আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
বাংলা ইসলামিক বর্ণমালা
Bangla Islamic Alphabet
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
1 note
·
View note
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান ���নি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
বাংলা ইসলামিক বর্ণমালা
Bangla Islamic Alphabet
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
0 notes
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
বাংলা ইসলামিক বর্ণমালা
Bangla Islamic Alphabet
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
0 notes
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
বাংলা ইসলামিক বর্ণমালা
Bangla Islamic Alphabet
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
0 notes
বাংলা স্বরবর্ণ দিয়ে ইসলামী বাক্য
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ – উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊরধর্লোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঝ - খজুতা রাখব না আকীদায়-ঈমানে,
খষিত্ের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ – ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
https://www.youtube.com/watch?v=JHgUk9Hh0sE
0 notes
৩৫০ বছর ধরে মুসলমানেরা রাখাইন রাজাদের রাজা ছিলেন।
ইতিহাসের আলোয় রোহিঙ্গা জাতি :
বর্তমান মিয়ানমারের রোহিং (আরাকানের পুরনো নাম) এলাকায় এ জনগোষ্ঠীর বসবাস। ইতিহাস ও ভূগোল বলছে, রাখাইন প্রদেশের উত্তর অংশে বাঙালি, পার্সিয়ান, তুর্কি, মোগল, আরবীয় ও পাঠানরা বঙ্গোপসাগরের উপকূল বরাবর বসতি স্থাপন করেছে। তাদের কথ্য ভাষায় চট্টগ্রামের স্থানীয় উচ্চারণের প্রভাব রয়েছে। উর্দু, হিন্দি, আরবি শব্দও রয়েছে। রাখাইনে দুটি সম্প্রদায়ের বসবাস মগ রোহিঙ্গা। মগরা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। মগের মুল্লুক কথাটি বাংলাদেশে পরিচিত। দস্যুবৃত্তির কারণেই এমন নাম হয়েছে মগদের। এক সময় তাদের দৌরাত্ম্য ঢাকা পর্যন্ত পৌঁছেছিল। মোগলরা তাদের তাড়া করে জঙ্গলে ফেরত পাঠায়। তবে ওখানকার রাজসভার বাংলা সাহিত্যের লেখকরা ওই রাজ্যকে রোসাং বা রোসাঙ্গ রাজ্য হিসাবে উল্লেখ করেছেন। ১৪৩০ থেকে ১৭৮৪ সাল পর্যন্ত ২২ হাজার বর্গমাইল আয়তনের রোহিঙ্গা স্বাধীন রাজ্য ছিল। মিয়ানমারের রাজা বোদাওফায়া এ রাজ্য দখল করার পর বৌদ্ধ আধিপত্য শুরু হয়।
এক সময় ব্রিটিশদের দখলে আসে এ ভূখণ্ড। তখন বড় ধরনের ভুল করে তারা এবং এটা ইচ্ছাকৃত কিনা, সে প্রশ্ন জ্বলন্ত। আমাদের প্রাক্তন প্রভুরা ! মিয়ানমারের ১৩৯টি জাতিগোষ্ঠীর তালিকা প্রস্তুত করে। কিন্তু তার মধ্যে রোহিঙ্গাদের নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল না।
: ইতিহাসের পাতায় আরাকানি মুসলিম।
নিকট প্রতিবেশী এবং ভাতৃপ্রতিম জাতি হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে রোহিঙ্গা মুসলিমদের সম্পর্কের ইতিহাস অনেক পুরনো। ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় রোহিঙ্গারা আজ আমাদের আশ্রয়প্রার্থী।অথচ ইতিহাসের সুদীর্ঘ পথপরিক্রমায় এই আরাকানি মুসলিমরা আমাদের সাহায্য করে আসছেন। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান কবি আলাউল আরাকান রাজসভার সভাকবি ছিলেন। এখানে বসেই তিনি হিন্দি কবি মালিক মোহাম্মদ জায়সীর পদুমাবৎ অবলম্বনে পদ্মাবতী কাব্যগ্রন্থ রচনা করেছিলেন। বাংলা ভাষার গবেষকরা সবাই একমত যে, আরাকান রাজসভাতেই বাংলা ভাষার নব উৎকর্ষের সূচনা হয়েছিল।
সম্রাট শাহজাহানের পুত্রদের মধ্যে যখন ভ্রাতৃঘাতী সংঘর্ষ শুরু হলো, মেঝো পুত্র শাহ শুজা যিনি এ বাংলার শাসক ছিলেন। কিন্তু তার ভাই আওরঙ্গজেবের দাপটে তারই সেনাবাহিনীর চাপে বাংলায় টিকতে না পেরে জীবন বাঁচাতে তিনি সপরিবারে আরাকানে চলে গিয়েছিলেন। তৎকালীন মগরাজা রাজপুত্র শাহ শুজার কন্যাকে স্ত্রী হিসেবে পাওয়ার জন্য প্রস্তাব দিলে শাহ শুজার সঙ্গে তার বিরোধ শুরু হয়। সে ক্ষেত্রে এই রোহিঙ্গা মুসলিমরাই সেদিন মুসলিম রাজকন্যার সম্ভ্রম বাঁচাতে এগিয়ে এসেছিলেন।
সপ্তদশ শতকের শেষের দিকে আমাদের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকা আরাকানি মগদের অত্যাচা��ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছিল। ওই অঞ্চলের জনজীবনে আরাকানি ডাকাতদের অত্যাচারের মূর্তিমান আতঙ্ক এখনো শরীরে কাঁপন ধরায়। বাংলার নবাব তখন শায়েস্তা খান। তিনি বুজুর্গ উমেদ খানকে চট্টগ্রামের শাসক হিসেবে পাঠান মগ জলদস্যুদের দমনে। বুজুর্গ উমেদ খান তখন আরাকানি রোহিঙ্গা মুসলিমদের কূটনৈতিক এবং সামরিক সহযোগিতায় আরাকানি জলদস্যুদের সম্পূর্ণ ধ্বংস করেছিলেন।
ইসলামের আগমন
৯ম থেকে ১৪ শতক: আরব ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে রোহিঙ্গা ইসলামের সাথে যোগাযোগ করে আসেন। আরাকান ও বাংলার মধ্যে বন্ধন বন্ধ হয়ে যায়। বঙ্গোপসাগর এর উপকূলবর্তী অঞ্চলের কারণে, আরাকান মায়ানমার সাম্রাজ্যের সময় থেকে মায়ানমারের বাণিজ্য ও সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং বার্মার বাইরের বিশ্বের প্রধান কেন্দ্র ছিল। আরব বণিকরা তৃতীয় শতাব্দী থেকে আরাকানের সাথে যোগাযোগ করে আরাকানে পৌঁছানোর জন্য বঙ্গোপসাগর ব্যবহার করে। ৪ শতাব্দীতে শুরু হয়, আরব বণিকরা মিশনারি কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করে এবং অনেক স্থানীয় লোক ইসলাম গ্রহণ করে। কিছু গবেষকরা ধারণা করেছেন যে, মুসলমানরা ভারতে এবং চীন ভ্রমণের জন্য এই অঞ্চলে ট্রেড পথ ব্যবহার করে। সিল্ক রোডের একটি দক্ষিণ শাখা নললিথিক যুগের পর থেকে ভারত, বার্মা এবং চীনের সাথে যুক্ত। ৯ শতকের পর থেকে আরব ব্যবসায়ীরা আরাকানের সীমান্তবর্তী দক্ষিণপূর্ব বঙ্গের উপকূলীয় অঞ্চলে রেকর্ড করে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী তাদের ইতিহাসকে এই সময়ের মধ্যে চিহ্নিত করে। স্থানীয়রা ইসলাম গ্রহণের পাশাপাশি অনেক আরব ব্যবসায়ী স্থানীয় নারীকে বিয়ে করেন এবং আরাকানে বসতি স্থাপন করেন। বৈবাহিক সম্পর্ক এবং রূপান্তরের ফলে আরাকানের মুসলমান জনগোষ্ঠী বেড়ে যায়। আধুনিক দিন রোহিঙ্গা বিশ্বাস করে যে তারা এই প্রাথমিক মুসলিম সম্প্রদায়গুলির থেকে অবতীর্ণ।
নৃতাত্ত্বিক প্রমানঃ
মিন্ড বেঙ্গল সুলতানতে ব্যবহৃত আরাকানের একটি মুদ্রা।
আরাকানে বাংলার মুসলমান বসতিগুলির প্রাথমিক প্রমাণ মরক ইউ এর রাজত্বের মিন সাও মন ( সময়ঃ ১৪৩০-৩৪)
১৪৩০ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত সীতাকান মসজিদ ও একটি আদালত রয়েছে।
রাজা মিন সাও মন বঙ্গের সুলতানকে কিছু অঞ্চল বরখাস্ত করেন এবং এলাকাগুলিতে তাঁর সার্বভৌমত্বকে স্বীকৃতি দেন। তাঁর রাজত্বের সম্ভ্রমের স্বীকৃতিতে, আরাকানের বৌদ্ধ রাজারা ইসলামিক শিরোনাম গ্রহণ করে এবং রাজ্যের মধ্যে বাংলা সোনার দিনার ব্যবহার করেন। মিন সাও মন তাঁর অন্য কথায় বার্মিজ বর্ণমালা এবং ফার্সি বর্ণমালার সাথে তাঁর নিজস্ব মুদ্রা তৈরি করেছিলেন।
বাংলার সুলতানদের কাছ থেকে স্বাধীনতার পরও আরাকানি রাজারা মুসলমানদের শিরোনাম বজায় রাখার প্রথা অব্যাহত রাখেন।
বার্মার স্বাধীনতার পরঃ বার্মার বিধান সভায় রোহিঙ্গাদের অবস্থান।
১৯৪৮ সালে রোহিঙ্গাদের স্বীকৃতির আহ্বান জানানোর জন্য বার্মার সংবিধান পরিষদের সদস্য এম এ এ গাফার
রোহিঙ্গা সম্প্রদায় বার্মার একটি আদিবাসী জাতিগত জাতীয়তা হিসেবে স্বীকৃত ছিল, বার্মিজ সংসদে প্রতিনিধির সদস্য হিসেবে, মন্ত্রীসভা, সংসদীয় সচিবরা এবং অন্যান্য উচ্চপদস্থ সরকারী অবস্থানের প্রতিনিধিদের সাথে মিয়ানমারের আদিবাসী জাতিগত জাতীয়তা হিসেবে স্বীকৃত। কিন্তু ১৯৬২ সালে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার নিয়ন্ত্রণ গ্রহণের পর থেকে রোহিঙ্গাদের নিয়মিতভাবে তাদের রাজনৈতিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়।
স্বাধীনতার প্রারম্ভে, ১৯৪৭ সালে বার্মার সাংবিধানিক পরিষদের দুই আরাকানি ভারতীয় নির্বাচিত হন,
১।এম এ গাফ্ফার এবং
২। সুলতান আহমেদ
১৯৪৮ সালে মিয়ানমারের স্বাধীন হওয়ার পর, এম.এ. গাফার মিয়ানমার সরকার মিয়ানমার সরকারকে রোহিঙ্গাদের স্বীকৃতির জন্য একটি আবেদনের আবেদনের আয়োজন করে, আরাকান (রোহান ও রোহং) স্থানীয় ভারতীয় নামগুলির উপর ভিত্তি করে, আধিকারিক জাতি হিসাবে আরাকানি ভারতীয়দের সুতান আহমেদ, যিনি সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয়ের পার্লামেন্টারি সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, তিনি ছিলেন বিচারপতি স্যার বা ওও কমিশনের একজন সদস্য।
বার্মার সাধারণ নির্বাচনে ১৯৫১সালে ৫ জন রোহিঙ্গা মিয়ানমারের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন, যার মধ্যে দেশের প্রথম দুই নারী সংসদ সদস্য জুরা বেগম ছিলেন। বার্মার সাধারণ নির্বাচন, ১৯৫৬ এবং পরবর্তীতে উপ-নির্বাচনে ছয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ব্রিটিশ ভারতে সাবেক রাজনীতিবিদ সুলতান মাহমুদ বার্মা ও নু'র প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৬০ সালে মাহমুদ জানান যে রোহিঙ্গা-সংখ্যাগরিষ্ঠ উত্তর আরাকান কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে থাকবে অথবা একটি পৃথক প্রদেশ তৈরি করা হবে। যাইহোক, ১৯৬০ সালের বার্মার সাধারণ নির্বাচনের সময়, প্রধানমন্ত্রী ইউ নু এর প্রতিশ্রুতিতে আরাকানকে একটি প্রদেশে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।
বার্মার সাধারণ নির্বাচনে ১৯৯০ সালে রোহিঙ্গা নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি ফর হিউম্যান রাইটস বার্মিজ সংসদে চারটি আসন লাভ করে। চারজন রোহিঙ্গা সংসদ সদস্য রা হলেনঃ
১। শামসুল আনোয়ারুল হক
২। চিট লউইন ইব্রাহিম
৩। ফজল আহমেদ ও
৪। নুর আহমেদ।
বার্মিজ সামরিক জান্তা ১৯৯২ সালে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি ফর হিউম্যান রাইটস পার্টি নিষিদ্ধ করে । অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন কিন্তু ক্ষমতা হস্তান্তর না করে তাকে গৃহবন্দী অবস্থায় রাখেন।
২০০৫ সালে শামসুল আনোয়ারুল হককে ১৯৮২ সালের বিতর্কিত ধারা ১৮ এর অধীনে বার্মিজ নাগরিকত্ব আইন এবং ৪৭ বছরের কারাদণ্ডে দন্ডিত করা হয়। ২০১৫ সালে বার্মার সাধারণ নির্বাচনের একটি ক্ষমতাসীন ইউনিয়ন সলিডারিটি এবং ডেভেলপমেন্ট পার্টি এমপি শোয়ে মংকে ২০১৫ সালের মার্চে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয় যে, তার বাবা ১৯৮২ সালের নাগরিকত্ব আইনের অধীনে বার্মিজ নাগরিক ছিলেন না।
.২০১৭ সালের হিসাবে, বার্মার কোন একক রোহিঙ্গা এমপি নেই এবং রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর কোনও ভোটের অধিকার নেই।
১৯২৬ সালের বার্মিজ অভ্যুত্থানটি দেশটির ওয়েস্টমিনস্টার-স্টাইলের রাজনৈতিক ব্যবস্থার সমাপ্তি ঘটে। ১৯৮২ সালের বার্মিজ নাগরিকত্ব আইনে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব ছিনতাই হয়ে যায় ।
ঐতিহাসিকদের দাবি - যে রাখাইন পূর্বে একটি সহস্রাব্দে মুসলিম রাষ্ট্র ছিল, বা ৩৫০ বছর ধরে মুসলমানেরা রাখাইন রাজাদের রাজা ছিলেন।
0 notes
ইসলামিক বাংলা বর্ণমালা ও বাক্য গঠন,
0 notes
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
তাগুত বিষয়ে বিস্তারিত
পবিত্র কোরআনে মোট আট স্থানে 'তাগুত' শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। একজন মানুষ মুসলমান হওয়ার প্রথম ধাপ হলো ঈমান আনা। 'তাগুত' শব্দের মূল অর্থ হলো সীমা লঙ্ঘন। পরিভাষায়, মানুষ আল্লাহ ছাড়া অন্য যা কিছু প্রভু ও উপাস্য হিসেবে গ্রহণ করে, তা-ই 'তাগুত'।
আল্লাহ্একমাত্র সত্য উপাস্য
#তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূ��্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
প্রধান তাগুত কারা |
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ্:
একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি,
স্রষ্টা আল্লাহ্ একমাত্র ইলাহ,
জগতসমুহের সকল নিদর্শনে
সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে,
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র,
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র ,
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
ইসলামিক বাংলা বর্ণমালা
তাগুত
3 notes
·
View notes
আল্লাহ কে
আল্লাহ একমাত্র পরম সত্তা
তিনি কোনোকিছুর মতোই না
আল্লাহ এক এবং একমাত্র সত্য ঈশ্বর
এক সত্য ঈশ্বর সেই অনন্য ধারণার প্রতিফলন যা ইসলাম ঈশ্বরের সাথে যুক্ত করে। একজন মুসলমানের কাছে আল্লাহ হলেন সর্বশক্তিমান, সৃষ্টিকর্তা এবং বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের রক্ষণাবেক্ষণকারী, যিনি কোন কিছুর অনুরূপ নন এবং কোন কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
আল্লাহ্একমাত্র সত্য উপাস্য
#তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ্:
একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি,
স্রষ্টা আল্লাহ্ একমাত্র ইলাহ,
জগতসমুহের সকল নিদর্শনে
সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে,
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র,
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র ,
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চ��ড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
#আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
ইসলামিক বাংলা বর্ণমালা
0 notes
আল্লাহ কে
আল্লাহ একমাত্র পরম সত্তা
তিনি কোনোকিছুর মতোই না
আল্লাহ এক এবং একমাত্র সত্য ঈশ্বর
এক সত্য ঈশ্বর সেই অনন্য ধারণার প্রতিফলন যা ইসলাম ঈশ্বরের সাথে যুক্ত করে। একজন মুসলমানের কাছে আল্লাহ হলেন সর্বশক্তিমান, সৃষ্টিকর্তা এবং বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের রক্ষণাবেক্ষণকারী, যিনি কোন কিছুর অনুরূপ নন এবং কোন কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
আল্লাহ্একমাত্র সত্য উপাস্য
#তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
আল্লাহর পরিচয��, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ্:
একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি,
স্রষ্টা আল্লাহ্ একমাত্র ইলাহ,
জগতসমুহের সকল নিদর্শনে
সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে,
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র,
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র ,
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
ইসলামিক বাংলা বর্ণমালা
0 notes
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
তাগুত বিষয়ে বিস্তারিত
পবিত্র কোরআনে মোট আট স্থানে 'তাগুত' শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। একজন মানুষ মুসলমান হওয়ার প্রথম ধাপ হলো ঈমান আনা। 'তাগুত' শব্দের মূল অর্থ হলো সীমা লঙ্ঘন। পরিভাষায়, মানুষ আল্লাহ ছাড়া অন্য যা কিছু প্রভু ও উপাস্য হিসেবে গ্রহণ করে, তা-ই 'তাগুত'।
আল্লাহ্একমাত্র সত্য উপাস্য
#তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
প্রধান তাগুত কারা |
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ্:
একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি,
স্রষ্টা আল্লাহ্ একমাত্র ইলাহ,
জগতসমুহের সকল নিদর্শনে
সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে,
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র,
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র ,
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
ইসলামিক বাংলা বর্ণমালা
তাগুত
0 notes
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
তাগুত বিষয়ে বিস্তারিত
পবিত্র কোরআনে মোট আট স্থানে 'তাগুত' শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। একজন মানুষ মুসলমান হওয়ার প্রথম ধাপ হলো ঈমান আনা। 'তাগুত' শব্দের মূল অর্থ হলো সীমা লঙ্ঘন। পরিভাষায়, মানুষ আল্লাহ ছাড়া অন্য যা কিছু প্রভু ও উপাস্য হিসেবে গ্রহণ করে, তা-ই 'তাগুত'।
আল্লাহ্একমাত্র সত্য উপাস্য
#তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
প্রধান তাগুত কারা |
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ্:
একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি,
স্রষ্টা আল্লাহ্ একমাত্র ইলাহ,
জগতসমুহের সকল নিদর্শনে
সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে,
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র,
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র ,
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখ��নে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
ইসলামিক বাংলা বর্ণমালা
তাগুত
0 notes
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
তাগুত বিষয়ে বিস্তারিত
পবিত্র কোরআনে মোট আট স্থানে 'তাগুত' শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। একজন মানুষ মুসলমান হওয়ার প্রথম ধাপ হলো ঈমান আনা। 'তাগুত' শব্দের মূল অর্থ হলো সীমা লঙ্ঘন। পরিভাষায়, মানুষ আল্লাহ ছাড়া অন্য যা কিছু প্রভু ও উপাস্য হিসেবে গ্রহণ করে, তা-ই 'তাগুত'।
আল্লাহ্একমাত্র সত্য উপাস্য
#তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
প্রধান তাগুত কারা |
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ্:
একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি,
স্রষ্টা আল্লাহ্ একমাত্র ইলাহ,
জগতসমুহের সকল নিদর্শনে
সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে,
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র,
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র ,
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে '���রশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
ইসলামিক বাংলা বর্ণমালা
তাগুত
0 notes
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
আল্লাহ্একমাত্র সত্য উপাস্য
#তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ্:
একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি,
স্রষ্টা আল্লাহ্ একমাত্র ইলাহ,
জগতসমুহের সকল নিদর্শনে
সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে,
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র,
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র ,
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
ইসলামিক বাংলা বর্ণমালা
0 notes
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
আল্লাহ্একমাত্র সত্য উপাস্য
#তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ্:
একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি,
স্রষ্টা আল্লাহ্ একমাত্র ইলাহ,
জগতসমুহের সকল নিদর্শনে
সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে,
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র,
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র ,
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
ইসলামিক বাংলা বর্ণমালা
0 notes
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
অনন্ত অসীম আল্লাহ্কে জানি,
অন্তরে অবিচল ঈমান আনি।
আল্লাহ্ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নাই,
আল্লাহ্র শরীক কিবা সমতুল্য কিছু নাই।
'লা ইলাহা ইল্লাহ' অর্থাৎ তাওহীদের
কালেমার সঠিক অর্থ জানি তা-ই।
আল্লাহ্একমাত্র সত্য উপাস্য
#তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ্:
একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি,
স্রষ্টা আল্লাহ্ একমাত্র ইলাহ,
জগতসমুহের সকল নিদর্শনে
সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে,
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র,
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র ,
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আল্লাহ্ একমাত্র সত্য মাবুদ।
ইসলামিক বাংলা বর্ণমালা
0 notes