Tumgik
#ভাইরাল ফল
banglakhobor · 10 months
Text
অদ্ভুত দেখতে হলেও স্বাদে দারুণ! নজরকাড়া পুষ্টিগুণ, এই ফলের নাম জানেন?
তুফানগঞ্জ: দেখতে যেমন সুন্দর, খেতেও তেমনই সুস্বাদু এই ফলের নাম ‘রামবুটান’। রামবুটান ফলের বৈজ্ঞানিক নাম ‘Nephelium lappaceum’। তবে ফল হিসেবেই এটি সর্বাধিক পরিচিত রয়েছে সর্বত্র। লিচু, লঙ্গান ইত্যাদি গ্রীষ্ম মণ্ডলীয় ফলের সঙ্গে এই ফলের বেশ মিল রয়েছে। এটি মিষ্টি স্বাদের একটি ফল। কোচবিহারের বুকে সম্ভবত এই প্রথম এই ফল ফলিয়েছেন কোনও ব্যক্তি। আর এই কারণেই বর্তমানে বহু উৎসুক মানুষ এই অদ্ভুত দর্শন ফল…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
24x7newsbengal · 2 years
Text
কলা লুঠ করেছিল সিপিআইএম, অসহায় বিক্রেতাকে কলার কাঁদি দিয়ে সহায়তা তৃণমূলের
Tumblr media
কল্যাণ দত্ত, পূর্ব বর্ধমান: গত ৩১আগস্ট আইন অমান্য কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে সিপিএম (CPM) কর্মী, সমর্থকরা বর্ধমানের ফল বিক্রেতার দোকানে কার্যত লুটপাট চালিয়েছিলেন। পরে সেই ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। 'কলা চোর সিপিএম' হ্যাশট্যাগ ট্রেন্ডিংয়ে কটাক্ষের বন্যা বইতে থাকে। এর নেপথ্যে ছিল মূলত স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। এবার শনিবার অর্থাৎ ৩রা সেপ্টেম্বর তৃণমূল আরও একধাপ এগিয়ে গেল। লুট হওয়া ফলের দোকানগুলিতে নিজের বাগান থেকে পেড়ে আনা তিন কাঁদি কলা উপহার দিলেন পূর্ব বর্ধমানের অন্তর্গত খণ্ডঘোষ ব্লক সভাপতি মহম্মদ অপার্থিব ইসলাম (ফাগুন)। শনিবার বর্ধমানের কার্জন গেট চত্বরেই বিভিন্ন দাবিতে সভা করে তৃণমূল। খণ্ডঘোষের তৃণমূল ব্লক সভাপতি তথা জেলা পরিষদের সদস্য অপার্থিব ইসলাম এদিন নিজের বাগানের তিন কাঁদি কলা নিয়ে আসেন বর্ধমানে। গাড়ি থেকে কলার কাঁদি নামিয়ে কাঁধে করে সেই কলা নিয়ে হাজির হন ফল বিক্রেতা ধনেশ্বর সাউয়ের দোকানে। তিনটে দোকানে তিনি কলা দেন। ফলের দোকানে গিয়ে কলার কাঁদি দেন তিনি। ফল বিক্রেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, 'আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও যুব সমাজের আইকন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সব সময় দুস্থ, অসহায় মানুষের পাশে থাকার কথা বলেন। সেই আদর্শ মেনেই আমি আমার বাগানের কলা এনেছি। সিপিএম গরিবের পেটে লাথি মেরেছে। কলা চুরি করেছে। ওই ফল‌ বিক্রেতার সেদিন যা ক্ষতি‌ হয়েছে, তা পুরোটা হয়তো পূরণ করতে পারিনি। কিন্তু আমরা তাঁর পাশে সাধ্য অনুযায়ী দাঁড়ালাম এবং পাশে আছি"। Read the full article
0 notes
dr-partho · 2 years
Text
গরমে তাপমাত্রার এই ব্যাপক তারতম্যের প্রথম শিকার হয় শিশুরা। বয়স্করা এই আবহাওয়ায় নিজেকে দ্রুত মানিয়ে নিতে পারলেও শিশুরা অনেক সময়ই পেরে ওঠে না। ফলাফল জ্বর, পেট খারাপ, সর্দি, কাশিসহ নানা শারীরিক অসুবিধা। তাই এই গরমে দরকার শিশুর বাড়তি যত্ন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নবজাতক বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘গরমে শিশু অনবরত ঘামে। এই ঘামের ফলে শিশুর শরীর থেকে প্রয়োজনীয় পানি ও লবণ বেরিয়ে যায়। ফলে শিশু পানিশূন্যতাসহ ভাইরাল জ্বর, নিউমোনিয়া, শ্বাসতন্ত্রের সমস্যায় ভুগতে পারে। এই সময়টায় শিশুকে প্রচুর পরিমাণে পানি ও তরল খাওয়ান। যেকোনো সমস্যায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।’ গরমে শিশুর পেট খারাপ হওয়ার শঙ্কাটাও বেশি থাকে। পেট খারাপ হলে অবশ্যই শিশুকে স্যালাইন খাওয়াতে হবে। সঙ্গে ডাবের পানিও দিতে পারেন। এই সময় অন্যান্য তরল খাবারও দেওয়া উচিত। মনে রাখতে হবে, শিশু যেন পানিশূন্যতায় না ভোগে। তার প্রস্রাবের পরিমাণ স্বাভাবিক আছে কি না, খেয়াল রাখতে হবে। শিশুর পায়খানার সঙ্গে যদি রক্ত যায়, তবে অবশ্যই শিশুবিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। ছয় মাস বয়সী শিশুদের জন্য মায়ের বুকের দুধের সঙ্গে পানি ও অন্যান্য খাবারও দিতে হবে। এই সময়টায় শিশুর শরীরে ঘামাচি ওঠার প্রবণতা থাকে। তাই শিশুকে প্রতিদিন গোসল করিয়ে পরিষ্কার পোশাক পরাতে হবে। ঘামাচির জায়গায় শিশুদের উপযোগী পাউডার লাগান। পাউডার লাগানোর আগে শিশুর শরীর মুছে নিন নরম ভেজা কাপড় দিয়ে। গরমে শিশুকে বেশিক্ষণ ডায়াপার না পরিয়ে রাখাই ভালো। গরমেই শিশুর ঠান্ডা লাগে বেশি। কারণ অতিরিক্ত ঘাম। ঘেমে গেলে দ্রুত শরীর মুছে দিয়ে কাপড় বদলানো বাধ্যতামূলক। গরমে শিশুকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে এবং তাকে সব সময় সুতি কাপড়ে তৈরি পোশাক পরালে আরাম পাবে। গরমেই শিশুর ঠান্ডা লাগে বেশি। কারণ অতিরিক্ত ঘাম। ঘেমে গেলে দ্রুত শরীর মুছে দিয়ে কাপড় বদলানো বাধ্যতামূলক। গরমে শিশুকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে এবং তাকে সব সময় সুতি কাপড়ে তৈরি পোশাক পরালে আরাম পাবে। এই গরমে শিশুর চুলেরও বাড়তি যত্ন নিতে হবে। গরমে চুলের গোড়া ঘেমে যায় দ্রুত। সঙ্গে বাতাসে ওড়া ধুলাবালুর কারণে ঘামে ভিজে চুলে জড়িয়ে যায়। এটি নিয়মিত পরিষ্কার না করলে মাথার ত্বকে খুশকি, ঘামাচিসহ নানা ধরনের চর্মরোগ দেখা দিতে পারে। গরমে শিশুর চুল ছেঁটে ছোট করে দিতে পারেন। এক বছর বা তার কম বয়সের শিশুর চুল ফেলেও দিতে পারেন। শিশুর জন্য এই কাজটা মঙ্গলজনকই হবে। বড় চুল হলে নিয়মিত যত্ন নিন। গোসল করার পর চুল ভালোভাবে মুছে নিয়ে আঁচড়ে দিন চিরুনি দিয়ে। এরপর চুল শুকিয়ে গেলে ভালোভাবে বেঁধে দিন। চুল ধোয়ার জন্য শিশুদের উপযোগী শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। গরমে শিশুর বাড়তি একটুখানি যত্নে পুরো গরমটাই উপভোগ্য হতে পারে। এই সময়ে প্রচুর ফল পাওয়া যায়। মৌসুমি ফল শিশুকে খেতে দিন। ফলে অরুচি থাকলে জুস করে দিতে পারেন। শিশুর পুষ্টি পূরণও হবে। রোগ প্রতিরোধক্ষমতাও বাড়বে।
https://youtu.be/FzbvUCP-t28
0 notes
paathok · 2 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/147855
“শুধুমাত্র দু-বেলা ভাতের বিনিময়ে পড়াতে চাই"
বিজ্ঞাপনের শোরগোলে আলমগীর যথেষ্টই বিব্রত। তিনি বলেন, দুবে���ার খাবারও আমি এমনি চাইনি। পড়ানোর বিনিময়ে চেয়েছি। এটা খুবই স্বাভাবিক চাওয়া। কিন্তু মানুষ একে এমন অবস্থায় নিয়ে গেছে এখন লজ্জায় আমার মাথা কাটা যাচ্ছে।
দু’বেলা ভাত জোটাতে পারছেন না আলমগীর কবির। তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞানে পড়াশোনা শেষ করেছেন। করোনায় হারিয়েছেন সব টিউশনি। নাস্তার বিনিময়ে কাজ নিয়েছিলেন ফুসকার দোকানেও। কিন্তু চলছে না যে কিছুতেই।
চাকরির খোঁজে ২০১৮ সালে ঢাকার সাভার এসেছিল বগুড়ার আলমগীর কবির। থাকতেন বন্ধুর মেসে, বিনা পয়সায়। বন্ধুর খাবারই ভাগাভাগি করে খেতেন।
একসময় বন্ধুর গার্মেন্টসে চাকরি হয়ে গেলে বিপদে পড়ে যান আলমগীর। তখন সকালের নাস্তার বিনিময়ে রাস্তার পাশের এক ফুচকার দোকানে কাজ নেন। ঢাকার জীবনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে না পেরে এক পর্যায়ে বগুড়ায় ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
বগুড়ায় এসে টিউশনি করে ভালোই চলছিল। কিন্তু করোনা মহামারি তার টিউশনির আয়ে বড়সড় আঘাত হানে। একটি বাদে সবকটি টিউশনি হারাতে হয় আলমগীরকে। এ কারণে বাধ্য হয়ে একটি বিজ্ঞাপন দেন তিনি। বগুড়া শহরের জহুরুল নগর এলাকায় দেয়ালে দেয়ালে সাঁটানো সেই ফটোকপির বিজ্ঞাপনে লেখা, ‘শুধুমাত্র দু-বেলা ভাতের বিনিময়ে পড়াতে চাই’।
এই বিজ্ঞাপন দ্রুতই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এতে পেশা হিসেবে বেকার লেখা রয়েছে। মোবাইল নম্বরসহ বিজ্ঞাপনে লেখা রয়েছে, সকাল ও দুপুরের খাবারের বিনিময়ে পড়ানো হবে।
৩২ বছর বয়সী আলমগীর হোসেন বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স ও মাস্টার্স করেছেন। তিনি এখন বগুড়া শহরের জহুরুলগর একতলা মসজিদ এলাকার পাশের একটি বাড়িতে থাকেন। এখানেও বিনামূল্যে।
তবে ফ্রি পড়ানোর বিজ্ঞাপন ভাইরাল হয়ে যাওয়ায় এখন কিছুটা বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছেন আলমগীর। এই সাবেক শিক্ষার্থী জানান, বিজ্ঞাপনটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি পোস্ট করেননি। অপরিচিত একজন করেছেন।
এই পোস্ট ভাইরাল হওয়ার পর থেকে অনেক ফোনকল পাচ্ছেন বলে জানান আলমগীর। কেউ কেউ এই পোস্টকে সরকারবিরোধী বলেও মন্তব্য করছেন।
দেয়ালে দেয়ালে এমন বিজ্ঞাপন দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে আলমগীর জানান, পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি এখন একটি টিউশনি করান। সেখান থেকে মাসে দেড় হাজার টাকা পান। এই টাকা দিয়ে দিনে একবেলা খাবারের বন্দোবস্ত হয়ে যায়।
এছাড়া চাকরি আবেদন ও পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রায়শই তার ঢাকায় আসতে হয়। এই যাওয়া-আসাতেও অনেক খরচ হয়ে যায়। যে কারণে সংকট দেখা দেয় তার খাবারের খরচে।
সবকিছু মিলিয়ে নিজের জন্য দিনে তিনবেলা খাবারের ব্যবস্থা করতে কষ্ট হচ্ছিল আলমগীরের। তাই বাসার আশেপাশে ভাতের বিনিময়ে পড়ানোর জন্য বিজ্ঞাপন দেন।
আলমগীরের সাথে আলাপ সূত্রে জানা যায়, ১৯৯০ সালের ২০শে মে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার শরাইল গ্রামে তার জন্ম। ২০০৭ সালে নিজ এলাকার শরাইল উচ্চ বিদ্যালয়ের কবির এসএসসি পাস করেন।
ওই সময়ের স্মৃতিচারণ করে আলমগীর বলেন, বাবার আয়ে সংসার চলত। তবে আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো ছিল না। এসএসসি পরীক্ষার ফর্ম পূরণের টাকা ছিল না। পরে আমার মায়ের কানের দুল বিক্রি করে ফর্ম ফিলাপ করি। স্কুলে ব্যাচের মধ্যে আমার রেজাল্ট সবচেয়ে ভালো ছিল। মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ ৪ দশমিক ৫০ পেয়েছিলাম।
এইচএসসি পরীক্ষাতেও ব্যাচের মধ্যে আলমগীরের ফল সবচেয়ে ভালো হয়। ২০০৯ সালে স্থানীয় এক কলেজ থেকে মানবিক বিভাগে জিপিএ ৪ দশমিক ৫০ নিয়ে উত্তীর্ণ হন তিনি। তার বাবা একজন পল্লী চিকিৎসক। নাম মো. কফিল উদ্দিন। পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে আলমগীর সবচেয়ে ছোট। তার বড় ভাই রুহুল আমিন শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী। আর বড় তিন বোন রয়েছে।
সংকটে পড়ে পড়ানোর বিজ্ঞাপন দেয়ার ব্যাপারে আলমগীর বলেন, মানুষ বিষয়টি বাজেভাবে উপস্থাপন করছে। অনেকে বলছে, এটা সরকারের ব্যর্থতা। কিন্তু এটা সরকারের কোনো ব্যর্থতা না। মানুষ না বুঝেই বিভ্রান্ত হচ্ছে। এমনকি অনেক গণমাধ্যম আমার এই বিজ্ঞাপন নিয়ে নিউজও করেছে। কিন্তু তারা কেউ আমার সঙ্গে কথা বলেনি। এতে আমিও বিব্রত হয়ে পড়েছি।
চাকরির ব্যাপারে আলমগীরের সঙ্গে কথা হয়। জানালেন, তার বাবা প্রথমে পরামর্শ দিয়েছিলেন সরকারি চাকরির খোঁজ করতে। এরপর বাবা একদিন বলেন, এখন যা পাও, তাই করো।
বাবার কথাতেই ঢাকায় এসেছিলেন আলমগীর। তিনি বলেন, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষাগুলোতে পাস করেছিলাম। কিন্তু যাওয়ার পরে তারা বলে, আপনার তো অভিজ্ঞতা নেই।
পরে একটি পোশাক কারখানায় কাজ শুরু করলাম। চাকরি হয় একদম ছোট একটি পদে। বেতনও কম। মাত্র ৮ হাজার টাকা। পড়ার সময় পেতাম না। চাকরির জন্য পরীক্ষার দিনও ছুটি পেতাম না। এ জন্যই চাকরি ছেড়ে দেই।
পরে আবার বগুড়া ফিরে আসেন আলমগীর। কিন্তু মেসে থাকতে খরচ বেশি হচ্ছিল।
ওই সময় জহুরুলনগরের পরিচিত এক আপুর কাছে বাসস্থানের সমস্যার কথা জানাই। ওই আপুর বাবা তাদের বাসায় থাকার ব্যবস্থা করে দেন। কিন্তু এই বাসায় তারা কেউ থাকেন না। তারা ঢাকায় থাকেন। বাসাতে আমি একা থাকি, বলেন আলমগীর।
কথোপকথনের শেষের দিকে আলমগীর কবির বলেন, আমি ছোটবেলা থেকেই সংগ্রাম করে বড় হয়েছি। কারো অনুদানের প্রয়োজন পড়েনি। মাস্টার্স পাশ করেছি। এখন চাকরি নেই। চাকরির জন্য বিভিন্ন দপ্তরে পরীক্ষাও দিচ্ছি। তবে এরমধ্যে সরকারি কয়েকটি চাকরির লিখিত পরীক্ষায় টিকেছি। এখন ভাইভার জন্য ডাক পড়েছে। একটা সময় অবশ্যই চাকরি পাব।
0 notes
blinktutor · 3 years
Text
দেখতে একেবারে মানুষের মতই প্যান্ট শার্ট পর��� ফলের দোকানে ফল বিক্রি করছে ছোট্ট একটি বাঁদর, পুরো নেট মাধ্যমে তুমুল ভাইরাল ভিডিও
দেখতে একেবারে মানুষের মতই প্যান্ট শার্ট পরা ফলের দোকানে ফল বিক্রি করছে ছোট্ট একটি বাঁদর, পুরো নেট মাধ্যমে তুমুল ভাইরাল ভিডিও
[ সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন একটি জায়গা যেখানে যে কোন মুহূর্তে যে কোন ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায়। মানুষজনের নাচ গানের ভিডিও এবং তাদের বিভিন্ন ট্যালেন্ট এর ভিডিও খুব মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যেতে দেখি আমরা। এই ধরনের ভিডিওতে মানুষের সুপ্ত প্রতিভা আমাদের সামনে চোখে পড়ে পাশাপাশি যদি কেউ ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে তাহলে সেই লোক চক্ষুর নজরে চলে আসতে পারে খুব সহজেই। সোশ্যাল মিডিয়াতে এমন বেশ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
onnodristy · 3 years
Text
করোনা ‘পজিটিভ’ পরীক্ষার আগেই !
করোনা ‘পজিটিভ’ পরীক্ষার আগেই !// কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের সাংসদ-অভিনেত্রী নুসরাত জাহান- এমন খবর ছড়িয়ে পড়েছে নানা সংবাদমাধ্যম এবং নেটমাধ্যমে। লেখা হচ্ছে কোভিড পরীক্ষার ফল পজিটিভ আসার পরে তিনি নাকি নিজেই সমস্ত কাজ বাতিল করে দিয়েছেন।
কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের সাংসদ-অভিনেত্রী নুসরাত জাহান- এমন খবর ছড়িয়ে পড়েছে নানা সংবাদমাধ্যম এবং নেটমাধ্যমে। লেখা হচ্ছে কোভিড পরীক্ষার ফল পজিটিভ আসার পরে তিনি নাকি নিজেই সমস্ত কাজ বাতিল করে দিয়েছেন। তবে নুসরাত জানিয়েছেন, তার জ্বর এসেছে। চিকিৎসক ‘ভাইরাল ফিভার’র জন্য ওষুধ দিয়েছেন তাকে। নুসরাত এখনও করোনার পরীক্ষা করেননি। তিনি বললেন, কোভিডে আক্রান্ত হলে আমি নিজেই সকলকে জানাব। চিকিৎসক…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
star337789 · 3 years
Text
আমলকীর চা খেলে কী হয়?
ভিটামিন সি এর অন্যতম উৎস হলো আমলকী। এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। পাশাপাশি ত্বক ও চুলের যেকোনো সমস্যার ক্ষেত্রেও এটি কার্যকরী। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আমলকী বেশ ভালো। নিয়মিত আমলকীর চা খেতে পারলে ডায়াবেটিসসহ আরও অনেক রোগ দূরে থাকবে। চলুন জেনে নেয়া যাক এই ভেষজ চায়ের উপকারিতা-
হার্ট ভালো রাখে আমলকী রক্ত সঞ্চালন এবং কোলেস্টেরলের লেভেল ঠিক রাখে, যা হৃদরোগ এড়াতে সহায়তা করে। এছাড়াও, রক্ত জমাট বাঁধে না, যার ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।
ইনফেকশন ও ব্যাকটেরিয়া ফাঙ্গাল ইনফেকশন এবং ব্যাকটেরিয়ার সাথে লড়াই করতে সাহায্য করে আমলকী। এটি শরীরে উপস্থিত টক্সিন বের করার ক্ষেত্রে ভীষণ কার্যকরী।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী এই ফল। এতে থাকা বিভিন্ন উপকারী উপাদান ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। ডায়াবেটিস রোগীরা নিয়মিত আমলকী খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। ক্রোমিয়ামের একটি উৎস হলো আমলকী। এটি উচ্চ রক্তচাপ ও ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে।
সর্দি-কাশি দূর করে শীতের সময়ে সর্দি-কাশির সমস্যা ঘরে ঘরে দেখা দেয়। সর্দি-কাশি, গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে আমলকী। এটি ভাইরাল ফিভারের ক্ষেত্রেও উপকারী। সকালে খালি পেটে পান করুন লেবু-আদা চা। উপকার মিলবে দ্রুত।
চোখ ভালো রাখে। নিয়মিত আমলকীর চা খেলে চোখের ছানি, বর্ণান্ধতা, ড্রাই আই সিন্ড্রোম ইত্যাদি সমস্যা দূরে থাকে। চোখ ভালো রাখতে তাই আমলকীর চা খাওয়ার অভ্যাস করুন।
আমলকির চা আমলকীর চা তৈরির জন্য, একটি প্যানে এক বা দুই কাপ পানি নিন। পানি ফুটতে শুরু করলে তাতে ১ চামচ আমলকীর গুঁড়া এবং কুচোনো আদা দিন। এটি ছাড়াও, আপনি পুদিনার ২-৩ পাতাও দিতে পারেন। এই সমস্ত উপকরণ দিয়ে ২ মিনিট ফুটিয়ে নিন। তারপরে নামিয়ে নিন। এবার এটি ছেঁকে নিয়ে চায়ের মতো পান করুন।
0 notes
khutbahs · 4 years
Photo
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক Herbs that are helpful to you
বর্তমানে করোনাভাইরাস (SARS-CoV-2 ) দ্বারা সংক্রমিত বিশ্বব্যাপী একটি মহামা���ি রোগ কোভিড-১৯। এখন পর্যন্ত এর কোনো কার্যকর ভ্যাকসিন বা ড্রাগ আবিষ্কৃত হয়নি। বিভিন্ন ড্রাগ যেমন ক্লোরোকুইন, হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন, এজিথ্রোমাইসিন ও ফেভিপিরাভিরের কথা বলা হলেও এসব ড্রাগ দিয়ে তেমন আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়নি। উন্নত দেশগুলো তাই মানসম্মত চিকিৎসাসেবা থাকা সত্ত্বেও এই রোগের চিকিৎসায় ব্যাপকভাবে হিমশিম খাচ্ছে। এই অবস্থায়, বিশ্ব ভ্যাকসিন বা ড্রাগের পাশাপাশি সহায়ক কিছু চিকিৎসার কথা ভাবছে। এ ক্ষেত্রে প্রকৃতিতে যেসব ভেষজ উদ্ভিদ ও অন্যান্য উপাদান পাওয়া যায় এবং যাদের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ভাইরাল ক্ষমতা আছে, তা বিবেচনাধীন হতে পারে।
যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-1 Herbs that are helpful to you আদা :
আদা দক্ষিণ এশিয়ার একটি মসলা এবং এর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ক্যানসার, অ্যান্টি-ভাইরাল প্রতিক্রিয়া আছে। এটি শ্বাসযন্ত্রের প্রসারণ ঘটাতে সংক্ষম, যা ব্রোঙ্কোডিলেটিং নামে পরিচিত। পরীক্ষায় দেখা গেছে, গুরুতর করোনা রোগীদের মধ্যে যাঁরা আদা খেয়েছেন, তাঁদের অবস্থা তুলনামূলক ভালো অন্যদের তুলনায় এবং তাঁদের মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশন ও আইসিইউর কম প্রয়োজন পড়েছে। এটি মার্কিন খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসন (এফডিএ) দ্বারা সাধারণত স্বীকৃত এবং করোনা আক্রান্ত রোগীরা এটি খেতে পারেন। প্রাপ্তবয়স্করা প্রতিদিন ৪ গ্রাম খেতে পারেন।
বর্তমানে করোনাভাইরাস (SARS-CoV-2 ) দ্বারা সংক্রমিত বিশ্বব্যাপী একটি মহামারি রোগ কোভিড-১৯। এখন পর্যন্ত এর কোনো কার্যকর ভ্যাকসিন বা ড্রাগ আবিষ্কৃত হয়নি। বিভিন্ন ড্রাগ যেমন ক্লোরোকুইন, হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন, এজিথ্রোমাইসিন ও ফেভিপিরাভিরের কথা বলা হলেও এসব ড্রাগ দিয়ে তেমন আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়নি। উন্নত দেশগুলো তাই মানসম্মত চিকিৎসাসেবা থাকা সত্ত্বেও এই রোগের চিকিৎসায় ব্যাপকভাবে হিমশিম খাচ্ছে। এই অবস্থায়, বিশ্ব ভ্যাকসিন বা ড্রাগের পাশাপাশি সহায়ক কিছু চিকিৎসার কথা ভাবছে। এ ক্ষেত্রে প্রকৃতিতে যেসব ভেষজ উদ্ভিদ ও অন্যান্য উপাদান পাওয়া যায় এবং যাদের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ভাইরাল ক্ষমতা আছে, তা বিবেচনাধীন হতে পারে।
আদা আদা দক্ষিণ এশিয়ার একটি মসলা এবং এর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ক্যানসার, অ্যান্টি-ভাইরাল প্রতিক্রিয়া আছে। এটি শ্বাসযন্ত্রের প্রসারণ ঘটাতে সংক্ষম, যা ব্রোঙ্কোডিলেটিং নামে পরিচিত। পরীক্ষায় দেখা গেছে, গুরুতর করোনা রোগীদের মধ্যে যাঁরা আদা খেয়েছেন, তাঁদের অবস্থা তুলনামূলক ভালো অন্যদের তুলনায় এবং তাঁদের মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশন ও আইসিইউর কম প্রয়োজন পড়েছে। এটি মার্কিন খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসন (এফডিএ) দ্বারা সাধারণত স্বীকৃত এবং করোনা আক্রান্ত রোগীরা এটি খেতে পারেন। প্রাপ্তবয়স্করা প্রতিদিন ৪ গ্রাম খেতে পারেন।
যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-2
Herbs that are helpful to you
লবঙ্গ শ্বাসকষ্টজনিত জটিলতায় লবঙ্গ কাজ করতে পারে। গবেষণায় লবঙ্গের কুঁড়ি বা পাতা থেকে সংগৃহীত প্রয়োজনীয় তেলগুলোতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ভাইরাল কার্যক্রম পাওয়া গিয়েছে। এ থেকে প্রাপ্ত ইউজেনল ট্র্যাকিয়াল মসৃণ পেশিতে ভালো প্রভাব ফেলে এবং ব্রোঙ্কোডিলেটিং এবং অ্যান্টি-এজম্যাটিক হতে পারে। এটিও মার্কিন খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসন (এফডিএ) দ্বারা স্বীকৃত। এই ইউজেনল মানুষ দৈনিক ২ দশমিক ৫ মিলিগ্রাম/কেজি দৈহিক ওজনের গ্রহণযোগ্য মাত্রায় ব্যবহার করতে পারে।
যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-3
Herbs that are helpful to you
গ্রিন টি 
গ্রিন টিতেও অ্যা ন্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল ক্রিয়াকলাপ পাওয়া যায়। সাম্প্রতিক গবেষণাগুলো গ্রিন টির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ক্যাটচিনস, বিশেষ করে এপিগ্যালোকটেকিন-৩-গ্যালেটের (ইসিজিজি) অনেক ভাইরাসের বিরুদ্ধে অ্যান্টি-ভাইরাল কার্যকলাপ দেখানো হয়েছে। একটি গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে চা-এ ট্যানিক অ্যাসিড এবং ৩-আইসোথাফ্ল্যাভিন-৩-গ্যালেট (টিএফ২ বি) থাকে, যা ‘SARS-CoV’ দ্বারা সংঘটিত তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সিনড্রোমকে প্রতিরোধ করতে পারে। উল্লেখ্য যে এই সার্স করোনাভাইরাসের সঙ্গে বর্তমানের SARS-CoV-2-এর ব্যাপক মিল পরিলক্ষিত হয়। দৈনিক ৩ থেকে ৫ কাপ (৭২০ থেকে ১২০০ মিলি) গ্রিন টি গ্রহণের ফলে কমপক্ষে ১৮০ মিলিগ্রাম ক্যাটচিন এবং ৬০ মিলিগ্রাম থ্যানিন পাওয়া যায়। তবে খালি পেটে চা পান করা উচিত নয়।
যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-4
Herbs that are helpful to you
কালো বীজ 
জীবাণুর বিরুদ্ধে কালো বীজ একটি হাতিয়ার হতে পারে। এই বীজ থেকে প্রাপ্ত তেল শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে পারে। যেমন গামা ইন্টারফেরন, টিসেল এর সংখ্যাবৃদ্ধি এবং ম্যাক্রোফাজের কার্যকারিতা ও সংখ্যা কমানো। গবেষণায় দেখা গেছে, ফুসফুস জটিলতা–সংক্রান্ত এবং অন্যান্য শ্বাসজনিত সমস্যায় এর বীজ ও তেল দারুণ কাজ করে। প্রতিদিন ৫ মিলি পরিমাণ কালো বীজের তেল গ্রহণ করা যেতে পারে, এতে কোনো বিরূপ প্রভাব দেখা যায় না।
যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-5
Herbs that are helpful to you
নিম
বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে ঐতিহ্যবাহী ওষুধ হিসেবে নিম খুব পরিচিত। এটি ভাইরাসের বিরুদ্ধেও কাজ করতে পারে। ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা করে দেখা গেছে, এর লিমনয়েড নামক উপাদানটি নভেল করোনা ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংকট সিনড্রোমকে (এআরডিএস) প্রতিহত করতে পারে। ভাইরাল জ্বরের উন্নতি করতে পারে নিমপাতার রস। ১০ সপ্তাহব্যাপী দৈনিক ৬০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত ডোজ নিরাপদে ব্যবহার করা যেতে পারে।
যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-6
Herbs that are helpful to you
তুলসী 
এটিও অনেক ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে। পরীক্ষায় দেখা গেছে, এর ইথানলিক নির্যাস শরীরের আইএল-৬ নিঃসরণ এবং এনএফ-কে বি প্রকাশ বন্ধ করে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ক্ষমতা দেখায়, ফলে কোভিড-১৯ সংক্রমণের সময় কম প্রদাহ হতে পারে। অবশ্য এর পাতা ও জলীয় অংশও ব্যবহার করা যায়।
যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-7
Herbs that are helpful to you
ভিটামিন-ডি, ভিটামিন-সি 
ভিটামিন-ডি ভাইরাল সংক্রমণ রোধ করতে পারে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে পারে। সাধারণত, কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের শরীরে প্রো-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি সাইটোকাইন দেখা যায়। ভিটামিন-ডি এই প্রো-ইনফ্ল্যামেটরি সাইটোকাইন যেমন এনএফ-কে বি ও গামা ইন্টারফেরনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। সূর্যের আলো এর গুরুত্বপূর্ণ উৎস। এ ছাড়া দৈনিক হাফ-চামচ কডলিভার তেল, ১০০ গ্রাম রুই মাছ খাওয়া যেতে পারে। অন্যদিকে, ভিটামিন–সি একটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, যা শরীরের শ্বাসযন্ত্র ও সিস্টেমিক সংক্রমণকে রোধ করতে পারে। এটিও ভিটামিন-ডির মতো প্রো-ইনফ্ল্যামেটরি সাইটোকাইনের মাত্রা হ্রাস করতে পারে, বিশেষ করে এটি ফুসফুসের অ্যালভিওলাসের পরিষ্কার, শরীরের নিউট্রোফিলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে ফুসফুসের ক্ষতি উপশম করত�� পারে। এ জন্য, খাদ্যতালিকায় প্রতিদিন ভিটামিন-সি রাখা দরকার।
যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-৮
Herbs that are helpful to you
জিংক 
জিংক মানবদেহের প্রতিরোধব্যবস্থার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি করোনাভাইরাসসহ নানা ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করে। এমনকি এটি করোনাভাইরাসের বংশবৃদ্ধির বিশেষ এনজাইম আরএনএ পলিমারেজকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। জাতীয় স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের জন্য দৈনিক ১১ মিলিগ্রাম এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ৮ মিলিগ্রাম জিংক সুপারিশ করে। জিংকের উৎস হলো গরুর মাংস, মুরগি, দই, মটরশুঁটি, মটর এবং কাজুবাদাম।
এই ভেষজ ও খাদ্যগুলো রোগের উপশম ও সামগ্রিক উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। এ অবস্থায় এই সহজলভ্য ও বৈজ্ঞানিক বিকল্প চিকিৎসাগুলো আমাদের শুধু করোনা নয়, অন্যান্য রোগের প্রতিরোধ ও প্রতিকারেও কার্যকরী হবে। নিশ্চয়ই এ আঁধার কেটে যাবে, আমরা জয়ী হব। এই বিষয়ে বাংলাদেশে আরও বিস্তারিত গবেষণার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
মো. আনোয়ার খসরু পারভেজ: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক। বর্তমানে প্রেষণে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সংক্রামক অণুজীব নিয়ে গবেষণা তাঁর মূল ক্ষেত্র।
0 notes
nurjahandental · 4 years
Photo
Tumblr media
দাঁতের যত্নে সময় দিন, সুন্দর হাসি বুঝে নিন সৌন্দর্যের অনেকটাই নির্ভর করে সুন্দর ঝকঝকে হাসির ওপর। উজ্জ্বল দাঁত যেমন চেহারায় সুন্দর ঝলক নিয়ে আসে, তেমনই দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্যও খুবই গুরুত্বপূর্ণ।সুন্দর হাসি ও আকর্ষণীয় ব্যাক্তিত্বের জন্য উজ্জ্বল, রোগমুক্ত দাঁতের গুরুত্ব অপরিসীম। সঠিক সময়ে যত্নের অভাবে দাঁতে আক্রমণ করে রোগ-জীবানু ও বিভিন্ন রকমের অসুখ। মাড়ির ইনফেকশন, দাঁত হলুদ হয়ে যাওয়ার সমস্যা তৈরি হয় অযত্ন ও খারাপ অভ্যাস এর কারণে।তাই আজকে লিখছি দাতের সুস্থতায় সকলের করণীয় নিয়ে। **দাতের যত্নে করণীয়ঃ #প্রতিদিন সকাল ও রাতে (ঘুমানোর আগে) ভালোভাবে দাঁত ব্রাশ করা উচিত। #খাবারে চর্বি, পনির বা ক্রিম থাকলে অবশ্যই ব্রাশ করে কয়েকবার কুলি করা উচত। কারণ চর্বি ও শর্করাযুক্ত খাবার দাঁতের ফাঁকে জমে দাঁতকে দ্রুত ক্ষয় করে। দাঁতের উপরিভাগে খাদ্যকণা মিশ্রিত তেল জমে দাঁতের মসৃণতা নষ্ট করে। #খাবার পানি ফুটিয়ে পান করা উচিত। ফুটানো সম্ভব না-হলে নলকূপের পানি সংগ্রহ করুন। #একটা বস্তুকে মুক্ত বাতাসে যেভাবে ব্রাশ করা সম্ভব সেভাবে ব্রাশ দিয়ে জিকজ্যাক পদ্ধতিতে (উপরে, নিচে, ভেতরে, বাইরে) পরিষ্কার করতে হবে। ব্রাশের সমান্তরাল স্টিকের পরিবর্তে বাঁকা হওয়া দরকার। এতের মুখের ভেতরের দাঁতগুলো ভালোভাবে পরিষ্কার হবে। #বাঁকা দাঁতে ময়লা জমে বেশি, তাই দীর্ঘ সময় ধরে ব্রাশ করা উচিত। অনেক সময় একই স্থান থেকে দুটো দাঁত গজায়। অপারেশনের মাধ্যমে একটা দাঁত তুলে ফেলা যায় বা সমান্তরালহীন দাঁতগুলোকে সারিবদ্ধতায় আনা যায়। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। # দাঁতের ফাঁকের ময়লাগুলো দীর্ঘদিন ধরে জমে ক্ষুদ্র পাথর কণায় পরিণত হয়। তখন দাঁতের উপরিভাগে কালো দাগ পড়ে। এটা ভীষণ দৃষ্টিকটু দেখায়। এ জন্য প্রতি ছয় মাস পরপর দাঁতের স্কেলিং করানো উচিত। বয়স ৪০-এর উর্ধ্বে হলে এক বছর পরপর করাতে হবে। নতুবা স্কেলিংয়ে ব্যবহৃত ইলেকট্রিক যন্ত্রের ফলে দাঁতের গোড়া দূর্বল হয়ে যাবে। কারণ বয়সের সঙ্গে সঙ্গে দাঁতের মাড়িও ক্ষয় হতে থাকে। # প্রতি পাঁচ মাস পর ব্রাশ পরিবর্তন করুন। সম্ভব হলে একই সঙ্গে সমান্তরাল ও বাঁকা দন্ডের ব্রাশ ব্যবহার করুন। প্রতি মাসে দুটো ব্রাশকে এক ফোঁটা স্যাভলন বা ডেটল মিশ্রিত এক বাটি কুসুম গরম পানিতে ২০ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পরে ব্রাশ দুটোকে স্বাভাবিক পানিতে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন, যেন ডেটলের গন্ধ না থাকে। প্রয়োজনে টুথপিক দিয়ে ব্রাশের গোড়া পরিষ্কার করুন। ধুলোবালি, পোকা-মাকড় থেকে রক্ষার জন্য ঢাকনাযুক্ত ব্রাশ ব্যবহার করুন। #অনেকের সারিবদ্ধ দাতের মধ্যে যেকোনো একটি বা দুটি দাত থাকে ত্রুটিযুক্ত হলুদ। এ জন্য কোনো প্রসাধনীর পরিবর্তে দ্রুত চিকিৎসের শরণাপন্ন হোন। #দাতের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধির জন্য অনেকেই খাবার সোডা ব্যবহার করেন। পারতপক্ষ সোডা পরিহার করুন। সোডায় ক্ষার থ��কে। সেটা দাঁতের কোমল মাড়ির জন্য ক্ষতিকর��� অনেক সময় দাঁতের অতি সংবেদনশীল মাড়ি পুড়ে লাল হয়ে যায়। স্বাভাবিক দৃষ্টিতে যা দেখতে জমাটবদ্ধ রক্তের মতো দেখায়। #দাতের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধির জন্য মাঝেমধ্যেই মাউথ ওয়াশ দিয়ে কুলি করুন। মাউথ ওয়াশ না-থাকলে হাফ চা চামচ খাবার লবণ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করুন। প্রতিদিন লেবু বা কোনো টক ফল খান। ক্যালসিয়ামের অভাবেও দাঁতের ঔজ্জ্বল্য নষ্ট হয়। এ জন্য ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ শাক-সবজি খান। #অতিরিক্ত ঠান্ডা বা গরম পানীয় দাঁতের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। দুটো পানীয় একই সঙ্গে গ্রহণ করা অনুচিত। খুব গরম চা বা কফি পানের অন্তত ১ ঘন্টা পরে স্বাভাবিক পানি পান করুন। #অনেকেই বিভিন্ন গাছের দাঁতন ব্যবহার করে থাকেন। এতে মনোযোগী হতে হবে যেন দাঁতনের আঁশ দাঁতের দাঁতের গোড়ায় আটকে না থাকে। টুথপিক ব্যবহারে মাড়িতে ফুটো হলে ইনফেকশন হয়। তাই সতর্কতার সঙ্গে টুথপিক ব্যবহার করুন। #প্রতিষ্ঠিত ব্রান্ডের টুথপেস্ট ব্যবহার করাই ভালো। টুথপেস্টেও মাঝেমধ্যে পরিবর্তন আনুন। কয়লা, ছাই, মাটি বা বালু দিয়ে দাঁত মাজা অনুচিত। টুথ পাউডার ব্যবহার করতে পারেন। হারবাল বা নিম জাতীয় টুথ পাউডার ব্যবহার করুন। টুথ পাউডার মিহি হওয়ার জন্য প্রতিটি দাঁতের ফাঁকে পৌঁছায়, যা দাঁতের পুষ্টি জোগায়। মাঝেমধ্যে আঙুল দিয়ে টুথ পাউডার ব্যবহারে মাড়ির বিশ্রাম হয়। #গ্যাসট্রিকের সমস্যা থাকলে মুখে দুর্গন্ধ হয়। ফলে দাঁতের হলুদাভ আবরণ আসে। নিয়মিত গ্যাসট্রিকে ঠোঁটের দুই কোণে কালো হয়ে যায়। এ জন্য প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ পানি পান করুন। # অ্যালকোহল ও ধূমপানে দাঁত কালো হয়ে যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দাঁতের মাড়িও কালো হয়ে ফুলে যায়। মাড়ির রক্তবাহী শিরাগুলো মোটা দেখায়, যা সুন্দর হাসির জন্য হুমকিস্বরূপ। তাই অ্যালকোহল ও ধূমপান এড়িয়ে চলুন। #অনেকের দুটো দাঁতের মাঝে ফাঁকা স্থান বা ভাঙা দাঁত থাকে। কৃত্রিম উপায়ে চিকিৎসা সম্ভব, এ জন্য চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। প্রতি সপ্তাহে অন্তত একটা ভিটামিন-সি ট্যাবলেট খান। #পান, সুপারি, জর্দা বা গুল পরিহার করুন। এসবে আসক্তি থাকলে খাবার পরে দাঁত ব্রাশ করে ফেলুন। পানে চুনের পরিমাণ যত কম হয় ততই ভালো। মাত্রাতিরিক্ত চুন দাঁতের এনামেল ক্ষয় করে। #বাঁধানো দাঁত বা কৃত্রিম দাঁতের প্রতি বিশেষ যত্ন নিন। প্রায়ই (চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী) সেগুলো খুলে পরিষ্কার করুন। #পোস্ট মেনোপোজাল লেডি অর্থাৎ মাসিক চিরতরে বন্ধ হয়ে গেছে এই ধরণের মহিলাদের দেহে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘ডি’র ঘাটতি হয় প্রচূর পরিমাণে। এই ঘটতির জন্য এই ধরণের নারীদের দাঁতে নানান রকম সমস্যা হয়। তাই প্রথম থেকেই দাঁতের প্রতি যত্নশীল হউন। # বর্তমানে উন্নত প্রযুক্তির কল্যাণে কৃত্রিম দাঁত মুখের সাথেই লাগানো থাকে। এই ধরণের দাঁতের প্রতি যতশীল হউন। #বছরে অন্তত একবার পুরো দেহের চেক আপ করান। এতে লুকায়িত কোন রোগ জীবাণু থাকলে ধরা পড়বে। দেহের প্রতিটি অঙ্গ পরস্পরের উপর নির্ভরশীল। তাাই সুস্থ্য দাঁত ও সুস্থ্য দেহের জন্য পুরো দেহ রোগমুক্ত থাকাটা ভীষণ জরুরী। ** দাতের যত্নে যে খাবার গুলো খাবেনঃ √কাঁচা গাজর চিবিয়ে খেলে এর মধ্যে থাকা বিটা ক্যারোটিন দাঁত, চোখ, হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে। √ভিটামিন 'এ' পরিপূর্ণ পালং শাক হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে। √ভিটামিন 'সি' থাকায় ক্যাপসিকাম দাঁত ও মাড়ির ইনফেকশন সারাতে পারে। √দাঁতের এনামেলের ক্ষয় রুখতে সাহায্য করে ব্রকোলি। √ভিটামিন 'সি' থাকায় ফুলকপি দাঁত ও মাড়ি সুস্থ রাখে। √ট্যানিন ও পলিফেনল থাকায় ফ্লুওরাইডের মাত্রা বাড়িয়ে দাঁতে এনামেলের ক্ষয় রোধ করে গ্রিন টি। √প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন 'সি' থাকায় আনারস দাঁত, মাড়িতে জমা ব্যাকটেরিয়া মোকাবিলায় যেমন সাহায্য করে, তেমনই ইনফেকশন দূরে রেখে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। √কমলা লেবুর মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন 'সি'। যা দাঁত, মাড়ি সুস্থ রাখে। √রসুনের অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি ভাইরাল, অ্যান্টি ফাংগাল গুণ মুখের ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে। √মাছের মধ্যে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন 'ডি' দাঁত সুস্থ রাখে। √ভাল মাউথওয়াশ হিসেবে কাজ করে হলুদ। যা দাঁত সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। √ দই ও পনিরে থাকা ভিটামিন 'ডি' দাঁত ও হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে। √ দাঁত সুস্থ রাখায় দারচিনির সরাসরি ভূমিকা না থাকলেও প্রতিদিন আধ চামচ দারচিনি গুঁড়ো ডায়েটে থাকলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে যা মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছা কমায়। ফলে দাঁত ভাল থাকে। লোকে বলে দাত থাকতে দাতের মর্যাদা নিন।কথাটি সত্য।দাত থাকতে দাতের মর্যাদা নিলে দাত নিয়ে সমস্যায় পড়তে হবে না।দাতের যত্নে উপরোক্ত নিয়ম গুলো মানতে পারেন এবং খাবার খেতে পারেন। তবে সুস্থ সুন্দর দাতের জন্য প্রতি ছয় মাস পরপর দাতের চেকাপ করাতে হবে,তাহলে রোগ ধরা পড়বে এবং তার চিকিৎসা সহজ হবে
0 notes
24x7newsbengal · 3 years
Text
একসঙ্গে চার মন্ত্রীর অপেক্ষায় মেদিনীপুর
একসঙ্গে চার মন্ত্রীর অপেক্ষায় মেদিনীপুর
নিউজ ডেস্ক : বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর এবার মন্ত্রীত্ব গঠনের অপেক্ষা। শুভেন্দু অধিকারী বিজেপিতে যাওয়ার পরেও দুই মেদিনীপুর জেলায় তৃণমূল কংগ্রেস ভালো ফলই করেছে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় তৃণমূল কংগ্রেস পেয়েছে ১৫ টির মধ্যে ১৩ টি আসন। অন্যদিকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ১৬টির মধ্যে ৯ টি সিট তৃণমূলের দখলে। আবার ঝাড়গ্রামে ৪ টি আসনেই তৃণমূলের জয়। আরো পড়ুন: বিজেপি করার অপরাধে বাজারে কানে ধরে ওঠবোস! ভাইরাল…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
paathok · 4 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/111829
যেসব রোগের মহৌষধ খেজুর
খেঁজুরকে বলা হয় রাজাদের ফল। অনেক রোগের রোগের মহৌষধ খেঁজুর। শুধু অতুলনীয় স্বাদ আর গন্ধের জন্য নয়, খেঁজুরের খ্যাতি তার অসাধারণ রোগ নিরাময়ের জন্যও। প্রতি একশো গ্রাম খেজুরে মেলে ২৮২ কিলো ক্যালরি শক্তি, ৭৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ২.৫ গ্রাম প্রোটিন এবং ০.৪ গ্রাম ফ্যাট।
গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ছাড়াও মেলে কিছু অত্যাবশ্যক ভিটামিন। এ ছাড়াও মেলে কিছু অপরিহার্য অ্যামিনো অ্যাসিড। এত ঝলকে দেখে নেওয়া যাক মিষ্টি ফল খেজুরের উপকারিতা—
• যে কোনও বয়সে রক্তাল্পতা দূর করতে খেজুরের জুড়ি মেলা ভার। • বহু যুগ ধরেই কার্যকরী ল্যাক্সাটিভ হিসেবে খেজুর ব্যবহার করা হয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা ছাড়াও বদহজম, অ্যাসিডিটি এমন কী পাকস্থলির আলসারেও উপশম আনে খেজুর। • রক্তে খারাপ কোলেস্টোরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের আশঙ্কা কমায়। এ ছাড়া সোডিয়ামের মাত্রা (একশো গ্রামে মাত্র ২ মিলিগ্রাম) কম থাকায় এবং পটাসিয়ামের মাত্রা (প্রতি একশো গ্রামে ৬৫৬ মিলিগ্রাম) বেশি থাকায় হৃদযন্ত্রের পেশির সক্রিয়তা বাড়িয়ে তোলে খেজুর। • উচ্চমাত্রায় ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাসিয়াম থাকার কারণে শরীরে জলের ভারসাম্য রক্ষা করে খেজুর। স্নায়বিক দৌর্বল্যের সমস্যা কাটাতে খেজুরের জুড়ি মেলা ভার। • বিভিন্ন রকমের ক্যানসার প্রতিরোধেও সাহায্য করে খেজুর। • পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, তামা, ভিটামিন-কে, এসেনসিয়াল অ্যামিনো অ্যাসিড থাকায় নিয়মিত খেজুর খেলে বোন মেটাবলিজম ঠিক থাকে। অস্টিওপোরোসিসের আশঙ্কা কম থাকে। • জৈব সালফার থাকার কারণে বিভিন্ন ভাইরাল, ফাঙ্গাল, ব্যাক্টেরিয়াল সংক্রমণ দূর করে খেজুর। বিভিন্ন ফুসফুসের সংক্রমণও মোকাবিলা করতে সাহায্য করে খেজুর। • যৌন অক্ষমতা এবং সন্তানহীনতার সমস্যা কাটাতে সাহায্য করে খেজুর। • যাঁরা সারাদিন শুধু খাই খাই রোগে ভোগেন, এক সঙ্গে বেশি খাওয়ার প্রবণতা অনেকটাই কমে যায় নিয়মিত খেজুর খেলে। • বাড়ন্ত বাচ্চা, গর্ভবতী মহিলা, কিশোর-কিশোরীদের খাবারে শক্তির জোগান দিতে খেজুরের বিকল্প নেই। • অনিদ্রার সমস্যা দূর করে খেজুর। মাইগ্রেন এবং মেনস্ট্রুয়াল ব্যথা কমিয়ে দেয়। • প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকায় দাঁতের রোগে উপকার করে খেজুর। নাইট ব্লাইন্ডনেস বা রাত্রিকালীন অন্ধত্বের সমস্যা মেটায়। তাই রোগে জর্জরিত হয়ে সারাদিন বিভিন্ন রকমের ওষুধ খেয়ে মন ভারাক্রান্ত? মুখে স্বাদ নেই? চিন্তা না করে বরং হাত বাড়ান এক মুঠো খেজুরের দিকে। তাতেই হবে কেল্লাফতে।
0 notes
Text
চাকরি নেই, ফল বিক্রি করছেন মেটিরিয়াল সায়েন্সে ডক্টরেট রাইসা - Kolkata24x7
চাকরি নেই, ফল বিক্রি করছেন মেটিরিয়াল সায়েন্সে ডক্টরেট রাইসা – Kolkata24x7
[ad_1]
ইন্দোর: তিনি ঝরঝরে ইংরাজি বলেন, মেটিরিয়াল সায়েন্সে ডক্টরেট, বিজ্ঞানী হতে চান, রিসার্চ করতে যাওয়ার জন্য বেলজিয়ামের আমন্ত্রণ পত্র রয়েছে তাঁর হাতে। কিন্তু দেশটার নাম ভারতবর্ষ। এখানে অষ্টম শ্রেণী ফেল মসনদে বসে। স্বাভাবিকভাবেই অত্যন্ত যোগ্য ডক্টরেট রাইসা আনসারি এখন রাস্তায় বসে ফল বিক্রি করছেন। নিজের ও পরিবারের পেট চালানোর জন্য।
গত সপ্তাহে রাইসার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। সেখানে স্পষ্ট ইংরাজিতে…
View On WordPress
0 notes
blinktutor · 3 years
Text
'২০২১-এ পাস করা কেউ ইন্টারভিউ দিতে পারবে না', ব্যাঙ্কের বিজ্ঞাপন ভাইরাল– News18 Bangla
‘২০২১-এ পাস করা কেউ ইন্টারভিউ দিতে পারবে না’, ব্যাঙ্কের বিজ্ঞাপন ভাইরাল– News18 Bangla
#মাদুরাই: ২০২০ সাল থেকেই বিশ্বজুড়ে থাবা বসিয়েছে করোনাভাইরাস। এই অতিমারির ফলে গোটা দেশেরই প্রায় সব পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। ২০২১-এও ছবিটা পাল্টায়নি। স্কুল-কলেজ বন্ধ। বন্ধ রাখা হয়েছে বিভিন্ন পরীক্ষাও। রাজ্যগুলির শিক্ষা দফতর নিজেদের উদ্যোগেই বিভিন্ন ক্লাসের পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেছেন আগের ক্লাসের নম্বরের ভিত্তিতে। সম্প্রতি এ রাজ্যেরও মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের ফল প্রকাশিত হয়েছে। সিবিএসই ও আইসিএসসি…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
mypatersonlife · 4 years
Text
চাকরি হয়নি পিএইচডি করেও! ফল বিক্রি করছেন তরুণী, ইংরেজি বক্তব্য ভাইরাল
চাকরি হয়নি পিএইচডি করেও! ফল বিক্রি করছেন তরুণী, ইংরেজি বক্তব্য ভাইরাল
মহামারি করোনাকালে ঘটেছে এক হৃদয়স্পর্শী ঘটনা। প্রশাসনের পক্ষ থেকে করোনার কারণে একজন সবজিওয়ালাকে তুলে দেয়া হচ্ছিল। এর প্রতিবাদে ঐ সবজিওয়ালা তরুণী ইংরেজিতে রাগ ঝাড়তে শুরু করেন। তিনি বলেন, তার দোকানের সামনে লোকজনের ভিড় নেই। সবাই দূরত্ব বজায় রেখে দাঁড়িয়ে সবজি কিনছেন। তবুও প্রশাসন তাকে তুলে দিচ্ছে। আর এত সব কথা তিনি বলছেন ঝরঝরে ইংরেজিতে।সেই প্রতিবাদী তরুণীর নাম রাইসা আনসারি । এ দৃশ্য দেখে থেমে…
View On WordPress
0 notes
dhaka18 · 4 years
Text
খোলা চিঠি ভাইরাল সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
খোলা চিঠি ভাইরাল সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
ঢাকা১৮ ডেস্ক: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অধিভুক্ত সরকারি ৭ কলেজ শিক্ষার্থীরা বরাবরই সেশনজট ও ফল প্রকাশ করা নিয়ে মানববন্ধন করে। যদিও সময়ের সাথে সাথে অধিভুক্ত ৭ কলেজে সেশনজট কমে আসছে।
৪ বছরের অনার্স ৭ বছরেও শেষ করতে না পেরে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে খোলা চিঠি লিখেছেন তিতুমীর কলেজের ১০২ জন শিক্ষার্থী। প্রথমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকার পর সেশন জটিলতা, পরে ঢাবি অধিভুক্ত হয়ে আরেক জটিলতায়…
View On WordPress
0 notes
khutbahs · 4 years
Text
যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক Herbs that are helpful to you
যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক
Herbs that are helpful to you
বর্তমানে করোনাভাইরাস (SARS-CoV-2 ) দ্বারা সংক্রমিত বিশ্বব্যাপী একটি মহামারি রোগ কোভিড-১৯। এখন পর্যন্ত এর কোনো কার্যকর ভ্যাকসিন বা ড্রাগ আবিষ্কৃত হয়নি। বিভিন্ন ড্রাগ যেমন ক্লোরোকুইন, হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন, এজিথ্রোমাইসিন ও ফেভিপিরাভিরের কথা বলা হলেও এসব ড্রাগ দিয়ে তেমন আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়নি। উন্নত দেশগুলো তাই মানসম্মত চিকিৎসাসেবা থাকা সত্ত্বেও এই রোগের চিকিৎসায় ব্যাপকভাবে হিমশিম খাচ্ছে। এই অবস্থায়, বিশ্ব ভ্যাকসিন বা ড্রাগের পাশাপাশি সহায়ক কিছু চিকিৎসার কথা ভাবছে। এ ক্ষেত্রে প্রকৃতিতে যেসব ভেষজ উদ্ভিদ ও অন্যান্য উপাদান পাওয়া যায় এবং যাদের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ভাইরাল ক্ষমতা আছে, তা বিবেচনাধীন হতে পারে।
 যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-1
Herbs that are helpful to you
আদা আদা দক্ষিণ এশিয়ার একটি মসলা এবং এর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ক্যানসার, অ্যান্টি-ভাইরাল প্রতিক্রিয়া আছে। এটি শ্বাসযন্ত্রের প্রসারণ ঘটাতে সংক্ষম, যা ব্রোঙ্কোডিলেটিং নামে পরিচিত। পরীক্ষায় দেখা গেছে, গুরুতর করোনা রোগীদের মধ্যে যাঁরা আদা খেয়েছেন, তাঁদের অবস্থা তুলনামূলক ভালো অন্যদের তুলনায় এবং তাঁদের মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশন ও আইসিইউর কম প্রয়োজন পড়েছে। এটি মার্কিন খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসন (এফডিএ) দ্বারা সাধারণত স্বীকৃত এবং করোনা আক্রান্ত রোগীরা এটি খেতে পারেন। প্রাপ্তবয়স্করা প্রতিদিন ৪ গ্রাম খেতে পারেন।
বর্তমানে করোনাভাইরাস (SARS-CoV-2 ) দ্বারা সংক্রমিত বিশ্বব্যাপী একটি মহামারি রোগ কোভিড-১৯। এখন পর্যন্ত এর কোনো কার্যকর ভ্যাকসিন বা ড্রাগ আবিষ্কৃত হয়নি। বিভিন্ন ড্রাগ যেমন ক্লোরোকুইন, হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন, এজিথ্রোমাইসিন ও ফেভিপিরাভিরের কথা বলা হলেও এসব ড্রাগ দিয়ে তেমন আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়নি। উন্নত দেশগুলো তাই মানসম্মত চিকিৎসাসেবা থাকা সত্ত্বেও এই রোগের চিকিৎসায় ব্যাপকভাবে হিমশিম খাচ্ছে। এই অবস্থায়, বিশ্ব ভ্যাকসিন বা ড্রাগের পাশাপাশি সহায়ক কিছু চিকিৎসার কথা ভাবছে। এ ক্ষেত্রে প্রকৃতিতে যেসব ভেষজ উদ্ভিদ ও অন্যান্য উপাদান পাওয়া যায় এবং যাদের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ভাইরাল ক্ষমতা আছে, তা বিবেচনাধীন হতে পারে।
আদা আদা দক্ষিণ এশিয়ার একটি মসলা এবং এর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ক্যানসার, অ্যান্টি-ভাইরাল প্রতিক্রিয়া আছে। এটি শ্বাসযন্ত্রের প্রসারণ ঘটাতে সংক্ষম, যা ব্রোঙ্কোডিলেটিং নামে পরিচিত। পরীক্ষায় দেখা গেছে, গুরুতর করোনা রোগীদের মধ্যে যাঁরা আদা খেয়েছেন, তাঁদের অবস্থা তুলনামূলক ভ���লো অন্যদের তুলনায় এবং তাঁদের মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশন ও আইসিইউর কম প্রয়োজন পড়েছে। এটি মার্কিন খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসন (এফডিএ) দ্বারা সাধারণত স্বীকৃত এবং করোনা আক্রান্ত রোগীরা এটি খেতে পারেন। প্রাপ্তবয়স্করা প্রতিদিন ৪ গ্রাম খেতে পারেন।
যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-2
Herbs that are helpful to you
লবঙ্গ শ্বাসকষ্টজনিত জটিলতায় লবঙ্গ কাজ করতে পারে। গবেষণায় লবঙ্গের কুঁড়ি বা পাতা থেকে সংগৃহীত প্রয়োজনীয় তেলগুলোতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ভাইরাল কার্যক্রম পাওয়া গিয়েছে। এ থেকে প্রাপ্ত ইউজেনল ট্র্যাকিয়াল মসৃণ পেশিতে ভালো প্রভাব ফেলে এবং ব্রোঙ্কোডিলেটিং এবং অ্যান্টি-এজম্যাটিক হতে পারে। এটিও মার্কিন খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসন (এফডিএ) দ্বারা স্বীকৃত। এই ইউজেনল মানুষ দৈনিক ২ দশমিক ৫ মিলিগ্রাম/কেজি দৈহিক ওজনের গ্রহণযোগ্য মাত্রায় ব্যবহার করতে পারে।
 যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-3
Herbs that are helpful to you
গ্রিন টি গ্রিন টিতেও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল ক্রিয়াকলাপ পাওয়া যায়। সাম্প্রতিক গবেষণাগুলো গ্রিন টির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ক্যাটচিনস, বিশেষ করে এপিগ্যালোকটেকিন-৩-গ্যালেটের (ইসিজিজি) অনেক ভাইরাসের বিরুদ্ধে অ্যান্টি-ভাইরাল কার্যকলাপ দেখানো হয়েছে। একটি গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে চা-এ ট্যানিক অ্যাসিড এবং ৩-আইসোথাফ্ল্যাভিন-৩-গ্যালেট (টিএফ২ বি) থাকে, যা ‘SARS-CoV’ দ্বারা সংঘটিত তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সিনড্রোমকে প্রতিরোধ করতে পারে। উল্লেখ্য যে এই সার্স করোনাভাইরাসের সঙ্গে বর্তমানের SARS-CoV-2-এর ব্যাপক মিল পরিলক্ষিত হয়। দৈনিক ৩ থেকে ৫ কাপ (৭২০ থেকে ১২০০ মিলি) গ্রিন টি গ্রহণের ফলে কমপক্ষে ১৮০ মিলিগ্রাম ক্যাটচিন এবং ৬০ মিলিগ্রাম থ্যানিন পাওয়া যায়। তবে খালি পেটে চা পান করা উচিত নয়।
 যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-4
Herbs that are helpful to you
 কালো বীজ জীবাণুর বিরুদ্ধে কালো বীজ একটি হাতিয়ার হতে পারে। এই বীজ থেকে প্রাপ্ত তেল শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে পারে। যেমন গামা ইন্টারফেরন, টিসেল এর সংখ্যাবৃদ্ধি এবং ম্যাক্রোফাজের কার্যকারিতা ও সংখ্যা কমানো। গবেষণায় দেখা গেছে, ফুসফুস জটিলতা–সংক্রান্ত এবং অন্যান্য শ্বাসজনিত সমস্যায় এর বীজ ও তেল দারুণ কাজ করে। প্রতিদিন ৫ মিলি পরিমাণ কালো বীজের তেল গ্রহণ করা যেতে পারে, এতে কোনো বিরূপ প্রভাব দেখা যায় না।
 যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-5
Herbs that are helpful to you
নিম বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে ঐতিহ্যবাহী ওষুধ হিসেবে নিম খুব পরিচিত। এটি ভাইরাসের বিরুদ্ধেও কাজ করতে পারে। ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা করে দেখা গেছে, এর লিমনয়েড নামক উপাদানটি নভেল করোনা ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংকট সিনড্রোমকে (এআরডিএস) প্রতিহত করতে পারে। ভাইরাল জ্বরের উন্নতি করতে পারে নিমপাতার রস। ১০ সপ্তাহব্যাপী দৈনিক ৬০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত ডোজ নিরাপদে ব্যবহার করা যেতে পারে।
যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-6
Herbs that are helpful to you
তুলসী এটিও অনেক ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে। পরীক্ষায় দেখা গেছে, এর ইথানলিক নির্যাস শরীরের আইএল-৬ নিঃসরণ এবং এনএফ-কে বি প্রকাশ বন্ধ করে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ক্ষমতা দেখায়, ফলে কোভিড-১৯ সংক্রমণের সময় কম প্রদাহ হতে পারে। অবশ্য এর পাতা ও জলীয় অংশও ব্যবহার করা যায়।
যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-7
Herbs that are helpful to you
ভিটামিন-ডি, ভিটামিন-সি ভিটামিন-ডি ভাইরাল সংক্রমণ রোধ করতে পারে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে পারে। সাধারণত, কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের শরীরে প্রো-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি সাইটোকাইন দেখা যায়। ভিটামিন-ডি এই প্রো-ইনফ্ল্যামেটরি সাইটোকাইন যেমন এনএফ-কে বি ও গামা ইন্টারফেরনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। সূর্যের আলো এর গুরুত্বপূর্ণ উৎস। এ ছাড়া দৈনিক হাফ-চামচ কডলিভার তেল, ১০০ গ্রাম রুই মাছ খাওয়া যেতে পারে। অন্যদিকে, ভিটামিন–সি একটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, যা শরীরের শ্বাসযন্ত্র ও সিস্টেমিক সংক্রমণকে রোধ করতে পারে। এটিও ভিটামিন-ডির মতো প্রো-ইনফ্ল্যামেটরি সাইটোকাইনের মাত্রা হ্রাস করতে পারে, বিশেষ করে এটি ফুসফুসের অ্যালভিওলাসের পরিষ্কার, শরীরের নিউট্রোফিলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে ফুসফুসের ক্ষতি উপশম করতে পারে। এ জন্য, খাদ্যতালিকায় প্রতিদিন ভিটামিন-সি রাখা দরকার।
 যেসব ভেষজ আপনার সহায়ক-৮
Herbs that are helpful to you
 জিংক জিংক মানবদেহের প্রতিরোধব্যবস্থার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি করোনাভাইরাসসহ নানা ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করে। এমনকি এটি করোনাভাইরাসের বংশবৃদ্ধির বিশেষ এনজাইম আরএনএ পলিমারেজকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। জাতীয় স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের জন্য দৈনিক ১১ মিলিগ্রাম এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ৮ মিলিগ্রাম জিংক সুপারিশ করে। জিংকের উৎস হলো গরুর মাংস, মুরগি, দই, মটরশুঁটি, মটর এবং কাজুবাদাম।
এই ভেষজ ও খাদ্যগুলো রোগের উপশম ও সামগ্রিক উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। এ অবস্থায় এই সহজলভ্য ও বৈজ্ঞানিক বিকল্প চিকিৎসাগুলো আমাদের শুধু করোনা নয়, অন্যান্য রোগের প্রতিরোধ ও প্রতিকারেও কার্যকরী হবে। নিশ্চয়ই এ আঁধার কেটে যাবে, আমরা জয়ী হব। এই বিষয়ে বাংলাদেশে আরও বিস্তারিত গবেষণার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
মো. আনোয়ার খসরু পারভেজ: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক। বর্তমানে প্রেষণে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সংক্রামক অণুজীব নিয়ে গবেষণা তাঁর মূল ক্ষেত্র।
0 notes