Tumgik
247banglanews · 5 years
Link
খুলনা - কলকাতা "বন্ধন" ট্রেন, জাতীয়
এখন থেকে যশোরে থামবে "বন্ধন"
২৪/৭ বাংলা সংবাদ,জাতীয় : এখন থেকে কলকাতা-খুলনা ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ ট্রেন যশোরে যাত্রাবিরতি করবে। আগামী ৭ মার্চ থেকে যশোর রেলওয়ে জংশনে যাত্রী ওঠা-নামার জন্য ট্রেনটি তিন মিনিটের জন্য থামবে।
১ মার্চ থেকে অনলাইন, মুঠোফোনে খুদে বার্তা ও সরাসরি স্টেশনে গিয়ে টিকিট সংগ্রহ করা যাবে। আন্তর্জাতিক এ ট্রেনে যশোর স্টেশন থেকে ৭৫টি আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি চিঠি আজ বৃহস্পতিবার যশোর রেলওয়ে জংশনের স্টেশন মাস্টার পুষ্পল কুমার চক্রবর্তীর কাছে পাঠানো হয়েছে। ওই চিঠি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বেনাপোল রেলওয়ে স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ১৬ নভেম্বর কলকাতা-খুলনার মধ্যে ৪৫৬ আসনের ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ নামের আন্তর্জাতিক ট্রেন চালু হয়।
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এ ট্রেনে কেবিনে সিট ভাড়া দেড় হাজার ও চেয়ার কোচ ভাড়া এক হাজার টাকা। সঙ্গে ৫০০ টাকা ভ্রমণ কর। বেনাপোলে যাত্রীর পাসপোর্ট, ভিসাসহ ইমিগ্রেশনের যাবতীয় কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করা হয়।
এরপর যাত্রীরা সরাসরি খুলনা ও কলকাতার মধ্যে যাতায়াত করতে পারে। সপ্তাহের প্রতি বৃহস্পতিবার সকালে ট্রেনটি কলকাতা থেকে ছেড়ে আসে আবার বিকেলে খুলনা থেকে কলকাতার উদ্দেশে ছেড়ে যায়।
বেনাপোল স্টেশন মাস্টার মো. সাইদুজ্জামান বলেন, শুরু থেকে গত জানুয়ারি মাস পর্যন্ত এক বছর দুই মাসে এ ট্রেনে করে দুই দেশের মধ্যে যাতায়াত করেছেন ১৫ হাজার ৫৭৯ জন যাত্রী।
এর মধ্যে কলকাতা থেকে এসেছেন ৬ হাজার ৭৪৫ এবং খুলনা থেকে কলকাতায় গেছেন ৮ হাজার ৮৩৪ জন। গতকাল এ ট্রেনে করে কলকাতা থেকে খুলনায় এসেছেন মাত্র ৭৯ জন যাত্রী।
স্টেশনের কর্মকর্তারা জানান, এ ট্রেনে করে গড়ে ১০০ জনের বেশি যাত্রী দুই দেশের মধ্যে যাতায়াত করে না। প্রতিবারই ট্রেনের আসন ফাঁকা পড়ে থাকে। অথচ গত এক বছরে বেনাপোল চেকপোস্ট (তল্লাশিচৌকি) দিয়ে ১০ লাখেরও বেশি যাত্রী দুই দেশের মধ্যে যাতায়াত করেছেন।
কলকাতা-খুলনা ট্রেনে যাত্রী সংখ্যা এত কম কেন, প্রশ্নে রেল উন্নয়ন ও সংস্কার আন্দোলন যশোরের আহ্বায়ক ইকবাল কবির জাহিদ বলেন, কলকাতা-খুলনা ট্রেনে যাত্রী কম হওয়ার পেছনে অনেকগুলো কারণ রয়েছে। 
এর মধ্যে অন্যতম কারণ হলো, যশোরে কোনো স্টপেজ না থাকা। অথচ যশোর অঞ্চলের মানুষ কলকাতায় বেশি যাতায়াত করেন। যশোরে স্টপেজের দাবিতে রাজপথে সভা-সমাবেশ, মানববন্ধনসহ রেলমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘শুনেছি, যশোরে স্টপেজ করা হচ্ছে।
এ জন্য সরকারকে স্বাগত। তবে আরও কিছু দাবি আমাদের রয়েছে। সেগুলো হলো-কলকাতা-খুলনা ট্রেনের ভাড়া একটু কমানো এবং সপ্তাহে অন্তত দুটি ট্রেন চালু রাখা।
কারণ, ট্রেনে করে কলকাতায় গিয়ে কাজ সেরে ট্রেনে ফেরার জন্য পরের সপ্তাহ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। কাজের রুটিনের সঙ্গে ট্রেনের শিডিউল মেলে না।
এ কারণে যাত্রী কম হচ্ছে। এ ছাড়া, বেনাপোল থেকে ঢাকা একটি ট্রেন চালু হলে যোগাযোগের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।’
যশোরে যাত্রাবিরতির ব্যাপারে জানতে চাইলে যশোর রেলওয়ে জংশনের স্টেশন মাস্টার পুষ্পল কুমার চক্রবর্তী প্রথম আলোকে বলেন, কলকাতা-খুলনা ট্রেন ৭ মার্চ থেকে যশোর স্টেশনে তিন মিনিটের জন্য দাঁড়াবে।
পাসপোর্ট, ভিসা ও টিকিট দেখে যাত্রীদের ট্রেনে ওঠানো হবে। বেনাপোল স্টেশনে নিয়ে ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।
যশোরের জন্য ৭৫টি আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। খুলনার ভাড়া দিয়েই ১ মার্চ থেকে যশোর থেকে টিকিট সংগ্রহ করা যাবে। টিকিটের দাম কমানো হবে কিনা, সে বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
তথ্য সূত্র : প্রথম আলো 
0 notes
247banglanews · 5 years
Link
চক বাজার ট্রাজেডি, জাতীয়
কীভাবে লেগেছিল আগুন? মাত্র ৩০ সেকেন্ড....
জাতীয় : প্রথমে এক পিকআপের সাথে প্রাইভেট কারের সংঘর্ষ, শোনা যাচ্ছে সেই পিকআপে ছিল সিলিন্ডার গ্যাস, সেটার বিস্ফোরণ আগে হয় আর কেউ কেউ বলছেন, প্রথমে প্রাইভেট কারের সিএনজি বিস্ফোরণ৷
এর পাশেই ছিল হোটেল, হোটেলে রান্না হচ্ছিল গ্যাসে, সেই গ্যাস সিলিন্ডারে বিস্ফোরণ মুহুর্তেই।সাথে থাকা বৈদ্যুতিক খুটির ট্রান্সফর্মারে বিস্ফোরণ।সময় ৩০ সেকেন্ড।
আগুন ছড়িয়ে গেল ভবনে, ছিল নেল পালিশের কেমিকেলের গোডাউন থেকে শুরু করে পারফিউমের কেমিক্যাল। এমনকি লাইটার রিফিলের গ্যাসের ছোট ছোট জার। দুদিন আগেও সাত ট্রাক কেমিক্যাল ঢুকেছে।
গেল সপ্তাহেও দক্ষিণের মেয়র মার্কেটে মার্কেটে ঘুরে হাতজোড় করেছেন কেমিকেল গোডাউন সরিয়ে নিতে, কেউ পারছে না তাদের সরাতে, এক এক বাড়িতেই ১৫-২০ টা গোডাউন আর শিল্পমন্ত্রনালয়ের খাতা বলছে পুরো পুরান ঢাকাতেই এ সংখ্যা ১০০ এর ও কম, মানে সিংহভাগই অনুমতিহীন।
পুড়ে ছাই হওয়া ওয়াহিদ ম্যানসনের ওয়াহিদ সাহেব মারা গেছেন আগেই, তার দু ছেলে এ ভবনে থাকতেন, ভাগ্যের কি পরিহাস, তারা যে কেমিক্যাল গোডাউন ভাড়া দিলেন, তার বিস্ফোরনেই প্রাণ গেছে নিজেদের পরিবারের লোকদের।
পরদিন ছুটি থাকায় অধিকাংশ ব্যবসায়ীরা একটু গুছিয়ে নিচ্ছিলেন, সেই গোছানোয় চিরতরে গোছানো।
Tumblr media
ফায়ার সার্ভিস কি করেনি? সারারাত চেষ্টা করেছে, ৩৫ টা ইউনিট ছিল, বিশাল গাড়ি নিয়ে দূরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে।
বিমান বাহিনী হেলিকপ্টার দিয়ে পানি ছিটিয়েছে, তাও ৪ টা হেলিকপ্টার।
কী আর হয় তাতে? কেমিকেলগুলো সে পানিকে পাত্তাই দিতে চাইনি, পুরোটা জ্বলে, জালিয়ে তারপর নিভেছে প্রায় ৮ ঘন্টা পর!
থেকে থেকে জ্বলে উঠছে আবার কোন কোনায় কোনায়।
মৃতের সংখ্যা ইতিমধ্যেই ৮০+,বাড়ার আশংকা, হতাহত অর্ধশত।
"নিমতলি থেকে আমরা শিক্ষা নেইনি, কাজেই একের পর এক উচিত শিক্ষা প্রকৃতিই দেবে, এই ই নিয়ম"
২৪/৭ বাংলা সংবাদ শোকাহত
0 notes
247banglanews · 5 years
Link
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
২৪/৭ বাংলা সংবাদ,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি : ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার জানিয়েছেন, মোবাইল ফোনে ফাইভ-জি প্রযুক্তি টেলিটকের মাধ্যমেই শুরু হবে।
জগন্নাথ হল খেলার মাঠে মোস্তফা জব্বার  
শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জগন্নাথ হল খেলার মাঠে টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড আয়োজিত টেলিটক আন্তঃবিভাগ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী একথা বলেন।
সরকারের চলতি মেয়াদের মধ্যেই টেলিটককে দেশের নম্বর ওয়ান মোবাইল ফোন অপারেটর হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তি ও বিনিয়োগসহ টেলিটককে অনেকগুলো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বিপ্লবে বাংলাদেশকে বৈশ্বিক নেতৃত্বের জায়গায় পৌঁছে দিয়েছেন।
তারই নেতৃত্বে আমরা টেলিটকের বিদ্যমান প্রতিটি চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে সক্ষম হবো। সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে টেলিটককে মানুষের প্রত্যাশার জায়গায় নিয়ে যাওয়ার কাজ শুরু হয়েছে।’
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী টেলিটকের গ্রাহক সেবার মানোন্নয়নে সংশ্লিষ্টদের আরও তৎপর হওয়ার আহ্বান জানান। তিনি সমন্বয়ের মাধ্যমে টেলিটকের চলমান উন্নয়নে কাজ দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করারও তাগিদ দেন।
পারস্পরিক যোগাযোগ বৃদ্ধি এবং মানসিক ও শারীরিক উৎকর্ষতা বৃদ্ধিতে খেলাধুলার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে জানিয়ে মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘কম্পিউটারে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পারস্পরিক পরিচয় হয় কিন্তু ক্রীড়া প্রতিযোগিতার মাধ্যমে একে অন্যের কাছে আসার সুযোগ সৃষ্টি করে।যা মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি পারস্পরিক সৌহার্দ্য বৃদ্ধি করে।’
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
প্রসঙ্গত, পঞ্চম প্রজন্মের ইন্টারনেট বা ফাইভ-জি প্রযুক্তির মাধ্যমে বর্তমানের তুলনায় ১০ থেকে ২০ গুণ বেশি গতির ইন্টারনেট পাওয়া যাবে।
এতে অনেক দ্রুত গতিতে ইন্টারনেটের তথ্য ডাউনলোড এবং আপলোড করা যাবে। যার সেবার আওতা হবে ব্যাপক।
ফাইভ-জি আসলে রেডিও তরঙ্গের ব্যবহার আরও বেশি নিশ্চিত করবে এবং একইসময় একই স্থানে বেশি মোবাইল ফোন ইন্টারনেটের সুবিধা নিতে পারবে।
0 notes
247banglanews · 5 years
Link
জাতীয়
‘সোনালী কাবিন’র কবি আল মাহমুদ আর নেই
২৪/৭ বাংলা সংবাদ,জাতীয় : বাংলার আধুনিক কবি আল মাহমুদ আর নেই। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না৮ ইলাহি রাজিউন। শুক্রবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টা ৫ মিনিটে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
গত ৯ ফেব্রুয়ারি রাতে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় কবিকে ধানমন্ডির ইবনে সিনা হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। ওই দিন ইবনে সিনা হাসপাতালে তা��কে প্রথমে সিসিইউতে ও পরে আইসিইউতে নেওয়া হয়। আজ (শুক্রবার) তাকে আজ ‘লাইফ সাপোর্ট’ দেওয়া হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মৌড়াইল গ্রামের মোল্লাবাড়িতে ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি আল মাহমুদ জন্মগ্রহণ করেন।
১৯৬৩ সালে আল মাহমুদের প্রথম কবিতার বই ‘লোক লোকান্তর’ প্রকাশিত হয়। এরপর প্রকাশিত হয়, ‘কালের কলস’ ও ‘সোনালী কাবিন’। কবিতা ছাড়াও আল মাহমুদ লিখেছেন উপন্যাস, গল্প, প্রবন্ধ ও আত্মজীবনী।
সাহিত্যে বিশেষ অবদান রাখায় তিনি অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।
বাংলা একাডেমি পুরস্কার, একুশে পদক, ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার, শিশু একাডেমি (অগ্রণী ব্যাংক) পুরস্কার ও কলকাতার ভানুসিংহ সম্মাননা এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য।
0 notes
247banglanews · 5 years
Link
আন্তর্জাতিক
ভারত এক্সপ্রেস উদ্বোধনে,নরেন্দ্র মোদী 
২৪/৭ বাংলা সংবাদ, আন্তর্জাতিক :  পাকিস্তানের নাম করলেন না। কিন্তু প্রতিবেশী দেশকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী অক্ষরে অক্ষরে বুঝিয়ে দিলেন, বড় ভুল করেছে পাকিস্তান। চরম মূল্য চোকাতে হবে তাদের।
শুক্রবার, দিল্লিতে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী স্পষ্ট বুঝিয়ে দেন, গত কালের পুলওয়ামা জঙ্গি হামলার কড়া জবাব দেবে ভারত।
তার জবাব দিতে সেনাকে পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে বলে এ দিন প্রধানমন্ত্রী দাবি করেন।
পুলওয়ামা ঘটনায় বিরোধীদের প্রতিও বার্তা দিলেন নরেন্দ্র মোদী। জঙ্গি হামলা নিয়ে কংগ্রেস বৃহস্পতিবার প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে মোদীকে নিশানা করে। 
কংগ্রেসের মুখপাত্র রণদীপ সুরজেওয়ালা বলেন, জওয়ানদের নৃশংস হত্যার পর কোথায় গেল মোদীর ৫৬ ইঞ্চি ছাতি? দেশের জওয়ানের এই হত্যা কেন? জবাব চায় দেশবাসী।
আজ বিরোধীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যাঁরা পুলওয়ামা ঘটনায় সমালোচনা করছেন, তাঁদের ভাবনার সম্মান করি।
কিন্তু এ ঘটনা সংবেদনশীল। রাজনৈতিক উর্ধ্বে এই সমস্যার মোকাবিলা করা উচিত সবার।
0 notes
247banglanews · 5 years
Link
জাতীয়
জামায়াত থেকে পদত্যাগ করলেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
২৪/৭ বাংলা সংবাদ,জাতীয় : নিবন্ধন বাতিল হওয়া ধর্ম ভিত্তিক রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী থেকে পদত্যাগ করেছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক।
আজ শুক্রবার(১৫ ফেব্রুয়ারি) ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের ব্যক্তিগত সহকারী কাউসার হামিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
যুক্তরাজ্য থেকে আজ সকালে পাঠানো একটি চিঠিতে দলের আমির মকবুল আহমদের কাছে আব্দুর রাজ্জাক এই পদত্যাগপত্র পেশ করেন।
পদত্যাগের পেছনে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক দুটি কারণ উল্লেখ করেছেন। এতে বলা হয়, জামায়াত ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করার জন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চায়নি।
একবিংশ শতাব্দীর বাস্তবতার আলোকে ও অন্যান্য মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনকে বিবেচনায় এনে দলটি নিজেদের সংস্কার করতে পারেনি।
0 notes
247banglanews · 5 years
Link
টিম বাংলাদেশ আজ ভুলেই গিয়েছে যে তারা ওয়ান্ডে খেলতে নেমেছে।তারা এখনো বিপিএল - এ পরে  আছে মনে হয়।
মুশফিকের মতোই ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশের টপ ও মিডল অর্ডার
২৪/৭ বাংলা সংবাদ,খেলাঘর : একটা সময় মনে হচ্ছিল কত দ্রুত গুটিয়ে যাবে বাংলাদেশের ব্যাটিং! কিন্তু মিঠুনের ফিফটিতে বিপর্যয় সামলেছে বাংলাদেশ।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে দুই কিউই ফাস্ট বোলার ম্যাট হেনরি আর ট্রেন্ট বোল্টের তোপের মুখে পড়ে বাংলাদেশ।
দলের ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে দাঁড়িয়ে ফিফটি মিঠুনের
৫ রানের মাথায় ফেরেন ওপেনার তামিম ইকবাল। সৌম্য ২২ বলে ৩০ রান করে কিছুটা পাল্টা দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। লিটন ফেরেন তামিমের পরপরই, হেনরির বলে বোল্ড হয়ে। মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ কেউই নির্ভরতা দিতে পারেননি। যখন খুব অল্পতেই গুটিয়ে যাওয়ার শঙ্কা, ঠিক তখনই হাল ধরেন মিঠুন। প্রথমে মেহেদী হাসান মিরাজ, পরে সাইফউদ্দিনকে নিয়ে তিনি বাংলাদেশকে নিয়ে গেছেন সম্মানজনক একটা জায়গা। মিরাজের সঙ্গে তাঁর জুটিটি ছিল ৩৭ রানের। সাইফউদ্দিনের সঙ্গে জুটিটা তো ম্যাচের গতিপ্রকৃতি পাল্টে দেওয়ারই।
শেষ পর্যন্ত  নিউজিল্যান্ডকে ২৩৩ রানের লক্ষ্য দিয়ে প্রথম ইনিংসের সমাপ্তিটানে  বাংলাদেশ।
0 notes
247banglanews · 5 years
Link
জাতীয়, ফিচার, বসন্ত বরণ, ভালবাসা
জমে উঠেছে ফুলের হাট
গদখালী ফুলের হাট
২৪/৭ বাংলা সংবাদ,ফিচার : ১৩ ফেব্রুয়ারি বসন্তবরণ উৎসব। এর পরের দিন বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। প্রিয়জনকে এসব উৎসবে ফুল দিয়ে চমকে দিতে ভালোবাসেন মানুষ।
এ উপলক্ষে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালীতে ফুলের হাট জমে উঠেছে। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে এই হাটে ফুলের বেচাকেনা শুরু হয়, যা চলে সকাল ১০টা পর্যন্ত।
দেশের একমাত্র পাইকারি ফুলের এই হাটে সারা দেশের ব্যবসায়ীরা ফুল কিনতে যান। আসন্ন উৎসবে সারা দেশে এই হাটের ফুল সুবাস ছড়াবে।
0 notes
247banglanews · 5 years
Link
এসএসসি পরীক্ষা-২০১৯, শিক্ষাঙ্গন
আইসিটির নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষা
২৪/৭ বাংলা সংবাদ, শিক্ষাঙ্গন : এসএসসি পরীক্ষার আজকের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ের নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষা বাতিল করেছে যশোর শিক্ষা বোর্ড। 
মঙ্গলবার পরীক্ষা শুরুর পর মুদ্রণজনিত ত্রুটির কারণে আইসিটির নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষা বাতিল করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে যশোর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র বলেন, বিজি প্রেসের মূদ্রণজনিত ত্রুটির কারণে আজকের আইসিটি বিষয়ের নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে।
0 notes
247banglanews · 5 years
Link
খেলাঘর
২৪/৭ বাংলা সংবাদ, খেলাঘর :  আগামীকাল বুধবার থেকে নিউজিল্যান্ডে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলতে মাঠে নামবে মাশরাফি বিন মুর্তজার দল। সিরিজের প্রথম ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে নেপিয়ারের ম্যাকলিন পার্কে।
এই মাঠে আসা নিয়ে ঘটল অন্য ঘটনা। ম্যাচ শুরুর আগেই সতর্ক তামিম-মাশরাফি। ছোট বিমান যাত্রা বাতিল করে তারা গাড়িতে করে অকল্যান্ড থেকে নেপিয়ারে আসলেন। কারণ ছোট বিমান দুর্ঘটনা প্রবল।
নেপিয়ারে ওয়ানডে দলের বাকি সবাই বিমানে করে আগেই চলে গেছে। শুধু মাশরাফি আর তামিম দলের সঙ্গে যাননি। তারা অকল্যান্ড থেকে নেপিয়ারে যাওয়ার জন্য উঠে বসেন প্রাইভেট কারে। গাড়িতে করে সেখানে পৌঁছতে লেগেছে ছয় ঘন্টার মতো, বিমানে যে পথ বড়জোর এক ঘন্টার।
নেপিয়ারের সিনিক হোটেলে মাহমুদউল্লাহ-মুশফিকরা আগেই গিয়ে উঠেছেন। হোটেলে যাওয়ার পর অবসরে লবিতে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন মাহমুদউল্লাহ। গতকাল বিকেলে হোটেলে পৌঁছা মাশরাফি আর তামিমকে তিনিই প্রথম অভ্যর্থনা জানান।
হোটেলে উঠার পর অবশ্য বিশ্রাম নেয়ার দিকে মন টানেনি মাশরাফির। তিনি তো আড্ডা হৈ হুল্লা পছন্দ করেন। কয়েক ঘন্টার মধ্যেই হোটেল থেকে বের হয়ে পড়েন বাংলাদেশের ওয়ানডে। যোগ দেন তার ২০০৩ সালের বিশ্বকাপ সতীর্থ যিনি বর্তমানে নেপিয়ার থাকেন, সেই আল শাহরিয়ার রোকনের সঙ্গে আড্ডায়। সেখানে মাশরাফির রাজনীতিতে যোগ দেয়া নিয়েও অনেক কথা হয়। কথা হয় নিউজিল্যান্ডের মাটিতে জয়-পরাজয় এবং আরও অনেক বিষয় নিয়ে।
কিছুক্ষণ পর এই আড্ডায় যোগ দেন তামিমও। ইংরেজি দৈনিকের ওই সাংবাদিক তার কাছে জানতে চেয়েছিলেন, ছোট এয়ারক্রাফটের ভয়ের বিষয়ে। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে তো ওয়েলিংটনে। সেখানে আরও বেশি বাতাস। অকল্যান্ড থেকে না হয় গাড়িতে করে নেপিয়ারে আসলেন, ওয়েলিংটনে যাওয়ার সময় কি করবেন তামিম?
দেশসেরা এই ওপেনারের জবাব, 'না ভাই, আমি ওয়েলিংটনেও ফ্লাইট চেঞ্জ করব না। আমি সরাসরি ফ্লাইট কিংবা রোডে করে যাব।' বোঝাই যাচ্ছে, বিমানের বাম্পিং ভীতিতে তামিমও মাশরাফির চেয়ে খুব একটা পিছিয়ে নেই!
নিউজিল্যান্ডে বাতাস বেশি বলেই সব ধরণের বিমানে কম বেশি বাম্পিং (ঝাঁকুনি) হয়। সবচেয়ে বেশি হয় ছোট বিমানে। যে বাম্পিংয়ে ভীষণ ভয় মাশরাফি বিন মর্তুজার। এই ভয়ের কারণে ২০১৭ সালের সর্বশেষ নিউজিল্যান্ড সফরে ওয়েলিংটন হয়ে কোন বিমান ভ্রমণ করেননি নড়াইল এক্সপ্রেস। এমনকি সেবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষে ৫/৬ দিনের জন্য স্ত্রী ও কন্যা-পুত্রসহ সিডনি যাবেন, তখনো ওয়েলিংটন এড়িয়ে অকল্যান্ডকে বেছে নিয়েছিলেন।
২০০১ সালে প্রথমবার মাশরাফি গিয়েছিলেন নিউজিল্যান্ড সফরে। সেবার বিমানে চড়েছিলেন। সেই যে ভীতিটা মনের মধ্যে ঢুকেছে, আর বের হয়নি। এরপর থেকে ছোট বিমানের নাম শুনলেই দূরে সরে বসেন মাশরাফি। এবারের সফরেও ছোট বিমান এড়িয়ে গেলেন। তবে এবার তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আরেকটি নাম, তামিম ইকবাল। দুজনের বিমানে না চড়ার খবরটি জানিয়েছে দেশের একটি শীর্ষ ইংরেজি জাতীয় দৈনিক।
0 notes
247banglanews · 5 years
Link
ফিচার
২৪/৭ বাংলা সংবাদ,ফিচার : ৬ বছরের শিশু, আপাদমস্তক বোরখাবৃতা কিংবা ৬০ বছরের বৃদ্ধারা ধর্ষিত হওয়ার ১৩৮ বছরের পুরানো মেডিকেলীয় ব্যাখ্যা।
অবিশ্বাস্য ব্যাপার হলেও সত্য ১৩৮ বছর আগে রাশিয়ান বিজ্ঞানী পাভলভ এই ব্যাখ্যাটা দিয়ে গেছেন। বিজ্ঞানী পাভলভের এই কনসেপ্ট প্রত্যেক ডাক্তারকে তাঁর মেডিকেল লাইফের সেকেন্ড ইয়ারে পড়তে হয়।
সহজভাবে বলার চেষ্টা করি – নন মেডিকেলদের জন্য দেখি বলতে পারি কিনা। বিজ্ঞানী পাভলভ একদল কুকুরকে ল্যাবে বেঁধে রেখে দীর্ঘমেয়াদী বিভিন্ন ধরণের পরীক্ষা নিরিক্ষা করেছিলেন। তিনি প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে তাদের খাবার দিতেন। কুকুরের সামনে থাকত খাবারের বাটি এবং আয়না। সেখানে পাভলভ কুকুরের আচরণ পর্যবেক্ষণ করতেন। প্রতিদিন ঠিক একই সময়গুলিতে কুকুর গুলিকে খাবার দেওয়া হত। পাভলভের সাথে থাকতেন তাঁর ল্যাব সহকারী। খাবার গ্রহণের সময় কুকুরের কী পরিমাণ লালা ঝরত সেটি একটি কন্টেইনারে মাপা হত। 
ব্রেইনের স্বাভাবিক রিফ্লেক্স হল খাবার গ্রহণের সময় লালা ঝরা। 
কিন্তু পাভলভ দেখলেন যে – খাবার গ্রহণ নয়, খাবার দেখেও এবার কুকুরের লালা ঝরতে শুরু করেছে। পাভলভ খাবার দেখে কুকুরের কী পরিমাণ লালা ঝরত সেটি ও কন্টেইনারে মাপার ব্যবস্থা করলেন। 
বেশ কিছু দিন যাওয়ার পর পাভলভ দেখলেন তিনি ল্যাবে ঢুকলেই কুকুরের লালা বের হচ্ছে। 
সাথে খাবার থাক আর না থাক। 
পাভলভ এবার নিজে ল্যাবে না গিয়ে খাবার বিহীন অবস্থায় তাঁর ল্যাব সহকারীকে ল্যাবে পাঠালেন। ল্যাব সহকারী অবাক হয়ে দেখলেন তাকে দেখে ও (ল্যাব সহকারী) দেখেও কুকুরের লালা ঝরছে। 
পাভলভ এবার ভিন্ন কিছু করলেন। 
তিনি কুকুরকে খাবার দেওয়ার সাথে সাথে একই সময়ে একটি ঘণ্টি বাজাতে থাকলেন। 
খাবার দেওয়া হচ্ছে এবং ঘন্টি বাজানো হচ্ছে।
এরপর পাভলভ এবং সহকারী একদিন খাবার ছাড়াই ল্যাবে আসলেন এবং ঘন্টি বাজাতে শুরু করলেন।
দেখলেন খাবার না দেওয়া সত্ত্বেও কুকুরগুলোর একই পরিমাণ লালা ক্ষরণ হচ্ছে।
পাভলভ সিদ্ধান্তে আসলেন – খাবারের প্যাকেট, ল্যাব এসিস্টেন্ট, ঘন্টির শব্দ – এগুলি সব নিউট্রাল স্টিমুলেশন। এগুলির সাথে লালা ক্ষরণের সম্পর্ক নেই। কিন্তু কুকুর তার লার্নিং বিহেভিয়ারে খাবারের সাথে খাবারের প্যাকেট, পাভলভ, ল্যাব সহকারী বা ঘণ্টার শব্দকে কো রিলেট করে ফেলেছে। এবং খাবারের সাথে যা যা ঘটে সব কিছুকেই লালা ক্ষরণের উপাদান হিসেবে তার ব্রেইন ডিটেক্ট করছে।
ব্রেইনের এই লার্নিং মেথডকে তিনি “কন্ডিশনিং” এবং ‘কন্ডিশান্ড রিফ্লেক্স’ বলেছেন।
অর্থাৎ ব্রেইন এমন একটি স্টিমুলেশনের প্রতি সাড়া দিচ্ছে, যেটিতে ব্রেইনের আদৌ রেস্পন্স করা উচিত না, কিন্তু করার কারন হচ্ছে ব্রেইন এই স্টিমুলেশনকে আরেকটি স্টিমুলেশানের সাথে সম্পৃক্ত করে ফেলেছে। 
৬ বছরের মেয়ে, বোরখাবৃতা মেয়ে কিংবা ৬০ বছরের বৃদ্ধা স্বাভাবিকভাবে যৌনানুভুতি সৃষ্টি করে না। কিন্তু লার্নিং মেথডের কন্ডিশানিং এর কারনে একজন ধর্ষকের ব্রেইনে এটি মারাত্মক উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। 
কীভাবে এই কন্ডিশানিং হচ্ছে?
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ হেলথের ডিরেক্টর ডঃ আলিয়াস বলেছেন, মানুষের পার্সোনালাটি লার্নিং হয় তিনটা প্রধান ফ্যাক্টর দ্বারা শিক্ষা, সঙ্গ এবং পরিবেশ।
আসুন আমরা দেখি শিক্ষা সঙ্গ এবং পরিবেশ থেকে আমরা মেয়েদের ব্যাপারে কি প্রি কনসেপ্সহান পাচ্ছি? 
ক্লাস এইটে “নিজেকে জানো” বইতে ইয়াং পুলাপাইনকে কী শিখাচ্ছেন? 
- “পরস্পরের সম্মতিতে যৌন অনুভূতি প্রকাশ দৌষণীয় নয়।
ক্লাস নাইনে “হাজার বছর ধরে” উপন্যাসে ইয়াং পুলাপাইনকে ক��� শিখিয়েছেন? 
- হাজবেন্ডকে ফাঁকি দিয়ে অন্যের সাথে সহীহ পরকীয়ার কলা কৌশল। 
তের চৌদ্দ বছর বয়সে একটা ছেলে যখন হাজার বছর ধরে উপন্যাস পড়ে এবং সেখানে টুনি মন্তুর প্রেমকাহিনী পড়তে পড়তে সে অবচেতনভাবে ছেলেটি নিজেকে মন্তু আর মেয়েকে টুনি ভাবে এবং এই ভাবনা নিউরোলজিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে শুধু স্বাভাবিকই নয়, বরং না ভাবাটাই অস্বাভাবিক।
ক্লাস ইলেভেনে “পদ্মা নদীর মাঝি উপন্যাসে ইয়াং পুলাপাইন কী শিখিয়েছেন? 
- ওয়াইফকে ফাঁকি দিয়ে শালীর সাথে সহীহ পরকীয়ার কলা কৌশল। 
কুবের কপিলার সম্পর্ক পোড়ার পর, আপনি আপনার শালীকে কী চোখে দেখেন? বাংলা সাহিত্যের গল্প, নাটক, উপন্যাস, কবিতায় নারীকে কী হিসেবে চিত্রিত করেছেন কবি সাহিত্যিকেরা? এই গল্প/সাহিত্য আপনার মস্তিষ্কে কী ধরণের চিত্রকল্প তৈরি করে?
ক্লাস ইলেভেনে শকুন্তলা নিবন্ধে ইয়াং পুলাপাইনকে কি শিখিয়েছেন? 
"শকুন্তলার অধরে নবপল্লবশোভার সম্পূর্ণ আবির্ভাব; বাহুযুগল কোমল বিটপের বিচিত্র শোভায় বিভূষিত; আর, নব যৌবন, বিকশিত কুসুমরাশির ন্যায়, সর্বাঙ্গ ব্যাপিয়া রহিয়াছে"। গাছের বাকলপড়া শকুন্তলার বর্ণনা আপনার মনের মধ্যে কী ধরণের ছবি উপস্থাপন করে?
- শকুন্তলার নগ্ন দেহের রগরগে বর্ণনা। 
শকুন্তলার দেহের বর্ণনার এই লাইনগুলো আপনার কল্পনার চিত্রনাট্যে কী ধরণের ছবি তুলে ধরে?
সাহিত্যগুলোতে নারীকে কী রূপে উপস্থাপন করছেন? 
- ভোগ বিলাসের সামগ্রী।
বিজ্ঞাপনে নারীকে কী হিসেবে উপস্থাপন করছেন? 
- ভোগ পণ্য।
নাটক, টেলিফিল্ম, ছায়াছবিতে নারীকে কীভাবে উপস্থাপন করছেন? 
- ভোগপণ্য, কামনার প্রতিমা।
ছায়ানট, শিল্পকলা একাডেমি, চারুকলা, ললিতকলায় নারীকে কীভাবে উপস্থাপন করছেন? 
- ভোগপণ্য, কামনার প্রতিমা।
মিডিয়ায় নারীকে কীভাবে উপস্থাপন করছেন? 
- ভোগপণ্য, কামনার প্রতিমা।
এইডসের বিজ্ঞাপনে কী শেখাচ্ছেন? 
- বাঁচতে হলে জানতে হবে (মানামানির দরকার নেই, জানলেই হবে। ফার্স্ট ওয়ার্ল্ডে তো এইডসের জ্ঞান নেই বললেই চলে, তাই তাদের মধ্যে এত এত এইডস!)
একজন মিথ্যাবাদী, প্রতারক, উচ্চাভিলাষী, অল্প শিক্ষিত, চরিত্রহীন, পতিতা কোয়ালিট���র মেয়েকে দেশের সেরা মেয়ে করার নষ্ট প্রতিযোগিতা নিয়ে অন লাইন অফ লাইন মিডিয়ার গুষ্টি উদ্ধার আর তার পেছনে পতিতার খদ্দের দেশের তামাম বিখ্যাত সব কর্পোরেট হাউজের ছুটে চলার মাধ্যমে কী শেখাচ্ছেন জেনারেশন নেক্সটকে? (মিস বাংলাদেশ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান নিয়ে কামড়াকামড়ি)
আমাদের সাহিত্য, নাটক, শিল্পকলা, বিজ্ঞাপন, সংস্কৃতি একটা ছেলের মনে একটা মেয়ে সম্পর্কে কি ধরণের ইমেজ দিচ্ছে? এই একটা বিশেষ ছাঁচেই ছেলেদের cognition গড়ে উঠছে, এটাই ব্রেইনের স্মৃতিভান্ডারে জমা হচ্ছে। আসলে ব্রেইনের প্রি কনসেপশানে বা স্মৃতি ভান্ডারে নারী মানেই এমন একটি সত্ত্বা যাকে দিয়ে দেহের এবং মনের ক্ষুধা মেটানো যায়।
এরপর যখন বলেন, নারীকে সম্মান করতে হবে, মায়ের/বোনের দৃষ্টিতে তাকাতে হবে, সেটা অনেকের ব্রেইন মেনে নেয় না। কারন পরিবেশ থেকে নারী সম্পর্কে ব্রেইনে একটা কনসেপ্টই এস্টাব্লিশ হয়েছে – ভোগ্যপণ্য!
এই প্রি কনসেপশান থেকেই ৬ বছর, ৬০ বছরের নারী কিংবা বোরখাবৃতা, যেই হোক ধর্ষণেচ্ছা থেকে কেউই রেহায় পাচ্ছে না। 
মেডিকেলীয় টার্মে প্রত্যেক রোগের তিনটি ডায়মেনশান আছে – Agent (রোগের কারন), Host (যার মধ্যে রোগের কারন বা জীবাণু আক্রমণ করে) এবং Environment (যে পরিবেশে রোগ হয়)
উদাহরণ স্বরূপ টাইফয়েড রোগের 
এজেন্ট হচ্ছে সালমনেলা ব্যাকোটেরিয়া 
হোস্ট – টাইফয়েড রোগী যিনি ব্যাক্টেরিয়া আক্রান্ত পানি/খাবার ভক্ষণ করেছেন 
আর পরিবেশ হচ্ছে – দূষিত পানি/খাবার
আবার সড়ক দুর্ঘটনার জন্য 
এজেন্ট – অদক্ষ/মাদকাসক্ত ড্রাইভার 
হোস্ট – ফিটনেস হীন গাড়ি আর 
এনভাইরনমেন্ট – আঁকাবাঁকা রাস্তা, রঙ পার্কিং, অস্পষ্ট রোড সাইন
এই এজেন্ট, হোস্ট এবং পরিবেশের মিথস্ক্রিয়ায় রোগ হয়।
ধর্ষণ একটি নৈতিক রোগ যার
এজেন্ট – বিকৃতকাম নৈতিকতা বিবর্জিত পুরুষ 
হোস্ট – নারী আর 
পরিবেশ – যৌন সুড়সুড়িময় পরিবেশ যেটির কথা আগেই উল্লেখ করেছি।
এখন মেডিকেলীয় পদ্ধতিতে টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণের জন্য 
এন্টিবায়োটিক খেতে হবে (সালমনেলা ব্যাক্টেরিয়াকে মেরে ফেলার জন্য তথা এজেন্ট কন্ট্রোল করার জন্য)
দূষিত খাবার/পানি খাওয়া যাবে না (হোস্ট কন্ট্রোল) এবং 
পানি দূষণ ও খাবার দূষণ বন্ধ করতে হবে (এনভাইরনমেন্ট কন্ট্রোল)
তেমনি সড়ক দুর্ঘটনা বন্ধে 
ড্রাইভারদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্থি প্রদান, তাদের মধ্যে যথাযথ প্রশিক্ষণ (এজেন্ট কন্ট্রোল) 
ফিটনেস বিহীন গাড়ির রুট পারমিট বাতিল (হোস্ট কন্ট্রোল) 
আঁকাবাঁকা রাস্তা, রঙ পার্কিং, অস্পষ্ট রোড সাইন বন্ধ করতে হবে (এনভাইরনমেন্ট কন্ট্রোল)
তেমনি ধর্ষণ বন্ধের জন্য 
দৃষ্টান্তমূলক উন্নত শাস্থি (সৌদি আরবের মত), পুরুষদের মধ্যে নৈতিক শিক্ষা জাগ্রত করা – এজেন্ট কন্ট্রোল 
নারীদের সভ্যভাবে চলতে উদ্ভুদ্ধ করণ (হোস্ট কন্ট্রোল) 
এবং নাটক, গান, গল্প সাহিত্য, বিজ্ঞাপনে নারীকে পণ্য রূপে উপস্থাপন বন্ধ করতে হবে (এনভাইরনমেন্ট কন্ট্রোল)
আমার আছে এন্টিবায়োটিক, আমি ইচ্ছামত বিশুদ্ধ দূষিত সব খাব, কিন্তু টাইফয়েড হবে না – এটা হয় না
তেমনি নৈতিকতাবোধ জাগ্রত না করে, নারীদের সভ্যভাবে চলতে না বলে, পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ না করে, শুধু পুরুষদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে ধর্ষণ বন্ধ হবে না।
কারন আইনের দৌড় খুব সীমিত। সন্তান মাকে হত্যা করছে, মা সন্তানকে হত্যা করছে, স্বামী স্ত্রীকে হত্যা করছে, স্ত্রী স্বামীকে হত্যা করছে – আইন এখানে কী ই বা করবে? পাহারা দিয়ে, আইন করে অন্যায় বন্ধ করা যায় না যদি মূল্যবোধ জাগ্রত না হয়।
0 notes
247banglanews · 5 years
Link
0 notes
247banglanews · 5 years
Link
0 notes
247banglanews · 5 years
Link
ডাক্তার বাড়ি
সম্প্রতি বিশ্বজুড়ে ব্যাপক হারে মানুষের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার পরিসংখ্যান প্রকাশিত হয়েছে। বলা হচ্ছে, বর্তমানে ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার হার অন্যান্য সময়ের তুলনায় অনেক বেশি।
২৪/৭ বাংলা সংবাদ, ডাক্তার বাড়ি : এমন অবস্থার মধ্যেই আশার খবর শোনালেন ইসরায়েলের বিজ্ঞানীরা। দেশটির একটি বায়োটেক কোম্পানি জানিয়েছে, ২০২০ সালের মধ্যেই ক্যানসার রোগের সম্পূর্ণ নিরাময়ের উপায় আবিষ্কার করতে পারবেন তারা।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের কিছু ক্যানসার রোগের ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে। তবে কোনো ওষুধ বা নিরাময় পদ্ধতিই শতভাগ সাফল্যের কথা বলে না। অর্থাৎ ক্যানসার পুরোপুরি নিরাময়ের নিশ্চয়তা দিতে পারে না এসব পদ্ধতি। কিন্তু ইসরায়েলের এই বায়োটেক কোম্পানি বলছে, তাদের উদ্ভাবিত পদ্ধতিতে ক্যানসার রোগের শতভাগ নিরাময় সম্ভব হবে।
ইসরায়েলের এই বায়োটেক কোম্পানির নাম একসিলারেটেড ইভোলিউশন বায়োটেকনোলজিস লিমিটেড (এইবিআই)। ২০০০ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এই কোম্পানির চেয়ারম্যান দাবি করেছেন, ক্যানসারের শতভাগ নিরাময়ের নিশ্চয়তা দেবে এমন পদ্ধতি তারা উদ্ভাবন করছেন।
তবে ক্যানসার আক্রান্ত হওয়ার পর পরই এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা দেওয়া শুরু করতে হবে। কয়েক সপ্তাহ ধরে এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা দেওয়া হলে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাওয়া যাবে। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও হবে অত্যন্ত কম। এইবিআই বলছে, তাদের উদ্ভাবিত নতুন পদ্ধতির নাম হবে মুটাটো। এটি মূলত ‘মাল্টি-টার্গেট টক্সিন’-এর সংক্ষিপ্ত রূপ।
এইবিআই-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলান মোরাড বলেন, ক্যানসার নিরাময়ের অন্যান্য ওষুধ ও পদ্ধতি কেন পুরোপুরি সফল হচ্ছে না, সেই বিষয়টি নিয়ে তারা গবেষণা করেছেন। এর বিপরীতে কি পদক্ষেপ নেওয়া যায় সেটি উদ্ভাবন করতে গিয়েই নতুন পদ্ধতির আবিষ্কার হয়। প্রচলিত বেশির ভাগ ওষুধ ক্যানসার আক্রান্ত কোষের একটি নির্দিষ্ট অংশে আক্রমণ চালায়। কিন্তু নতুন পদ্ধতিতে ক্যানসার আক্রান্ত কোষকে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন দিক থেকে একই সময়ে আক্রমণ করা হয়।
এরই মধ্যে ইঁদুরের ওপর নতুন পদ্ধতি পরীক্ষামূলকভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে। বায়োটেক কোম্পানিটির দাবি, সেই পরীক্ষা সফল হয়েছে। এবার এই পদ্ধতির জন্য উপযুক্ত ওষুধ তৈরির প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আগামী বছরেই নতুন ওষুধ বাজারে আনার পরিকল্পনা আছে তাদের।
0 notes
247banglanews · 6 years
Photo
Tumblr media
এই আলোচিত ছবির কী রহস্য? চলতি আইপিএলের প্রথম সপ্তাহেই একটি ছবি ইন্টারনেটে ঝড় তুলেছে। দুই দেশের এক নবীন এবং এক অভিজ্ঞ ক্রিকেট তারকা একে অপরকে জড়িয়ে ধরে তাকিয়ে আছেন আকাশপানে। দুজনের মুখেই হাসি। দুই দেশের হলেও একই দলে খেলছেন মুস্তাফিজুর রহমান এবং রোহিত শর্মা। আইপিএল তাদের মিলিয়ে দিয়েছে মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের শিবিরে। কিন্তু এই আলোচিত ছবিটির পেছনে কী রহস্য? ছবিটি তোলা হয়েছে গতকাল বৃহস্পতিবার মুম্বাই ইন্ডিয়ানস বনাম সানরাইজার্স হায়দরাবাদের ম্যাচে। মুম্বাই জিততে না পারলেও দুর��দান্ত বোলিংয়ে সবার মন কেড়েছেন মুস্তাফিজ। ১৯তম ওভারে এসে ১ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট! তার বোলিং ফিগার ৪-০-২৪-৩। এই তিন উইকেটের একটি নেওয়ার পর উদযাপনের সময়ই রোহিতের সঙ্গে এই বিশেষ ছবিটি ক্যামেরাবন্দি করেন এক আলোকচিত্রী। ১৯তম ওভারে যখন মুস্তাফিজ বল হাতে এলেন, তখন হায়দরাবাদের দরকার ছিল ১২ বলে ১২ রান। প্রথম বলে এক রান দিয়ে পরের দুই বল ডট। চতুর্থ বলে মুস্তাফিজ কট অ্যন্ড বোল্ড করে দেন সিদ্ধার্থ কাউলকে। ক্যাচটি নিয়ে শূণ্যে ছুড়ে দেন দ্য ফিজ। ওই সময় দৌঁড়ে এসে তাকে জড়িয়ে ধরেন রোহিত। দুজনেরই একসাথে মনে হয় বল তো আকাশে! তাই একসাথেই তারা হাসিমুখে বলের দিকে লুক দেন। ক্যামেরাবন্দি হয় দুর্দান্ত একটা ছবি।
0 notes
247banglanews · 6 years
Photo
Tumblr media
সাফল্য কোথা খুঁজে পাই? কিছুদিন আগে আমার অন্যতম প্রিয় অভিনেতা ড্যানিয়েল ডে লুইস ঘোষণা দিলেন যে তিনি সিনেমার অভিনয়জীবন থেকে অবসর নেবেন। তাঁর বয়স মাত্র ৬০। একজন অভিনেতার জীবনে ৬০ বছর বয়সকে মাত্রই বলা যায়। যেখানে তাঁর সহকর্মীরা ৭০, ৮০, ৯০ বছর বয়স পর্যন্ত দাপটের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন, সেখানে লুইসের বয়স তো কিছুই না। অভিনয়জীবনে সাফল্যের বিষয়টা কিঞ্চিৎ আপেক্ষিক। তবে যেভাবেই দেখি, ড্যানিয়েল ডে লুইস নিঃসন্দেহে অন্যতম সফল অভিনেতাদের একজন। তিনি একমাত্র পুরুষ অভিনেতা, যিনি তিন বার অস্কার জিতেছেন। এ ছাড়া আরও তিন বার অস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন। ২০১২ সালে টাইমস সাময়িকী তাঁকে বিশ্বের সেরা অভিনেতা উপাধি দিয়েছে। অভিনয় অথবা সিনেমা–বোদ্ধাদের যে কাউকে জিজ্ঞাসা করলেই তাঁর নাম প্রথম সারিতে পাওয়া যাবে। তিনি যে সিনেমা–জগৎকে আরও অনেক কিছু দিতে পারেন, এই বিষয়েও নেহাত পাগল না হলে সবাই একমত হবেন। এত কিছুর পরেও তিনি অবসর নিলেন কেন? অনেকেই বলতে পারেন, তিনি যে সাফল্য অর্জন করেছেন, যে কারও জন্যই সেটা যথেষ্ট। অবসর নিতেই পারেন। সেটা বললে আসলে বিতর্ক করা কঠিন। কিন্তু এখানে একটা মজার ব্যাপার আছে। এটা ড্যানিয়েল ডে লুইসের প্রথম অবসর নয়। তিনি এর আগেও একবার পাঁচ বছরের জন্য অভিনয় ছেড়ে দিয়েছিলেন। বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে নিজের হাতে জুতা বানানোর কাজ শিখেছেন। সেই পাঁচ বছর তাঁর হদিস বেশির ভাগ কাছের মানুষও জানত না। এটা তিনি করেন ১৯৯৭ সালে। যদিও তত দিনে ডাকসাইটে অভিনেতা হিসেবে যথেষ্ট পরিচিত। তারপরও এখনকার তুলনায় তাঁর ওই সময়ের খ্যাতি অনেক কম ছিল। বিশ্বের অন্যতম অভিনেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার মোক্ষম সময় তিনি ‘হাওয়া’ হয়ে গেলেন জুতা বানানোর শখে। আমার আজকের লেখার বিষয়বস্তু পেশাগত সাফল্য। বিশেষ করে, কখন একজন মানুষ নিজেকে পেশাগতভাবে সফল ভাবতে পারে। আমি নিজে পেশাগত জীবনের মধ্যম পর্যায়ে আছি। সাফল্য নিয়ে ভাববার সময় এখনো হয়নি। কিন্তু অন্য মানুষের উদাহরণ থেকে সাফল্যের বিষয়ে কিছু অনুমান করতে পারি। ড্যানিয়েল ডে লুইসের মতো একজন মানুষকে দেখলে আমার মনে হয় যে আসলে সাফল্য বিষয়টা আসে নিজের ভেতর থেকে। বিষয়টা এ রকমই হওয়া উচিত। খ্যাতি, উপায়ন এসব অবশ্যই একজনকে পেশাগত জীবনে অনুপ্রেরণা দিতে পারে, কিন্তু নিজের মূল্যায়ন এবং নিজের জীবনের মূল্যায়ন আসতে হবে নিজের ভেতর থেকে। নিজেকে প্রশ্ন করতে হবে যে কতটুকুতে আমি খুশি? কীসে আমি খুশি? দিনের শেষে আমাদেরকে নিজের কাছেই জবাবদিহি করতে হয়। নিজের ভেতর শান্তি বা প্রাপ্তি না থাকলে বাহ্যিক কোনো পুরস্কারই আমাদের খুশি করতে পারবে না। পেশাগত জীবনে আসলে সাফল্যের ভূমিকা কী? অন্যদের কথা জানি না, কিন্তু আমার কাছে অনেক সময়ই বহিরাগত সাফল্যকে পেশাগত জীবনের মাইলফলক মনে হয়েছে। এত বয়সে যদি আমি এত অর্থ উপার্জন করতে পারি, তাহলে আমি সফল। আমার পেশাগত জীবনের এই সময়ের মধ্যে আমি যদি এত খ্যাতি লাভ করতে পারি, তাহলে আমি সফল। সম্প্রতি আমি উপলব্ধি করতে পারছি যে এভাবে ভাবনাটা হয়তো গঠনমূলক না। এর দুটো প্রধান কারণ। প্রথমত, এভাবে ভাবলে আমি নিজেকে একটা বাহ্যিক ও ব���ধিবহির্ভূত মানদণ্ডের সঙ্গে বেঁধে ফেলছি। আমার নিজের ব্যক্তিগত আশা–আকাঙ্ক্ষা–ইচ্ছাকে জুতসই গুরুত্ব দিচ্ছি না। দ্বিতীয়ত, সাফল্য নিয়ে আমি যদি শুধুই বাহ্যিকভাবে চিন্তা করি, তাহলে আমি আমার ব্যক্তিগত বিকাশের জায়গাটা বেঁধে ফেলছি। ৩০ বছর বয়সে এত টাকা আয় করব। এটাই যদি আমার সাফল্যের একমাত্র মাপকাঠি হয়ে থাকে, তাহলে সেই উপার্জনের পরে আমার নিজেকে আরও বড় করার কোনো কারণ বা অনুপ্রেরণা থাকে না। এ ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার কথা মাথায় আসে। পেশাগত জীবন অনুযায়ী তাঁর বয়স বেশি নয়। এত দিনে তিনি পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী পদে দুই বার নির্বাচিত হয়েছেন এবং নোবেল পুরস্কার জয় করেছেন। বাহ্যিক যেকোনো মাপকাঠি অনুযায়ী তাঁর পক্ষে এর চেয়ে সফল হওয়া কঠিন। তিনি যদি সেটা বিশ্বাস করেন, তাহলে তাঁর বাকি জীবন নাকে তেল দিয়ে ঘুমানো উচিত। কিন্তু তিনি সেটা করছেন না। নিজের কাছে যে বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ, সেগুলো নিয়ে দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। কারণ, তাঁর সাফল্যের সংজ্ঞা শুধু বাইরে থেকে না, ভেতর থেকেও আসে। আবারও বলছি। পেশাগত স্পৃহা জাগানোর জন্য বাহ্যিক সাফল্য অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দিনশেষে আমাদের নিজেদের সাফল্যের মূল্যায়ন আসতে হবে আমাদের নিজেদের ভেতর থেকে। আমরা যখন নিজেদের কাজ করে আনন্দ পাব, নিজেদের কাজে সন্তুষ্ট��� লাভ করব, তখনই আমাদের নিজেদের সফল ভাবা উচিত। এর পরে যদি খ্যাতি–অর্থ আসে, তাহলে আরও ভালো। নিজের পারিবারিক উদাহরণ দিয়ে শেষ করি। আমার বাবা আলী যাকের ও মা সারা যাকের দুজনই অভিনয় এবং ব্যবসায়িক জীবনে যেকোনো বাহ্যিক মাপকাঠি অনুযায়ী সফল মানুষ। চাইলেই অবসর নিতে পারেন। কিন্তু এখনো মঞ্চনাটক নিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন, যেখানে মঞ্চনাটকের বিকাশ–বৃদ্ধি সারাক্ষণই সংকটের মুখে। বাবার গত বছর বেশ কঠিন অসুখ হয়। তাঁর এই বয়সে এমন অসুখ মোকাবিলা করা কঠিন। সফল একটা জীবন পার করে এসেছি, আর কিছু করার নেই—তিনি যদি এভাবে ভাবতেন, তাহলে হয়তো এই অসুখের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি পেতেন না। আমি জানি, বিভিন্ন জিনিসের মধ্যে মঞ্চে আবার দাঁড়ানোর ইচ্ছা থেকেই লড়াই চালিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন। চিকিৎসার চাপে যখন কণ্ঠ ক্ষীণ হয়ে এসেছে, তখন আরেকবার ‘জাগো বাহে কোনঠে সবায়’ (নূরলদীনের সারাজীবন নাটকের সংলাপ) বলে হুংকার দেওয়ার স্বপ্ন জিইয়ে রেখেছিলেন। এই জন্যই হয়তো নিজেকে জিইয়ে রাখতে পেরেছেন। এ দেখে বুঝতে পারি যে নিজের জীবনের সাফল্যের মাপকাঠি হয়তো নিজের হৃদয়ের কোনো এক গভীর জায়গা থেকেই আসতে হয়।
0 notes
247banglanews · 6 years
Photo
Tumblr media
আতঙ্কের নাম সাইবার অপরাধ আইসিটি মন্ত্রণালয়কে ডিএমপির ছয় সুপারিশ, গঠন হচ্ছে ‘সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেন্টার' ফেসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জ্যামিতিক হারে বাড়ছে সাইবার অপরাধ। পর্নোগ্রাফি, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং, ওয়েবসাইট হ্যাকিং, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং, মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং করে টাকা উত্তোলন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচারসহ সাইবার অপরাধ আশঙ্কাজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে। একই সঙ্গে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মানুষের চরিত্র হনন করা হচ্ছে।গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার পর সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়সহ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ওয়েবসাইট হ্যাকিংয়ের শিকার হয়। যদিও ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যে তা আবার আপলোড করে আইসিটি ডিভিশন। এ অবস্থায় পুলিশের সিআইডির অধীনে বড় আকারে ‘সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেন্টার’ গঠনের প্রক্রিয়া চলছে। বর্তমানে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ইউনিটের অধীনে সাইবার ক্রাইম ডিভিশন কাজ করছে। এরই মধ্যে ডিএমপির পক্ষ থেকে আইসিটি মন্ত্রণালয়কে ছয়টি সুপারিশ পাঠানো হয়েছে।জানতে চাইলে ডিএমপির সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম ডিভিশনের উপ-কমিশনার আলিমুজ্জামান বলেন, সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার পাশাপাশি সচেতন মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। বিভিন্ন দিক থেকে সাইবার সচেতনতার জন্য প্রচারণা দরকার। নিষিদ্ধ পর্নো সাইটগুলোর বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের। পোলারিশ ফরেনসিক লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী ও প্রযুক্তিবিদ তানভীর হাসান জোহা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিট ঘটনার প্রাতিষ্ঠানিক তদন্ত প্রয়োজন। সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাইট হ্যাকিংয়ের একটি ঘটনায়ও কি আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে? কয়টি তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছে? সরকার সাইবার নীতিমালা প্রণয়ন করলেও অনেক প্রতিষ্ঠান যথাযথভাবে অনুসরণ করছে না। জোহা বলেন, সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে দ্রুততর সময়ের মধ্যে গেটওয়েতে ফিল্টার হার্ডওয়্যার বেইজড দিয়ে মনিটরিং করতে হবে। এতে সংবেদনশীল রাষ্ট্রবিরোধী কোনো তথ্য অনলাইনে অপপ্রচার হলে তা মুহূর্তে অপসারণসহ যিনি তা করছেন ইলেকট্রনিক ভৌগোলিক অবস্থান শনাক্ত করা সম্ভব হবে। ডিএমপি সূত্র বলছে, ২০১৭ সালে ৫৬৬টি অভিযোগ পায় সাইবার ক্রাইম ইউনিট। এর মধ্যে ফেক আইডি ২০, আইডি হ্যাক হয়েছে ২১ ও মানহানিকর ১৮ ভাগ। এসব অভিযোগের মধ্যে মামলা হয়েছে ১০০টি। এরই মধ্যে ২৮টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। অভিযোগের নিষ্পত্তি হয়েছে ৬০ ভাগ। তবে গতকাল পর্যন্ত ১২৮টি মামলার তদন্ত চলছে। কিছু মামলা সিআইডিতে পাঠানো হয়েছে। সাইবার অপরাধকে বিচারের আওতায় আনতে ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে সরকার। প্রথম বছরে ট্রাইব্যুনালে তিনটি মামলা ছিল। ২০১৪ সালে ৩২, ২০১৫ সালে ১৫২, ২০১৬ সালে ২৩৩টি মামলা ট্রাইব্যুনালে আসে। ২০১৭ সালে এ সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে, ফেসবুকসহ ইন্টারনেটে সাইবার ক্রাইমের শিকার হচ্ছে ৭০ ভাগ নারী। যাদের বয়স ২৫ বছরের নিচে। সম্প্রতি সাইবার ক্রাইম ইউনিটে উপস্থিত হয় ভিকারুননিসা নূন স্কুলের নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী। বাবা উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা। আতঙ্কগ্রস্ত ওই শিক্ষার্থী জানায়, ফেসবুকে পরিচয়ের সূত্র ধরে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেটির সঙ্গে তার নিয়মিত ভিডিও চ্যাট হতো। এক রাতে ছেলেটির কথামতো সে শরীরে পোশাক না রেখে তার সঙ্গে কথা বলে। কিছুদিন পর ছেলেটি তার সঙ্গে সম্পর্ক না রেখে ওই ছবি ফেসবুকে ছেড়ে দিয়ে প্রতারণার ফাঁদ পাতে। মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করে। প্রথমে বাসার আলমারি থেকে টাকা চুরি করে ওই ছেলেটিকে বিকাশ করতে থাকে। এরপর মায়ের সোনার অলঙ্কার বিক্রি করে টাকা দেয়। এর পরও যখন ছেলেটি তাকে হুমকি দিয়ে টাকা দাবি করতে থাকে তখন মেয়েটি বন্ধু-বান্ধবের কাছ থেকে টাকা ধার করে বিকাশ করে ওই ছেলেকে পাঠাতে থাকে। এভাবে তিন লাখ টাকা পাঠানোর পর আর কোনো উপায় না পেয়ে সে পুিলশের কাছে অভিযোগ দেয়। তবে শর্ত দেয় তার বাবা-মাকে যেন বিষয়টি না জানানো হয়। যদিও তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ পেয়েছে ওই অপরাধী আর কেউ নয়। আরেকটি মহিলা। পুরুষ হয়েই সে তার সঙ্গে প্রতারণা করেছিল। তবে সম্মানের কথা ভেবে মেয়েটির পরিবার কোনো মামলা করতে রাজি হয়নি। পুলিশ সদর দফতর সূত্র জানায়, সাইবার অপরাধ তদন্তে পুলিশের বিশেষ ইউনিট ‘সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেন্টার’ গঠন করা হচ্ছে। সিআইডি কার্যালয়ে কোরিয়া ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেটিভের অর্থায়নে ২৮ কোটি ৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর সাইবার ইনভেস্টিগেশন সেন্টারেই হবে এর প্রধান কার্যালয়। গত বছর শেষের দিকে ‘সাইবার ক্রাইম ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন’ নামের একটি ইউনিট গঠনের জন্য পুলিশ সদর দফতর থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়। পরে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। সর্বশেষ ২০ মার্চ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে কিছু বিষয়ের ব্যাখ্যা চেয়ে পাঠানো হয় পুলিশ সদর দফতরে। এতে ব্যুরোর বিষয়ে তাদের আপত্তির বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। এরই মধ্যে পুলিশ সদর দফতর তাদের ব্যাখ্যা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক এস এম আক্তারুজ্জামান বলেন, ব্যুরোর ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। তবে সিআইডির অধীনেই এই বিশেযায়িত ইউনিটের কার্যক্রম চলবে। প্রধান হবেন একজন ডিআইজি।ডিএমপির ছয় সুপারিশ : সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং অপরাধ কমিয়ে আনতে ডিএমপির পক্ষ থেকে তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়কে ছয়টি সুপারিশ দেওয়া হয় ২ মার্চ। এতে উল্লেখ করা হয় ছয়টি সুপারিশ বাস্তবায়ন করলে সাইবার অপরাধ অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। ইতিমধ্যে ফেসবুকসংক্রান্ত একটি সুপারিশের বিষয়ে অগ্রগতি এসেছে বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন ডিএমপির একজন অতিরিক্ত উপকমিশনার। তিনি বলেন, ‘বার্সেলোনায় ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সফল বৈঠক শেষে মন্ত্রী মহোদয় এ বিষয়ে আমাকে অগ্রগতির কথা জানিয়েছেন। এরই মধ্যে আমরা কিছু সুফল ভোগ করতে শুরু করেছি।’ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ডিএমপির ওই ছয়টি সুপারিশ প্রদানের পরপরই সংশ্লিষ্ট সচিবকে ডেকে মন্ত্রী মহোদয় কাজ ভাগ করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। সুপারিশগুলো হলো— ১. অন্য দেশের সঙ্গে ‘পারস্পরিক আইনি সহায়তা চুক্তি’ করা। ২. আইএসপি ও মোবাইল কোম্পানির ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ব্রাউজার লগ রাখা বাধ্যতামূলক করা। ৩. পাবলিক ওয়াইফাইগুলোকে নজরদারির আওতায় নিয়ে আসা। এজন্য প্রত্যেক ব্যবহারকারীর জন্য ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড বাধ্যতামূলক করা। ৪. দেশে পুলিশের অধীনে ফরেনসিক ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা। ৫. আইসিটি ডিভিশনের আওতায় বাংলাদেশ পুলিশের সাইবার সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা। ৬. আন্তদেশীয় তথ্যপ্রযুক্তি ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের ব্যবস্থা করা। প্রয়োজনে বিদেশে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।
0 notes