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর ব্যতিত) মৃত ব্যক্তির কাযা নামাজের কফফারা ইলিয়াসী তবলিগ জামাত চিল্লা দেয়া পিরের কাছে মুরীদ হওয়া,  সম্মিলিত/আখেরী মোনাজাত ইত্যাদি। সবে বরাত সলাতের কাফফারা  কাব্লাল জুম্মা নামক চার রাকাত সালাত কিয়াম করা, টঙ্গীর ময়দানে কথিত আখিরী মোনাজাতে অংশগ্রহণ করা, মৃত ব্যাক্তির নামে সাদাকা সবাই মিলে খাওয়া, জানাজার লাশ নিয়ে যাওয়ার সময় তার পিছনে পিছনে উচ্চস্বরে তাকবীর দেয়া ও বিভিন্ন জিকির করা, কবরে গোলাম জল ছিটানো, যে কাপড় দ্বারা খাটলি ঢেকে রাখা হয় সেই কাপড়ে আয়াতুল কুরসীসহ বিভিন্ন সূরা,দুয়া লেখা, খাটলি নিয়ে যাওয়ার সময় দুইবার রাখা, শোক দিবস পালন করা, চার পরে কুল কবরের চার কোনায় খেজুরের ডাল লাগানো , কবর জিয়ারত করতে গিয়ে সাতবার সূরা ফাতিহা,তিনবার সূরা ইখলাস,সাতবার দুরুদ শরীফ পাঠ করা  নির্দিষ্ট করে সাতাশ রমজানে , দুই ঈদের দিনে, জুমআর দিনে কবর জিয়ারত করা, মৃত ব্যাক্তির নাম কোরান খতমের আয়োজন করা, লাশ দেখার জন্য মহিলাদের ভিড় করা, হজ্জে যাওয়ার আগে কিংবা পরে বিশাল খানার আয়োজন করা
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
The consequence of bid'at is hell
0 notes
myreligionislam · 5 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
বিদআতের কি? বিদআত কাকে বলা হয়? বিদআতী কাজের পরিণতি কি?
বিদআত পারিভাষিক অর্থে সুন্নাতের বিপরীত বিষয়কে ‘বিদআত বলা হয়। আর শারঈ অর্থে বিদআত হলো: ‘আল্লাহর নৈকট্য হাসিলের উদ্দেশ্যে ধর্মের নামে নতুন কোন প্রথা চালু করা, যা শরীয়তের কোন সহীহ দলীলের উপরে ভিত্তিশীল নয় (আল-ইতিছাম ১/৩৭পৃঃ)।
বিদআত সুন্নাতকে ধ্বংস করে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়
বিদআতের পরিণতি ১. ঐ বিদআতী কাজ আল্লাহর দরবারে গৃহীত হবেনা।  ২. বিদআতী কাজের ফলে মুসলিম সমাজে গোমরাহীর ব্যপকতা লাভ করে।  ৩. আর এই গোমরাহীর ফলে বিদআতীকে জাহান্নাম ভোগ করতে হবে।  রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: ‘যে ব্যক্তি আমাদের শরীয়তে এমন কিছু নতুন সৃষ্টি করল, যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যাত। (বুখারী ও মুসলিম) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামআরো বলেছেন: “وَإِيِّاكُمْ وَ مُحْدَثَاتِ الأُمُوْرِ فَإِنَّ كُلَّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ وَكُلَّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٍ وَ كُلَّ ضَلاَلَةٍ فِيْ النَّارِ” অর্থ: ‘আর তোমরা দ্বীনের মধ্যে নতুন সৃষ্টি করা হতে সাবধান থাক! নিশ্চয় প্রত্যেক নতুন সৃষ্টিই বিদআত, আর প্রত্যেক বিদ‘আতই হলো গোমরাহী, আর প্রত্যেক গোমরাহীর পরিণাম হলো জাহান্নাম। (আহমাদ, আবূদাঊদ, তিরমিযী)
 ।বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।” ✔📚 (মুসলিম-৩২৪৩)
#বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবি���্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।”  (মুসলিম-৩২৪৩)
youtube
youtube
মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদআত কারো জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে ইত্যাদি উপলক্ষে ‘বিশেষ দিবস বা বার্ষিকী’ উদযাপন করা একটি ইয়াহুদী-খ্রীস্টানদের বিজাতীয় সংকৃতি, আর মুসলমানদের জন্য অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।
youtube
youtube
youtube
খ্রীস্টানরা ঈসা (আঃ) এর জন্ম উপলক্ষে “ক্রিসমাস” বা বড়দিন পালন করে। খ্রীস্টানদের দেখাদেখি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর প্রায় ৪৫০ বছর পরে ইরাকের শিয়ারা মুসলমানদের মাঝে প্রথম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথিত জন্মদিন, ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে “ঈদে মিলাদুন্নবী” নামে বিদাতী একটা অনুষ্ঠান চালু করে। ভারত, পাকিস্থান, বাংলাদেশের অল্প শিক্ষিত হুজুরেরা ইরাকের বিভ্রান্ত শিয়াদের দেখাদেখি ঈদে মিলাদুন্নবী নামের এই “বিদাতী ঈদ” পালন করা আমাদের দেশেও আমদানি করেছে।
বিদাতের রকম ফের:  বিদাত করা মানে রসুল(স)কে অপমান করা।প্রতিটি বিদাত সুন্নাহকে খেয়ে ফেলে)। বর্তমানে প্রচলিত কিছু বিদাআত যেমন,  নামাজে মুখে নিয়ত পাট ঈদে মিলাদুন্নবী দলবদ্ধ যিকির কুলখানী চল্লিশা খতমে জালালী-ইউনুস ফাতেহাখানি নতুন দোকান বা বাড়ীতে প্রচলিত মিলাদ  মৃত্যু দিবস জন্মবার্ষিকী দিবস পালন(ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর ব্যতিত) মৃত ব্যক্তির কাযা নামাজের কফফারা ইলিয়াসী তবলিগ জামাত চিল্লা দেয়া পিরের কাছে মুরীদ হওয়া,  সম্মিলিত/আখেরী মোনাজাত ইত্যাদি। সবে বরাত সলাতের কাফফারা  কাব্লাল জুম্মা নামক চার রাকাত সালাত কিয়াম করা, টঙ্গীর ময়দানে কথিত আখিরী মোনাজাতে অংশগ্রহণ করা, মৃত ব্যাক্তির নামে সাদাকা সবাই মিলে খাওয়া, জানাজার লাশ নিয়ে যাওয়ার সময় তার পিছনে পিছনে উচ্চস্বরে তাকবীর দেয়া ও বিভিন্ন জিকির করা, কবরে গোলাম জল ছিটানো, যে কাপড় দ্বারা খাটলি ঢেকে রাখা হয় সেই কাপড়ে আয়াতুল কুরসীসহ বিভিন্ন সূরা,দুয়া লেখা, খাটলি নিয়ে যাওয়ার সময় দুইবার রাখা, শোক দিবস পালন করা, চার পরে কুল কবরের চার কোনায় খেজুরের ডাল লাগানো , কবর জিয়ারত করতে গিয়ে সাতবার সূরা ফাতিহা,তিনবার সূরা ইখলাস,সাতবার দুরুদ শরীফ পাঠ করা  নির্দিষ্ট করে সাতাশ রমজানে , দুই ঈদের দিনে, জুমআর দিনে কবর জিয়ারত করা, মৃত ব্যাক্তির নাম কোরান খতমের আয়োজন করা, লাশ দেখার জন্য মহিলাদের ভিড় করা, হজ্জে যাওয়ার আগে কিংবা পরে বিশাল খানার আয়োজন করা
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
The consequence of bid'at is hell
0 notes
allahisourrabb · 5 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
বিদআতের কি? বিদআত কাকে বলা হয়? বিদআতী কাজের পরিণতি কি?
বিদআত পারিভাষিক অর্থে সুন্নাতের বিপরীত বিষয়কে ‘বিদআত বলা হয়। আর শারঈ অর্থে বিদআত হলো: ‘আল্লাহর নৈকট্য হাসিলের উদ্দেশ্যে ধর্মের নামে নতুন কোন প্রথা চালু করা, যা শরীয়তের কোন সহীহ দলীলের উপরে ভিত্তিশীল নয় (আল-ইতিছাম ১/৩৭পৃঃ)।
বিদআত সুন্নাতকে ধ্বংস করে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়
বিদআতের পরিণতি ১. ঐ বিদআতী কাজ আল্লাহর দরবারে গৃহীত হবেনা।  ২. বিদআতী কাজের ফলে মুসলিম সমাজে গোমরাহীর ব্যপকতা লাভ করে।  ৩. আর এই গোমরাহীর ফলে বিদআতীকে জাহান্নাম ভোগ করতে হবে।  রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: ‘যে ব্যক্তি আমাদের শরীয়তে এমন কিছু নতুন সৃষ্টি করল, যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যাত। (বুখারী ও মুসলিম) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামআরো বলেছেন: “وَإِيِّاكُمْ وَ مُحْدَثَاتِ الأُمُوْرِ فَإِنَّ كُلَّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ وَكُلَّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٍ وَ كُلَّ ضَلاَلَةٍ فِيْ النَّارِ” অর্থ: ‘আর তোমরা দ্বীনের মধ্যে নতুন সৃষ্টি করা হতে সাবধান থাক! নিশ্চয় প্রত্যেক নতুন সৃষ্টিই বিদআত, আর প্রত্যেক বিদ‘আতই হলো গোমরাহী, আর প্রত্যেক গোমরাহীর পরিণাম হলো জাহান্নাম। (আহমাদ, আবূদাঊদ, তিরমিযী)
 ।বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।” ✔📚 (মুসলিম-৩২৪৩)
#বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।”  (মুসলিম-৩২৪৩)
youtube
youtube
মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদআত কারো জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে ইত্যাদি উপলক্ষে ‘বিশেষ দিবস বা বার্ষিকী’ উদযাপন করা একটি ইয়াহুদী-খ্রীস্টানদের বিজাতীয় সংকৃতি, আর মুসলমানদের জন্য অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।
youtube
youtube
youtube
খ্রীস্টানরা ঈসা (আঃ) এর জন্ম উপলক্ষে “ক্রিসমাস” বা বড়দিন পালন করে। খ্রীস্টানদের দেখাদেখি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর প্রায় ৪৫০ বছর পরে ইরাকের শিয়ারা মুসলমানদের মাঝে প্রথম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথিত জন্মদিন, ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে “ঈদে মিলাদুন্নবী” নামে বিদাতী একটা অনুষ্ঠান চালু করে। ভারত, পাকিস্থান, বাংলাদেশের অল্প শিক্ষিত হুজুরেরা ইরাকের বিভ্রান্ত শিয়াদের দেখাদেখি ঈদে মিলাদুন্নবী নামের এই “বিদাতী ঈদ” পালন করা আমাদের দেশেও আমদানি করেছে।
বিদাতের রকম ফের:  বিদাত করা মানে রসুল(স)কে অপমান করা।প্রতিটি বিদাত সুন্নাহকে খেয়ে ফেলে)। বর্তমানে প্রচলিত কিছু বিদাআত যেমন,  নামাজে মুখে নিয়ত পাট ঈদে মিলাদুন্নবী দলবদ্ধ যিকির কুলখানী চল্লিশা খতমে জালালী-ইউনুস ফাতেহাখানি নতুন দোকান বা বাড়ীতে প্রচলিত মিলাদ  মৃত্যু দিবস জন্মবার্ষিকী দিবস পালন(ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর ব্যতিত) মৃত ব্যক্তির কাযা নামাজের কফফারা ইলিয়াসী তবলিগ জামাত চিল্লা দেয়া পিরের কাছে মুরীদ হওয়া,  সম্মিলিত/আখেরী মোনাজাত ইত্যাদি। সবে বরাত সলাতের কাফফারা  কাব্লাল জুম্মা নামক চার রাকাত সালাত কিয়াম করা, টঙ্গীর ময়দানে কথিত আখিরী মোনাজাতে অংশগ্রহণ করা, মৃত ব্যাক্তির নামে সাদাকা সবাই মিলে খাওয়া, জানাজার লাশ নিয়ে যাওয়ার সময় তার পিছনে পিছনে উচ্চস্বরে তাকবীর দেয়া ও বিভিন্ন জিকির করা, কবরে গোলাম জল ছিটানো, যে কাপড় দ্বারা খাটলি ঢেকে রাখা হয় সেই কাপড়ে আয়াতুল কুরসীসহ বিভিন্ন সূরা,দুয়া লেখা, খাটলি নিয়ে যাওয়ার সময় দুইবার রাখা, শোক দিবস পালন করা, চার পরে কুল কবরের চার কোনায় খেজুরের ডাল লাগানো , কবর জিয়ারত করতে গিয়ে সাতবার সূরা ফাতিহা,তিনবার সূরা ইখলাস,সাতবার দুরুদ শরীফ পাঠ করা  নির্দিষ্ট করে সাতাশ রমজানে , দুই ঈদের দিনে, জুমআর দিনে কবর জিয়ারত করা, মৃত ব্যাক্তির নাম কোরান খতমের আয়োজন করা, লাশ দেখার জন্য মহিলাদের ভিড় করা, হজ্জে যাওয়ার আগে কিংবা পরে বিশাল খানার আয়োজন করা
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
The consequence of bid'at is hell
0 notes
ilyforallahswt · 8 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
#বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।”  (মুসলিম-৩২৪৩)
youtube
youtube
মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদআত কারো জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে ইত্যাদি উপলক্ষে ‘বিশেষ দিবস বা বার্ষিকী’ উদযাপন করা একটি ইয়াহুদী-খ্রীস্টানদের বিজাতীয় সংকৃতি, আর মুসলমানদের জন্য অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।
youtube
youtube
youtube
খ্রীস্টানরা ঈসা (আঃ) এর জন্ম উপলক্ষে “ক্রিসমাস” বা বড়দিন পালন করে। খ্রীস্টানদের দেখাদেখি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর প্রায় ৪৫০ বছর পরে ইরাকের শিয়ারা মুসলমানদের মাঝে প্রথম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথিত জন্মদিন, ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে “ঈদে মিলাদুন্নবী” নামে বিদাতী একটা অনুষ্ঠান চালু করে। ভারত, পাকিস্থান, বাংলাদেশের অল্প শিক্ষিত হুজুরেরা ইরাকের বিভ্রান্ত শিয়াদের দেখাদেখি ঈদে মিলাদুন্নবী নামের এই “বিদাতী ঈদ” পালন করা আমাদের দেশেও আমদানি করেছে।
বিদাতের রকম ফের:  বিদাত করা মানে রসুল(স)কে অপমান করা।প্রতিটি বিদাত সুন্নাহকে খেয়ে ফেলে)। বর্তমানে প্রচলিত কিছু বিদাআত যেমন,  নামাজে মুখে নিয়ত পাট ঈদে মিলাদুন্নবী দলবদ্ধ যিকির কুলখানী চল্লিশা খতমে জালালী-ইউনুস ফাতেহাখানি নতুন দোকান বা বাড়ীতে প্রচলিত মিলাদ  মৃত্যু দিবস জন্মবার্ষিকী দিবস পালন(ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর ব্যতিত) মৃত ব্যক্তির কাযা নামাজের কফফারা ইলিয়াসী তবলিগ জামাত চিল্লা দেয়া পিরের কাছে মুরীদ হওয়া,  সম্মিলিত/আখেরী মোনাজাত ইত্যাদি। সবে বরাত সলাতের কাফফারা  কাব্লাল জুম্মা নামক চার রাকাত সালাত কিয়াম করা, টঙ্গীর ময়দানে কথিত আখিরী মোনাজাতে অংশগ্রহণ করা, মৃত ব্যাক্তির নামে সাদাকা সবাই মিলে খাওয়া, জানাজার লাশ নিয়ে যাওয়ার সময় তার পিছনে পিছনে উচ্চস্বরে তাকবীর দেয়া ও বিভিন্ন জিকির করা, কবরে গোলাম জল ছিটানো, যে কাপড় দ্বারা খাটলি ঢেকে রাখা হয় সেই কাপড়ে আয়াতুল কুরসীসহ বিভিন্ন সূরা,দুয়া লেখা, খাটলি নিয়ে যাওয়ার সময় দুইবার রাখা, শোক দিবস পালন করা, চার পরে কুল কবরের চার কোনায় খেজুরের ডাল লাগানো , কবর জিয়ারত করতে গিয়ে সাতবার সূরা ফাতিহা,তিনবার সূরা ইখলাস,সাতবার দুরুদ শরীফ পাঠ করা  নির্দিষ্ট করে সাতাশ রমজানে , দুই ঈদের দিনে, জুমআর দিনে কবর জিয়ারত করা, মৃত ব্যাক্তির নাম কোরান খতমের আয়োজন করা, লাশ দেখার জন্য মহিলাদের ভিড় করা, হজ্জে যাওয়ার আগে কিংবা পরে বিশাল খানার আয়োজন করা
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
The consequence of bid'at is hell
0 notes
myreligionislam · 8 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
#বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
বিদআত শব্দের আভিধানিক অর্থ = নতুন আবিষ্কার। শরিয়াতের পরিভাষায় বিদআত হচ্ছে ধর্মের নামে নতুন কাজ, নতুন ইবাদত আবিষ্কার করা। নবী ﴾ﷺ﴿ বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার শরীতের নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।”  (মুসলিম-৩২৪৩)
youtube
youtube
মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদআত কারো জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে ইত্যাদি উপলক্ষে ‘বিশেষ দিবস বা বার্ষিকী’ উদযাপন করা একটি ইয়াহুদী-খ্রীস্টানদের বিজাতীয় সংকৃতি, আর মুসলমানদের জন্য অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।
youtube
youtube
youtube
খ্রীস্টানরা ঈসা (আঃ) এর জন্ম উপলক্ষে “ক্রিসমাস” বা বড়দিন পালন করে। খ্রীস্টানদের দেখাদেখি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর প্রায় ৪৫০ বছর পরে ইরাকের শিয়ারা মুসলমানদের মাঝে প্রথম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথিত জন্মদিন, ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে “ঈদে মিলাদুন্নবী” নামে বিদাতী একটা অনুষ্ঠান চালু করে। ভারত, পাকিস্থান, বাংলাদেশের অল্প শিক্ষিত হুজুরেরা ইরাকের বিভ্রান্ত শিয়াদের দেখাদেখি ঈদে মিলাদুন্নবী নামের এই “বিদাতী ঈদ” পালন করা আমাদের দেশেও আমদানি করেছে।
বিদাতের রকম ফের:  বিদাত করা মানে রসুল(স)কে অপমান করা।প্রতিটি বিদাত সুন্নাহকে খেয়ে ফেলে)। বর্তমানে প্রচলিত কিছু বিদাআত যেমন,  নামাজে মুখে নিয়ত পাট ঈদে মিলাদুন্নবী দলবদ্ধ যিকির কুলখানী চল্লিশা খতমে জালালী-ইউনুস ফাতেহাখানি নতুন দোকান বা বাড়ীতে প্রচলিত মিলাদ  মৃত্যু দিবস জন্মবার্ষিকী দিবস পালন(ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর ব্যতিত) মৃত ব্যক্তির কাযা নামাজের কফফারা ইলিয়াসী তবলিগ জামাত চিল্লা দেয়া পিরের কাছে মুরীদ হওয়া,  সম্মিলিত/আখেরী মোনাজাত ইত্যাদি। সবে বরাত সলাতের কাফফারা  কাব্লাল জুম্মা নামক চার রাকাত সালাত কিয়াম করা, টঙ্গীর ময়দানে কথিত আখিরী মোনাজাতে অংশগ্রহণ করা, মৃত ব্যাক্তির নামে সাদাকা সবাই মিলে খাওয়া, জানাজার লাশ নিয়ে যাওয়ার সময় তার পিছনে পিছনে উচ্চস্বরে তাকবীর দেয়া ও বিভিন্ন জিকির করা, কবরে গোলাম জল ছিটানো, যে কাপড় দ্বারা খাটলি ঢেকে রাখা হয় সেই কাপড়ে আয়াতুল কুরসীসহ বিভিন্ন সূরা,দুয়া লেখা, খাটলি নিয়ে যাওয়ার সময় দুইবার রাখা, শোক দিবস পালন করা, চার পরে কুল কবরের চার কোনায় খেজুরের ডাল লাগানো , কবর জিয়ারত করতে গিয়ে সাতবার সূরা ফাতিহা,তিনবার সূরা ইখলাস,সাতবার দুরুদ শরীফ পাঠ করা  নির্দিষ্ট করে সাতাশ রমজানে , দুই ঈদের দিনে, জুমআর দিনে কবর জিয়ারত করা, মৃত ব্যাক্তির নাম কোরান খতমের আয়োজন করা, লাশ দেখার জন্য মহিলাদের ভিড় করা, হজ্জে যাওয়ার আগে কিংবা পরে বিশাল খানার আয়োজন করা
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
The consequence of bid'at is hell
0 notes
allahisourrabb · 8 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
#বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
youtube
youtube
মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদআত কারো জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে ইত্যাদি উপলক্ষে ‘বিশেষ দিবস বা বার্ষিকী’ উদযাপন করা একটি ইয়াহুদী-খ্রীস্টানদের বিজাতীয় সংকৃতি, আর মুসলমানদের জন্য অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।
youtube
youtube
youtube
খ্রীস্টানরা ঈসা (আঃ) এর জন্ম উপলক্ষে “ক্রিসমাস” বা বড়দিন পালন করে। খ্রীস্টানদের দেখাদেখি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর প্রায় ৪৫০ বছর পরে ইরাকের শিয়ারা মুসলমানদের মাঝে প্রথম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথিত জন্মদিন, ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে “ঈদে মিলাদুন্নবী” নামে বিদাতী একটা অনুষ্ঠান চালু করে। ভারত, পাকিস্থান, বাংলাদেশের অল্প শিক্ষিত হুজুরেরা ইরাকের বিভ্রান্ত শিয়াদের দেখাদেখি ঈদে মিলাদুন্নবী নামের এই “বিদাতী ঈদ” পালন করা আমাদের দেশেও আমদানি করেছে।
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
The consequence of bid'at is hell
0 notes
mylordisallah · 8 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
#বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
youtube
youtube
মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদআত কারো জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে ইত্যাদি উপলক্ষে ‘বিশেষ দিবস বা বার্ষিকী’ উদযাপন করা একটি ইয়াহুদী-খ্রীস্টানদের বিজাতীয় সংকৃতি, আর মুসলমানদের জন্য অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।
youtube
youtube
youtube
খ্রীস্টানরা ঈসা (আঃ) এর জন্ম উপলক্ষে “ক্রিসমাস” বা বড়দিন পালন করে। খ্রীস্টানদের দেখাদেখি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর প্রায় ৪৫০ বছর পরে ইরাকের শিয়ারা মুসলমানদের মাঝে প্রথম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথিত জন্মদিন, ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে “ঈদে মিলাদুন্নবী” নামে বিদাতী একটা অনুষ্ঠান চালু করে। ভারত, পাকিস্থান, বাংলাদেশের অল্প শিক্ষিত হুজুরেরা ইরাকের বিভ্রান্ত শিয়াদের দেখাদেখি ঈদে মিলাদুন্নবী নামের এই “বিদাতী ঈদ” পালন করা আমাদের দেশেও আমদানি করেছে।
বিদআতের পরিণতি জাহান্নাম
The consequence of bid'at is hell
0 notes
ilyforallahswt · 8 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদআত কারো জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে ইত্যাদি উপলক্ষে ‘বিশেষ দিবস বা বার্ষিকী’ উদযাপন করা একটি ইয়াহুদী-খ্রীস্টানদের বিজাতীয় সংকৃতি, আর মুসলমানদের জন্য অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।
youtube
youtube
youtube
খ্রীস্টানরা ঈসা (আঃ) এর জন্ম উপলক্ষে “ক্রিসমাস” বা বড়দিন পালন করে। খ্রীস্টানদের দেখাদেখি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর প্রায় ৪৫০ বছর পরে ইরাকের শিয়ারা মুসলমানদের মাঝে প্রথম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথিত জন্মদিন, ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে “ঈদে মিলাদুন্নবী” নামে বিদাতী একটা অনুষ্ঠান চালু করে। ভারত, পাকিস্থান, বাংলাদেশের অল্প শিক্ষিত হুজুরেরা ইরাকের বিভ্রান্ত শিয়াদের দেখাদেখি ঈদে মিলাদুন্নবী নামের এই “বিদাতী ঈদ” পালন করা আমাদের দেশেও আমদানি করেছে।
মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদাত
ঈদে মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদাত
0 notes
myreligionislam · 8 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদআত কারো জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে ইত্যাদি উপলক্ষে ‘বিশেষ দিবস বা বার্ষিকী’ উদযাপন করা একটি ইয়াহুদী-খ্রীস্টানদের বিজাতীয় সংকৃতি, আর মুসলমানদের জন্য অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।
youtube
youtube
youtube
খ্রীস্টানরা ঈসা (আঃ) এর জন্ম উপলক্ষে “ক্রিসমাস” বা বড়দিন পালন করে। খ্রীস্টানদের দেখাদেখি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর প্রায় ৪৫০ বছর পরে ইরাকের শিয়ারা মুসলমানদের মাঝে প্রথম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কথিত জন্মদিন, ১২ই রবিউল আওয়াল উপলক্ষে “ঈদে মিলাদুন্নবী” নামে বিদাতী একটা অনুষ্ঠান চালু করে। ভারত, পাকিস্থান, বাংলাদেশের অল্প শিক্ষিত হুজুরেরা ইরাকের বিভ্রান্ত শিয়াদের দেখাদেখি ঈদে মিলাদুন্নবী নামের এই “বিদাতী ঈদ” পালন করা আমাদের দেশেও আমদানি করেছে।
youtube
youtube
youtube
মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদাত
ঈদে মিলাদুন্নবী’ পালন করা বিদাত
0 notes