*আপনি কি নিম্নলিখিত পরিষেবার দাম জানতে চান:* ✔️ ব্যানার প্রিন্টিং ✔️ স্টিকার প্রিন্টিং ✔️ বিজনেস ক্যাডার প্রিন্টিং ✔️ ফিশিং প্রিন্ট ✔️ কার্ডবোর্ড প্রিন্টিং ✔️ রোল আপ স্ট্যান্ড প্রিন্টিং ✔️ অ্যাক্রিলিক লেজার কাটিং ✔️ বুক প্রিন্টিং ✔️ ক্যানভাস প্রিন্টিং ✔️ অ্যাক্রিলিক লাসার লেজার খোদাই ✔️ অনুষ্ঠানের জন্য চিত্র ✔️ বিজ্ঞাপনের নকশা ✔️ স্টেশনারি এবং স্টেশনারি ✔️ কেক কভার ✔️ দাঁড়ায় *যোগাযোগের জন্য* http://Wa.me/+97334315316 @bhfcps Www.bhfcc.net *ঈশ্বর আপনার পিতামাতার পোস্টের প্রতি রহম করুন* বানি জামরা এবং সালমাবাদ হাউজিং-এর ফিউচার ক্রিয়েটিভিটি সেন্টারে বিশেষ অফার 33930900 #সালমান_শহর #বারবার #করনা #ফুট #হাই #প্রিন্টিং_সার্ভিসেস #ব্যাক-টু-স্কুল #স্টোরিজ_ফর_শিল্ড্রেন #স্টোরিজ #নভেল #পাঠ্যক্রম #বইবাইন্ডিং #বুকবাইন্ডিং #প্রিন্টিং_নোটস #প্রিন্টিং_ক্রেডিট #প্রিন্টিং #প্রিন্টিং_সেবা (at Bahrain) https://www.instagram.com/p/CnkFmlmonn0/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
পাপ -সালেহা খাতুন
বিষ্ময়ে আমি হতবাক হয়ে ভাবছি বসে পাপের বোঝা, পাহাড় সমান বইব আমি একা।
সবার জন্য দায় কি? “আমার” সম্পর্কের দায়িত্ব ভার বহন , সমান সমান কাজের বেলায় সাজে সবাই ন্যাকা।
জোর করে কি পাপ ঢাকা যায়,পাপ কিছু
দিন আঁধারে রয় চাপা।
মনের মধ্যে পড়লে দাগ তুষার জলে হয়না সাফ, আগুন জ্বলে বুকে পাপ অনলে,
ঘষলে কি আর ময়লা ওঠে ডুবলে তরী গহীন জলে।
স্বপ্নাতুর বাড়ায় জ্বালা
মনপোড়া ঘুড়ে বেড়ায়
একলা।
প্রয়োজন হয়…
View On WordPress
0 notes
মকরসংক্রান্তির গঙ্গাস্নানে পুণ্য লাভ। সঙ্গে উপরি পাওনা পিঠে-পুলি
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/celebration-of-makar-sankranti/
মকরসংক্রান্তির গঙ্গাস্নানে পুণ্য লাভ। সঙ্গে উপরি পাওনা পিঠে-পুলি
কমলেন্দু সরকার
পৌষপার্বণ হোক বা পৌষসংক্রান্তি মানেই পিঠে-পুলি। বাঙালির পিঠে-পুলির উৎসব। পৌষসংক্রান্তি বা মকরসংক্রান্তি হল একটা ফসলি উৎসব। জানা যায়, প্রায় পুরো দক্ষিণ এশিয়ায় পালিত হয় ভিন্ন ভিন্ন নামে। যেমন, ভারতে পৌষসংক্রান্তি, বাংলাদেশে সাকরাইন, নেপালে মাঘী, কাম্বোডিয়ায় মহাসংক্রান, মায়নমারে থিং ইয়ান, লাওসে পি মা লাও, তাইল্যান্ডে সংক্রান।
পৌষসংক্রান্তির উৎসব চলে আসছে সেই পুরনো কাল থেকে৷ সে হাজারও হতে পারে বা আরও বেশি। পুরাণে এর উল্লেখ আছে। এই দিনই দেবতা-অসুরের যুদ্ধ শেষ হয়েছিল। অসুরদের বধ করার বিষ্ণু ওদের মুন্ডুগুলো পুঁতে দেন মন্দিরা পর্বতে। তাই মনে করা হয়, এই দিন অশুভ শক্তির বিনাশ এবং শুভ শক্তির প্রকাশ বলে ধরা হয়। মকরসংক্রান্তির দিন শরশয্যায় ভীষ্ম তাঁর ইচ্ছামৃত্যু নিয়েছিলেন।
এসব কথা ছেড়ে দিলে পৌষপার্বণে মেতে ওঠেন সকলেই। পিঠে-পুলি খাওয়ার ধুম লেগে যায় ঘরে ঘরে। এখন তো আবার পাড়ায় পাড়ায় পৌষপার্বণের মেলা বসে৷ সেখানো কতরকমের পিঠে-পুলি পাওয়া যায়। নলেন গুড় সহযোগে পিঠের স্বাদ অপূর্ব! বহু বাড়িতেই এদিন ভাত-রুটি খাওয়ার চল থাকে না। শুধুই পিঠে-পুলি খাওয়া। সকালবেলা পিঠে-পুলির সঙ্গে থাকে পায়েস, দই, চিঁড়ে, তিলের নাড়ু ইত্যাদি। এদিন তিলনাড়ু খাওয়ার নিয়মই রয়েছে। এই নাড়ু ছাড়া পৌষসংক্রান্তির উৎসব পূর্ণই হয় না।
জানা যায়, আজকের দিনে সূর্য মকররাশিতে প্রবেশ করে তাই এর আর এক নাম মকরসংক্রান্তি। এই দিন থেকেই শুরু হয় সূর্যের উত্তরায়ণ। দক্ষিণায়ণে দেবতারা ঘুমোতে যান, উত্তরায়ণে জাগেন। বলা হয়, উত্তরায়ণে মৃত্যু হলে মৃতব্যক্তির মুক্তি ঘটে। আর দক্ষিণায়ণে মৃত্যু হলে মৃতব্যক্তির পুর্নজন্ম হয়।
পৌষসংক্রান্তি বা মকরসংক্রান্তিতে ঘুড়ি ওড়ানো উৎসবে মেতে ওঠেন অনেকেই। তবে এদিন ঘুড়ি ওড়ানোটা হয় অঞ্চলভিত্তিক। তবে মকরসংক্রান্তির স্নান সর্বত্রই চালু। মনে করা হয়, গঙ্গা বা নদীতে স্নান করলে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত হওয়া যায়। অনেকের বিশ্বাস, এদিন মৃত্যু হলে মৃতব্যক্তির সরাসরি স্বর্গযাত্রা হয়।
মকর বা পৌষসংক্রান্তির বিভিন্ন জায়গায় কীর্তন, পালাগানের আসর বসে। আর কেঁদুলির বাউলমেলা তো বিখ্যাত। বহু মানুষ আসেন এই জয়দেবের মেলায়। সারারাত জেগে থাকে এই মেলা। আখড়ায় আখাড়ায় বাউলগানের আসর বসে। অনেক আখড়ায় শোনা যায় কীর্তনও।
গ্রামাঞ্চল বা মফসসলের লোকেরা অজয়ে পুণ্যস্নান সেরে মেলার মাঠে উদরপূর্তি করে রাতটা মেলায় কাটিয়ে বাড়ি ফেরেন। অজয়ে স্নান করলে গঙ্গাস্নানের পুণ্য অর্জন করা যায়। এর পিছনে রয়েছে এক কাহিনি। জয়দেব প্রতিদিন অজয়ে স্নান সারতেন। আর মকরসংক্রান্তির দিন যেতেন গঙ্গাস্নানে। কিন্তু গঙ্গা ছিল বহুদূর। সেবার মকরসংক্রান্তির স্নানের আগে জয়দেবের শরীর খুব খারাপ করল। তিনি মনে মনে গঙ্গা দেবীকে স্মরণ করলেন। এবং কাঁদতে কাঁদতে বললেন, “মা, এবার তোমার কাছে যেতে পারব না। আমি এতটাই পাপী।” ভক্তের কান্না শুনে দেবীর মনে করুণা হল। তিনি বললেন, “শোন জয়দেব, আমি মকরসংক্রান্তির দিন অজয়ে আসব। আমি অজয়ের সঙ্গেই বইব। তুই অজয়ে স্নান করলে গঙ্গাস্নানের ফল পাবি।” সেই থেকে জয়দেব আর কোনও মকরসংক্রান্তিতে গঙ্গাস্নানে যাননি। অজয়ে স্নান করতেন। আজও মানুষের বিশ্বাস, এইদিন গঙ্গাদেবী আসেন অজয়ের বুকে। বয়ে যান অজয়ের সঙ্গেই।
0 notes