কুরবানীর ফাযায়েল ও মাসায়েল
হযরত যায়েদ বিন আরকাম (রাযি.) থেকে বর্ণিত। একবার সাহাবায়ে কেরাম (রাযি.) হুযূরে আকরাম (সা.) এর নিকট আরয করলেন, “হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! কুরবানী কি জিনিষ?” হুযূর (সা.) ইরশাদ করলেন, “তোমাদের পিতা হযরত ইবরাহীম (আ.) এর সুন্নাত। (মুসনাদে আহমাদ)।
হযরত ইব্রাহীম (আ.) যাকে আল্লাহ তায়ালা কোটি কোটি মানুষ হতে অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে নির্বাচিত করলেন, তাঁর উপাধি হলো খলীলুল্লাহ । তাঁর বংশধর থেকে আল্লাহর প্রিয় হাবীব সাইয়্যিদুল মুরসালীন হযরত মুহাম্মাদ (সা.) জন্ম লাভ করেন। হযরত ইব্রাহীম (আ.) থেকে বিভিন্ন সময়ে আল্লাহ তায়ালা কঠিন থেকে কঠিনতর ঈমানী পরীক্ষা নেন এবং দুর্গম পথ অতিক্রমের মাধ্যমে তাঁকে তিনি উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত করেন। বান্দার জন্যে নিদর্শন স্বরূপ পবিত্র কুরআনে এসব ঘটনার উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন-
https://rahesunnat.com/%e0%a6%95%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%ab%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a7%9f%e0%a7%87%e0%a6%b2/
1 note
·
View note
আল্লাহ্ কে? আল্লাহ্ কোথায় আছেন?
আল্লাহ্ কে? আল্লাহ্ কোথায় আছেন?
আমাদের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্। তিনিই আমাদের একমাত্র রর এবং ইলাহ্। ইবাদত আরাধনার একমাত্র তিনিই যোগ্য। সুতরাং তাঁর সম্বন্ধে সঠিক জ্ঞান থাকা আমাদের জন্য ওয়াজিব বা অবশ্য কর্তব্য। সেইসাথে তিনি কোথায় সে বিষয়ে সম্যক ধারণা অর্জনের মাধ্যমে আমরা তাঁর প্রতি একাগ্রচিত্তে ধাবিত হতে পারি এবং যথার্থরূপে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শিখানো পদ্ধতীতে ইবাদত-বন্দেগি পালনে সক্ষম হই। কিন্তু পরিতাপের বিষয় এই যে, আমরা যার আদেশ পালন করি, যার কাছে দু’আ করি, যার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি, সব সময় যাকে মনে করি সেই পরম সত্ত্বার আসল অবস্থান সম্পর্কে আমরা অধীকাংশ সাধারণ মানুষই জানি না। মহান আল্লাহ্ কোথায়?
একজন মুসলিম এর জন্য আল্লাহ্ ও তাঁর গুণাবলী সংক্রান্ত বিষয়ে কোরআন-সুন্নাহ্ এবং সালাফে সালেহীনের আক্বীদাহ্ ভিত্তিক বিশুদ্ধ ইসলামী আক্বীদা জানা'র গুরুত্ব অপরিসীম।
একজন মুসলিমকে আল্লাহ্ ও তাঁর গুণাবলী সম্পর্কে সেই আক্বীদাই পোষন করতে হবে, যেই আক্বীদাহ্ পোষন করতেন স্বয়ং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, সাহাবায়ে কেরাম ও আয়েম্মায়ে মুজতাহেদীনগণ তথা সালাফে সালেহীন।
আল্লাহ্ তাআলা কোথায় আছেন? আল্লাহ্ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন
“তিনি পরম দয়াময়, আরশে সমুন্নত হয়েছেন”। কুরআন, [সূরা ত্বা-হা: ২০: ৫]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম একজন দাসীকে
জিজ্ঞেস করলেন:
“আল্লাহ কোথায়? দাসী বলল: আসমানের উপরে।
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: আমি কে?
দাসী বলল: আপনি আল্লাহর রাসূল। অতঃপর তিনি সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন: একে আজাদ (মুক্ত) করে
দাও, কেননা সে একজন মুমিনা নারী।” (সহীহ মুসলিম:
১২২৭)
আরও প্রমানঃ
১. “নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ্, যিনি আকাশ সমূহ এবং পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে অধিষ্ঠিত হয়েছেন”।
সুরা আল-আ’রাফঃ ৫৪।
1 note
·
View note
আল্লাহ্ ও রাসূল (সাঃ)-এর চোখে দুনিয়া! . আপনি দুনিয়াকে যে দৃষ্টি দিয়ে দেখেন! আল্লাহ্ ঐ দৃষ্টি দিয়ে দেখেন না। এবং তার রাসূল (সাঃ) ও দেখতেন না . আপনার দৃষ্টিতে হতে পারে! এই দুনিয়ার চারপাশে যা কিছু আছে! সব কিছু চাকচিক্যময় (সৌন্দর্য) কোন ধোঁকার বস্তু না। আপনার দৃষ্টিতে হতে পারে! এই দুনিয়ার প্রতিটি বস্তু অনেক মূল্যবান (আখিরাতের তুলনায়)। কিন্তু আল্লাহর দৃষ্টিতে! আপনি দুনিয়ার যে চাকচিক্যময় (সৌন্দর্য) দেখতে পাচ্ছেন! তা আপনার জন্য ধোঁকার সামগ্রী। মহান আল্লাহ্ তা’আলা বলেন, “আর দুনিয়ার জীবন শুধু ধোঁকার সামগ্রী”। [১] আপনি দুনিয়ার যে সমস্ত ভোগ-সামগ্রী গুলো কে! আখিরাতের তুলনায় মূল্যবান মনে করছেন। তা আল্লাহর কাছে আখিরাতের তুলনায় একেবারে নগণ্য। মহান আল্লাহ্ তা’আলা বলেন, “অথচ দুনিয়ার জীবনের ভোগ-সামগ্রী আখিরাতের তুলনায় একেবারে নগণ্য”। [২] আর অন্য দিকে রাসূল (সাঃ) এর দৃষ্টিতে! আল্লাহর কাছে এই দুনিয়ার মূল্য হচ্ছে। একটি মৃত কানকাটা বকরীর চেয়েও নিকৃষ্ট। “একদিন রাসূল (সাঃ) একটি কানকাটা মৃত বকরীর বাচ্চার নিকট দিয়ে অতিক্রমকালে বললেন। তোমাদের মধ্যে এমন কে আছে, যে একে এক দিরহামের বিনিময়ে ক্রয় করতে পছন্দ করবে? সাহাবায়ে কেরাম বললেন, আমরা তো একে কোন কিছুর বিনিময়েই ক্রয় করতে পছন্দ করবো না। তখন তিনি বললেন, আল্লাহর কসম! এটা তোমাদের কাছে যতটুকু নিকৃষ্ট, আল্লাহর কাছে দুনিয়া এর চেয়েও অধিক নিকৃষ্ট’। [৩] আবার রাসূল (সাঃ) এর দৃষ্টিতে! দুনিয়া আর আখিরাতের উদাহরণ হল। তোমাদের কেউ মহাসাগরের মধ্যে নিজের একটি অঙ্গুলি ডুবিয়ে দেয়। এরপর সে লক্ষ্য করে দেখুক তা কি পরিমাণ পানি নিয়ে আসল’। “রাসূল (সা:) বলেন: ‘আল্লাহর কসম! আখেরাতের তুলনায় দুনিয়ার উদাহরণ হ’ল যেমন তোমাদের কেউ মহাসাগরের মধ্যে নিজের একটি অঙ্গুলি ডুবিয়ে দেয়, এরপর সে লক্ষ্য করে দেখুক তা কি (পরিমাণ পানি) নিয়ে আসল’। [৪] হে দুনিয়ার মায়ায় আচ্ছন্ন ব্যক্তি! এই দুনিয়ার প্রতিটি বস্তু তোমাকে ধোঁকা দিচ্ছে। তোমার রব তোমাদের কে উদ্দেশ্য করে বলেন। মহান আল্লাহ্ তা’আলা বলেন, হে মানুষ, নিশ্চয় আল্লাহর ওয়াদা সত্য; অতএব দুনিয়ার জীবন যেন তোমাদেরকে কিছুতেই প্রতারিত না করে; আর বড় প্রতারক (ইবলিশ) যেন তোমাদেরকে আল্লাহর ব্যাপারে প্রতারণা না করে। [৫] অতএব আল্লাহ্ ও তার রাসূল (সাঃ) এর দৃষ্টিতে! তুমি ও এই দুনিয়াকে দেখো। এই দুনিয়ার প্রতিটি বস্তু তোমায় ধোঁকায় ফেলতে পারবে না ইন শা আল্লাহ্! আল্লাহ্ পাক আমাদের সবাইকে দুনিয়ার সকল ফেতনা থেকে হেফাজত করুন আমীন। ◼️রেফারেন্স সমূহ: 🔘১. (সূরা, ইমরান/১৮৫) 🔘২. (সূরা, তওবা/৩৮) https://www.instagram.com/p/CS4tHGKJPv-qhPeVcmEOv2typM8th6I9FP7yIE0/?utm_medium=tumblr
0 notes
ইসলাম ধর্মে পারস্পারিক ভ্রাতৃত্ব ও সহিঞ্চুতার গুরুত্ব
ইসলাম ধর্মে পারস্পারিক ভ্রাতৃত্ব ও সহিঞ্চুতার গুরুত্ব
টপ নিউজ ডেস্ক : কোরআন-হাদিসে চিন্তা করলে প্রতীয়মান হয়- আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসূল (সা.)-এর মুসলমানদের ঝগড়া কোনোভাবেই পছন্দনীয় নয়। মুসলমানদের পারস্পরিক যুদ্ধ, ঝগড়া, অসন্তোষ আল্লাহ তায়ালার কাছে কখনই পছন্দনীয় নয়। বরং নির্দেশ হলো পারস্পরিক ঝগড়া, অসন্তোষ, বিভেদ ও শত্রু তাকে যথাসম্ভব দমন করবে।
এক হাদিসে নবী করীম রাসূল (সা.) সাহাবায়ে কেরামকে সম্বোধন করে বলেন, আমি কি তোমাদেরকে এমন জিনিস বলে…
View On WordPress
0 notes
হাদীসে কুদসী কাকে বলে? কুরআন ও হাদীসে কুদসীর মধ্যে পার্থক্য ---
হাদীসে কুদসী কাকে বলে? কুরআন ও হাদীসে কুদসীর মধ্যে পার্থক্য —
হাদীসে কুদসী : পরিচয় এবং কুরআন ও হাদীসে কুদসীর মধ্যে পার্থক্য ( বিস্তারিত আলোচনা )
ইসলামী শরীয়তের চার উৎস মূলের অন্যতম হচ্ছে, আল হাদীস পবিত্র আল কুরআনের পরেই যার স্থান। হাদীস হচ্ছে- প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মাদ মোস্তফা (সা.) এর মুখনিঃসৃত নিজস্ব বাণী ও কর্ম এবং রাসূল (সা.) কর্তৃক সাহাবায়ে কেরাম(রা.) গনের বক্তব্য ও কর্মের অনুমোদন। রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কথা, কাজ ও অনুমোদনের বিপরিত নয়, সাহাবায়ে…
View On WordPress
0 notes
মৌমাছির মত হও
Be like a bee
হাদীসের সংজ্ঞা:
নাবী কারীম (ﷺ ) আল্লাহর রাসূল হিসেবে যা কিছু বলেছেন, যা কিছু করেছেন এবং যা কিছু বলার বা করার অনুমতি দিয়েছেন অথবা সমর্থন জানিয়েছেন তাকে হাদীস বলা হয়। কিন্তু মুহাদ্দিসগণ এর সঙ্গে রাসুলুল্লাহ (ﷺ ) সম্পর্কিত বর্ণনা ও তার গুণাবলী সম্পর্কিত বিবরণকেও হাদীসের অন্তর্ভুক্ত করেন।
হাদীসের সংজ্ঞায় কেউ কেউ বলেন- হাদিস (আরবিতে الحديث) হলো মূলত: ইসলাম ধর্মের সর্বশেষ ঐশীবাণীবাহক হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী ও জীবনাচরণ। হাদিসের উপদেশ মুসলমানদের জীবনাচরণ ও ব্যবহারবিধির অন্যতম পথনির্দেশ। আল কুরআন ইসলামের মৌলিক গ্রন্থ এবং অসংখ্য হাদিস সম্ভারকে তার ব্যাখ্যা হিসেবেও অভিহিত করা যায়।
আভিধানিক অর্থে হাদীস শব্দটি কাদীম তথা অবিনশ্বরের বিপরীত আর পরিভাষায় বলা হয় রাসূলুাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দিকে সম্বন্ধযুক্ত। চাই তার বক্তব্য হোক বা কর্ম বা অনুমোদন অথবা গুণ এমন কি ঘুমন্ত অবস্থায় বা জাগ্রত অবস্থায় তাঁর গতি ও স্থির সবই হাদীস।
ইলমে হাদীস এমন বিশেষ জ্ঞান যার সাহায্যে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা, কাজ ও অবস্থা জানতে পারা যায়।
হাদীস হলো আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ও কাজসমূহ।
'হাদীস (حديث) এমন একটি বিষয় যা রাসূলুাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী, কর্ম ও নীরবতা এবং সাহাবায়ে কেরাম, তাবিঈনদের কথা, কর্ম ও মৌন সম্মতিকে বুঝায়।'
এককথায় বলা যায়, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নবুয়াতী জীবনের সকল কথা, কাজ এবং অনুমোদনই হচ্ছে হাদীস।
চল্লিশ হাদীস
মৌমাছির মত হও
মৌমাছির মত হও
Be like a bee
0 notes
মৌমাছির মত হও
Be like a bee
হাদীসের সংজ্ঞা:
নাবী কারীম (ﷺ ) আল্লাহর রাসূল হিসেবে যা কিছু বলেছেন, যা কিছু করেছেন এবং যা কিছু বলার বা করার অনুমতি দিয়েছেন অথবা সমর্থন জানিয়েছেন তাকে হাদীস বলা হয়। কিন্তু মুহাদ্দিসগণ এর সঙ্গে রাসুলুল্লাহ (ﷺ ) সম্পর্কিত বর্ণনা ও তার গুণাবলী সম্পর্কিত বিবরণকেও হাদীসের অন্তর্ভুক্ত করেন।
হাদীসের সংজ্ঞায় কেউ কেউ বলেন- হাদিস (আরবিতে الحديث) হলো মূলত: ইসলাম ধর্মের সর্বশেষ ঐশীবাণীবাহক হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী ও জীবনাচরণ। হাদিসের উপদেশ মুসলমানদের জীবনাচরণ ও ব্যবহারবিধির অন্যতম পথনির্দেশ। আল কুরআন ইসলামের মৌলিক গ্রন্থ এবং অসংখ্য হাদিস সম্ভারকে তার ব্যাখ্যা হিসেবেও অভিহিত করা যায়।
আভিধানিক অর্থে হাদীস শব্দটি কাদীম তথা অবিনশ্বরের বিপরীত আর পরিভাষায় বলা হয় রাসূলুাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দিকে সম্বন্ধযুক্ত। চাই তার বক্তব্য হোক বা কর্ম বা অনুমোদন অথবা গুণ এমন কি ঘুমন্ত অবস্থায় বা জাগ্রত অবস্থায় তাঁর গতি ও স্থির সবই হাদীস।
ইলমে হাদীস এমন বিশেষ জ্ঞান যার সাহায্যে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা, কাজ ও অবস্থা জানতে পারা যায়।
হাদীস হলো আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ও কাজসমূহ।
'হাদীস (حديث) এমন একটি বিষয় যা রাসূলুাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী, কর্ম ও নীরবতা এবং সাহাবায়ে কেরাম, তাবিঈনদের কথা, কর্ম ও মৌন সম্মতিকে বুঝায়।'
এককথায় বলা যায়, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নবুয়াতী জীবনের সকল কথা, কাজ এবং অনুমোদনই হচ্ছে হাদীস।
চল্লিশ হাদীস
মৌমাছির মত হও
মৌমাছির মত হও
Be like a bee
0 notes
মৌমাছির মত হও
Be like a bee
হাদীসের সংজ্ঞা:
নাবী কারীম (ﷺ ) আল্লাহর রাসূল হিসেবে যা কিছু বলেছেন, যা কিছু করেছেন এবং যা কিছু বলার বা করার অনুমতি দিয়েছেন অথবা সমর্থন জানিয়েছেন তাকে হাদীস বলা হয়। কিন্তু মুহাদ্দিসগণ এর সঙ্গে রাসুলুল্লাহ (ﷺ ) সম্পর্কিত বর্ণনা ও তার গুণাবলী সম্পর্কিত বিবরণকেও হাদীসের অন্তর্ভুক্ত করেন।
হাদীসের সংজ্ঞায় কেউ কেউ বলেন- হাদিস (আরবিতে الحديث) হলো মূলত: ইসলাম ধর্মের সর্বশেষ ঐশীবাণীবাহক হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী ও জীবনাচরণ। হাদিসের উপদেশ মুসলমানদের জীবনাচরণ ও ব্যবহারবিধির অন্যতম পথনির্দেশ। আল কুরআন ইসলামের মৌলিক গ্রন্থ এবং অসংখ্য হাদিস সম্ভারকে তার ব্যাখ্যা হিসেবেও অভিহিত করা যায়।
আভিধানিক অর্থে হাদীস শব্দটি কাদীম তথা অবিনশ্বরের বিপরীত আর পরিভাষায় বলা হয় রাসূলুাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দিকে সম্বন্ধযুক্ত। চাই তার বক্তব্য হোক বা কর্ম বা অনুমোদন অথবা গুণ এমন কি ঘুমন্ত অবস্থায় বা জাগ্রত অবস্থায় তাঁর গতি ও স্থির সবই হাদীস।
ইলমে হাদীস এমন বিশেষ জ্ঞান যার সাহায্যে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা, কাজ ও অবস্থা জানতে পারা যায়।
হাদীস হল��� আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ও কাজসমূহ।
'হাদীস (حديث) এমন একটি বিষয় যা রাসূলুাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী, কর্ম ও নীরবতা এবং সাহাবায়ে কেরাম, তাবিঈনদের কথা, কর্ম ও মৌন সম্মতিকে বুঝায়।'
এককথায় বলা যায়, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নবুয়াতী জীবনের সকল কথা, কাজ এবং অনুমোদনই হচ্ছে হাদীস।
চল্লিশ হাদীস
মৌমাছির মত হও
মৌমাছির মত হও
Be like a bee
0 notes
মৌমাছির মত হও
Be like a bee
হাদীসের সংজ্ঞা:
নাবী কারীম (ﷺ ) আল্লাহর রাসূল হিসেবে যা কিছু বলেছেন, যা কিছু করেছেন এবং যা কিছু বলার বা করার অনুমতি দিয়েছেন অথবা সমর্থন জানিয়েছেন তাকে হাদীস বলা হয়। কিন্তু মুহাদ্দিসগণ এর সঙ্গে রাসুলুল্লাহ (ﷺ ) সম্পর্কিত বর্ণনা ও তার গুণাবলী সম্পর্কিত বিবরণকেও হাদীসের অন্তর্ভুক্ত করেন।
হাদীসের সংজ্ঞায় কেউ কেউ বলেন- হাদিস (আরবিতে الحديث) হলো মূলত: ইসলাম ধর্মের সর্বশেষ ঐশীবাণীবাহক হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী ও জীবনাচরণ। হাদিসের উপদেশ মুসলমানদের জীবনাচরণ ও ব্যবহারবিধির অন্যতম পথনির্দেশ। আল কুরআন ইসলামের মৌলিক গ্রন্থ এবং অসংখ্য হাদিস সম্ভারকে তার ব্যাখ্যা হিসেবেও অভিহিত করা যায়।
আভিধানিক অর্থে হাদীস শব্দটি কাদীম তথা অবিনশ্বরের বিপরীত আর পরিভাষায় বলা হয় রাসূলুাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দিকে সম্বন্ধযুক্ত। চাই তার বক্তব্য হোক বা কর্ম বা অনুমোদন অথবা গুণ এমন কি ঘুমন্ত অবস্থায় বা জাগ্রত অবস্থায় তাঁর গতি ও স্থির সবই হাদীস।
ইলমে হাদীস এমন বিশেষ জ্���ান যার সাহায্যে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা, কাজ ও অবস্থা জানতে পারা যায়।
হাদীস হলো আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ও কাজসমূহ।
'হাদীস (حديث) এমন একটি বিষয় যা রাসূলুাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী, কর্ম ও নীরবতা এবং সাহাবায়ে কেরাম, তাবিঈনদের কথা, কর্ম ও মৌন সম্মতিকে বুঝায়।'
এককথায় বলা যায়, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নবুয়াতী জীবনের সকল কথা, কাজ এবং অনুমোদনই হচ্ছে হাদীস।
চল্লিশ হাদীস
মৌমাছির মত হও
মৌমাছির মত হও
Be like a bee
0 notes
যিল হজ্জ মাসের প্রথম দশ দিন এর করনীয় আমল গুলি কি কি?
উত্তরঃ যিল হজ্জ তথা কুরবানীর মাসের প্রথম দশকের বিভিন্ন ফযীলত উপেক্ষা করে শুধু কুরবানী করতে আগ্রহী হওয়া উচিত না বরং যিল হজ্জ মাসের ১ম দশক খুবই ফযীলতপূর্ণ দশক।
অনেক উলামার মতে, আল্লাহর নিকট যিল হজ্জ মাসের প্রথম দশকের দিনের সৎ আমল সমূহ রামাযানের শেষ দশকের দিনের ইবাদতের থেকেও উত্তম। [শারহুল্ মুমতি, ইবনু উছায়মীন,৬/৪৭০]
নবী (সাঃ) বলেনঃ “কোনো এমন দিন নেই, যাতে এই দশকের তুলনায় সৎ আমল আল্লাহর নিকট বেশী পছন্দনীয়। সাহাবায়ে কিরাম জিজ্ঞেস করলেনঃ আল্লাহর রাসূল! আল্লাহর রাস্তায় জিহাদও কি বেশী পছন্দনীয় নয়? নবী (সাঃ) বললেনঃ আল্লাহর রাস্তায় জিহাদও বেশী পছন্দনীয় নয় কিন্তু সেই ব্যক্তি যে তার জান ও মাল নিয়ে বের হয় এবং তা নিয়ে আর পুনরায় ফেরত আসে না”।
[বুখারী, দুই ঈদ অধ্যায়, নং (৯৬৯)/আবু দাঊদ নং (২৪৩৮)]
উপরোক্ত হাদীসের মর্মার্থ ব্যাপক, তাই সকল সৎ আমল এই দশকে বেশী বেশী করণীয়, তন্মধ্যে যেমনঃ
• হজ্জ ও উমরাহ। কারণ এটি হজ্জের মাস এবং উক্ত আমল দুটির ফযীলতও অপরিসীম। নবী (সাঃ) বলেনঃ “এক উমরা আর এক উমরার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহের কাফ্ফারা স্বরূপ। আর (মাবরূর) গৃহীত হজ্জের বদলা জান্নাত ছাড়া কিছু নয়”।
[বুখারী, নং ১৭৭৩ মুসলিম নং ১৩৪৯]
•সালাত আদায় করা
(ফরজ সালাতগুলি জামাতে এবং বেশি বেশি নফল সালাত আদায় করা)
• সিয়াম পালন। যেহেতু হাদীসে সৎ আমল কথাটি ব্যাপক আর রোযা হচ্ছে সৎ আমল, তাই অনেকে এই দশকের ১ম থেকে নবম দিন পর্যন্ত রোযা পালন উত্তম মনে করেছেন।[শারহু মুসলিম, নবভী, ৮/৭৫]
বিশেষ করে আরাফার দিনে। কারণ আরাফার দিনের রোযা বিগত ও আগত এক বছরের গুনাহের কাফ্ফারা স্বরূপ। [মুসলিম, নং ১১৬২]
• এই দশকে তাকবীর পাঠ করা।
আরাফার দিনের ফজর থেকে শুরু করে তাশরীকের দিনের শেষ পর্যন্ত, তথা যিলহজ্জ মাসের তেরো তারিখের আসর পর্যন্ত তাকবীর বলা। আল্লাহ তায়ালা বলেন:
وَاذْكُرُوا اللَّهَ فِي أَيَّامٍ مَعْدُودَاتٍ
“আর তোমরা আল্লাহকে স্মরণ কর নির্দিষ্ট দিন সমূহে।” (সূরা বাকারা: ২০৩)
তাকবীর বলার পদ্ধতি:
الله أكبر، الله أكبر، لا إله إلا الله والله أكبر، الله أكبر ولله الحمد-
আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়ালিল্লাহিল হামদ।
আল্লাহর মহত্মের ঘোষণা এবং তাঁর ইবাদত ও কৃতজ্ঞতার বর্হি:প্রকাশের উদ্দেশ্যে পুরুষদের জন্য মসজিদে, বাজারে, বাড়িতে ও পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পরে উচ্চ স্বরে তাকবীর পাঠ করা সুন্নত।
একটি হাদীসে তিনি বলেন:“যুলহাজ্জ মাসের প্রথম দশদিনের চেয়ে আল্লাহর নিকট অধিক মর্যাদাময় কোনদিন নেই এবং নেক আমল করার জন্য এগুলির চেযে বেশি প্রিয় দিন আর নেই। অতএব তোমরা এদিনগুলিতে বেশি বেশি তাসবীহ (সুবহানাল্লাহ), তাহমীদ (আলহামদুলিল্লাহ), তাহলীল (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ) ও তাকবীর (আল্লাহু আকবার) আদায় করবে।”
অন্য বর্ণনায়: বেশি বেশি তাহলীল, তাকবীল ও আল্লাহর যিকর করবে।” (হাদীসটি সহীহ। হাইসামী, মাজমাউয যাওয়াইদ ২/৩৯)
• কুরবানী করা।
• দুআ, কুরআন তিলাওয়াত, যিকর-আযকার, সাদাকা, আত্মিয়তা বজায় রাখা ইত্যদি।
কিন্তু আমরা অনেকে উপরোক্ত আমল সমূহের তেমন গুরুত্ব না দিয়ে কেবল কুরবানী করার জন্য, পশু ক্রয় করা ও তা কুরবানী দেওয়ার জন্য ব্যস্ত থাকি।
0 notes
ইসলামে ঈদ কয়টি? =================== ইসলামে ঈদ হল দুটি। ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা। عن أنس بن مالك رضي الله عنهما قال : قدم رسول الله صلى الله عليه وسلم المدينة، ولهم يومان يلعبون فيهما، قال: ما هذان اليومان؟ قالوا كنا نلعب فيهما في الجاهلية، قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : قد أبدلكم الله خيراً منهما: يوم الأضحى ويوم الفطر - رواه أبو داود সাহাবী আনাস বিন মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলে কারীম (ﷺ) যখন মদীনায় আসলেন তখন দেখলেন বছরের দুটি দিনে মদীনাবাসীরা আনন্দ-ফুর্তি করছে। তিনি জিজ্ঞেস করলেন এ দিন দুটো কি? তারা বলল যে আমরা ইসলামপূর্ব মুর্খতার যুগে এ দুইদিন আনন্দ-ফুর্তি করতাম। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেনঃ “আল্লাহ তাআলা এ দু’দিনের পরিবর্তে এর চেয়ে উত্তম দুটো দিন তোমাদের দিয়েছেন। তা হল ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। ( আবু দাউদ) . ইসলামে ঈদ শুধু দু’টি এ বিষয়টি শুধু সহীহ হাদীস দ্বারাই প্রমাণিত নয়, তা রবং ইজমায়ে উম্মত দ্বারাও প্রতিষ্ঠিত। যদি কেউ ইসলামে তৃতীয় আরেকটি ঈদের প্রচলন করে তবে তা কখনো গ্রহণযোগ্য হবে না। বরং তা দ্বীনের মধ্যে একটা বেদআত ও বিকৃতি বলেই গণ্য হবে। যখন কেউ বলে ‘সকল ঈদের সেরা ঈদ- ঈদে মীলাদ’ তখন স্বাভাবিক ভাবেই এর অর্থ হয় ইসলামে যতগুলো ঈদ আছে তার মধ্যে ঈদে মীলাদ হল শ্রেষ্ঠ ঈদ। কিভাবে এটা সম্ভব ? যে ঈদকে আল্লাহ ও তার রাসূল স্বীকৃতি দেননি। সাহাবায়ে কেরাম, তাবেয়ীন ও ইমামগন যে ঈদকে প্রত্যাখ্যান করেছেন তা ইসলামে শ্রেষ্ঠ ঈদ বলে বিবেচিত হতে পারে কি ভাবে? কোন ভাবেই নয়। আর যে ঈদ আল্লাহর রাসূল (ﷺ) প্রচলন করে গেলেন তা শ্রেষ্ঠ হবে না। এটা কিভাবে মেনে নেয়া যায়? কোন ভাবেই নয়। তবে শুধু একদিক থেকে মেনে নেয়া যায়, আর তা হল যত ভূয়া ও ভেজাল ঈদ আছে তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হল এই ঈদ! . তা সত্ত্বেও যদি ঈদ পালন করতেই হয় তবে তা ১২ই রবিউল আউয়াল তারিখে না করে ৯ই রবিউল আউয়ালে করা যেতে পারে। তাহলে অন্তত সাইয়েদুল মুরসালীন (ﷺ) এর ইন্তেকাল দিবসে ঈদ পালন করার মত ধৃষ্ঠতা ও বেয়াদবির পরিচয় দেয়া হবে না। অবশ্য এটাও কিন্তু বেদআত বলে গণ্য হবে। . ✔ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর জন্ম দিবস কবে? কোন তারিখে রাসূলে আকরাম (ﷺ) জন্ম গ্রহণ করেছেন তা নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতভেদ আছে। অনেকের মতে তার জন্ম দিন হল ১২ই রবিউল আউয়াল। আবার অনেকের মতে ৯ই রবিউল আউয়াল। কিন্তু বর্তমানে আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের উন্নতির ফলে গবেষণা করে প্রমান করা সম্ভব হয়েছে যে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর জন্মদিন আসলে ছিল ৯ই রবিউল আউয়াল সোমবার। বর্তমান বিশ্বে সকলের নিকট সমাদৃত, সহীহ হাদীস নির্ভর বিশুদ্ধতম সীরাতগ্রন্থ হল ‘আর-রাহীক
0 notes
মৌমাছির মত হও
Be like a bee
হাদীসের সংজ্ঞা:
নাবী কারীম (ﷺ ) আল্লাহর রাসূল হিসেবে যা কিছু বলেছেন, যা কিছু করেছেন এবং যা কিছু বলার বা করার অনুমতি দিয়েছেন অথবা সমর্থন জানিয়েছেন তাকে হাদীস বলা হয়। কিন্তু মুহাদ্দিসগণ এর সঙ্গে রাসুলুল্লাহ (ﷺ ) সম্পর্কিত বর্ণনা ও তার গুণাবলী সম্পর্কিত বিবরণকেও হাদীসের অন্তর্ভুক্ত করেন।
হাদীসের সংজ্ঞায় কেউ কেউ বলেন- হাদিস (আরবিতে الحديث) হলো মূলত: ইসলাম ধর্মের সর্বশেষ ঐশীবাণীবাহক হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী ও জীবনাচরণ। হাদিসের উপদেশ মুসলমানদের জীবনাচরণ ও ব্যবহারবিধির অন্যতম পথনির্দেশ। আল কুরআন ইসলামের মৌলিক গ্রন্থ এবং অসংখ্য হাদিস সম্ভারকে তার ব্যাখ্যা হিসেবেও অভিহিত করা যায়।
আভিধানিক অর্থে হাদীস শব্দটি কাদীম তথা অবিনশ্বরের বিপরীত আর পরিভাষায় বলা হয় রাসূলুাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দিকে সম্বন্ধযুক্ত। চাই তার বক্তব্য হোক বা কর্ম বা অনুমোদন অথবা গুণ এমন কি ঘুমন্ত অবস্থায় বা জাগ্রত অবস্থায় তাঁর গতি ও স্থির সবই হাদীস।
ইলমে হাদীস এমন বিশেষ জ্ঞান যার সাহায্যে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা, কাজ ও অবস্থা জানতে পারা যায়।
হাদীস হলো আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ও কাজসমূহ।
'হাদীস (حديث) এমন একটি বিষয় যা রাসূলুাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী, কর্ম ও নীরবতা এবং সাহাবায়ে কেরাম, তাবিঈনদের কথা, কর্ম ও মৌন সম্মতিকে বুঝায়।'
এককথায় বলা যায়, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নবুয়াতী জীবনের সকল কথা, কাজ এবং অনুমোদনই হচ্ছে হাদীস।
চল্লিশ হাদীস
মৌমাছির মত হও
মৌমাছির মত হও
Be like a bee
0 notes