Tumgik
#মুঘল মসজিদ ধ্বংস
atique-rejvee · 3 months
Text
ওলীগণ জীবীত
সমস্ত বেলায়াত প্রাপ্ত ওলীরা তাদের স্বীয় কবরে জীবিত রয়েছেনঃ এ বিষয়ে ইমাম সুয়ূতী (রহ) তাঁর লিখিত ‘শরহুস সুদূর’ গ্রন্থে বিস্তারিত আলোকপাত করেছেন। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন- عَن عِكْرِمَة قَالَ قَالَ إِبْنِ عَبَّاس الْمُؤمن يعْطى مُصحفا فِي قَبره يقْرَأ فِيهِ -‘‘মু‘মিনকে (ওলীদেরকে) তার কবরে কুরআন শরীফ দেয়া হয়। তথায় সে পাঠ করে।’’২২৪ তাই বলতে চাই, একজন মু‘মিনের যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে…
View On WordPress
0 notes
channel430 · 5 years
Video
youtube
ভারতের দিল্লির ঐতিহাসিক জামে মসজিদ ভাঙার দাবি তুলেছেন বিজেপি’র সচ্চিদানন্দ হরি সাক্ষী মহারাজ এমপি। গতকাল শুক্রবার এক সভায় তিনি ওই দাবি জানান। সাক্ষী মহারাজ বলেন, ‘আমি প্রথম রাজনীতিতে আসার পর মথুরায় বলেছিলাম, অযোধ্যা, মথুরা, কাশীর দরকার নেই, দিল্লির জামে মসজিদ ভাঙো। সিঁড়ির নীচে যদি মূর্তি না পাওয়া যায় তাহলে আমাকে ফাঁসিকাঠে ঝুলিয়ে দিও। ওই বক্তব্যে আমি অটল রয়েছি।’ তার দাবি, মুঘল আমলে মন্দির ভেঙে তিন হাজারেরও বেশি মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। ‘১৭ মিনিটে বাবরী মসজিদ ভেঙেছি’ অন্যদিকে, গতকাল শুক্রবার ভারতের মহারাষ্ট্রের শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্দেশ্যে বলেছেন, ‘আমরা ১৭ মিনিটের মধ্যে বাবরী ভেঙেছি, (রাম মন্দির নির্মাণের জন্য) আইন তৈরি করতে কত সময় লাগে?’ এ সব প্রসঙ্গে, জামায়াতে ইসলামী হিন্দ-এর পশ্চিমবঙ্গের সভাপতি মুহাম্মদ নুরুদ্দিন বলেন, ‘সম্প্রতি কিছু রাজনৈতিক দল আবার মন্দির-মসজিদ ইস্যুতে সাম্প্রদায়িক বিভাজন করে রাজনীতির ময়দান গরম করতে চাচ্ছে। যেমন পশ্চিমবঙ্গে রথযাত্রা শুরু করা হয়েছে। এখন ভারতের চারটা গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন, ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচন। এই রাজনৈতিক দলগুলো বিশেষকরে ভারতীয় জনতা পার্টি যারা কেন্দ্রীয় সরকারে শাসন ক্ষমতায় আছে, তারা কোনও উন্নয়নের ইস্যু খুঁজে না পেয়ে, জনগণের সমর্থন হারাবার ভয়ে, মন্দির-মসজিদ ইস্যু, সাম্প্রদায়িক উসকানিকে সামনে আনতে চাচ্ছে। সাক্ষী মহারাজ দিল্লির জামে মসজিদ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়াসহ তার ভিতরে দেবতার মূর্তি পাওয়া যাবে বলে যে দাবি করেছেন, তা আসলে রাজনৈতিক গিমিক এবং মানুষের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করা ছাড়া আর কিছুই নয়। সঞ্জয় রাউত যে মন্তব্য করেছেন তাও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আসলে এরমধ্যে না ধর্ম আছে, না কোনও সৎ উদ্দেশ্য আছে। সবসময়ই এরা নির্বাচনকে সামনে রেখে মন্দির-মসজিদ ইস্যু তুলে ধরতে চায়। মন্দির-মসজিদের ভাবনায় জনগণকে ডুবিয়ে রেখে, জনগণকে সেই উত্তেজনার মধ্যে রেখে উত্তেজিত করে সেই আগুনে তারা রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে চায়। আমার মনে হয় ভারতের জনগণ এ ধরণের সংকীর্ণ সাম্প্রদায়িক মানসিকতাকে প্রত্যাখ্যান করবে।’ মুহাম্মদ নুরুদ্দিন বলেন, ‘ভারত চিরকাল সম্প্রীতির দেশ। এখানে মুসলিমরা প্রায় এক হাজার বছর শাসন করেছে। তারা যদি মন্দির ভেঙে সব মসজিদ তৈরি করত, তারা যদি হিন্দুদেরকে ধর্মান্তরিত হতে বাধ্য করত, তাহলে ভারতে মন্দিরের অস্তিত্ব থাকার কথা নয়। মাত্র চার বছর ক্ষমতায় এসে বিজেপি যেভাবে তাজমহল থেকে শুরু করে, জামে মসজিদ, লালকেল্লাসহ মুসলিম ঐতিহ্য ধ্বংস করতে চাচ্ছে, মুসলিম নামগুলো (শহর ও জেলা) পরিবর্তন করে দিয়ে মুসলিমদের নিশ্চিহ্ন করতে চাচ্ছে। মুসলিমরা যদি হাজার বছর ধরে এটা করত তাহলে ওদের অস্তিত্ব থাকত না। সুতরাং, এসব জিনিস বর্জন করা উচিত, ভারতের জনগণ তা বর্জন করবে। কখনওই সাম্প্রদায়িক বিভাজনের মধ্য দিয়ে মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে দেশের কোনও উন্নতি হতে পারে না।’ তিনি বলেন, ‘আমরা সমস্ত মানুষের উদ্দেশ্যে আহ্বান জানাচ্ছি এধরণের ভুল প্রচারণায় আপনারা কর্ণপাত করবেন না। ভারতে যে বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের ঐতিহ্য আছে তা রক্ষা করতে হবে।’ গতকাল শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে শুরু করে উত্তর প্রদেশ পর্যন্ত বিজেপির সরকার রয়েছে। রাজ্যসভায় (সংসদের উচ্চকক্ষ) এমন অনেক এমপি আছেন যারা রাম মন্দিরের পাশে দাঁড়াবেন। যারা বিরোধিতা করবেন দেশে তাদের ঘুরে বেড়ানো মুশকিল হবে।’ অন্যদিকে, গতকাল by CHANNEL 430
0 notes
paathok · 5 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/94464
এক নজরে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের ইতিহাস
.
১৯৯২ সালের ডিসেম্বর মাসের ৬ তারিখে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এবং এর সহযোগী সংগঠনের হিন্দু কর্মীরা উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যাতে ষোড়শ শতাব্দীর বাবরি মসজিদ ধ্বংস করে।
ওই স্থানে হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠনগুলো মাধ্যমে আয়োজিত এক রাজনৈতিক সমাবেশে আগত লোকজন সহিংস হয়ে উঠার পর ধ্বংসযজ্ঞটি সংগঠিত হয়।
হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী অযোধ্যা হল রামের জন্মভূমি। ষোড়শ শতাব্দীতে মুঘল সেনাপতি মির বাকি একটি মসজিদ নির্মাণ করেন, যা বাবরি মসজিদ নামে পরিচিত।
.
তিনি যে স্থানে মসজিদটি নির্মাণ করেন তা কিছু হিন্দুর কাছে রাম জন্মভূমি বলে অভিহিত হয়ে থাকে। আশির দশকে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) তাদের রাজনৈতিক সহযোগী ভারতীয় জনতা পার্টিকে সঙ্গে নিয়ে ওই স্থানে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য প্রচারাভিযান চালায়।
রাম মন্দির নির্মাণের জন্য কিছু শোভাযাত্রা ও মিছিল আয়োজন করা হয়েছিল। এসব শোভাযাত্রা ও মিছিলের মাঝে অন্তর্ভুক্ত ছিল রাম রথ যাত্রা, যার নেতৃত্বে ছিলেন লাল কৃষ্ণ আদভানি।
.
১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) ও ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ওই স্থানে দেড় লাখ করসেবককে নিয়ে একটি শোভাযাত্রা বের করে।
শোভাযাত্রা চলাকালীন সময় তারা সহিংস হয়ে পড়েন এবং আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধা উপেক্ষা করে মসজিদটি ভেঙে ফেলেন।
পরবর্তীকালে অনুসন্ধান চালিয়ে দেখা যায় যে, ঘটনাটির সঙ্গে ৬৮ জন জড়িত, যাদের মাঝে কিছু বিজেপি এবং ভিএইচপির নেতারও নাম বিদ্যমান���
বাবরি মসজিদ ধ্বংসের দরুন ভারতের হিন্দু ও মুসলমান সম্প্রদায়ের মাঝে সৃষ্টি হয় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, যা কয়েক মাস ধরে চলেছিল। এছাড়া এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ও তাদের দেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার শিকার হয়েছিল।  সূত্র: উইকিপিডিয়া
0 notes
pinknutreview · 7 years
Text
বাবরি মসজিদের মতোই ধ্বংস হওয়ার পথে তাজমহল!
বাবরি মসজিদের মতোই ধ্বংস হওয়ার পথে তাজমহল!
অনলাইন ডেস্ক
তাজমহলও কি বাবরি মসজিদের পরিণতি ভোগ করতে যাচ্ছে? এ বিতর্ক বেশ জোরেসোরেই শুরু হয়েছে ভারতজুড়ে। এতে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন দেশটির সমাজবাদী পার্টির (সপা) নেতা আজম খান। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন, বাবরি মসজিদের মতো ধ্বংস হতে পারে তাজমহলও!
সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের বিজেপি বিধায়ক সঙ্গীত সোম মন্তব্য করেছেন, ‘তাজমহল ভারতীয় সংস্কৃতিতে কলঙ্কের চিহ্ন।’ একই সঙ্গে তাজমহলের নাম বদলে ‘তেজো মহল’ করার দাবি তুলেছেন বিজেপি সংসদ সদস্য বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা বিনয় কাটিয়ার। তাঁর দাবি, মন্দির ভেঙেই তাজমহল বানানো হয়েছে। বুধবার আর এক বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী আবার দাবি করেন, যে জমিতে তাজমহল দাঁড়িয়ে আছে সেই জমিটি জয়পুরের রাজাদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছিলেন মুঘল সম্রাট শাহজাহান। তাঁর কথায়, ‘আমার হাতে এমন নথি এসেছে, যা থেকে স্পষ্ট যে জয়পুরের রাজাুমহারাজাদের তাজমহলের জমিটি বেচতে বাধ্য করেছিলেন শাহজাহান। ক্ষতিপূরণ বাবদ সেই রাজাদের ৪০টি গ্রাম দেয়া হয়েছিল। যাকে কোনোভাবেই ওই জমির দামের সঙ্গে তুলনা করা যায় না।’’
তিনি বলেন, ‘‘নথিতে আরো দেখা যাচ্ছে, ওই জমিতে একটি মন্দির ছিল। কিন্তু মন্দির ভেঙেই তাজমহল বানানো হয়েছিল, তা অবশ্য স্পষ্ট নয়।’’ শিগগিরই ওই নথি তিনি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করবেন বলেও জানিয়েছেন স্বামী।
বিজেপি নেতাদের এই সব মন্তব্যের পরেই তাজমহল নিয়ে  আশঙ্কা প্রকাশ করেন আজম খান। তিনি বলেন, ‘যদি বাবরি মসজিদ গুঁড়িয়ে দেয়া যায়, তা হলে দেশে যে কোনো সৌধই ভেঙে ফেলা হতে পারে। এই পরিস্থিতিতে যে কোনো দিন তাজমহলও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। দেশের কোনো সৌধই এখন নিরাপদ নয়।
ইত্তেফাক/এএম।
(function() { var referer="";try{if(referer=document.referrer,"undefined"==typeof referer)throw"undefined"}catch(exception){referer=document.location.href,(""==referer||"undefined"==typeof referer)&&(referer=document.URL)}referer=referer.substr(0,700); var rcel = document.createElement("script"); rcel.id = 'rc_' + Math.floor(Math.random() * 1000); rcel.type = 'text/javascript'; rcel.src = "http://ift.tt/2l0BMcM"+rcel.id+"&c="+(new Date()).getTime()+"&width="+(window.outerWidth || document.documentElement.clientWidth)+"&referer="+referer; rcel.async = true; var rcds = document.getElementById("rcjsload_83982d"); rcds.appendChild(rcel); })();
© ittefaq.com.bd
from The Daily Ittefaq :: The Daily Ittefaq RSS Feed RSS http://ift.tt/2l33Mwo via IFTTT
0 notes
atique-rejvee · 5 months
Text
"বাবরি মসজিদ থেকে রামমন্দির " ১৫২৮-২০২৪: বাবরি মসজিদ থেকে রামমন্দির! এক নজরে ৪৯৬ বছরের ইতিহাস এবং বিতর্ক১৫২৮-২০২৪: বাবরি মসজিদ থেকে রামমন্দির! এক নজরে ৪৯৬ বছরের ইতিহাস এবং বিতর্ক
১৫২৮-২০২৪: বাবরি মসজিদ থেকে রামমন্দির! এক নজরে ৪৯৬ বছরের ইতিহাস এবং বিতর্ক অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ তৈরি হওয়ার ৪৯১ বছর পরে শীর্ষ আদালতের বিচারকেরা জানান, হিন্দুদের বিশ্বাসের ‘রামজন্মভূমি’তে মন্দিরই হবে। আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক। কলকাতাশেষ আপডেট: ২২ জানুয়ারি ২০২৪ ০৮:২১ বছরের পর বছর ধরে আইনি লড়াই। দীর্ঘ লড়াই নিয়ে রাজনৈতিক জট। এ সব কাটিয়ে অবশেষে সোমবার অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন। সোমবার…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
channel430 · 5 years
Video
youtube
ভারতের দিল্লির ঐতিহাসিক জামে মসজিদ ভাঙার দাবি তুলেছেন বিজেপি’র সচ্চিদানন্দ হরি সাক্ষী মহারাজ এমপি। গতকাল শুক্রবার এক সভায় তিনি ওই দাবি জানান। সাক্ষী মহারাজ বলেন, ‘আমি প্রথম রাজনীতিতে আসার পর মথুরায় বলেছিলাম, অযোধ্যা, মথুরা, কাশীর দরকার নেই, দিল্লির জামে মসজিদ ভাঙো। সিঁড়ির নীচে যদি মূর্তি না পাওয়া যায় তাহলে আমাকে ফাঁসিকাঠে ঝুলিয়ে দিও। ওই বক্তব্যে আমি অটল রয়েছি।’ তার দাবি, মুঘল আমলে মন্দির ভেঙে তিন হাজারেরও বেশি মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। ‘১৭ মিনিটে বাবরী মসজিদ ভেঙেছি’ অন্যদিকে, গতকাল শুক্রবার ভারতের মহারাষ্ট্রের শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্দেশ্যে বলেছেন, ‘আমরা ১৭ মিনিটের মধ্যে বাবরী ভেঙেছি, (রাম মন্দির নির্মাণের জন্য) আইন তৈরি করতে কত সময় লাগে?’ এ সব ���্রসঙ্গে, জামায়াতে ইসলামী হিন্দ-এর পশ্চিমবঙ্গের সভাপতি মুহাম্মদ নুরুদ্দিন বলেন, ‘সম্প্রতি কিছু রাজনৈতিক দল আবার মন্দির-মসজিদ ইস্যুতে সাম্প্রদায়িক বিভাজন করে রাজনীতির ময়দান গরম করতে চাচ্ছে। যেমন পশ্চিমবঙ্গে রথযাত্রা শুরু করা হয়েছে। এখন ভারতের চারটা গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন, ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচন। এই রাজনৈতিক দলগুলো বিশেষকরে ভারতীয় জনতা পার্টি যারা কেন্দ্রীয় সরকারে শাসন ক্ষমতায় আছে, তারা কোনও উন্নয়নের ইস্যু খুঁজে না পেয়ে, জনগণের সমর্থন হারাবার ভয়ে, মন্দির-মসজিদ ইস্যু, সাম্প্রদায়িক উসকানিকে সামনে আনতে চাচ্ছে। সাক্ষী মহারাজ দিল্লির জামে মসজিদ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়াসহ তার ভিতরে দেবতার মূর্তি পাওয়া যাবে বলে যে দাবি করেছেন, তা আসলে রাজনৈতিক গিমিক এবং মানুষের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করা ছাড়া আর কিছুই নয়। সঞ্জয় রাউত যে মন্তব্য করেছেন তাও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আসলে এরমধ্যে না ধর্ম আছে, না কোনও সৎ উদ্দেশ্য আছে। সবসময়ই এরা নির্বাচনকে সামনে রেখে মন্দির-মসজিদ ইস্যু তুলে ধরতে চায়। ��ন্দির-মসজিদের ভাবনায় জনগণকে ডুবিয়ে রেখে, জনগণকে সেই উত্তেজনার মধ্যে রেখে উত্তেজিত করে সেই আগুনে তারা রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে চায়। আমার মনে হয় ভারতের জনগণ এ ধরণের সংকীর্ণ সাম্প্রদায়িক মানসিকতাকে প্রত্যাখ্যান করবে।’ মুহাম্মদ নুরুদ্দিন বলেন, ‘ভারত চিরকাল সম্প্রীতির দেশ। এখানে মুসলিমরা প্রায় এক হাজার বছর শাসন করেছে। তারা যদি মন্দির ভেঙে সব মসজিদ তৈরি করত, তারা যদি হিন্দুদেরকে ধর্মান্তরিত হতে বাধ্য করত, তাহলে ভারতে মন্দিরের অস্তিত্ব থাকার কথা নয়। মাত্র চার বছর ক্ষমতায় এসে বিজেপি যেভাবে তাজমহল থেকে শুরু করে, জামে মসজিদ, লালকেল্লাসহ মুসলিম ঐতিহ্য ধ্বংস করতে চাচ্ছে, মুসলিম নামগুলো (শহর ও জেলা) পরিবর্তন করে দিয়ে মুসলিমদের নিশ্চিহ্ন করতে চাচ্ছে। মুসলিমরা যদি হাজার বছর ধরে এটা করত তাহলে ওদের অস্তিত্ব থাকত না। সুতরাং, এসব জিনিস বর্জন করা উচিত, ভারতের জনগণ তা বর্জন করবে। কখনওই সাম্প্রদায়িক বিভাজনের মধ্য দিয়ে মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে দেশের কোনও উন্নতি হতে পারে না।’ তিনি বলেন, ‘আমরা সমস্ত মানুষের উদ্দেশ্যে আহ্বান জানাচ্ছি এধরণের ভুল প্রচারণায় আপনারা কর্ণপাত করবেন না। ভারতে যে বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের ঐতিহ্য আছে তা রক্ষা করতে হবে।’ গতকাল শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে শুরু করে উত্তর প্রদেশ পর্যন্ত বিজেপির সরকার রয়েছে। রাজ্যসভায় (সংসদের উচ্চকক্ষ) এমন অনেক এমপি আছেন যারা রাম মন্দিরের পাশে দাঁড়াবেন। যারা বিরোধিতা করবেন দেশে তাদের ঘুরে বেড়ানো মুশকিল হবে।’ অন্যদিকে, গতকাল
0 notes