সারা দেশেই ঝোড়ো হাওয়া-বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
দেশের ৮ বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টিও হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।
পূর্বাভাসে বলা হয়, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অনেক জায়গায়…
View On WordPress
0 notes
২২ বছর পর সঙ্গীতাকে ডিভোর্স দেবেন বিজয়!
২২ বছর পর সঙ্গীতাকে ডিভোর্স দেবেন বিজয়!
থালাপথি বিজয় বিবাহবিচ্ছেদ: থালাপথি বিজয় দক্ষিণ সিনেমার সেলিব্রেটি। অভিনেতারা সব সময় তার সিনেমার জন্য শিরোনামে থাকেন। যদিও এখন তিনি তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে লাইমলাইটে এসেছেন। অভিনেতা সম্পর্কে এমন তথ্য সামনে এসেছে, যা সোশ্যাল মিডিয়ায় আতঙ্ক তৈরি করেছে। এর সাথে সাথে ভক্তরাও বিস্মিত।
থালাপ্যাথি বিজয় বিবাহবিচ্ছেদের তথ্য
থালাপ্যাথি বিজয় সম্পর্কে কিছু গবেষণায় দাবি করা হচ্ছে যে তিনি তার স্ত্রী…
View On WordPress
0 notes
#পরিনতি #transform #परिवर्तन https://www.instagram.com/p/Cgm2vmGPY1_/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
0 notes
লালন কন্যা বিউটি অসাধারণ চমক দেখালেন । Best of Beauty । পর মানুষে দুঃখ দ...
0 notes
রশিদ সরকার মরার পর কেরামতি !! ছোট আবুল সরকার !! রশিদ সরকার !! মহারাজ আবু...
0 notes
৬ দিন পর নখ খসে যাবে ৯ দিন পরে চুল নারী বক্তা সকিনা বেগম mohila der waz ...
0 notes
শয়তানের ধোঁকা
Satan's deception
জারির আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, বনী ইসরাইলের এক নারী বকরি চরাত। তার ছিল চার ভাই। রাতের বেলা সে ধর্মযাজকের উপাসনালয়ে এসে আশ্রয় নিত। একদিন এক যাজক এসে তার সঙ্গে সংসর্গ করে। এতে সেই নারী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। শয়তান এসে প্ররোচনা দিয়ে বলে, ‘ওই নারীকে খুন করে মাটিচাপা দাও। লোকে তো তোমাকে বিশ্বাস করে। তারা তোমার কথা শুনবে।’ শয়তানের প্ররোচনায় সে নারীকে খুন করে এবং মাটিচাপা দিল। এবার শয়তান স্বপ্নে নারীর ভাইদের কাছে উপস্থিত হয়। তাদেরকে বলে, উপাসনালয়ের যাজক তোমাদের বোনের সঙ্গে অন্যায় করেছে এবং সে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ায় তাকে খুন করে অমুক স্থানে মাটিচাপা দিয়েছে।
সকাল হলে ভাইদের একজন বলল, ‘আল্লাহর কসম! গত রাতে আমি এক আশ্চর্যজনক স্বপ্ন দেখি, সেটি তোমাদের বলব কি বলব না তা স্থির করতে পারছি না।’ অন্য ভাই বলল, ‘তুমি বরং ওই স্বপ্নের কথা আমাদের বলো।’ সে তা বর্ণনা করল। আরেক ভাই বলল, ‘আমিও স্বপ্নে তা–ই দেখেছি।’ তৃতীয়জন বলল, ‘আমিও তা–ই দেখেছি।’ তখন তারা বলাবলি করে, নিশ্চয়ই এর মধ্যে কোনো রহস্য আছে।
তারা সবাই তাদের শাসনকর্তাকে যাজকের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে উদ্বুদ্ধ করে। তারপর সবাই যাজকের কাছে যায়। তাকে উপাসনালয় থেকে নামিয়ে আনে। এ সময় শয়তান যাজকের কাছে উপস্থিত হয়ে বলে, ‘আমি তোমাকে এ বিপদে ফেলেছি। আমি ছাড়া কেউ তোমাকে এখান থেকে উদ্ধার করতে পারবে না। সুতরাং তুমি আমাকে একটি সিজদা করো; আমি তোমাকে যে বিপদে ফেলেছি তা থেকে উদ্ধার করব।’ তারপর যাজক তাকে সিজদা করল।
তারপর শাস্তি বিধানের জন্য যখন শাসনকর্তার কাছে তাকে নিয়ে গেল। তখন শয়তান ওই জায়গা থেকে সরে পড়ল এই বলে, ‘তোমার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি তো জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি।’ আর তাদের পরিণতি সম্পর্কে সুরা হাশরের ১৭ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘শেষে অবিশ্বাসী ও মুনাফিক উভয়ের পরিণাম হবে জাহান্নাম। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে, আর এটাই সীমালঙ্ঘনকারীদের কর্মফল।’ (আল–বিদায়া ওয়ান নিহায়া, খণ্ড ২)
পবিত্র কোরআনে আছে, ‘তাদের তুলনা সেই শয়তান, যে মানুষকে বলে—অবিশ্বাস করো। তারপর যখন সে অবিশ্বাস করে, তখন শয়তান বলে—তোমার সঙ্গে তো আমার কোনো সম্পর্ক নেই, আমি তো বিশ্ব প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি।’ (সুরা হাশর, আয়াত: ১৬)
শয়তানের ধোঁকার পর আল্লাহর ক্ষমা
আল্লাহ তাআলা কুরআনে পাকের অনেক আয়াতে শয়তানকে মানুষের প্রকাশ্য দুশমন হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। শয়তানের ধোঁকা ও প্রতারণা থেকে মুক্ত থাকতে দিয়েছেন অনেক দিক-নির্দেশনা এবং সতর্কতা। তারপর মানুষ শয়তানের ধোঁকা এবং প্রতারণার শিকার হয়।
কোনো মানুষ যদি শয়তানের ধোঁকা বা প্রতারণার ফাঁদে পড়ে যায় এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে অথবা শয়তানের প্ররোচনায় নিজেকে না জড়ায় আল্লাহ তাআলা ওই বান্দাকে ক্ষমা করে দেন অথবা নির্ধারিত কাজে শয়তানের প্ররোচনায় আক্রান্ত না হওয়ার কারণে ওই কাজে বরকত দান করেন। আল্লাহ তাআলা মানুষকে লক্ষ্য করে ঘোষণা করেন-
সুরা বাকারার ২৬৮নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা মানুষকে শয়তানের ধোঁকা থ��কে মুক্ত থাকার এবং তোঁর ক্ষমার ঘোষণা দেন।
আগের আয়াতে আল্লাহ তাআলা মানুষকে সর্বোত্তম দ্রব্য-সামগ্রী দানের ব্যাপারে নসিহত পেশ করেছেন। আর তাতে আল্লাহ তাআলা সম্পদে বরকত দান করবেন। এ আয়াতে সে দানের ব্যাপারে শয়তানের ধোঁকা এবং প্রতারণা থেকে নিজেদের হেফাজত করার নসিহত পেশ করেছেন।
আলোচ্য আয়াতে বলা হয়েছে, শয়তান তোমাদেরকে অভাবে ভয় দেখায় আর পাপাচারের নির্দেশ দেয়। নেক কাজে যদি সম্পদ ব্যয় করা হয় তবে শয়তান মানুষকে বিভিন্নভাবে ভীতি প্রদর্শন করে থাকে। সে বলে, তুমি যদি সম্পদ ব্যয় কর তবে অভাবী হয়ে যাবে; তোমার সম্পদে ঘাটতি হবে। পক্ষান্তরে অন্যায় কাজে ব্যয় করলে তখন শয়তান মানুষকে অতিমাত্রায় উৎসাহ যোগায়।
কোনো ব্যক্তি যদি ব্যক্তি ও সমাজের কল্যাণে, মাদ্রাসা বা দ্বীনি প্রতিষ্ঠানে, অভাবী অসহায় মানুষকে দান করার ইচ্ছা পোষণ করে বা দান করে; তখন শয়তান এ সব কাজে ব্যয়কারীকে বিভিন্নভাবে বিরত রাখতে প্ররোচনা দেয়। ফলে এ দানের জন্য ওই সব মানুষের কাছে বার যাতায়াত করার পরও দেব-দিচ্ছি বলে সময় ক্ষেপণ করে। আর এটা শয়তানের কুমন্ত্রণারই ফসল।
অথচ মানুষ অন্যায় ও অসামাজিক আচার-অনুষ্ঠানে বিনা হিসেবে খরচ করে থাকে। যাতে শয়তান মানুষকে আগ্রহ যোগায়। এ আয়াতে এ সব ব্যাপারে শয়তানের ধোঁকা থেকে বেঁচে থাকতে এবং আল্লাহর পথে ব্যয় করতে উদ্বুদ্ধ করতে ক্ষমা ও দানে বরকতের ঘোষণা প্রদান করেছেন।
শয়তানের ধোঁকা
Satan's deception
শয়তানেরধোঁকা
0 notes
শয়তানের ধোঁকা
Satan's deception
জারির আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, বনী ইসরাইলের এক নারী বকরি চরাত। তার ছিল চার ভাই। রাতের ব���লা সে ধর্মযাজকের উপাসনালয়ে এসে আশ্রয় নিত। একদিন এক যাজক এসে তার সঙ্গে সংসর্গ করে। এতে সেই নারী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। শয়তান এসে প্ররোচনা দিয়ে বলে, ‘ওই নারীকে খুন করে মাটিচাপা দাও। লোকে তো তোমাকে বিশ্বাস করে। তারা তোমার কথা শুনবে।’ শয়তানের প্ররোচনায় সে নারীকে খুন করে এবং মাটিচাপা দিল। এবার শয়তান স্বপ্নে নারীর ভাইদের কাছে উপস্থিত হয়। তাদেরকে বলে, উপাসনালয়ের যাজক তোমাদের বোনের সঙ্গে অন্যায় করেছে এবং সে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ায় তাকে খুন করে অমুক স্থানে মাটিচাপা দিয়েছে।
সকাল হলে ভাইদের একজন বলল, ‘আল্লাহর কসম! গত রাতে আমি এক আশ্চর্যজনক স্বপ্ন দেখি, সেটি তোমাদের বলব কি বলব না তা স্থির করতে পারছি না।’ অন্য ভাই বলল, ‘তুমি বরং ওই স্বপ্নের কথা আমাদের বলো।’ সে তা বর্ণনা করল। আরেক ভাই বলল, ‘আমিও স্বপ্নে তা–ই দেখেছি।’ তৃতীয়জন বলল, ‘আমিও তা–ই দেখেছি।’ তখন তারা বলাবলি করে, নিশ্চয়ই এর মধ্যে কোনো রহস্য আছে।
তারা সবাই তাদের শাসনকর্তাকে যাজকের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে উদ্বুদ্ধ করে। তারপর সবাই যাজকের কাছে যায়। তাকে উপাসনালয় থেকে নামিয়ে আনে। এ সময় শয়তান যাজকের কাছে উপস্থিত হয়ে বলে, ‘আমি তোমাকে এ বিপদে ফেলেছি। আমি ছাড়া কেউ তোমাকে এখান থেকে উদ্ধার করতে পারবে না। সুতরাং তুমি আমাকে একটি সিজদা করো; আমি তোমাকে যে বিপদে ফেলেছি তা থেকে উদ্ধার করব।’ তারপর যাজক তাকে সিজদা করল।
তারপর শাস্তি বিধানের জন্য যখন শাসনকর্তার কাছে তাকে নিয়ে গেল। তখন শয়তান ওই জায়গা থেকে সরে পড়ল এই বলে, ‘তোমার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি তো জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি।’ আর তাদের পরিণতি সম্পর্কে সুরা হাশরের ১৭ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘শেষে অবিশ্বাসী ও মুনাফিক উভয়ের পরিণাম হবে জাহান্নাম। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে, আর এটাই সীমালঙ্ঘনকারীদের কর্মফল।’ (আল–বিদায়া ওয়ান নিহায়া, খণ্ড ২)
পবিত্র কোরআনে আছে, ‘তাদের তুলনা সেই শয়তান, যে মানুষকে বলে—অবিশ্বাস করো। তারপর যখন সে অবিশ্বাস করে, তখন শয়তান বলে—তোমার সঙ্গে তো আমার কোনো সম্পর্ক নেই, আমি তো বিশ্ব প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি।’ (সুরা হাশর, আয়াত: ১৬)
শয়তানের ধোঁকার পর আল্লাহর ক্ষমা
আল্লাহ তাআলা কুরআনে পাকের অনেক আয়াতে শয়তানকে মানুষের প্রকাশ্য দুশমন হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। শয়তানের ধোঁকা ও প্রতারণা থেকে মুক্ত থাকতে দিয়েছেন অনেক দিক-নির্দেশনা এবং সতর্কতা। তারপর মানুষ শয়তানের ধোঁকা এবং প্রতারণার শিকার হয়।
কোনো মানুষ যদি শয়তানের ধোঁকা বা প্রতারণার ফাঁদে পড়ে যায় এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে অথবা শয়তানের প্ররোচনায় নিজেকে না জড়ায় আল্লাহ তাআলা ওই বান্দাকে ক্ষমা করে দেন অথবা নির্ধারিত কাজে শয়তানের প্ররোচনায় আক্রান্ত না হওয়ার কারণে ওই কাজে বরকত দান করেন। আল্লাহ তাআলা মানুষকে লক্ষ্য করে ঘোষণা করেন-
সুরা বাকারার ২৬৮নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা মানুষকে শয়তানের ধোঁকা থেকে মুক্ত থাকার এবং তোঁর ক্ষমার ঘোষণা দেন।
আগের আয়াতে আল্লাহ তাআলা মানুষকে সর্বোত্তম দ্রব্য-সামগ্রী দানের ব্যাপারে নসিহত পেশ করেছেন। আর তাতে আল্লাহ তাআলা সম্পদে বরকত দান করবেন। এ আয়াতে সে দানের ব্যাপারে শয়তানের ধোঁকা এবং প্রতারণা থেকে নিজেদের হেফাজত করার নসিহত পেশ করেছেন।
আলোচ্য আয়াতে বলা হয়েছে, শয়তান তোমাদেরকে অভাবে ভয় দেখায় আর পাপাচারের নির্দেশ দেয়। নেক কাজে যদি সম্পদ ব্যয় করা হয় তবে শয়তান মানুষকে বিভিন্নভাবে ভীতি প্রদর্শন করে থাকে। সে বলে, তুমি যদি সম্পদ ব্যয় কর তবে অভাবী হয়ে যাবে; তোমার সম্পদে ঘাটতি হবে। পক্ষান্তরে অন্যায় কাজে ব্যয় করলে তখন শয়তান মানুষকে অতিমাত্রায় উৎসাহ যোগায়।
কোনো ব্যক্তি যদি ব্যক্তি ও সমাজের কল্যাণে, মাদ্রাসা বা দ্বীনি প্রতিষ্ঠানে, অভাবী অসহায় মানুষকে দান করার ইচ্ছা পোষণ করে বা দান করে; তখন শয়তান এ সব কাজে ব্যয়কারীকে বিভিন্নভাবে বিরত রাখতে প্ররোচনা দেয়। ফলে এ দানের জন্য ওই সব মানুষের কাছে বার যাতায়াত করার পরও দেব-দিচ্ছি বলে সময় ক্ষেপণ করে। আর এটা শয়তানের কুমন্ত্রণারই ফসল।
অথচ মানুষ অন্যায় ও অসামাজিক আচার-অনুষ্ঠানে বিনা হিসেবে খরচ করে থাকে। যাতে শয়তান মানুষকে আগ্রহ যোগায়। এ আয়াতে এ সব ব্যাপারে শয়তানের ধোঁকা থেকে বেঁচে থাকতে এবং আল্লাহর পথে ব্যয় করতে উদ্বুদ্ধ করতে ক্ষমা ও দানে বরকতের ঘোষণা প্রদান করেছেন।
শয়তানের ধোঁকা
Satan's deception
0 notes
ঘূর্ণিঝড়ের কারণে স্থগিত হওয়া এসএসসি পরীক্ষা ২৩ মে’র পর
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা’র কারণে স্থগিত হওয়া এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষাগুলো আগামী ২৩ মে’র পর নেওয়া হবে। সব বোর্ডের সঙ্গে সমন্বয় করে সুনির্দিষ্ট সময়সূচি পরে জানিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
আজ সোমবার রাজধানীর সরকারি টিচার ট্রেনিং কলেজে বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ ২০২৩-এর জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি…
View On WordPress
0 notes
শেহনাজ গিল ভিডিও: র্যাম্পে হাঁটার পর তাৎক্ষণিকভাবে মঞ্চে গিদ্দা করলেন শেহনাজ গিল, ভিডিও ভাইরাল
শেহনাজ গিল ভিডিও: র্যাম্পে হাঁটার পর তাৎক্ষণিকভাবে মঞ্চে গিদ্দা করলেন শেহনাজ গিল, ভিডিও ভাইরাল
শেহনাজ গিল ভিডিও: ‘বিগ বস 13’ খ্যাত শাহনাজ গিল-এর স্টারডম দ্রুত বাড়ছে। ইদানীং সানা তার চ্যাট বর্তমান ‘দেশি ভাইবস’-এর জন্য লাইমলাইটে রয়েছেন। এর সাথে, অভিনেত্রী তার প্রকাশ্য উপস্থিতি, বলিউ��ের আত্মপ্রকাশের তথ্য এবং সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টগুলির জন্যও লাইমলাইটে আসতে পারেন। ইদানীং শাহনাজকে একটি অনুষ্ঠানে র্যাম্পে হাঁটতে দেখা গেছে। একই সময়ে, এই অনুষ্ঠান থেকে অভিনেত্রীর একটি আদর্শ ভিডিও ভাইরাল হয়, যা…
View On WordPress
0 notes
শয়তানের ধোঁকা
Satan's deception
জারির আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, বনী ইসরাইলের এক নারী বকরি চরাত। তার ছিল চার ভাই। রাতের বেলা সে ধর্মযাজকের উপাসনালয়ে এসে আশ্রয় নিত। একদিন এক যাজক এসে তার সঙ্গে সংসর্গ করে। এতে সেই নারী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। শয়তান এসে প্ররোচনা দিয়ে বলে, ‘ওই নারীকে খুন করে মাটিচাপা দাও। লোকে তো তোমাকে বিশ্বাস করে। তারা তোমার কথা শুনবে।’ শয়তানের প্ররোচনায় সে নারীকে খুন করে এবং মাটিচাপা দিল। এবার শয়তান স্বপ্নে নারীর ভাইদের কাছে উপস্থিত হয়। তাদেরকে বলে, উপাসনালয়ের যাজক তোমাদের বোনের সঙ্গে অন্যায় করেছে এবং সে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ায় তাকে খুন করে অমুক স্থানে মাটিচাপা দিয়েছে।
সকাল হলে ভাইদের একজন বলল, ‘আল্লাহর কসম! গত রাতে আমি এক আশ্চর্যজনক স্বপ্ন দেখি, সেটি তোমাদের বলব কি বলব না তা স্থির করতে পারছি না।’ অন্য ভাই বলল, ‘তুমি বরং ওই স্বপ্নের কথা আমাদের বলো।’ সে তা বর্ণনা করল। আরেক ভাই বলল, ‘আমিও স্বপ্নে তা–ই দেখেছি।’ তৃতীয়জন বলল, ‘আমিও তা–ই দেখেছি।’ তখন তারা বলাবলি করে, নিশ্চয়ই এর মধ্যে কোনো রহস্য আছে।
তারা সবাই তাদের শাসনকর্তাকে যাজকের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে উদ্বুদ্ধ করে। তারপর সবাই যাজকের কাছে যায়। তাকে উপাসনালয় থেকে নামিয়ে আনে। এ সময় শয়তান যাজকের কাছে উপস্থিত হয়ে বলে, ‘আমি তোমাকে এ বিপদে ফেলেছি। আমি ছাড়া কেউ তোমাকে এখান থেকে উদ্ধার করতে পারবে না। সুতরাং তুমি আমাকে একটি সিজদা করো; আমি তোমাকে যে বিপদে ফেলেছি তা থেকে উদ্ধার করব।’ তারপর যাজক তাকে সিজদা করল।
তারপর শাস্তি বিধানের জন্য যখন শাসনকর্তার কাছে তাকে নিয়ে গেল। তখন শয়তান ওই জায়গা থেকে সরে পড়ল এই বলে, ‘তোমার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি তো জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি।’ আর তাদের পরিণতি সম্পর্কে সুরা হাশরের ১৭ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘শেষে অবিশ্বাসী ও মুনাফিক উভয়ের পরিণাম হবে জাহান্নাম। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে, আর এটাই সীমালঙ্ঘনকারীদের কর্মফল।’ (আল–বিদায়া ওয়ান নিহায়া, খণ্ড ২)
পবিত্র কোরআনে আছে, ‘তাদের তুলনা সেই শয়তান, যে মানুষকে বলে—অবিশ্বাস করো। তারপর যখন সে অবিশ্বাস করে, তখন শয়তান বলে—তোমার সঙ্গে তো আমার কোনো সম্পর্ক নেই, আমি তো বিশ্ব প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি।’ (সুরা হাশর, আয়াত: ১৬)
শয়তানের ধোঁকার পর আল্লাহর ক্ষমা
আল্লাহ তাআলা কুরআনে পাকের অনেক আয়াতে শয়তানকে মানুষের প্রকাশ্য দুশমন হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। শয়তানের ধোঁকা ও প্রতারণা থেকে মুক্ত থাকতে দিয়েছেন অনেক দিক-নির্দেশনা এবং সতর্কতা। তারপর মানুষ শয়তানের ধোঁকা এবং প্রতারণার শিকার হয়।
কোনো মানুষ যদি শয়তানের ধোঁকা বা প্রতারণার ফাঁদে পড়ে যায় এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে অথবা শয়তানের প্ররোচনায় নিজেকে না জড়ায় আল্লাহ তাআলা ওই বান্দাকে ক্ষমা করে দেন অথবা নির্ধারিত কাজে শয়তানের প্ররোচনায় আক্রান্ত না হওয়ার কারণে ওই কাজে বরকত দান করেন। আল্লাহ তাআলা মানুষকে লক্ষ্য করে ঘোষণা করেন-
সুরা বাকারার ২৬৮নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা মানুষকে শয়তানের ধোঁকা থেকে মুক্ত থাকার এবং তোঁর ক্ষমার ঘোষণা দেন।
আগের আয়াতে আল্লাহ তাআলা মানুষকে সর্বোত্তম দ্রব্য-সামগ্রী দানের ব্যাপারে নসিহত পেশ করেছেন। আর তাতে আল্লাহ তাআলা সম্পদে বরকত দান করবেন। এ আয়াতে সে দানের ব্যাপারে শয়তানের ধোঁকা এবং প্রতারণা থেকে নিজেদের হেফাজত করার ��সিহত পেশ করেছেন।
আলোচ্য আয়াতে বলা হয়েছে, শয়তান তোমাদেরকে অভাবে ভয় দেখায় আর পাপাচারের নির্দেশ দেয়। নেক কাজে যদি সম্পদ ব্যয় করা হয় তবে শয়তান মানুষকে বিভিন্নভাবে ভীতি প্রদর্শন করে থাকে। সে বলে, তুমি যদি সম্পদ ব্যয় কর তবে অভাবী হয়ে যাবে; তোমার সম্পদে ঘাটতি হবে। পক্ষান্তরে অন্যায় কাজে ব্যয় করলে তখন শয়তান মানুষকে অতিমাত্রায় উৎসাহ যোগায়।
কোনো ব্যক্তি যদি ব্যক্তি ও সমাজের কল্যাণে, মাদ্রাসা বা দ্বীনি প্রতিষ্ঠানে, অভাবী অসহায় মানুষকে দান করার ইচ্ছা পোষণ করে বা দান করে; তখন শয়তান এ সব কাজে ব্যয়কারীকে বিভিন্নভাবে বিরত রাখতে প্ররোচনা দেয়। ফলে এ দানের জন্য ওই সব মানুষের কাছে বার যাতায়াত করার পরও দেব-দিচ্ছি বলে সময় ক্ষেপণ করে। আর এটা শয়তানের কুমন্ত্রণারই ফসল।
অথচ মানুষ অন্যায় ও অসামাজিক আচার-অনুষ্ঠানে বিনা হিসেবে খরচ করে থাকে। যাতে শয়তান মানুষকে আগ্রহ যোগায়। এ আয়াতে এ সব ব্যাপারে শয়তানের ধোঁকা থেকে বেঁচে থাকতে এবং আল্লাহর পথে ব্যয় করতে উদ্বুদ্ধ করতে ক্ষমা ও দানে বরকতের ঘোষণা প্রদান করেছেন।
শয়তানের ধোঁকা
Satan's deception
0 notes
শয়তানের ধোঁকা
Satan's deception
জারির আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, বনী ইসরাইলের এক নারী বকরি চরাত। তার ছিল চার ভাই। রাতের বেলা সে ধর্মযাজকের উপাসনালয়ে এসে আশ্রয় নিত। একদিন এক যাজক এসে তার সঙ্গে সংসর্গ করে। এতে সেই নারী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। শয়তান এসে প্ররোচনা দিয়ে বলে, ‘ওই নারীকে খুন করে মাটিচাপা দাও। লোকে তো তোমাকে বিশ্বাস করে। তারা তোমার কথা শুনবে।’ শয়তানের প্ররোচনায় সে নারীকে খুন করে এবং মাটিচাপা দিল। এবার শয়তান স্বপ্নে নারীর ভাইদের কাছে উপস্থিত হয়। তাদেরকে বলে, উপাসনালয়ের যাজক তোমাদের বোনের সঙ্গে অন্যায় করেছে এবং সে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ায় তাকে খুন করে অমুক স্থানে মাটিচাপা দিয়েছে।
সকাল হলে ভাইদের একজন বলল, ‘আল্লাহর কসম! গত রাতে আমি এক আশ্চর্যজনক স্বপ্ন দেখি, সেটি তোমাদের বলব কি বলব না তা স্থির করতে পারছি না।’ অন্য ভাই বলল, ‘তুমি বরং ওই স্বপ্নের কথা আমাদের বলো।’ সে তা বর্ণনা করল। আরেক ভাই বলল, ‘আমিও স্বপ্নে তা–ই দেখেছি।’ তৃতীয়জন বলল, ‘আমিও তা–ই দেখেছি।’ তখন তারা বলাবলি করে, নিশ্চয়ই এর মধ্যে কোনো রহস্য আছে।
তারা সবাই তাদের শাসনকর্তাকে যাজকের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে উদ্বুদ্ধ করে। তারপর সবাই যাজকের কাছে যায়। তাকে উপাসনালয় থেকে নামিয়ে আনে। এ সময় শয়তান যাজকের কাছে উপস্থিত হয়ে বলে, ‘আমি তোমাকে এ বিপদে ফেলেছি। আমি ছাড়া কেউ তোমাকে এখান থেকে উদ্ধার করতে পারবে না। সুতরাং তুমি আমাকে একটি সিজদা করো; আমি তোমাকে যে বিপদে ফেলেছি তা থেকে উদ্ধার করব।’ তারপর যাজক তাকে সিজদা করল।
তারপর শাস্তি বিধানের জন্য যখন শাসনকর্তার কাছে তাকে নিয়ে গেল। তখন শয়তান ওই জায়গা থেকে সরে পড়ল এই বলে, ‘তোমার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি তো জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি।’ আর তাদের পরিণতি সম্পর্কে সুরা হাশরের ১৭ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘শেষে অবিশ্বাসী ও মুনাফিক উভয়ের পরিণাম হবে জাহান্নাম। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে, আর এটাই সীমালঙ্ঘনকারীদের কর্মফল।’ (আল–বিদায়া ওয়ান নিহায়া, খণ্ড ২)
পবিত্র কোরআনে আছে, ‘তাদের তুলনা সেই শয়তান, যে মানুষকে বলে—অবিশ্বাস করো। তারপর যখন সে অবিশ্বাস করে, তখন শয়তান বলে—তোমার সঙ্গে তো আমার কোনো সম্পর্ক নেই, আমি তো বিশ্ব প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করি।’ (সুরা হাশর, আয়াত: ১৬)
শয়তানের ধোঁকার পর আল্লাহর ক্ষমা
আল্লাহ তাআলা কুরআনে পাকের অনেক আয়াতে শয়তানকে মানুষের প্রকাশ্য দুশমন হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। শয়তানের ধোঁকা ও প্রতারণা থেকে মুক্ত থাকতে দিয়েছেন অনেক দিক-নির্দেশনা এবং সতর্কতা। তারপর মানুষ শয়তানের ধোঁকা এবং প্রতারণার শিকার হয়।
কোনো মানুষ যদি শয়তানের ধোঁকা বা প্রতারণার ফাঁদে পড়ে যায় এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে অথবা শয়তানের প্ররোচনায় নিজেকে না জড়ায় আল্লাহ তাআলা ওই বান্দাকে ক্ষমা করে দেন অথবা নির্ধারিত কাজে শয়তানের প্ররোচনায় আক্রান্ত না হওয়ার কারণে ওই কাজে বরকত দান করেন। আল্লাহ তাআলা মানুষকে লক্ষ্য করে ঘোষণা করেন-
সুরা বাকারার ২৬৮নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা মানুষকে শয়তানের ধোঁকা থেকে মুক্ত থাকার এবং তোঁর ক্ষমার ঘোষণা দেন।
আগের আয়াতে আল্লাহ তাআলা মানুষকে সর্বোত্তম দ্রব্য-সামগ্রী দানের ব্যাপারে নসিহত পেশ করেছেন। আর তাতে আল্লাহ তাআলা সম্পদে বরকত দান করবেন। এ আয়াতে সে দানের ব্যাপারে শয়তানের ধোঁকা এবং প্রতারণা থেকে নিজেদের হেফাজত করার নসিহত পেশ করেছেন।
আলোচ্য আয়াতে বলা হয়েছে, শয়তান তোমাদেরকে অভাবে ভয় দেখায় আর পাপাচারের নির্দেশ দেয়। নেক কাজে যদি সম্পদ ব্যয় করা হয় তবে শয়তান মানুষকে বিভিন্নভাবে ভীতি প্রদর্শন করে থাকে। সে বলে, তুমি যদি সম্পদ ব্যয় কর তবে অভাবী হয়ে যাবে; তোমার সম্পদে ঘাটতি হবে। পক্ষান্তরে অন্যায় কাজে ব্যয় করলে তখন শয়তান মানুষকে অতিমাত্রায় উৎসাহ যোগায়।
কোনো ব্যক্তি যদি ব্যক্তি ও সমাজের কল্যাণে, মাদ্রাসা বা দ্বীনি প্রতিষ্ঠানে, অভাবী অসহায় মানুষকে দান করার ইচ্ছা পোষণ করে বা দান করে; তখন শয়তান এ সব কাজে ব্যয়কারীকে বিভিন্নভাবে বিরত রাখতে প্ররোচনা দেয়। ফলে এ দানের জন্য ওই সব মানুষের কাছে বার যাতায়াত করার পরও দেব-দিচ্ছি বলে সময় ক্ষেপণ করে। আর এটা শয়তানের কুমন্ত্রণারই ফসল।
অথচ মানুষ অন্যায় ও অসামাজিক আচার-অনুষ্ঠানে বিনা হিসেবে খরচ করে থাকে। যাতে শয়তান মানুষকে আগ্রহ যোগায়। এ আয়াতে এ সব ব্যাপারে শয়তানের ধোঁকা থেকে বেঁচে থাকতে এবং আল্লাহর পথে ব্যয় করতে উদ্বুদ্ধ করতে ক্ষমা ও দানে বরকতের ঘোষণা প্রদান করেছেন।
শয়তানের ধোঁকা
Satan's deception
0 notes
তারাবীহ ২০ রাকাত, ৩২ দলিল
বিশ রাকাত তারাবীহের ৩২ টি দলীল।
তারাবীহ ২০ রাকাতের ৩২ দলিল
🌻আপনার একটি শেয়ারের মাধ্যমে অনেক সরলমনা মুসলমানের ভুল ভাঙতে পারে। 🌹
সাইয়্যিদিনা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তারাবীহ বিশ রাকাত পড়তেন
(১) হযরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ রা. বলেন,
خَرَجَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَاتَ لَيْلَةٍ فِي رَمَضَانَ فَصَلَّى النَّاسُ أَرْبَعَةً وَعِشْرِيْنَ رَكْعَةً وَأَوْتَرَ…
View On WordPress
0 notes